প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অনেকে চাকরিসূত্রে অস্ট্রেলিয়ায় যান। সে দেশে সন্তানদের পড়াশোনার চিন্তা দূর করবে সেখানকার আন্তর্জাতিক স্কুলগুলো। অস্ট্রেলিয়ার এমনই পাঁচটি আন্তর্জাতিক স্কুল নিয়ে আজকের আয়োজন।
ইন্টারন্যাশনাল গ্রামার স্কুল
আল্টিমো, সিডনি
১৯৮৪ সালে চালু হওয়া এ বিদ্যালয় সিডনির অন্যতম সেরা আন্তর্জাতিক স্কুল। এখানে পড়াশোনা হয় ইন্টারন্যাশনাল ব্যাচেলরেট (আইবি) কারিকুলামের অনুসরণে। এখানে প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার ব্যবস্থা রয়েছে। এটি একটি কো-অ্যাড বিদ্যালয়। অর্থাৎ ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করে এখানে।
পড়াশোনার পাশাপাশি এই বিদ্যালয়ে সহশিক্ষা কার্যক্রমের ওপরও ব্যাপক জোর দেওয়া হয়। খেলাধুলা, ভিজ্যুয়াল আর্ট, ডিজাইন, মঞ্চনাটক, সংগীত ইত্যাদি শেখার সুযোগ রয়েছে। ইংরেজির পাশাপাশি এই স্কুলে ফ্রেঞ্চ, জার্মান, ইতালিয়ান, জাপানিজ, চায়নিজ এবং স্প্যানিশের মধ্যে যেকোনো একটি ভাষা শেখা বাধ্যতামূলক।
এই বিদ্যালয়ের ৭০টির বেশি ক্লাব রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো থ্রিডি প্রিন্টিং ক্লাব, ইয়োগা ক্লাব, ফেন্সিং ক্লাব, রোবোটিকস ক্লাব ইত্যাদি।
এই বিদ্যালয়ের টিউশন ফি বছরে ২০ থেকে ৩০ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। ভাই-বোন একসঙ্গে এই বিদ্যালয়ে পড়লে একজনের টিউশন ফির ওপর ১০ থেকে ২৫ শতাংশ ছাড় পাওয়া যায়।
সেন্ট পল’স গ্রামার স্কুল
সিডনি
এখানেও প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে-মেয়েরা একসঙ্গে পড়াশোনা করতে পারে। এখানেও আইবি কারিকুলাম অনুসরণ করা হয়। সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসেবে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সংগীত, নৃত্যকলা, অভিনয়ের চর্চা করে থাকে। এ ছাড়া বছরজুড়ে তাদের বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, উৎসব, মেলা, প্রদর্শনী, ক্যাম্পিং ইত্যাদি কাজে ব্যস্ত রাখা হয়।
প্রি-কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক টিউশন ফি ৬ হাজার থেকে ১৪ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। আর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বছরে সর্বোচ্চ ১৯ হাজার ডলার ফি দিতে হবে। ভাই-বোন একসঙ্গে এখানে ভর্তি হলে একজনের টিউশন ফির ওপর ১৫ থেকে ৭৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়।
উইজলি কলেজ, মেলবোর্ন
এই কো-এডুকেশনাল বিদ্যালয়ে প্রি-কিন্ডারগার্টেন থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ থাকলেও কেবল ৯ থেকে ১২ বছর বয়সীরাই বোর্ডিংয়ে থাকার সুযোগ পায়।
এখানে আইবি কারিকুলাম অনুসরণ করা হলেও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়জীবন থেকে গবেষণার হাতেখড়ি দেওয়া হয়। তাদের নানান অভিজ্ঞতামূলক শিক্ষার পাশাপাশি টেকনোলজি সম্পর্কিত অনেক কিছু শেখানো হয়। ফলে তারা অন্য বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের থেকে বেশ এগিয়ে থাকে।
উইজলি কলেজের বার্ষিক টিউশন ফি ২৫ হাজার থেকে ৩৭ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। ভাই-বোন একসঙ্গে পড়লে একজনের টিউশন ফির ওপর ২০ থেকে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। তবে অস্ট্রেলিয়ার অস্থায়ী বাসিন্দাদের টিউশন ফির সঙ্গে বছরে ৪ হাজার ৭০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার পরিশোধ করতে হয়।
সমারসেট কলেজ, কুইন্সল্যান্ড
সমারসেট কলেজের পড়াশোনা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাচেলরেট (আইবি) কারিকুলামের অনুসরণে করা হয়। এখানে প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার ব্যবস্থা রয়েছে। এটি একটি কো-অ্যাড বিদ্যালয়, অর্থাৎ ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করে।
