মীর মহিবুল্লাহ, পটুয়াখালী
যেকোনো বড় কিছু শুরু হয় ছোট স্বপ্ন থেকে। সেই স্বপ্ন যদি সংকল্পে পরিণত হয়, তাহলে সাফল্য আসতে বাধ্য। পটুয়াখালীর তরুণ উদ্যোক্তা ইমাম হোসেন সাদিক এবং তাঁর সহপ্রতিষ্ঠাতা রুম্পা আক্তার আদুরী এমনই এক স্বপ্ন নিয়ে গড়ে তুলেছেন কেক ব্র্যান্ড সফট বাইট। কয়েক বছর আগেও যেখানে পটুয়াখালীতে ভালো মানের কেকের অভাব ছিল, এখন সেখানে ‘সফট বাইট’ জনপ্রিয় এক নাম। বর্তমানে সাদিক ও আদুরী ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন।
যেভাবে শুরু সফট বাইটের পথচলা
মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে যাত্রা শুরু হয় সফট বাইটের। প্রথমে ঢাকা থেকে কেক এনে পটুয়াখালীতে বিক্রি করা হতো। ফেসবুক ছিল প্রধান বিপণনমাধ্যম। এই উদ্যোগের পেছনে একটি গল্প রয়েছে। একবার আদুরীর জন্মদিনে ভালো কেক না পেয়ে হতাশ হতে হয়। তখন সাদিক ভাবেন, ‘আমার শহরের মানুষ কেন ভালো মানের কেক পাবে না?’ এরপর সফট বাইটের পরিকল্পনা শুরু হয়। ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি উদ্যোগ নেন। প্রথমে নাম ঠিক করেন ‘Soft Bite’। তারপর বানান, লোগো; খোলেন ফেসবুক পেজ এবং শুরু করেন কেক আনার কাজ। এভাবেই সফট বাইটের যাত্রা।
শুরুটা কঠিন, কিন্তু থেমে থাকেননি
প্রথমে পথচলা ছিল খুব কঠিন। ব্যবসার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না, অজানা ছিল কেক ইন্ডাস্ট্রির সবকিছুই। তাতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সাদিক-আদুরীকে। ঢাকা থেকে কেক আনা, ফ্রেশ রাখতে পারা, কাস্টমারদের কাছে সঠিক সময়ে পৌঁছে দেওয়া—এসবই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এরপর আসে করোনা মহামারি। পুরো বিশ্ব থমকে গেলেও সাদিক-আদুরী হার মানেননি, বরং নিজেদের কেক তৈরির জন্য ১২০০ বর্গফুটের কারখানা স্থাপন করেন, চারজন শেফ নিয়ে উৎপাদন শুরু করেন এবং ব্র্যান্ডিংয়ে মনোযোগ দেন। মানি ম্যানেজমেন্ট, কর্মী নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ চেইনের চ্যালেঞ্জ ধাপে ধাপে মোকাবিলা করে সফট বাইট আজ প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড।
কোথায় কোথায় রয়েছে সফট বাইট
বর্তমানে সফট বাইটের চারটি আউটলেট রয়েছে—পটুয়াখালী, দুমকী, বরগুনা ও আমতলীতে। বর্তমানে সফট বাইটে কাজ করছেন ২৫ তরুণ কর্মী এবং ৭ জন করপোরেট অফিস স্টাফ। ২০২৫ সালের মধ্যে সফট বাইটের আউটলেট দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সাদিক-আদুরীর।
যেসব কেক পাওয়া যায় সফট বাইটে
এখানে ১২ ধরনের কেক পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে আছে ভেনিলা পেস্টি, চকলেট পেস্টি, হোয়াইট ফরেস্ট পেস্টি, ব্ল্যাক ফরেস্ট পেস্টি, রেড ভেলভেট পেস্টি, অরেঞ্জ পেস্টি, অরেঞ্জ সুইচ রোল পেস্টি, রেড ভেলভেট পেস্টি, চিজ কেক, ব্লুবেরি চিজ কেক, চকলেট মাউস কেক ও জার কেক।
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বার্তা
সাদিক-আদুরীর মতে, উদ্যোক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো শুরু করা। সব শিখে নেওয়ার অপেক্ষায় না থেকে ব্যবসার মধ্য দিয়ে শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাঁরা বলেন, ‘নেটওয়ার্কিং ইজ ইউর নেট ওর্থ’; অর্থাৎ পরিচিতি ও সংযোগই মূল সম্পদ। একদিন এটি বিশ্বের অন্যতম বড় কেক ব্র্যান্ড হবে— এই আশা বয়ে চলেছেন সাদিক-আদুরী।
যেকোনো বড় কিছু শুরু হয় ছোট স্বপ্ন থেকে। সেই স্বপ্ন যদি সংকল্পে পরিণত হয়, তাহলে সাফল্য আসতে বাধ্য। পটুয়াখালীর তরুণ উদ্যোক্তা ইমাম হোসেন সাদিক এবং তাঁর সহপ্রতিষ্ঠাতা রুম্পা আক্তার আদুরী এমনই এক স্বপ্ন নিয়ে গড়ে তুলেছেন কেক ব্র্যান্ড সফট বাইট। কয়েক বছর আগেও যেখানে পটুয়াখালীতে ভালো মানের কেকের অভাব ছিল, এখন সেখানে ‘সফট বাইট’ জনপ্রিয় এক নাম। বর্তমানে সাদিক ও আদুরী ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন।
যেভাবে শুরু সফট বাইটের পথচলা
মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে যাত্রা শুরু হয় সফট বাইটের। প্রথমে ঢাকা থেকে কেক এনে পটুয়াখালীতে বিক্রি করা হতো। ফেসবুক ছিল প্রধান বিপণনমাধ্যম। এই উদ্যোগের পেছনে একটি গল্প রয়েছে। একবার আদুরীর জন্মদিনে ভালো কেক না পেয়ে হতাশ হতে হয়। তখন সাদিক ভাবেন, ‘আমার শহরের মানুষ কেন ভালো মানের কেক পাবে না?’ এরপর সফট বাইটের পরিকল্পনা শুরু হয়। ঢাকায় ফিরে গিয়ে তিনি উদ্যোগ নেন। প্রথমে নাম ঠিক করেন ‘Soft Bite’। তারপর বানান, লোগো; খোলেন ফেসবুক পেজ এবং শুরু করেন কেক আনার কাজ। এভাবেই সফট বাইটের যাত্রা।
শুরুটা কঠিন, কিন্তু থেমে থাকেননি
প্রথমে পথচলা ছিল খুব কঠিন। ব্যবসার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না, অজানা ছিল কেক ইন্ডাস্ট্রির সবকিছুই। তাতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সাদিক-আদুরীকে। ঢাকা থেকে কেক আনা, ফ্রেশ রাখতে পারা, কাস্টমারদের কাছে সঠিক সময়ে পৌঁছে দেওয়া—এসবই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এরপর আসে করোনা মহামারি। পুরো বিশ্ব থমকে গেলেও সাদিক-আদুরী হার মানেননি, বরং নিজেদের কেক তৈরির জন্য ১২০০ বর্গফুটের কারখানা স্থাপন করেন, চারজন শেফ নিয়ে উৎপাদন শুরু করেন এবং ব্র্যান্ডিংয়ে মনোযোগ দেন। মানি ম্যানেজমেন্ট, কর্মী নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ চেইনের চ্যালেঞ্জ ধাপে ধাপে মোকাবিলা করে সফট বাইট আজ প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড।
কোথায় কোথায় রয়েছে সফট বাইট
বর্তমানে সফট বাইটের চারটি আউটলেট রয়েছে—পটুয়াখালী, দুমকী, বরগুনা ও আমতলীতে। বর্তমানে সফট বাইটে কাজ করছেন ২৫ তরুণ কর্মী এবং ৭ জন করপোরেট অফিস স্টাফ। ২০২৫ সালের মধ্যে সফট বাইটের আউটলেট দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সাদিক-আদুরীর।
যেসব কেক পাওয়া যায় সফট বাইটে
এখানে ১২ ধরনের কেক পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে আছে ভেনিলা পেস্টি, চকলেট পেস্টি, হোয়াইট ফরেস্ট পেস্টি, ব্ল্যাক ফরেস্ট পেস্টি, রেড ভেলভেট পেস্টি, অরেঞ্জ পেস্টি, অরেঞ্জ সুইচ রোল পেস্টি, রেড ভেলভেট পেস্টি, চিজ কেক, ব্লুবেরি চিজ কেক, চকলেট মাউস কেক ও জার কেক।
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বার্তা
সাদিক-আদুরীর মতে, উদ্যোক্তাদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো শুরু করা। সব শিখে নেওয়ার অপেক্ষায় না থেকে ব্যবসার মধ্য দিয়ে শেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। তাঁরা বলেন, ‘নেটওয়ার্কিং ইজ ইউর নেট ওর্থ’; অর্থাৎ পরিচিতি ও সংযোগই মূল সম্পদ। একদিন এটি বিশ্বের অন্যতম বড় কেক ব্র্যান্ড হবে— এই আশা বয়ে চলেছেন সাদিক-আদুরী।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
২ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
২ ঘণ্টা আগে