নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির (এসইইউ) অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডস এক্সিবিশন সেন্টারে এই সমাবর্তন হয়। রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের প্রতিনিধি হিসেবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।
এবারের সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের ১ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ সিজিপিএ পাওয়া পাঁচ শিক্ষার্থী চ্যান্সেলরের স্বর্ণপদক লাভ করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জন করা ২৭ শিক্ষার্থীকে উপাচার্যের স্বর্ণপদক দেওয়া হয়।
সভাপতির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা এমন এক বিশ্বে বসবাস করছি, যেখানে জ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব প্রতিনিয়ত বাড়ছে। তাই শুধু পুথিগত শিক্ষায় সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, বরং বিশ্লেষণধর্মী, সৃজনশীল ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন হতে হবে।’
গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘স্নাতক হিসেবে আপনাদের দায়িত্ব হবে দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিয়োগ করা, নৈতিকতা ও সততার সঙ্গে কাজ করা। সৃষ্টিশীল ও উদ্ভাবনী চিন্তা দিয়ে শুধু স্বদেশ নয়, বরং বিশ্বকে সমৃদ্ধ করা।’
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এসইইউর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘শুধু বস্তুগত সাফল্য নয়, বরং সঠিক মূল্যবোধ ও সমাজের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করাই একজন প্রকৃত শিক্ষিত ব্যক্তির পরিচয়।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এসইইউ উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম, সহউপাচার্য অধ্যাপক ড. এম মোফাজ্জল হোসেন। অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল (অব.) মো. আনোয়ারুল ইসলাম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেটের সদস্য, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সরকারি ও বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির (এসইইউ) অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডস এক্সিবিশন সেন্টারে এই সমাবর্তন হয়। রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের প্রতিনিধি হিসেবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।
এবারের সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের ১ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ সিজিপিএ পাওয়া পাঁচ শিক্ষার্থী চ্যান্সেলরের স্বর্ণপদক লাভ করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জন করা ২৭ শিক্ষার্থীকে উপাচার্যের স্বর্ণপদক দেওয়া হয়।
সভাপতির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা এমন এক বিশ্বে বসবাস করছি, যেখানে জ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব প্রতিনিয়ত বাড়ছে। তাই শুধু পুথিগত শিক্ষায় সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, বরং বিশ্লেষণধর্মী, সৃজনশীল ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন হতে হবে।’
গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘স্নাতক হিসেবে আপনাদের দায়িত্ব হবে দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিয়োগ করা, নৈতিকতা ও সততার সঙ্গে কাজ করা। সৃষ্টিশীল ও উদ্ভাবনী চিন্তা দিয়ে শুধু স্বদেশ নয়, বরং বিশ্বকে সমৃদ্ধ করা।’
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এসইইউর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘শুধু বস্তুগত সাফল্য নয়, বরং সঠিক মূল্যবোধ ও সমাজের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করাই একজন প্রকৃত শিক্ষিত ব্যক্তির পরিচয়।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এসইইউ উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম, সহউপাচার্য অধ্যাপক ড. এম মোফাজ্জল হোসেন। অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল (অব.) মো. আনোয়ারুল ইসলাম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেটের সদস্য, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সরকারি ও বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৫ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে