পাঠকবন্ধুর উদ্যোগ
মোতালেব হোসাইন

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’—এই আহ্বানকে সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
গত ২৭ জুন সকাল ৮:৩০ টা থেকে দুপুর ১১:৩০টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় ২০২৪ সালের ২৮ জুন বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তার পাশে পাঠকবন্ধু ও ফিশারিজ ক্লাবের উদ্যোগে রোপণ করা প্রায় ১২০টি গাছের পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি এ বছর আরও ১৫০টি নতুন বৃক্ষরোপণের ঘোষণা দেয়। কর্মসূচির আওতায় পুরনো গাছগুলোর গোড়া পরিষ্কার, ডালপালা ও আগাছা ছাঁটাই করা সহ বিভিন্ন পরিচর্যা করার পাশাপাশি ফুটপাতে থাকা বিষাক্ত পার্থেনিয়াম গাছের অপসারণ ও আগাছা দমন করা হয়।
পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত বলেন, ‘গত বছর লাগানো গাছগুলো এক বছর যেতে না যেতেই পরিচর্যার উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা পাঠকবন্ধু বরাবরের মতই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং যশোরের সার্বিক সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ চালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’

পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন বলেন, আমাদের উপদেষ্টা স্যারদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই চমকপ্রদভাবে তাদের কাজগুলো বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় ছুটির দিনে আমাদের এই আয়োজন, যা আমাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সহযোগিতা করবে।’
পাঠকবন্ধুর প্রধান উপদেষ্টা ও যবিপ্রবির জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে পুরো কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তিনি বলেন, ‘একটা গাছ একটা সন্তানের মতো, একটা গাছ শুধু লাগালেই শেষ নয়—একটা সন্তানকে যেমন লালন-পালন করে বড় করতে হয়, একটা গাছকেও সেভাবে সঠিক পরিচর্যা করে বড় করতে হবে। নয়তো এরকম পরিবেশে টিকে থাকা তাদের জন্য কষ্ট হয়ে যায়। বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা আমাদের মন-মানসিকতা বিকাশের একটি অন্যতম উপায়। আমি পাঠকবন্ধুর সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানাই—তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আজকের এই বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা উদ্যোগ সফল হয়েছে।’

কর্মসূচি বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতা করেন পাঠকবন্ধুর উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মজনুজ্জামান, সহকারী অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম।
এ সময় সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন, সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির সদস্য মো. শেখ সাদী ভূইয়া, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা গালিব, সহ-সভাপতি রকিবুল হাসান রকিব, অর্থ সম্পাদক আখতারুজ্জামান, সদস্য নাঈম, রোকাইয়া, শেফা, ইমদাদুল ইসলাম, রকিবুল হাসান তারেক, আলফাজ হোসেন আরবি, সাব্বির, মাহফুজুল ইসলামসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা পরিবেশবান্ধব সচেতনতা ও সামাজিক উদ্যোগ বাস্তবায়নে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। আগামী বছরগুলোতেও এ ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনটির বন্ধুরা।

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’—এই আহ্বানকে সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
গত ২৭ জুন সকাল ৮:৩০ টা থেকে দুপুর ১১:৩০টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় ২০২৪ সালের ২৮ জুন বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তার পাশে পাঠকবন্ধু ও ফিশারিজ ক্লাবের উদ্যোগে রোপণ করা প্রায় ১২০টি গাছের পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি এ বছর আরও ১৫০টি নতুন বৃক্ষরোপণের ঘোষণা দেয়। কর্মসূচির আওতায় পুরনো গাছগুলোর গোড়া পরিষ্কার, ডালপালা ও আগাছা ছাঁটাই করা সহ বিভিন্ন পরিচর্যা করার পাশাপাশি ফুটপাতে থাকা বিষাক্ত পার্থেনিয়াম গাছের অপসারণ ও আগাছা দমন করা হয়।
পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত বলেন, ‘গত বছর লাগানো গাছগুলো এক বছর যেতে না যেতেই পরিচর্যার উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা পাঠকবন্ধু বরাবরের মতই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং যশোরের সার্বিক সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ চালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’

পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন বলেন, আমাদের উপদেষ্টা স্যারদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই চমকপ্রদভাবে তাদের কাজগুলো বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় ছুটির দিনে আমাদের এই আয়োজন, যা আমাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সহযোগিতা করবে।’
পাঠকবন্ধুর প্রধান উপদেষ্টা ও যবিপ্রবির জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে পুরো কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তিনি বলেন, ‘একটা গাছ একটা সন্তানের মতো, একটা গাছ শুধু লাগালেই শেষ নয়—একটা সন্তানকে যেমন লালন-পালন করে বড় করতে হয়, একটা গাছকেও সেভাবে সঠিক পরিচর্যা করে বড় করতে হবে। নয়তো এরকম পরিবেশে টিকে থাকা তাদের জন্য কষ্ট হয়ে যায়। বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা আমাদের মন-মানসিকতা বিকাশের একটি অন্যতম উপায়। আমি পাঠকবন্ধুর সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানাই—তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আজকের এই বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা উদ্যোগ সফল হয়েছে।’

কর্মসূচি বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতা করেন পাঠকবন্ধুর উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মজনুজ্জামান, সহকারী অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম।
এ সময় সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন, সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির সদস্য মো. শেখ সাদী ভূইয়া, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা গালিব, সহ-সভাপতি রকিবুল হাসান রকিব, অর্থ সম্পাদক আখতারুজ্জামান, সদস্য নাঈম, রোকাইয়া, শেফা, ইমদাদুল ইসলাম, রকিবুল হাসান তারেক, আলফাজ হোসেন আরবি, সাব্বির, মাহফুজুল ইসলামসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা পরিবেশবান্ধব সচেতনতা ও সামাজিক উদ্যোগ বাস্তবায়নে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। আগামী বছরগুলোতেও এ ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনটির বন্ধুরা।
পাঠকবন্ধুর উদ্যোগ
মোতালেব হোসাইন

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’—এই আহ্বানকে সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
গত ২৭ জুন সকাল ৮:৩০ টা থেকে দুপুর ১১:৩০টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় ২০২৪ সালের ২৮ জুন বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তার পাশে পাঠকবন্ধু ও ফিশারিজ ক্লাবের উদ্যোগে রোপণ করা প্রায় ১২০টি গাছের পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি এ বছর আরও ১৫০টি নতুন বৃক্ষরোপণের ঘোষণা দেয়। কর্মসূচির আওতায় পুরনো গাছগুলোর গোড়া পরিষ্কার, ডালপালা ও আগাছা ছাঁটাই করা সহ বিভিন্ন পরিচর্যা করার পাশাপাশি ফুটপাতে থাকা বিষাক্ত পার্থেনিয়াম গাছের অপসারণ ও আগাছা দমন করা হয়।
পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত বলেন, ‘গত বছর লাগানো গাছগুলো এক বছর যেতে না যেতেই পরিচর্যার উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা পাঠকবন্ধু বরাবরের মতই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং যশোরের সার্বিক সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ চালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’

পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন বলেন, আমাদের উপদেষ্টা স্যারদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই চমকপ্রদভাবে তাদের কাজগুলো বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় ছুটির দিনে আমাদের এই আয়োজন, যা আমাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সহযোগিতা করবে।’
পাঠকবন্ধুর প্রধান উপদেষ্টা ও যবিপ্রবির জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে পুরো কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তিনি বলেন, ‘একটা গাছ একটা সন্তানের মতো, একটা গাছ শুধু লাগালেই শেষ নয়—একটা সন্তানকে যেমন লালন-পালন করে বড় করতে হয়, একটা গাছকেও সেভাবে সঠিক পরিচর্যা করে বড় করতে হবে। নয়তো এরকম পরিবেশে টিকে থাকা তাদের জন্য কষ্ট হয়ে যায়। বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা আমাদের মন-মানসিকতা বিকাশের একটি অন্যতম উপায়। আমি পাঠকবন্ধুর সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানাই—তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আজকের এই বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা উদ্যোগ সফল হয়েছে।’

কর্মসূচি বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতা করেন পাঠকবন্ধুর উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মজনুজ্জামান, সহকারী অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম।
এ সময় সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন, সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির সদস্য মো. শেখ সাদী ভূইয়া, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা গালিব, সহ-সভাপতি রকিবুল হাসান রকিব, অর্থ সম্পাদক আখতারুজ্জামান, সদস্য নাঈম, রোকাইয়া, শেফা, ইমদাদুল ইসলাম, রকিবুল হাসান তারেক, আলফাজ হোসেন আরবি, সাব্বির, মাহফুজুল ইসলামসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা পরিবেশবান্ধব সচেতনতা ও সামাজিক উদ্যোগ বাস্তবায়নে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। আগামী বছরগুলোতেও এ ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনটির বন্ধুরা।

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’—এই আহ্বানকে সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
গত ২৭ জুন সকাল ৮:৩০ টা থেকে দুপুর ১১:৩০টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় ২০২৪ সালের ২৮ জুন বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন রাস্তার পাশে পাঠকবন্ধু ও ফিশারিজ ক্লাবের উদ্যোগে রোপণ করা প্রায় ১২০টি গাছের পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি এ বছর আরও ১৫০টি নতুন বৃক্ষরোপণের ঘোষণা দেয়। কর্মসূচির আওতায় পুরনো গাছগুলোর গোড়া পরিষ্কার, ডালপালা ও আগাছা ছাঁটাই করা সহ বিভিন্ন পরিচর্যা করার পাশাপাশি ফুটপাতে থাকা বিষাক্ত পার্থেনিয়াম গাছের অপসারণ ও আগাছা দমন করা হয়।
পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত বলেন, ‘গত বছর লাগানো গাছগুলো এক বছর যেতে না যেতেই পরিচর্যার উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা পাঠকবন্ধু বরাবরের মতই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং যশোরের সার্বিক সামাজিক কল্যাণমূলক কাজ চালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’

পাঠকবন্ধু সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন বলেন, আমাদের উপদেষ্টা স্যারদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই চমকপ্রদভাবে তাদের কাজগুলো বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় ছুটির দিনে আমাদের এই আয়োজন, যা আমাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সহযোগিতা করবে।’
পাঠকবন্ধুর প্রধান উপদেষ্টা ও যবিপ্রবির জীববিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে পুরো কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তিনি বলেন, ‘একটা গাছ একটা সন্তানের মতো, একটা গাছ শুধু লাগালেই শেষ নয়—একটা সন্তানকে যেমন লালন-পালন করে বড় করতে হয়, একটা গাছকেও সেভাবে সঠিক পরিচর্যা করে বড় করতে হবে। নয়তো এরকম পরিবেশে টিকে থাকা তাদের জন্য কষ্ট হয়ে যায়। বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা আমাদের মন-মানসিকতা বিকাশের একটি অন্যতম উপায়। আমি পাঠকবন্ধুর সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানাই—তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আজকের এই বৃক্ষরোপণ ও পরিচর্যা উদ্যোগ সফল হয়েছে।’

কর্মসূচি বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতা করেন পাঠকবন্ধুর উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মজনুজ্জামান, সহকারী অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম।
এ সময় সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মোতালেব হোসাইন, সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির সদস্য মো. শেখ সাদী ভূইয়া, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখার সভাপতি আহাদ সৈকত, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা গালিব, সহ-সভাপতি রকিবুল হাসান রকিব, অর্থ সম্পাদক আখতারুজ্জামান, সদস্য নাঈম, রোকাইয়া, শেফা, ইমদাদুল ইসলাম, রকিবুল হাসান তারেক, আলফাজ হোসেন আরবি, সাব্বির, মাহফুজুল ইসলামসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাঠকবন্ধু যবিপ্রবি শাখা পরিবেশবান্ধব সচেতনতা ও সামাজিক উদ্যোগ বাস্তবায়নে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। আগামী বছরগুলোতেও এ ধারা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনটির বন্ধুরা।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’ আহ্বান সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ রোপণ, পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
২৯ জুন ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’ আহ্বান সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ রোপণ, পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
২৯ জুন ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’ আহ্বান সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ রোপণ, পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
২৯ জুন ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

‘নিজে বৃক্ষ রোপণ ও পরিচর্যা করুন, অন্যকে উৎসাহিত করুন’ আহ্বান সামনে রেখে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বৃক্ষ রোপণ, পরিচর্যা ও ফুটপাত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি-২০২৫ পালন এবং নতুন বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে পাঠকবন্ধু, যবিপ্রবি শাখা।
২৯ জুন ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে