জীবন কুমার সরকার

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানো শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা–এসব কারণে অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। তবে এই যাত্রা সহজ নয়; এর জন্য প্রয়োজন পরিকল্পিত প্রস্তুতি, সঠিক তথ্য ও যথাযথ দিকনির্দেশনা।
এই লক্ষ্য সামনে রেখে সম্প্রতি ‘ওভারসিজ এডুকেশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার গাইডেন্স ওয়ার্কশপ’ শিরোনামে একটি অনলাইন কর্মশালার আয়োজন করেন পাঠকবন্ধুর আন্তর্জাতিক শাখার সদস্যরা।
১০ দিনব্যাপী এই কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের প্রায় ছয় শ শিক্ষার্থী অংশ নেন। কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও চীন, মিসরে অধ্যয়নরত ৬ শিক্ষার্থী।
সনদ প্রদান ও পরামর্শ সভা
কর্মশালা শেষে ২১ ফেব্রুয়ারি বনশ্রীতে আজকের পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন তিনি।
কর্মশালার সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন কামরুল হাসান। তিনি বলেন, ‘দেশে হোক বা বিদেশে, শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার কোনো বিকল্প নেই। সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে আমরা কাজ করতে চাই, সে কাজটিই করবে পাঠকবন্ধু।’
কর্মশালার মূল বিষয়
এই কর্মশালায় বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হয়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিপ্রক্রিয়া, স্কলারশিপের সুযোগ, ভাষাগত দক্ষতা এবং ক্যারিয়ার গঠনের কৌশল। অংশগ্রহণকারীরা তাঁদের প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার পাশাপাশি অভিজ্ঞদের কাছ থেকে বাস্তবধর্মী প্রস্তুতির ধারণাও লাভ করেন।
ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে কর্মশালায় অংশ নেওয়া নাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন ছিল। এই কর্মশালার মধ্য দিয়ে ব্যাংক সলভেন্সি, এসওপি লেখা, রিকমেন্ডেশন লেটার, ভিসা ইন্টারভিউ-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানার সুযোগ হয়েছে।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের শিক্ষার্থী সামসুন নাহার পিংকি বলেন, ‘ওয়ার্কশপে অংশ নিয়ে খুব ভালো লেগেছে। বিদেশে পড়াশোনা এবং ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছি। ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষার যাত্রায় এটি খুব সহায়ক হবে।’

ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী মোত্তাকিয়া নিশাত বলেন, ‘বিদেশে পড়ার স্বপ্ন অনেকের থাকলেও এটি বাস্তবায়ন করতে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। এই কর্মশালা সেই চ্যালেঞ্জ সহজ করতে সহায়ক হয়েছে।’
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খান এবং সহযোগিতায় ছিলেন সহসম্পাদক ইলিয়াস শান্ত।
প্রশিক্ষকদের অভিজ্ঞতা
ওভারসিজ এডুকেশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার গাইডেন্স ওয়ার্কশপে প্রশিক্ষক ছিলেন চীনের ন্যানজিং ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক খায়রুল ইসলাম, আমেরিকার হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজের শিক্ষার্থী ডিন’স স্কলার শ্রেয়া ঘোষ, মিসরের আল-আজহার ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী এস এম ফখরুল ইসলাম, যুক্তরাজ্যের ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের শিক্ষার্থী সাদমান পাশা, চীনের চাংশা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থী জীবন কুমার সরকার এবং সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসের শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম।
খায়রুল ইসলাম বলেন, ‘এই কর্মশালা উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। এটি শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষার চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিয়েছে।’
শ্রেয়া ঘোষ বলেন, ‘কর্মশালাটি শিক্ষার্থীদের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। বাস্তব অভিজ্ঞতা ও আত্মবিশ্বাস গঠনের দিক থেকে এটি অত্যন্ত কার্যকর।’
ব্রুনেল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী সাদমান পাশা বলেন, ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষায় ভাষা দক্ষতা, বিশেষত আইইএলটিএসের গুরুত্ব অপরিসীম। অনেক শিক্ষার্থী ইংরেজি ও আইইএলটিএস নিয়ে ভয় পান। কর্মশালায় তাঁদের এই ভীতি দূর করার চেষ্টা করেছি।’
পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খান বলেন, ‘ভবিষ্যতে এ ধরনের আরও কর্মশালার আয়োজন করতে চাই। শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি আরও সহজ এবং উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ সুগম করতে আমরা অনলাইনে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই না। অফলাইনেও আমাদের এ ধরনের কর্মশালা আয়োজনের চেষ্টা থাকবে।’

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানো শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা–এসব কারণে অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। তবে এই যাত্রা সহজ নয়; এর জন্য প্রয়োজন পরিকল্পিত প্রস্তুতি, সঠিক তথ্য ও যথাযথ দিকনির্দেশনা।
এই লক্ষ্য সামনে রেখে সম্প্রতি ‘ওভারসিজ এডুকেশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার গাইডেন্স ওয়ার্কশপ’ শিরোনামে একটি অনলাইন কর্মশালার আয়োজন করেন পাঠকবন্ধুর আন্তর্জাতিক শাখার সদস্যরা।
১০ দিনব্যাপী এই কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের প্রায় ছয় শ শিক্ষার্থী অংশ নেন। কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও চীন, মিসরে অধ্যয়নরত ৬ শিক্ষার্থী।
সনদ প্রদান ও পরামর্শ সভা
কর্মশালা শেষে ২১ ফেব্রুয়ারি বনশ্রীতে আজকের পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন তিনি।
কর্মশালার সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন কামরুল হাসান। তিনি বলেন, ‘দেশে হোক বা বিদেশে, শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার কোনো বিকল্প নেই। সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে আমরা কাজ করতে চাই, সে কাজটিই করবে পাঠকবন্ধু।’
কর্মশালার মূল বিষয়
এই কর্মশালায় বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন দিক আলোচনা করা হয়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিপ্রক্রিয়া, স্কলারশিপের সুযোগ, ভাষাগত দক্ষতা এবং ক্যারিয়ার গঠনের কৌশল। অংশগ্রহণকারীরা তাঁদের প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার পাশাপাশি অভিজ্ঞদের কাছ থেকে বাস্তবধর্মী প্রস্তুতির ধারণাও লাভ করেন।
ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে কর্মশালায় অংশ নেওয়া নাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন ছিল। এই কর্মশালার মধ্য দিয়ে ব্যাংক সলভেন্সি, এসওপি লেখা, রিকমেন্ডেশন লেটার, ভিসা ইন্টারভিউ-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানার সুযোগ হয়েছে।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের শিক্ষার্থী সামসুন নাহার পিংকি বলেন, ‘ওয়ার্কশপে অংশ নিয়ে খুব ভালো লেগেছে। বিদেশে পড়াশোনা এবং ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পেরেছি। ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষার যাত্রায় এটি খুব সহায়ক হবে।’

ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী মোত্তাকিয়া নিশাত বলেন, ‘বিদেশে পড়ার স্বপ্ন অনেকের থাকলেও এটি বাস্তবায়ন করতে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। এই কর্মশালা সেই চ্যালেঞ্জ সহজ করতে সহায়ক হয়েছে।’
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খান এবং সহযোগিতায় ছিলেন সহসম্পাদক ইলিয়াস শান্ত।
প্রশিক্ষকদের অভিজ্ঞতা
ওভারসিজ এডুকেশন অ্যান্ড ক্যারিয়ার গাইডেন্স ওয়ার্কশপে প্রশিক্ষক ছিলেন চীনের ন্যানজিং ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক খায়রুল ইসলাম, আমেরিকার হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজের শিক্ষার্থী ডিন’স স্কলার শ্রেয়া ঘোষ, মিসরের আল-আজহার ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী এস এম ফখরুল ইসলাম, যুক্তরাজ্যের ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের শিক্ষার্থী সাদমান পাশা, চীনের চাংশা ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থী জীবন কুমার সরকার এবং সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসের শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম।
খায়রুল ইসলাম বলেন, ‘এই কর্মশালা উচ্চশিক্ষা ও ক্যারিয়ার গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। এটি শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষার চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিয়েছে।’
শ্রেয়া ঘোষ বলেন, ‘কর্মশালাটি শিক্ষার্থীদের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। বাস্তব অভিজ্ঞতা ও আত্মবিশ্বাস গঠনের দিক থেকে এটি অত্যন্ত কার্যকর।’
ব্রুনেল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী সাদমান পাশা বলেন, ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষায় ভাষা দক্ষতা, বিশেষত আইইএলটিএসের গুরুত্ব অপরিসীম। অনেক শিক্ষার্থী ইংরেজি ও আইইএলটিএস নিয়ে ভয় পান। কর্মশালায় তাঁদের এই ভীতি দূর করার চেষ্টা করেছি।’
পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খান বলেন, ‘ভবিষ্যতে এ ধরনের আরও কর্মশালার আয়োজন করতে চাই। শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি আরও সহজ এবং উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ সুগম করতে আমরা অনলাইনে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই না। অফলাইনেও আমাদের এ ধরনের কর্মশালা আয়োজনের চেষ্টা থাকবে।’

ভোরের আলো ফোটার আগে ঘুম ভাঙে রাবিউল ইসলামের। ঘরের কোণে টেবিলে রাখা বই-খাতার দিকে চোখ পড়ে। ইচ্ছে হয় পড়তে বসতে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন হাত তাঁকে টেনে নেয় বাইরে, রাজমিস্ত্রির কাজে।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে (আইআরও) বাংলাদেশ দল অংশ নিচ্ছে। ১০ সদস্যের এই দল ১৪ ডিসেম্বর দেশ থেকে রওনা হবে। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এই দলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
২ ঘণ্টা আগে
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (জিইউবি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুদিনব্যাপী সপ্তম আইইইই এসটিআই—সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই-২০২৫) ৫.০ আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১৭টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই
৩ ঘণ্টা আগেআজিনুর রহমান আজিম, পাটগ্রাম (লালমনিরহাট)

ভোরের আলো ফোটার আগে ঘুম ভাঙে রাবিউল ইসলামের। ঘরের কোণে টেবিলে রাখা বই-খাতার দিকে চোখ পড়ে। ইচ্ছে হয় পড়তে বসতে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন হাত তাঁকে টেনে নেয় বাইরে, রাজমিস্ত্রির কাজে। সংসারের দায় আর অর্থকষ্টের চাপে দিনে বই পড়ার সময় পান না রাবিউল। সকাল ৬টায় কনকনে ঠান্ডায় উঠে তাঁকে যেতে হয় কাজে। সন্ধ্যা পর্যন্ত রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে ইট, বালু ও সিমেন্ট নিয়ে শুরু হয় তাঁর জীবনসংগ্রাম। দিনের শেষে ক্লান্ত হাতে ধরতে হয় কলম ও খাতা। এই সংগ্রামের মধ্যেই দেখতে হয় জীবনের স্বপ্ন।
মাত্র ১৯ বছর বয়সী রাবিউল লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভার সোহাগপুর ২ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সাহিদুল ইসলামের ছেলে। তিন মাস বয়সে বাবাকে হারান। মা রাবেয়া বেগম একাকী সংসার চালানোর তাগিদে অন্যের ঘরবাড়িতে কাজ করে পরিবারকে টানতে থাকেন। পঞ্চম শ্রেণির পর থেকে সংসারের দায় রাবিউলের কাঁধে এসে পড়ে। এরপর তিনি রাজমিস্ত্রি, টাইলসের মিস্ত্রি ও রংমিস্ত্রির কাজ করতে করতে বড় হয়েছেন।
রাবিউল দিনের বেলা দেয়াল, ইট, সিমেন্ট দিয়ে ঘরবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের বাহ্যিক সৌন্দর্য বাড়ান, আবার রাতে পড়তে বসেন। পরিবারের তিন প্রজন্মের জীবন কেটে যাচ্ছে টিনের চালা ও ঝুপড়ি ঘরে, যেখানে বর্ষায় ঘরের ভেতরে পানি পড়ে, শীতে ঠান্ডা হাওয়া ঢোকে ফাঁকফোকর দিয়ে। তবু রাবিউল ও তাঁর পরিবার আশ্রয় খুঁজে নেন ভাঙাচোরা এই ঘরে।
কষ্টের মাঝেও তিনি স্বপ্ন দেখেন। ২০২৪ সালে পাটগ্রাম বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। চলতি বছর অনার্সে ভর্তি হওয়ার আশায় পুরোনো বই জোগাড় করেছেন। তিনি বলেন, ‘অর্থের অভাবে এখনো ভর্তি হতে পারিনি। আমার স্বপ্ন—একদিন পরিবারের মুখে হাসি ফোটাব।’
মা রাবেয়া বেগম বলেন, ‘স্বামী নেই ২০ বছর। অনেক কষ্টে সন্তানকে বড় করেছি। ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করে সংসার চালাচ্ছে। টাকার অভাবে ঘরও ঠিক করতে পারছি না।’ প্রতিবেশী আব্দুস ছাত্তার বলেন, ‘রাবিউল ছোটবেলা থেকে মিস্ত্রির কাজ করে সংসারের হাল ধরেছে। তারা খুব অসহায়, থাকার জায়গা নেই।’
রাবিউল বলেন, ‘ইট, সিমেন্ট আর রং করার সময়ও আমি আলোর স্বপ্ন দেখি। ইচ্ছা—একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়ে মায়ের মুখে হাসি ফোটানো।’

ভোরের আলো ফোটার আগে ঘুম ভাঙে রাবিউল ইসলামের। ঘরের কোণে টেবিলে রাখা বই-খাতার দিকে চোখ পড়ে। ইচ্ছে হয় পড়তে বসতে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন হাত তাঁকে টেনে নেয় বাইরে, রাজমিস্ত্রির কাজে। সংসারের দায় আর অর্থকষ্টের চাপে দিনে বই পড়ার সময় পান না রাবিউল। সকাল ৬টায় কনকনে ঠান্ডায় উঠে তাঁকে যেতে হয় কাজে। সন্ধ্যা পর্যন্ত রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে ইট, বালু ও সিমেন্ট নিয়ে শুরু হয় তাঁর জীবনসংগ্রাম। দিনের শেষে ক্লান্ত হাতে ধরতে হয় কলম ও খাতা। এই সংগ্রামের মধ্যেই দেখতে হয় জীবনের স্বপ্ন।
মাত্র ১৯ বছর বয়সী রাবিউল লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভার সোহাগপুর ২ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সাহিদুল ইসলামের ছেলে। তিন মাস বয়সে বাবাকে হারান। মা রাবেয়া বেগম একাকী সংসার চালানোর তাগিদে অন্যের ঘরবাড়িতে কাজ করে পরিবারকে টানতে থাকেন। পঞ্চম শ্রেণির পর থেকে সংসারের দায় রাবিউলের কাঁধে এসে পড়ে। এরপর তিনি রাজমিস্ত্রি, টাইলসের মিস্ত্রি ও রংমিস্ত্রির কাজ করতে করতে বড় হয়েছেন।
রাবিউল দিনের বেলা দেয়াল, ইট, সিমেন্ট দিয়ে ঘরবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানের বাহ্যিক সৌন্দর্য বাড়ান, আবার রাতে পড়তে বসেন। পরিবারের তিন প্রজন্মের জীবন কেটে যাচ্ছে টিনের চালা ও ঝুপড়ি ঘরে, যেখানে বর্ষায় ঘরের ভেতরে পানি পড়ে, শীতে ঠান্ডা হাওয়া ঢোকে ফাঁকফোকর দিয়ে। তবু রাবিউল ও তাঁর পরিবার আশ্রয় খুঁজে নেন ভাঙাচোরা এই ঘরে।
কষ্টের মাঝেও তিনি স্বপ্ন দেখেন। ২০২৪ সালে পাটগ্রাম বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। চলতি বছর অনার্সে ভর্তি হওয়ার আশায় পুরোনো বই জোগাড় করেছেন। তিনি বলেন, ‘অর্থের অভাবে এখনো ভর্তি হতে পারিনি। আমার স্বপ্ন—একদিন পরিবারের মুখে হাসি ফোটাব।’
মা রাবেয়া বেগম বলেন, ‘স্বামী নেই ২০ বছর। অনেক কষ্টে সন্তানকে বড় করেছি। ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করে সংসার চালাচ্ছে। টাকার অভাবে ঘরও ঠিক করতে পারছি না।’ প্রতিবেশী আব্দুস ছাত্তার বলেন, ‘রাবিউল ছোটবেলা থেকে মিস্ত্রির কাজ করে সংসারের হাল ধরেছে। তারা খুব অসহায়, থাকার জায়গা নেই।’
রাবিউল বলেন, ‘ইট, সিমেন্ট আর রং করার সময়ও আমি আলোর স্বপ্ন দেখি। ইচ্ছা—একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়ে মায়ের মুখে হাসি ফোটানো।’

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানো শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা–এসব কারণে অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। তবে এই যাত্রা সহজ নয়;
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে (আইআরও) বাংলাদেশ দল অংশ নিচ্ছে। ১০ সদস্যের এই দল ১৪ ডিসেম্বর দেশ থেকে রওনা হবে। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এই দলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
২ ঘণ্টা আগে
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (জিইউবি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুদিনব্যাপী সপ্তম আইইইই এসটিআই—সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই-২০২৫) ৫.০ আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১৭টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই
৩ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে (আইআরও) বাংলাদেশ দল অংশ নিচ্ছে। ১০ সদস্যের এই দল ১৪ ডিসেম্বর দেশ থেকে রওনা হবে। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এই দলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের আয়োজনে এ বছর ২৯ থেকে ৩০ আগস্ট অনলাইন বাছাই পর্ব ও ১২ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে জাতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পর্বে ক্রিয়েটিভ মুভি, ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি এবং ফিজিক্যাল কম্পিউটিং ক্যাটাগরির বিজয়ীদের আন্তর্জাতিক দল নির্বাচনী ক্যাম্পে অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা, পারফরম্যান্স এবং নানা মানদণ্ডে বিশ্লেষণ করে আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচন করা হয়।
বাংলাদেশ দলের সদস্যরা হলেন মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জুবাইদাহ জাফরিন ও নাফিয়া বাসার সুহানী; ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জারিফ বিন সালেক, খোন্দকার মুশফিকুল ইসলাম ও মোহাম্মদ মাশরুর আরেফিন ভূঞা; ওয়াইডব্লিউসিএ উচ্চমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসাইবা তাজরিন তানিশা; উইলিয়াম কেরি একাডেমির শিক্ষার্থী জাইমা যাহিন ওয়ারা; স্কলাসটিকা স্কুলের শিক্ষার্থী প্রিয়ন্তী দাস; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রিদোয়ান রাব্বানী; আনন্দ মোহন কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল টিটু।
দলের সঙ্গে কোচ থাকবেন মিশাল ইসলাম, সহকারী কোচ এম তানজিম আল ইসলাম দিবস এবং দলনেতা হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সভাপতি এ এ মুনির হাসান। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড মেকাট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। গত সাত বছরে বাংলাদেশ দল আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ১৪টি গোল্ড মেডেলসহ মোট ৮৩টি পদক অর্জন করেছে।

১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে (আইআরও) বাংলাদেশ দল অংশ নিচ্ছে। ১০ সদস্যের এই দল ১৪ ডিসেম্বর দেশ থেকে রওনা হবে। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এই দলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের আয়োজনে এ বছর ২৯ থেকে ৩০ আগস্ট অনলাইন বাছাই পর্ব ও ১২ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে জাতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পর্বে ক্রিয়েটিভ মুভি, ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি এবং ফিজিক্যাল কম্পিউটিং ক্যাটাগরির বিজয়ীদের আন্তর্জাতিক দল নির্বাচনী ক্যাম্পে অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা, পারফরম্যান্স এবং নানা মানদণ্ডে বিশ্লেষণ করে আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচন করা হয়।
বাংলাদেশ দলের সদস্যরা হলেন মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জুবাইদাহ জাফরিন ও নাফিয়া বাসার সুহানী; ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জারিফ বিন সালেক, খোন্দকার মুশফিকুল ইসলাম ও মোহাম্মদ মাশরুর আরেফিন ভূঞা; ওয়াইডব্লিউসিএ উচ্চমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসাইবা তাজরিন তানিশা; উইলিয়াম কেরি একাডেমির শিক্ষার্থী জাইমা যাহিন ওয়ারা; স্কলাসটিকা স্কুলের শিক্ষার্থী প্রিয়ন্তী দাস; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রিদোয়ান রাব্বানী; আনন্দ মোহন কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল টিটু।
দলের সঙ্গে কোচ থাকবেন মিশাল ইসলাম, সহকারী কোচ এম তানজিম আল ইসলাম দিবস এবং দলনেতা হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সভাপতি এ এ মুনির হাসান। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড মেকাট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। গত সাত বছরে বাংলাদেশ দল আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ১৪টি গোল্ড মেডেলসহ মোট ৮৩টি পদক অর্জন করেছে।

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানো শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা–এসব কারণে অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। তবে এই যাত্রা সহজ নয়;
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভোরের আলো ফোটার আগে ঘুম ভাঙে রাবিউল ইসলামের। ঘরের কোণে টেবিলে রাখা বই-খাতার দিকে চোখ পড়ে। ইচ্ছে হয় পড়তে বসতে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন হাত তাঁকে টেনে নেয় বাইরে, রাজমিস্ত্রির কাজে।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (জিইউবি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুদিনব্যাপী সপ্তম আইইইই এসটিআই—সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই-২০২৫) ৫.০ আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১৭টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই
৩ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (জিইউবি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুদিনব্যাপী সপ্তম আইইইই এসটিআই—সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই-২০২৫) ৫.০ আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া এই সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠান শুক্রবার বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. এম সাইদুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আইইইই বাংলাদেশ সেকশন চেয়ার অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ এবং আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের চেয়ার অধ্যাপক ড. কে এম আজহারুল হাসান। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সম্মেলনের অর্গানাইজিং সেক্রেটারি ও গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ।
এ বছরের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘এআই যুগে প্রযুক্তিগত বিপ্লব এবং কর্মহীনতার আশঙ্কা’। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এম সাইদুর রহমান বলেন, ‘এসটিআই-২০২৫ সম্মেলন আমাদের দেখিয়েছে, প্রযুক্তি ও পরিবেশ একসঙ্গে এগোলে টেকসই শিল্পায়ন সম্ভব। এখানে উপস্থাপিত গবেষণাগুলো আগামী দিনের শিল্প খাতে নতুন দিকনির্দেশনা দেবে।’
গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এস এম শিহাব উদ্দিন জানান, এবারের সম্মেলনে সাতটি কি-নোট সেশন, তিনটি ওয়ার্কশপ, একটি প্যানেল আলোচনা এবং ২৪টি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মোট ৪৩৪টি গবেষণা প্রবন্ধ জমা পড়ে। এগুলোর মধ্যে ১১৮টি প্রবন্ধ উপস্থাপনার জন্য নির্বাচিত হয়। নির্বাচিত সেরা গবেষণা প্রবন্ধগুলো আইইইই এক্সপ্লোর ও স্কোপাস ইনডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত হবে।