তবে এই বিদ্যালয়ের পড়াশোনা গতানুগতিক ধারায় হয় না। এখানকার শিক্ষার্থীদের ছোট থেকে বিশ্লেষণধর্মী চিন্তাধারায় উদ্বুদ্ধ করা হয়, যাতে তারা নিজে থেকে বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে চিন্তা করে সেগুলোর সমাধান বের করতে পারে। এর পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রম, যেমন চিত্রকলা, খেলাধুলা, ক্যাম্পিং, বিতর্ক, পাবলিক স্পিকিং বিষয়গুলোর সঙ্গেও জড়িত রাখা হয়। সমারসেট কলেজের বার্ষিক টিউশন ফি ১৪-১৯ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। ভাই-বোন একসঙ্গে এ বিদ্যালয়ে গেলে একজনের টিউশন ফির ওপর ১০-৫০ শতাংশ ছাড় পাওয়া যায়।
ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া, পার্থ
এই বিদ্যালয় অন্য বিদ্যালয়গুলোর মতো পরিচালিত হলেও এর উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এখানে ৬০টির বেশি দেশ থেকে আসা শিশুরা পড়াশোনা করে। এখানেও প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারে। স্কুলটি আইবি কারিকুলাম অনুসরণ করে। এই বিদ্যালয়ে তিন ধরনের প্রোগ্রাম রয়েছে।
প্রাইমারি স্কুল: কিন্ডারগার্টেন থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি
মিডল স্কুল: ৭ম থেকে ১০ম শ্রেণি
ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম: একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি শ্রেণিকক্ষের পড়াশোনার পাশাপাশি এখানকার শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা, টেকনোলজি, গবেষণা, সংগীত, অভিনয়, ভাষা শিক্ষার মতো বিষয়গুলো শেখার জন্য সমান উৎসাহ দেওয়া হয়। এখানকার টিউশন ফি বছরে ৬ হাজার থেকে ১৩ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
সূত্র: ইমিগ্রেশন টু অস্ট্রেলিয়া
প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অনেকে চাকরিসূত্রে অস্ট্রেলিয়ায় যান। সে দেশে সন্তানদের পড়াশোনার চিন্তা দূর করবে সেখানকার আন্তর্জাতিক স্কুলগুলো। অস্ট্রেলিয়ার এমনই পাঁচটি আন্তর্জাতিক স্কুল নিয়ে আজকের আয়োজন।
ইন্টারন্যাশনাল গ্রামার স্কুল
আল্টিমো, সিডনি
১৯৮৪ সালে চালু হওয়া এ বিদ্যালয় সিডনির অন্যতম সেরা আন্তর্জাতিক স্কুল। এখানে পড়াশোনা হয় ইন্টারন্যাশনাল ব্যাচেলরেট (আইবি) কারিকুলামের অনুসরণে। এখানে প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার ব্যবস্থা রয়েছে। এটি একটি কো-অ্যাড বিদ্যালয়। অর্থাৎ ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করে এখানে।
পড়াশোনার পাশাপাশি এই বিদ্যালয়ে সহশিক্ষা কার্যক্রমের ওপরও ব্যাপক জোর দেওয়া হয়। খেলাধুলা, ভিজ্যুয়াল আর্ট, ডিজাইন, মঞ্চনাটক, সংগীত ইত্যাদি শেখার সুযোগ রয়েছে। ইংরেজির পাশাপাশি এই স্কুলে ফ্রেঞ্চ, জার্মান, ইতালিয়ান, জাপানিজ, চায়নিজ এবং স্প্যানিশের মধ্যে যেকোনো একটি ভাষা শেখা বাধ্যতামূলক।
এই বিদ্যালয়ের ৭০টির বেশি ক্লাব রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো থ্রিডি প্রিন্টিং ক্লাব, ইয়োগা ক্লাব, ফেন্সিং ক্লাব, রোবোটিকস ক্লাব ইত্যাদি।
এই বিদ্যালয়ের টিউশন ফি বছরে ২০ থেকে ৩০ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। ভাই-বোন একসঙ্গে এই বিদ্যালয়ে পড়লে একজনের টিউশন ফির ওপর ১০ থেকে ২৫ শতাংশ ছাড় পাওয়া যায়।
সেন্ট পল’স গ্রামার স্কুল
সিডনি
এখানেও প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে-মেয়েরা একসঙ্গে পড়াশোনা করতে পারে। এখানেও আইবি কারিকুলাম অনুসরণ করা হয়। সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসেবে এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সংগীত, নৃত্যকলা, অভিনয়ের চর্চা করে থাকে। এ ছাড়া বছরজুড়ে তাদের বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, উৎসব, মেলা, প্রদর্শনী, ক্যাম্পিং ইত্যাদি কাজে ব্যস্ত রাখা হয়।
প্রি-কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক টিউশন ফি ৬ হাজার থেকে ১৪ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। আর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বছরে সর্বোচ্চ ১৯ হাজার ডলার ফি দিতে হবে। ভাই-বোন একসঙ্গে এখানে ভর্তি হলে একজনের টিউশন ফির ওপর ১৫ থেকে ৭৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়।
উইজলি কলেজ, মেলবোর্ন
এই কো-এডুকেশনাল বিদ্যালয়ে প্রি-কিন্ডারগার্টেন থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ থাকলেও কেবল ৯ থেকে ১২ বছর বয়সীরাই বোর্ডিংয়ে থাকার সুযোগ পায়।
এখানে আইবি কারিকুলাম অনুসরণ করা হলেও শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়জীবন থেকে গবেষণার হাতেখড়ি দেওয়া হয়। তাদের নানান অভিজ্ঞতামূলক শিক্ষার পাশাপাশি টেকনোলজি সম্পর্কিত অনেক কিছু শেখানো হয়। ফলে তারা অন্য বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের থেকে বেশ এগিয়ে থাকে।
উইজলি কলেজের বার্ষিক টিউশন ফি ২৫ হাজার থেকে ৩৭ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। ভাই-বোন একসঙ্গে পড়লে একজনের টিউশন ফির ওপর ২০ থেকে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। তবে অস্ট্রেলিয়ার অস্থায়ী বাসিন্দাদের টিউশন ফির সঙ্গে বছরে ৪ হাজার ৭০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার পরিশোধ করতে হয়।
সমারসেট কলেজ, কুইন্সল্যান্ড
সমারসেট কলেজের পড়াশোনা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাচেলরেট (আইবি) কারিকুলামের অনুসরণে করা হয়। এখানে প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার ব্যবস্থা রয়েছে। এটি একটি কো-অ্যাড বিদ্যালয়, অর্থাৎ ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা করে।
তবে এই বিদ্যালয়ের পড়াশোনা গতানুগতিক ধারায় হয় না। এখানকার শিক্ষার্থীদের ছোট থেকে বিশ্লেষণধর্মী চিন্তাধারায় উদ্বুদ্ধ করা হয়, যাতে তারা নিজে থেকে বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে চিন্তা করে সেগুলোর সমাধান বের করতে পারে। এর পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রম, যেমন চিত্রকলা, খেলাধুলা, ক্যাম্পিং, বিতর্ক, পাবলিক স্পিকিং বিষয়গুলোর সঙ্গেও জড়িত রাখা হয়। সমারসেট কলেজের বার্ষিক টিউশন ফি ১৪-১৯ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার। ভাই-বোন একসঙ্গে এ বিদ্যালয়ে গেলে একজনের টিউশন ফির ওপর ১০-৫০ শতাংশ ছাড় পাওয়া যায়।
ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া, পার্থ
এই বিদ্যালয় অন্য বিদ্যালয়গুলোর মতো পরিচালিত হলেও এর উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এখানে ৬০টির বেশি দেশ থেকে আসা শিশুরা পড়াশোনা করে। এখানেও প্রি-স্কুল থেকে দ্বাদশ শ্রেণিতে ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারে। স্কুলটি আইবি কারিকুলাম অনুসরণ করে। এই বিদ্যালয়ে তিন ধরনের প্রোগ্রাম রয়েছে।
প্রাইমারি স্কুল: কিন্ডারগার্টেন থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি
মিডল স্কুল: ৭ম থেকে ১০ম শ্রেণি
ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম: একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি শ্রেণিকক্ষের পড়াশোনার পাশাপাশি এখানকার শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা, টেকনোলজি, গবেষণা, সংগীত, অভিনয়, ভাষা শিক্ষার মতো বিষয়গুলো শেখার জন্য সমান উৎসাহ দেওয়া হয়। এখানকার টিউশন ফি বছরে ৬ হাজার থেকে ১৩ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
সূত্র: ইমিগ্রেশন টু অস্ট্রেলিয়া
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে