
আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ

উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ড দেশ হিসেবে কেমন?
আয়ারল্যান্ড উচ্চশিক্ষার জন্য একটি চমৎকার গন্তব্য; যেখানে আধুনিক সুবিধা ও বিশ্বমানের শিক্ষা পাওয়া যায়। রাজধানী ডাবলিন এবং অফিশিয়াল ভাষা ইংরেজি হওয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বেশ সুবিধাজনক। গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানির সদর দপ্তর এখানে অবস্থিত, যা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এখানকার নিরাপদ পরিবেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য ভর্তির কার্যক্রম কখন শুরু হয়?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য আগের বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু হয়। পিএইচডির ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয় সুপারভাইজারের অনুমতি নিয়ে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সময়সীমা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া তাদের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করা উচিত।
ভর্তি কার্যক্রমের ধাপগুলো কী?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে প্রথমে আগ্রহের প্রোগ্রাম ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজিতে দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষা দিতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে, যা সাধারণত ৬০ ইউরো থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউও হতে পারে। আবেদন সফল হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়া যাবে, যা পাওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় সঠিক স্কোর অর্জন করতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের জন্য পোর্টফোলিও বা গবেষণার কাজ জমা দিতে হতে পারে। সফল হলে অফার লেটার পাবেন। এরপর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কত লাগে?
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার জন্য সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থেকে ৭.০ দরকার হয়, তবে এটি নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামের ওপর। কিছু বিশেষ প্রোগ্রামে, যেমন মেডিসিন বা আইন, উচ্চ স্কোর (৭.০ বা তার বেশি) প্রয়োজন হতে পারে। তবে স্কোরের প্রয়োজনীয়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের শর্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়? আর তাতে পার্টটাইম জবের বেতনে কি জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো সম্ভব?
আয়ারল্যান্ডে পার্টটাইম জবের অনুমতি রয়েছে, সেমিস্টারের সময় সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং ছুটির সময় ৪০ ঘণ্টা কাজ করা যায়। পার্টটাইম কাজের বেতন ঘণ্টাপ্রতি ১৩.৫ ইউরো এবং এই বেতনে জীবনযাত্রার খরচ মেটানো সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির অফার দেয়?
আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ স্কলারশিপ থাকতে পারে। স্কলারশিপের পরিমাণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামের ওপর
নির্ভর করে।
আয়ারল্যান্ডের উল্লেখযোগ্য বৃত্তিগুলোর নাম কী?
আয়ারল্যান্ডে কিছু উল্লেখযোগ্য বৃত্তি প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে Government of Ireland Scholarships, Irish Research Council Scholarships এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ; যেমন University College Dublin (UCD), Trinity College Dublin (TCD), Griffith College ইত্যাদি।
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা করে স্থায়ী হতে চাইলে কী ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়?
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী হতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে কাজের ভিসায় রূপান্তর করতে হবে। কাজের ভিসা পেলে, আপনি আয়ারল্যান্ডে আরও কিছু বছর থাকতে পারবেন এবং ৫ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে আর্থিক সক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রমাণ দেখাতে হবে।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষত্ব কী?
গ্রিফিথ কলেজ একটি প্রখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ব্যবসা, আইন, সৃজনশীল শিল্প, প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমে উচ্চমানের প্রোগ্রাম অফার করে।
এর বিশেষত্ব হলো উদ্ভাবনী শিক্ষার পদ্ধতি, কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। গ্রিফিথ কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদানকারী একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার পরিষেবা ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে।
উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ড দেশ হিসেবে কেমন?
আয়ারল্যান্ড উচ্চশিক্ষার জন্য একটি চমৎকার গন্তব্য; যেখানে আধুনিক সুবিধা ও বিশ্বমানের শিক্ষা পাওয়া যায়। রাজধানী ডাবলিন এবং অফিশিয়াল ভাষা ইংরেজি হওয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বেশ সুবিধাজনক। গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানির সদর দপ্তর এখানে অবস্থিত, যা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এখানকার নিরাপদ পরিবেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য ভর্তির কার্যক্রম কখন শুরু হয়?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য আগের বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু হয়। পিএইচডির ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয় সুপারভাইজারের অনুমতি নিয়ে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সময়সীমা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া তাদের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করা উচিত।
ভর্তি কার্যক্রমের ধাপগুলো কী?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে প্রথমে আগ্রহের প্রোগ্রাম ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজিতে দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষা দিতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে, যা সাধারণত ৬০ ইউরো থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউও হতে পারে। আবেদন সফল হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়া যাবে, যা পাওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় সঠিক স্কোর অর্জন করতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের জন্য পোর্টফোলিও বা গবেষণার কাজ জমা দিতে হতে পারে। সফল হলে অফার লেটার পাবেন। এরপর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কত লাগে?
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার জন্য সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থেকে ৭.০ দরকার হয়, তবে এটি নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামের ওপর। কিছু বিশেষ প্রোগ্রামে, যেমন মেডিসিন বা আইন, উচ্চ স্কোর (৭.০ বা তার বেশি) প্রয়োজন হতে পারে। তবে স্কোরের প্রয়োজনীয়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের শর্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়? আর তাতে পার্টটাইম জবের বেতনে কি জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো সম্ভব?
আয়ারল্যান্ডে পার্টটাইম জবের অনুমতি রয়েছে, সেমিস্টারের সময় সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং ছুটির সময় ৪০ ঘণ্টা কাজ করা যায়। পার্টটাইম কাজের বেতন ঘণ্টাপ্রতি ১৩.৫ ইউরো এবং এই বেতনে জীবনযাত্রার খরচ মেটানো সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির অফার দেয়?
আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ স্কলারশিপ থাকতে পারে। স্কলারশিপের পরিমাণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামের ওপর
নির্ভর করে।
আয়ারল্যান্ডের উল্লেখযোগ্য বৃত্তিগুলোর নাম কী?
আয়ারল্যান্ডে কিছু উল্লেখযোগ্য বৃত্তি প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে Government of Ireland Scholarships, Irish Research Council Scholarships এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ; যেমন University College Dublin (UCD), Trinity College Dublin (TCD), Griffith College ইত্যাদি।
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা করে স্থায়ী হতে চাইলে কী ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়?
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী হতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে কাজের ভিসায় রূপান্তর করতে হবে। কাজের ভিসা পেলে, আপনি আয়ারল্যান্ডে আরও কিছু বছর থাকতে পারবেন এবং ৫ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে আর্থিক সক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রমাণ দেখাতে হবে।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষত্ব কী?
গ্রিফিথ কলেজ একটি প্রখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ব্যবসা, আইন, সৃজনশীল শিল্প, প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমে উচ্চমানের প্রোগ্রাম অফার করে।
এর বিশেষত্ব হলো উদ্ভাবনী শিক্ষার পদ্ধতি, কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। গ্রিফিথ কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদানকারী একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার পরিষেবা ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে।

আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ

উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ড দেশ হিসেবে কেমন?
আয়ারল্যান্ড উচ্চশিক্ষার জন্য একটি চমৎকার গন্তব্য; যেখানে আধুনিক সুবিধা ও বিশ্বমানের শিক্ষা পাওয়া যায়। রাজধানী ডাবলিন এবং অফিশিয়াল ভাষা ইংরেজি হওয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বেশ সুবিধাজনক। গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানির সদর দপ্তর এখানে অবস্থিত, যা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এখানকার নিরাপদ পরিবেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য ভর্তির কার্যক্রম কখন শুরু হয়?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য আগের বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু হয়। পিএইচডির ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয় সুপারভাইজারের অনুমতি নিয়ে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সময়সীমা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া তাদের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করা উচিত।
ভর্তি কার্যক্রমের ধাপগুলো কী?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে প্রথমে আগ্রহের প্রোগ্রাম ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজিতে দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষা দিতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে, যা সাধারণত ৬০ ইউরো থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউও হতে পারে। আবেদন সফল হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়া যাবে, যা পাওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় সঠিক স্কোর অর্জন করতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের জন্য পোর্টফোলিও বা গবেষণার কাজ জমা দিতে হতে পারে। সফল হলে অফার লেটার পাবেন। এরপর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কত লাগে?
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার জন্য সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থেকে ৭.০ দরকার হয়, তবে এটি নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামের ওপর। কিছু বিশেষ প্রোগ্রামে, যেমন মেডিসিন বা আইন, উচ্চ স্কোর (৭.০ বা তার বেশি) প্রয়োজন হতে পারে। তবে স্কোরের প্রয়োজনীয়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের শর্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়? আর তাতে পার্টটাইম জবের বেতনে কি জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো সম্ভব?
আয়ারল্যান্ডে পার্টটাইম জবের অনুমতি রয়েছে, সেমিস্টারের সময় সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং ছুটির সময় ৪০ ঘণ্টা কাজ করা যায়। পার্টটাইম কাজের বেতন ঘণ্টাপ্রতি ১৩.৫ ইউরো এবং এই বেতনে জীবনযাত্রার খরচ মেটানো সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির অফার দেয়?
আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ স্কলারশিপ থাকতে পারে। স্কলারশিপের পরিমাণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামের ওপর
নির্ভর করে।
আয়ারল্যান্ডের উল্লেখযোগ্য বৃত্তিগুলোর নাম কী?
আয়ারল্যান্ডে কিছু উল্লেখযোগ্য বৃত্তি প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে Government of Ireland Scholarships, Irish Research Council Scholarships এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ; যেমন University College Dublin (UCD), Trinity College Dublin (TCD), Griffith College ইত্যাদি।
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা করে স্থায়ী হতে চাইলে কী ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়?
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী হতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে কাজের ভিসায় রূপান্তর করতে হবে। কাজের ভিসা পেলে, আপনি আয়ারল্যান্ডে আরও কিছু বছর থাকতে পারবেন এবং ৫ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে আর্থিক সক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রমাণ দেখাতে হবে।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষত্ব কী?
গ্রিফিথ কলেজ একটি প্রখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ব্যবসা, আইন, সৃজনশীল শিল্প, প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমে উচ্চমানের প্রোগ্রাম অফার করে।
এর বিশেষত্ব হলো উদ্ভাবনী শিক্ষার পদ্ধতি, কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। গ্রিফিথ কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদানকারী একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার পরিষেবা ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে।
উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য আয়ারল্যান্ড দেশ হিসেবে কেমন?
আয়ারল্যান্ড উচ্চশিক্ষার জন্য একটি চমৎকার গন্তব্য; যেখানে আধুনিক সুবিধা ও বিশ্বমানের শিক্ষা পাওয়া যায়। রাজধানী ডাবলিন এবং অফিশিয়াল ভাষা ইংরেজি হওয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এটি বেশ সুবিধাজনক। গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানির সদর দপ্তর এখানে অবস্থিত, যা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এখানকার নিরাপদ পরিবেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ মানুষ ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য ভর্তির কার্যক্রম কখন শুরু হয়?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির কার্যক্রম সাধারণত সেপ্টেম্বর সেশনের জন্য আগের বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু হয়। পিএইচডির ক্ষেত্রে আবেদন করতে হয় সুপারভাইজারের অনুমতি নিয়ে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট সময়সীমা ও ভর্তিপ্রক্রিয়া তাদের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করা উচিত।
ভর্তি কার্যক্রমের ধাপগুলো কী?
আয়ারল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে প্রথমে আগ্রহের প্রোগ্রাম ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজিতে দক্ষতা প্রমাণ করার জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষা দিতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সুপারভাইজারের সম্মতি নেওয়া জরুরি। এরপর অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে এবং আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে, যা সাধারণত ৬০ ইউরো থেকে ১০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউও হতে পারে। আবেদন সফল হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাওয়া যাবে, যা পাওয়ার পর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?
আয়ারল্যান্ডের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রোগ্রাম এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করতে হবে। এরপর ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণস্বরূপ আইইএলটিএস বা টোয়েফল পরীক্ষায় সঠিক স্কোর অর্জন করতে হবে। শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP), রেফারেন্স লেটারসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রস্তুত করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের জন্য পোর্টফোলিও বা গবেষণার কাজ জমা দিতে হতে পারে। সফল হলে অফার লেটার পাবেন। এরপর স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস স্কোর কত লাগে?
আয়ারল্যান্ডে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনার জন্য সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ থেকে ৭.০ দরকার হয়, তবে এটি নির্ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামের ওপর। কিছু বিশেষ প্রোগ্রামে, যেমন মেডিসিন বা আইন, উচ্চ স্কোর (৭.০ বা তার বেশি) প্রয়োজন হতে পারে। তবে স্কোরের প্রয়োজনীয়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশের শর্ত অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। সে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সংশ্লিষ্ট তথ্য চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পার্টটাইম জবের ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়? আর তাতে পার্টটাইম জবের বেতনে কি জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো সম্ভব?
আয়ারল্যান্ডে পার্টটাইম জবের অনুমতি রয়েছে, সেমিস্টারের সময় সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এবং ছুটির সময় ৪০ ঘণ্টা কাজ করা যায়। পার্টটাইম কাজের বেতন ঘণ্টাপ্রতি ১৩.৫ ইউরো এবং এই বেতনে জীবনযাত্রার খরচ মেটানো সম্ভব।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কত শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তির অফার দেয়?
আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃত্তি দেয়, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ স্কলারশিপ থাকতে পারে। স্কলারশিপের পরিমাণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রোগ্রামের ওপর
নির্ভর করে।
আয়ারল্যান্ডের উল্লেখযোগ্য বৃত্তিগুলোর নাম কী?
আয়ারল্যান্ডে কিছু উল্লেখযোগ্য বৃত্তি প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে Government of Ireland Scholarships, Irish Research Council Scholarships এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশিপ; যেমন University College Dublin (UCD), Trinity College Dublin (TCD), Griffith College ইত্যাদি।
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা করে স্থায়ী হতে চাইলে কী ধরনের শর্ত পূরণ করতে হয়?
আয়ারল্যান্ডে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী হতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে কাজের ভিসায় রূপান্তর করতে হবে। কাজের ভিসা পেলে, আপনি আয়ারল্যান্ডে আরও কিছু বছর থাকতে পারবেন এবং ৫ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনাকে আর্থিক সক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রমাণ দেখাতে হবে।
আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষত্ব কী?
গ্রিফিথ কলেজ একটি প্রখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ব্যবসা, আইন, সৃজনশীল শিল্প, প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমে উচ্চমানের প্রোগ্রাম অফার করে।
এর বিশেষত্ব হলো উদ্ভাবনী শিক্ষার পদ্ধতি, কর্মমুখী শিক্ষার সুযোগ এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। গ্রিফিথ কলেজ শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানে সহায়তা প্রদানকারী একটি শক্তিশালী ক্যারিয়ার পরিষেবা ও আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করে।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১৯ ঘণ্টা আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

আয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১৫ ঘণ্টা আগে