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (জিইউবি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুদিনব্যাপী সপ্তম আইইইই এসটিআই—সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই-২০২৫) ৫.০ আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া এই সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠান শুক্রবার বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. এম সাইদুর রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আইইইই বাংলাদেশ সেকশন চেয়ার অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ এবং আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের চেয়ার অধ্যাপক ড. কে এম আজহারুল হাসান। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সম্মেলনের অর্গানাইজিং সেক্রেটারি ও গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ।
এ বছরের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘এআই যুগে প্রযুক্তিগত বিপ্লব এবং কর্মহীনতার আশঙ্কা’। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এম সাইদুর রহমান বলেন, ‘এসটিআই-২০২৫ সম্মেলন আমাদের দেখিয়েছে, প্রযুক্তি ও পরিবেশ একসঙ্গে এগোলে টেকসই শিল্পায়ন সম্ভব। এখানে উপস্থাপিত গবেষণাগুলো আগামী দিনের শিল্প খাতে নতুন দিকনির্দেশনা দেবে।’
গ্রিন ইউনিভার্সিটির ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এস এম শিহাব উদ্দিন জানান, এবারের সম্মেলনে সাতটি কি-নোট সেশন, তিনটি ওয়ার্কশপ, একটি প্যানেল আলোচনা এবং ২৪টি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মোট ৪৩৪টি গবেষণা প্রবন্ধ জমা পড়ে। এগুলোর মধ্যে ১১৮টি প্রবন্ধ উপস্থাপনার জন্য নির্বাচিত হয়। নির্বাচিত সেরা গবেষণা প্রবন্ধগুলো আইইইই এক্সপ্লোর ও স্কোপাস ইনডেক্সড জার্নালে প্রকাশিত হবে।

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানো শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা–এসব কারণে অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। তবে এই যাত্রা সহজ নয়;
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভোরের আলো ফোটার আগে ঘুম ভাঙে রাবিউল ইসলামের। ঘরের কোণে টেবিলে রাখা বই-খাতার দিকে চোখ পড়ে। ইচ্ছে হয় পড়তে বসতে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন হাত তাঁকে টেনে নেয় বাইরে, রাজমিস্ত্রির কাজে।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে (আইআরও) বাংলাদেশ দল অংশ নিচ্ছে। ১০ সদস্যের এই দল ১৪ ডিসেম্বর দেশ থেকে রওনা হবে। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এই দলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
২ ঘণ্টা আগে
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১৭টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১৭টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই:
আরও পড়ুন:

ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১৭টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই:
আরও পড়ুন:

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমানো শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণার সুযোগ, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা–এসব কারণে অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বের নামী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখেন। তবে এই যাত্রা সহজ নয়;
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভোরের আলো ফোটার আগে ঘুম ভাঙে রাবিউল ইসলামের। ঘরের কোণে টেবিলে রাখা বই-খাতার দিকে চোখ পড়ে। ইচ্ছে হয় পড়তে বসতে। কিন্তু বাস্তবতার কঠিন হাত তাঁকে টেনে নেয় বাইরে, রাজমিস্ত্রির কাজে।
১ ঘণ্টা আগে
১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে (আইআরও) বাংলাদেশ দল অংশ নিচ্ছে। ১০ সদস্যের এই দল ১৪ ডিসেম্বর দেশ থেকে রওনা হবে। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এই দলের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
২ ঘণ্টা আগে
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (জিইউবি) স্থায়ী ক্যাম্পাসে দুদিনব্যাপী সপ্তম আইইইই এসটিআই—সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই-২০২৫) ৫.০ আন্তর্জাতিক সম্মেলন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে