মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপ
চলছে বসন্ত। প্রকৃতি সেজেছে নতুন সাজে, উচ্ছ্বাসে মেতেছে তরুণ প্রাণ—এ যেন উৎসবের ছোঁয়া। সে উৎসবের রং লেগেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েও। বাসন্তী রঙে মেতে উঠেছে ক্যাম্পাস।
সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজনে বসন্তবরণ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা নেচে-গেয়ে ‘বসন্তবরণ ও ভর্তা উৎসব-১৪৩০’ পালন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউটিলিটি ভবনের ছাদে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। বসন্তবরণ ছাড়াও ভর্তা উৎসবের আয়োজন করেন চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫তম আবর্তন এই আয়োজন করে।
এদিন শিক্ষার্থীরা নেচে-গেয়ে বসন্তবরণ উৎসব পালন করেন। এ সময় চারুকলার ছাদে বসন্তের ঝরা পাতার আদলে মঞ্চ সাজানো হয়। এ ছাড়া ভর্তা উৎসব বসন্তবরণ উৎসবকে অন্য আমেজ এনে দেয়। আয়োজনে ভর্তাগুলোর মধ্যে ছিল টমেটো আলু, কালিজিরা, শিম, ডাল, টমেটো ও বিভিন্ন ধরনের শুঁটকি ভর্তাসহ ৩০-এর বেশি পদের ভর্তার সমারোহ। সঙ্গে ছিল বিশেষভাবে রান্না করা ভাত। ভর্তা-ভাতে সবাইকে করা হয়েছে আপ্যায়ন। দিনব্যাপী সবাই মিলে আনন্দঘন পরিবেশে ভাত-ভর্তা উৎসবে মেতে ওঠেন।
ভর্তা উৎসবের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী পালন করা হয় বসন্তবরণ উৎসব। হলুদ, গোলাপি, নীল, লাল শাড়িতে মেতে ওঠে তরুণীরা। সবার মাথায় বসন্তের আগমনী ফুলের মালা। ছেলেরা পরেছেন হরেক রকমের পাঞ্জাবি। এ সময় বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছবি-সেলফি তোলাসহ খোশগল্পে মেতে ওঠেন।
চারুকলা অনুষদের ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুন নাহার মুনা জানান, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে বসন্তবরণ উৎসব উদ্যাপন করা হয়েছে। আগামী দিনগুলোতেও এই উৎসব পালন করব।’
ভাত-ভর্তা খেয়ে প্রিন্টমেকিং বিভাগের শিক্ষার্থী উম্মে মিশু জানান, ভর্তাগুলো খুবই সুস্বাদু ছিল। এটি এবারের বসন্তবরণ উৎসবকে ভিন্ন আমেজ এনে দিয়েছে। নগরজীবনে এমন আয়োজন বাঙালির সাংস্কৃতিক সত্তাকে জাগিয়ে তোলে।
বসন্তবরণ উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, চারুকলার এমন আয়োজন বাঙালির সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক চর্চাকে গতিশীল করছে।
অনুষ্ঠানে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহা. আলপ্তগীন, ভাস্কর্য বিভাগের চেয়ারম্যান ইমাম হোসেনসহ অনুষদের সব বিভাগের শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টররাও এই উৎসবে অংশ নেন।
চলছে বসন্ত। প্রকৃতি সেজেছে নতুন সাজে, উচ্ছ্বাসে মেতেছে তরুণ প্রাণ—এ যেন উৎসবের ছোঁয়া। সে উৎসবের রং লেগেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েও। বাসন্তী রঙে মেতে উঠেছে ক্যাম্পাস।
সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজনে বসন্তবরণ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা নেচে-গেয়ে ‘বসন্তবরণ ও ভর্তা উৎসব-১৪৩০’ পালন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউটিলিটি ভবনের ছাদে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। বসন্তবরণ ছাড়াও ভর্তা উৎসবের আয়োজন করেন চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫তম আবর্তন এই আয়োজন করে।
এদিন শিক্ষার্থীরা নেচে-গেয়ে বসন্তবরণ উৎসব পালন করেন। এ সময় চারুকলার ছাদে বসন্তের ঝরা পাতার আদলে মঞ্চ সাজানো হয়। এ ছাড়া ভর্তা উৎসব বসন্তবরণ উৎসবকে অন্য আমেজ এনে দেয়। আয়োজনে ভর্তাগুলোর মধ্যে ছিল টমেটো আলু, কালিজিরা, শিম, ডাল, টমেটো ও বিভিন্ন ধরনের শুঁটকি ভর্তাসহ ৩০-এর বেশি পদের ভর্তার সমারোহ। সঙ্গে ছিল বিশেষভাবে রান্না করা ভাত। ভর্তা-ভাতে সবাইকে করা হয়েছে আপ্যায়ন। দিনব্যাপী সবাই মিলে আনন্দঘন পরিবেশে ভাত-ভর্তা উৎসবে মেতে ওঠেন।
ভর্তা উৎসবের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী পালন করা হয় বসন্তবরণ উৎসব। হলুদ, গোলাপি, নীল, লাল শাড়িতে মেতে ওঠে তরুণীরা। সবার মাথায় বসন্তের আগমনী ফুলের মালা। ছেলেরা পরেছেন হরেক রকমের পাঞ্জাবি। এ সময় বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছবি-সেলফি তোলাসহ খোশগল্পে মেতে ওঠেন।
চারুকলা অনুষদের ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী নাজমুন নাহার মুনা জানান, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে বসন্তবরণ উৎসব উদ্যাপন করা হয়েছে। আগামী দিনগুলোতেও এই উৎসব পালন করব।’
ভাত-ভর্তা খেয়ে প্রিন্টমেকিং বিভাগের শিক্ষার্থী উম্মে মিশু জানান, ভর্তাগুলো খুবই সুস্বাদু ছিল। এটি এবারের বসন্তবরণ উৎসবকে ভিন্ন আমেজ এনে দিয়েছে। নগরজীবনে এমন আয়োজন বাঙালির সাংস্কৃতিক সত্তাকে জাগিয়ে তোলে।
বসন্তবরণ উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, চারুকলার এমন আয়োজন বাঙালির সংস্কৃতিকে ধারণ করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক চর্চাকে গতিশীল করছে।
অনুষ্ঠানে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহা. আলপ্তগীন, ভাস্কর্য বিভাগের চেয়ারম্যান ইমাম হোসেনসহ অনুষদের সব বিভাগের শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টররাও এই উৎসবে অংশ নেন।
রাজধানীর নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটে নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার ছাপানো ও ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের অভিযোগ নিয়ে এবার অধিকতর তদন্ত করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে...
৫ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
১৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
১৭ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা যেকোনো শিক্ষার্থীর জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনার দক্ষতার ভিত্তিতে নয়, ধৈর্য, মনোবল এবং সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে