আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রতিরোধ পর্ষদের সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী জাবির আহমেদ জুবেল এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পোস্টে জুবেল অভিযোগপত্রের অংশবিশেষ তুলে ধরেন। এতে বলা হয়, ‘ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে, তা নিয়ে ব্যাপক সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এত বিপুল সংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল-এই প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
‘ভোটগ্রহণ সমাপ্ত হওয়ার পর, ভোটগণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানান আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
‘এই পরিস্থিতিতে আমরা, বিভিন্ন প্রার্থীর পোলিং এজেন্টরা, নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার প্রসঙ্গে নিম্নোক্ত দাবিদাওয়া উপস্থাপন করছি:
১। নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের অংশগ্রহণে কমিটি গঠন।
১.১। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের প্রতি প্রমাণাদি জমা দেওয়ার আহ্বান।
২। অনতিবিলম্বে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট পুনর্গণনা।
৩। ভোটার উপস্থিতির প্রকৃত তথ্য বের করার নিমিত্তে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের তালিকা প্রকাশ।
৪। ভোট গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে, কী প্রক্রিয়ায় নেওয়া হয়েছে এবং কারা সংশ্লিষ্ট ছিল তা স্পষ্ট করা।
এই সকল পদক্ষেপ গ্রহণসহ দ্রুততম সময়ের মধ্যে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনা শুরু করা, এই সময়ে নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা দূরীকরণে অত্যন্ত জরুরি।’
এই চারটি বিষয় মীমাংসা হলে ডাকসু নির্বাচনকেন্দ্রিক যা যা অভিযোগ এসেছে, তার মীমাংসা হবে বলেও জানান জুবেল।

ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রতিরোধ পর্ষদের সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী জাবির আহমেদ জুবেল এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পোস্টে জুবেল অভিযোগপত্রের অংশবিশেষ তুলে ধরেন। এতে বলা হয়, ‘ভোটার উপস্থিতির যে সংখ্যা নির্বাচন কমিশন উল্লেখ করছে, তা নিয়ে ব্যাপক সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এত বিপুল সংখ্যক ভোটার যদি ভোট দিয়ে থাকেন, তাহলে আধাবেলার পর ভোটকেন্দ্র কীভাবে ফাঁকা পড়েছিল-এই প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের তরফ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।
‘ভোটগ্রহণ সমাপ্ত হওয়ার পর, ভোটগণনার সময়ও বহুবিধ অনিয়ম পোলিং এজেন্টরা প্রত্যক্ষ করেছেন। ভোট গণনা শুরু করতে গড়িমসি, নির্দিষ্ট প্যানেলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে গণনার স্থলে অবস্থান, গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম সম্পর্কিত ধোঁয়াশা, গণনার সময় পোলিং এজেন্টদের মেশিন থেকে দূরে রাখা আমাদের মনে নানান আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
‘এই পরিস্থিতিতে আমরা, বিভিন্ন প্রার্থীর পোলিং এজেন্টরা, নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার প্রসঙ্গে নিম্নোক্ত দাবিদাওয়া উপস্থাপন করছি:
১। নির্বাচনী অনিয়ম খতিয়ে দেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের অংশগ্রহণে কমিটি গঠন।
১.১। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের প্রতি প্রমাণাদি জমা দেওয়ার আহ্বান।
২। অনতিবিলম্বে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট পুনর্গণনা।
৩। ভোটার উপস্থিতির প্রকৃত তথ্য বের করার নিমিত্তে অংশগ্রহণকারী ভোটারদের তালিকা প্রকাশ।
৪। ভোট গণনার মেশিন ও প্রোগ্রাম কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে, কী প্রক্রিয়ায় নেওয়া হয়েছে এবং কারা সংশ্লিষ্ট ছিল তা স্পষ্ট করা।
এই সকল পদক্ষেপ গ্রহণসহ দ্রুততম সময়ের মধ্যে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনা শুরু করা, এই সময়ে নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশা দূরীকরণে অত্যন্ত জরুরি।’
এই চারটি বিষয় মীমাংসা হলে ডাকসু নির্বাচনকেন্দ্রিক যা যা অভিযোগ এসেছে, তার মীমাংসা হবে বলেও জানান জুবেল।

আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)। যেখানে অংশ নেবে বাংলাদেশেরও একটি প্রতিনিধিদল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি...
২৩ মিনিট আগে
স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) একদল মেধাবী শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ভিত্তিক স্টুডেন্ট আউটবাউন্ড প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংসারে আর্থিক বিভিন্ন টানাপোড়েনের মধ্যেও কখনো থেমে থাকেননি হুমায়রা খানম জেরীন। টিউশনি করেই তিনি নিজের পড়াশোনার খরচ চালান। তবু পিইসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন, আর মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এ ধাপে একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এবং দিন শেষে নিজেকে সফল প্রমাণ করতে হলে কিছু বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরি।
১ দিন আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)। যেখানে অংশ নেবে বাংলাদেশেরও একটি প্রতিনিধিদল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের পৃষ্ঠপোষকতায় এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে দেশের উজ্জ্বল রোবোটিকস প্রতিভাবান ১০ শিক্ষার্থী।
২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের বাংলাদেশ দলের সদস্যরা হলো মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জুবাইদাহ জাফরিন ও নাফিয়া বাসার সুহানী, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জারিফ বিন সালেক, খোন্দকার মুশফিকুল ইসলাম ও মোহাম্মদ মাশরুর আরেফিন ভূঁঞা, ওয়াইডব্লিউসিএ উচ্চমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসাইবা তাজরিন তানিশা, উইলিয়াম কেরি একাডেমির শিক্ষার্থী জাইমা যাহিন ওয়ারা, স্কলাসটিকা স্কুলের শিক্ষার্থী প্রিয়ন্তী দাস, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রিদোয়ান রাব্বানী এবং আনন্দ মোহন কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল টিটু।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের উদ্যোগে এ বছরের জাতীয় বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে। ২৯-৩০ আগস্ট অনলাইন বাছাইপর্ব এবং ১২-১৩ সেপ্টেম্বর ‘আইআরও বাংলাদেশ ওপেন ২০২৫’ প্রতিযোগিতার জাতীয় পর্বের মাধ্যমে দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিভা যাচাই করা হয়। জাতীয় পর্বের ক্রিয়েটিভ মুভি, ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি এবং ফিজিক্যাল কম্পিউটিং ক্যাটাগরির বিজয়ীদের নিয়ে আয়োজন করা হয় আন্তর্জাতিক দল নির্বাচনী ক্যাম্প। এখানে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা ও পারফরম্যান্স বিভিন্ন মানদণ্ডে বিশ্লেষণ করে চূড়ান্তভাবে আন্তর্জাতিক দলের জন্য সদস্য নির্বাচন করা হয়।
প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কোচ থাকবেন বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের কোচ মিশাল ইসলাম ও সহকারী কোচ এম তানজিম আল ইসলাম দিবস। দলনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সভাপতি এ এ মুনির হাসান। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড মেকাট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামালও অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ এ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। গত সাত বছরে বাংলাদেশের দল আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ১৪টি গোল্ড মেডেলসহ মোট ৭৩টি পদক জিতেছে।
দেশি শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্য শুধু তাদের নিজস্ব প্রতিভা ও পরিশ্রমের ফল নয়, বরং দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে সমাদৃত করার দৃষ্টান্ত। অস্ট্রেলিয়ার মঞ্চে বাংলাদেশের রোবোটিকস প্রতিভা নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে, এটাই প্রত্যাশা।

আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)। যেখানে অংশ নেবে বাংলাদেশেরও একটি প্রতিনিধিদল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের পৃষ্ঠপোষকতায় এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে দেশের উজ্জ্বল রোবোটিকস প্রতিভাবান ১০ শিক্ষার্থী।
২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের বাংলাদেশ দলের সদস্যরা হলো মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জুবাইদাহ জাফরিন ও নাফিয়া বাসার সুহানী, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জারিফ বিন সালেক, খোন্দকার মুশফিকুল ইসলাম ও মোহাম্মদ মাশরুর আরেফিন ভূঁঞা, ওয়াইডব্লিউসিএ উচ্চমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসাইবা তাজরিন তানিশা, উইলিয়াম কেরি একাডেমির শিক্ষার্থী জাইমা যাহিন ওয়ারা, স্কলাসটিকা স্কুলের শিক্ষার্থী প্রিয়ন্তী দাস, আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী রিদোয়ান রাব্বানী এবং আনন্দ মোহন কলেজের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল টিটু।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের উদ্যোগে এ বছরের জাতীয় বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকে। ২৯-৩০ আগস্ট অনলাইন বাছাইপর্ব এবং ১২-১৩ সেপ্টেম্বর ‘আইআরও বাংলাদেশ ওপেন ২০২৫’ প্রতিযোগিতার জাতীয় পর্বের মাধ্যমে দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিভা যাচাই করা হয়। জাতীয় পর্বের ক্রিয়েটিভ মুভি, ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি এবং ফিজিক্যাল কম্পিউটিং ক্যাটাগরির বিজয়ীদের নিয়ে আয়োজন করা হয় আন্তর্জাতিক দল নির্বাচনী ক্যাম্প। এখানে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা ও পারফরম্যান্স বিভিন্ন মানদণ্ডে বিশ্লেষণ করে চূড়ান্তভাবে আন্তর্জাতিক দলের জন্য সদস্য নির্বাচন করা হয়।
প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কোচ থাকবেন বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের কোচ মিশাল ইসলাম ও সহকারী কোচ এম তানজিম আল ইসলাম দিবস। দলনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের সভাপতি এ এ মুনির হাসান। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিকস অ্যান্ড মেকাট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামালও অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশ এ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। গত সাত বছরে বাংলাদেশের দল আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে ১৪টি গোল্ড মেডেলসহ মোট ৭৩টি পদক জিতেছে।
দেশি শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্য শুধু তাদের নিজস্ব প্রতিভা ও পরিশ্রমের ফল নয়, বরং দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে সমাদৃত করার দৃষ্টান্ত। অস্ট্রেলিয়ার মঞ্চে বাংলাদেশের রোবোটিকস প্রতিভা নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে, এটাই প্রত্যাশা।

ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) একদল মেধাবী শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ভিত্তিক স্টুডেন্ট আউটবাউন্ড প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংসারে আর্থিক বিভিন্ন টানাপোড়েনের মধ্যেও কখনো থেমে থাকেননি হুমায়রা খানম জেরীন। টিউশনি করেই তিনি নিজের পড়াশোনার খরচ চালান। তবু পিইসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন, আর মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এ ধাপে একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এবং দিন শেষে নিজেকে সফল প্রমাণ করতে হলে কিছু বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরি।
১ দিন আগেতাকি বিন মহসিন

স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) একদল মেধাবী শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ভিত্তিক স্টুডেন্ট আউটবাউন্ড প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন।
গত ২৪ অক্টোবর ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রোগ্রামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী যাত্রা শুরু হয়। উদ্বোধন শেষে শিক্ষার্থীরা অংশ নেন ক্যাম্পাস ট্যুরে, সম্পন্ন হয় অফিশিয়াল ফটোসেশন এবং স্টেট ইউনিভার্সিটি ও ইন্তির প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রতীকী পতাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে।
এসইউবির এই প্রোগ্রামে অংশ নেন মো. ইয়াহিয়া আরমান, আলামিন হোসেন, তাকি বিন মহসিন, ফারদিন আলম, দিয়া তারান্নুম, কামরুন নাহার পিয়া, ফাহমিদা খানম উম্মি, মাশরিহা ওয়াহিদ, সানজিদা মৌ, অর্চি, তামিম।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার নতুন দিগন্ত
তাকি বিন মহসিন বলেন, ‘ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অংশ নেওয়া আমার জীবনের এক অনন্য অভিজ্ঞতা। বিভিন্ন দেশের অসাধারণ বন্ধুদের সঙ্গে পরিচয় এবং রোবোটিকস, এআই, বিজনেস ও লিডারশিপ বিষয়ে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ আমার দৃষ্টিভঙ্গিকে বিস্তৃত করেছে। আন্তর্জাতিক পরিবেশে শেখার এই অভিজ্ঞতা আমার আত্মবিশ্বাস ও যোগাযোগ দক্ষতাকে বহুগুণ বাড়াবে। মালয়েশিয়ার সংস্কৃতি, ইতিহাস ও আধুনিকতার মেলবন্ধন কাছ থেকে দেখার সুযোগও গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। সত্যি বলতে, এই প্রোগ্রাম আমার শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।’
এমন একটি আন্তর্জাতিক মানের কালচারাল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশ নিতে পেরে ভালো লাগছে। এখানে মালয়েশিয়া, চায়না, উজবেকিস্তান, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারছি এবং তাঁদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারছি। একসঙ্গে রোবোটিকস, এআই, বিজনেস, মাস কমিউনিকেশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে হাতেকলমে ওয়ার্কশপ করার সুযোগও মিলেছে। এই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান দিয়া তারান্নুম হোসাইন।

ফারদিন আলম বলেন, ‘সবচেয়ে বড় শেখাটা হলো ‘গ্লোবাল এক্সপোজার’। এখানে এসে বোঝা যায়, শিক্ষা শুধু বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমৃদ্ধ করছে এবং ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে কাজে লাগবে।’
স্টেট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, ‘ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে শিক্ষার্থীরা এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে অসাধারণ পারফর্ম করছে। প্রতিটি একাডেমিক ও কালচারাল সেশনে তারা সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও একাডেমিক বিনিময়ের নতুন দুয়ার খুলবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এটি শুধু শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশ্বিক সংযোগ ও অগ্রগতির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ।’
শিক্ষার্থীদের তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাডিশনাল রেজিস্ট্রার ফারহানা শারমিন এবং আউটরিচ অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক।
আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব ও সংস্কৃতি বিনিময়
প্রোগ্রামে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি চীনের জিয়ামেন নানইয়াং কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করছেন। একসঙ্গে শেখা, কাজ করা এবং সংস্কৃতি বিনিময়ের মাধ্যমে তাঁরা গড়ে তুলছেন বৈশ্বিক বন্ধুত্বের বন্ধন।
দুই সপ্তাহব্যাপী এ সফরে শিক্ষার্থীরা অংশ নেবেন বিজনেস, রোবোটিকস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং অন্যান্য সমসাময়িক বিষয়ের সার্টিফিকেট কোর্সে। পাশাপাশি মালয়েশিয়ার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক নিদর্শন ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন, যা তাঁদের জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মতে, এই প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি, পেশাগত দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি তাদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য বাস্তবভিত্তিক অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে এবং জীবনে নতুন আলো ছড়াবে।

স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) একদল মেধাবী শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ভিত্তিক স্টুডেন্ট আউটবাউন্ড প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন।
গত ২৪ অক্টোবর ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রোগ্রামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী যাত্রা শুরু হয়। উদ্বোধন শেষে শিক্ষার্থীরা অংশ নেন ক্যাম্পাস ট্যুরে, সম্পন্ন হয় অফিশিয়াল ফটোসেশন এবং স্টেট ইউনিভার্সিটি ও ইন্তির প্রতিনিধিদের মধ্যে প্রতীকী পতাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে।
এসইউবির এই প্রোগ্রামে অংশ নেন মো. ইয়াহিয়া আরমান, আলামিন হোসেন, তাকি বিন মহসিন, ফারদিন আলম, দিয়া তারান্নুম, কামরুন নাহার পিয়া, ফাহমিদা খানম উম্মি, মাশরিহা ওয়াহিদ, সানজিদা মৌ, অর্চি, তামিম।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার নতুন দিগন্ত
তাকি বিন মহসিন বলেন, ‘ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অংশ নেওয়া আমার জীবনের এক অনন্য অভিজ্ঞতা। বিভিন্ন দেশের অসাধারণ বন্ধুদের সঙ্গে পরিচয় এবং রোবোটিকস, এআই, বিজনেস ও লিডারশিপ বিষয়ে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ আমার দৃষ্টিভঙ্গিকে বিস্তৃত করেছে। আন্তর্জাতিক পরিবেশে শেখার এই অভিজ্ঞতা আমার আত্মবিশ্বাস ও যোগাযোগ দক্ষতাকে বহুগুণ বাড়াবে। মালয়েশিয়ার সংস্কৃতি, ইতিহাস ও আধুনিকতার মেলবন্ধন কাছ থেকে দেখার সুযোগও গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। সত্যি বলতে, এই প্রোগ্রাম আমার শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।’
এমন একটি আন্তর্জাতিক মানের কালচারাল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশ নিতে পেরে ভালো লাগছে। এখানে মালয়েশিয়া, চায়না, উজবেকিস্তান, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারছি এবং তাঁদের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারছি। একসঙ্গে রোবোটিকস, এআই, বিজনেস, মাস কমিউনিকেশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে হাতেকলমে ওয়ার্কশপ করার সুযোগও মিলেছে। এই অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে জানান দিয়া তারান্নুম হোসাইন।

ফারদিন আলম বলেন, ‘সবচেয়ে বড় শেখাটা হলো ‘গ্লোবাল এক্সপোজার’। এখানে এসে বোঝা যায়, শিক্ষা শুধু বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে সমৃদ্ধ করছে এবং ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে কাজে লাগবে।’
স্টেট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, ‘ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে শিক্ষার্থীরা এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে অসাধারণ পারফর্ম করছে। প্রতিটি একাডেমিক ও কালচারাল সেশনে তারা সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও একাডেমিক বিনিময়ের নতুন দুয়ার খুলবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এটি শুধু শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশ্বিক সংযোগ ও অগ্রগতির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ।’
শিক্ষার্থীদের তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাডিশনাল রেজিস্ট্রার ফারহানা শারমিন এবং আউটরিচ অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক।
আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব ও সংস্কৃতি বিনিময়
প্রোগ্রামে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি চীনের জিয়ামেন নানইয়াং কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করছেন। একসঙ্গে শেখা, কাজ করা এবং সংস্কৃতি বিনিময়ের মাধ্যমে তাঁরা গড়ে তুলছেন বৈশ্বিক বন্ধুত্বের বন্ধন।
দুই সপ্তাহব্যাপী এ সফরে শিক্ষার্থীরা অংশ নেবেন বিজনেস, রোবোটিকস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং অন্যান্য সমসাময়িক বিষয়ের সার্টিফিকেট কোর্সে। পাশাপাশি মালয়েশিয়ার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক নিদর্শন ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন, যা তাঁদের জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মতে, এই প্রোগ্রাম শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি, পেশাগত দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি তাদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য বাস্তবভিত্তিক অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে এবং জীবনে নতুন আলো ছড়াবে।

ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)। যেখানে অংশ নেবে বাংলাদেশেরও একটি প্রতিনিধিদল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি...
২৩ মিনিট আগে
সংসারে আর্থিক বিভিন্ন টানাপোড়েনের মধ্যেও কখনো থেমে থাকেননি হুমায়রা খানম জেরীন। টিউশনি করেই তিনি নিজের পড়াশোনার খরচ চালান। তবু পিইসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন, আর মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এ ধাপে একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এবং দিন শেষে নিজেকে সফল প্রমাণ করতে হলে কিছু বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরি।
১ দিন আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

সংসারে আর্থিক বিভিন্ন টানাপোড়েনের মধ্যেও কখনো থেমে থাকেননি হুমায়রা খানম জেরীন। টিউশনি করেই তিনি নিজের পড়াশোনার খরচ চালান। তবু পিইসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন, আর মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। এ যেন পরম যত্নে নিজেকে গড়ে তোলার এক নিখুঁত উদাহরণ।
জেরীনের শৈশব কেটেছে দেশের সৌন্দর্যের স্বর্গরাজ্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের বাহিরমাঠ গ্রামে। ছোটবেলা থেকে চঞ্চল, সংস্কৃতিপ্রিয় জেরীন কবিতা ও ছবি আঁকার প্রতি গভীর ভালোবাসা ছিল। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। সংসারে উপার্জনক্ষম একমাত্র ব্যক্তি হলেন প্রবাসী বাবা, আর মা গৃহিণী হলেও তাঁর কঠোর পরিশ্রমে জেরীনসহ সবার পড়াশোনা চলছে।
শিক্ষার যাত্রা শুরু হয় নাইক্ষ্যংছড়ি বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে, যেখানে ২০১৩ সালে পিইসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন। ২০১৯ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহমদ সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি এবং ২০২১ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এম এ কালাম সরকারি কলেজ থেকে মানবিক বিভাগে উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ-৫ লাভ করেন। বর্তমানে চট্টগ্রাম কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।
শুধু পড়াশোনায় নয়, লেখালেখিতে ও জেরীনের রয়েছে অসাধারণ প্রতিভা। ২০২২ সাল থেকে তিনি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ফিচার ও কলাম লিখছেন। স্নাতক প্রথম বর্ষ থেকে বিভিন্ন সামাজিক ও সহশিক্ষামূলক সংগঠনের সঙ্গে তিনি যুক্ত। তিনি আজকের পত্রিকার তরুণদের সংগঠন পাঠকবন্ধুতে যুগ্ম সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন সময়ে ‘সেরা লেখক’ নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া ২০২৫-২৬ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।
জেরীন আরও বলেন, ‘আমার কাছে সংগঠন মানে মানুষের সেবা করা। যেকোনো সংগঠনের মাধ্যমে কাজ করে মানুষের কল্যাণ করা হলো আসল সার্থকতা। আমার সংগঠনের মাধ্যমে আমি দেশের মানুষকে সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব।’ তিনি বিশ্বাস করেন, অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা কখনো মানুষের সৃষ্টিশীলতা, উদ্যম এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিকে বাধা দিতে পারে না।
হুমায়রা খানম জেরীনের লক্ষ্য হলো মাঠপর্যায়ে, অর্থাৎ প্রশাসনিক ক্ষেত্রে দেশের মানুষের সেবা করা।

সংসারে আর্থিক বিভিন্ন টানাপোড়েনের মধ্যেও কখনো থেমে থাকেননি হুমায়রা খানম জেরীন। টিউশনি করেই তিনি নিজের পড়াশোনার খরচ চালান। তবু পিইসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন, আর মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। এ যেন পরম যত্নে নিজেকে গড়ে তোলার এক নিখুঁত উদাহরণ।
জেরীনের শৈশব কেটেছে দেশের সৌন্দর্যের স্বর্গরাজ্য বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দোছড়ি ইউনিয়নের বাহিরমাঠ গ্রামে। ছোটবেলা থেকে চঞ্চল, সংস্কৃতিপ্রিয় জেরীন কবিতা ও ছবি আঁকার প্রতি গভীর ভালোবাসা ছিল। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। সংসারে উপার্জনক্ষম একমাত্র ব্যক্তি হলেন প্রবাসী বাবা, আর মা গৃহিণী হলেও তাঁর কঠোর পরিশ্রমে জেরীনসহ সবার পড়াশোনা চলছে।
শিক্ষার যাত্রা শুরু হয় নাইক্ষ্যংছড়ি বর্ডার গার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে, যেখানে ২০১৩ সালে পিইসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন। ২০১৯ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি ছালেহ আহমদ সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি এবং ২০২১ সালে নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এম এ কালাম সরকারি কলেজ থেকে মানবিক বিভাগে উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ-৫ লাভ করেন। বর্তমানে চট্টগ্রাম কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।
শুধু পড়াশোনায় নয়, লেখালেখিতে ও জেরীনের রয়েছে অসাধারণ প্রতিভা। ২০২২ সাল থেকে তিনি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ফিচার ও কলাম লিখছেন। স্নাতক প্রথম বর্ষ থেকে বিভিন্ন সামাজিক ও সহশিক্ষামূলক সংগঠনের সঙ্গে তিনি যুক্ত। তিনি আজকের পত্রিকার তরুণদের সংগঠন পাঠকবন্ধুতে যুগ্ম সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের সঙ্গে যুক্ত থেকে বিভিন্ন সময়ে ‘সেরা লেখক’ নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ছাড়া ২০২৫-২৬ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।
জেরীন আরও বলেন, ‘আমার কাছে সংগঠন মানে মানুষের সেবা করা। যেকোনো সংগঠনের মাধ্যমে কাজ করে মানুষের কল্যাণ করা হলো আসল সার্থকতা। আমার সংগঠনের মাধ্যমে আমি দেশের মানুষকে সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব।’ তিনি বিশ্বাস করেন, অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা কখনো মানুষের সৃষ্টিশীলতা, উদ্যম এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিকে বাধা দিতে পারে না।
হুমায়রা খানম জেরীনের লক্ষ্য হলো মাঠপর্যায়ে, অর্থাৎ প্রশাসনিক ক্ষেত্রে দেশের মানুষের সেবা করা।

ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)। যেখানে অংশ নেবে বাংলাদেশেরও একটি প্রতিনিধিদল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি...
২৩ মিনিট আগে
স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) একদল মেধাবী শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ভিত্তিক স্টুডেন্ট আউটবাউন্ড প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
দেশে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এ ধাপে একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এবং দিন শেষে নিজেকে সফল প্রমাণ করতে হলে কিছু বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরি।
১ দিন আগেমো. শাহজালাল মিশুক

দেশে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এ ধাপে একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এবং দিন শেষে নিজেকে সফল প্রমাণ করতে হলে কিছু বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরি।
নিজের স্বাস্থ্যের খেয়াল ও আত্মবিশ্বাসী হওয়া
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতির সময় শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকেন। বেশি পড়াশোনার জন্য ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। এটি করা যাবে না। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার সময় কোনোভাবেই অসুস্থ হওয়া যাবে না।
কৌশলী প্রস্তুতি গ্রহণ
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে কয়েক মাস সময় পাওয়া যায়। এ স্বল্প সময়ে ভর্তি পরীক্ষায় সফলতা লাভের জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতি গ্রহণ। এ ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে কৌশলী হওয়ার পাশাপাশি প্রতিটি ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস যথেষ্ট বড় এবং কঠিন হওয়ায় কোন কোন টপিক পরীক্ষার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সেটি আগে খুঁজে বের করতে হবে। সিলেবাসের কোন অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে, কোন অংশ থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন হয়, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে যত বেশি সম্ভব বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন সমাধান করতে হবে।
ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার সীমিতকরণ
ভর্তি প্রস্তুতির সময় ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার, টেলিভিশন ইত্যাদি থেকে নিজেকে দূরে রাখা উচিত। কারণ প্রতিটি মুহূর্ত অনেক মূল্যবান। অযথা সময় নষ্ট করা যাবে না। তবে প্রতিদিন আপডেট থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তা যেন অবশ্যই পড়াশোনাবিষয়ক কাজেই ব্যবহৃত হয়। প্রতিদিন একবার হলেও গণমাধ্যমগুলোর শিরোনাম পড়া উচিত।
বিগত সালের প্রশ্নব্যাংক সমাধান
নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার বিগত ১০ বছরের প্রশ্নগুলো প্রাথমিকভাবে ঘেঁটে দেখুন। এরপর সেখান থেকে বের করুন, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় কোন টপিক থেকে প্রশ্ন বেশি আসে, কোন কোন টপিক থেকে প্রশ্ন কম আসে, আর কোন কোন টপিক থেকে প্রশ্ন আসেই না। আপনার টার্গেটেড বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা টপিকগুলো নোট করলে বেশি ভালো হয়।
অনুশীলন এবং অনুশীলন
এ সময় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজন প্রচুর অনুশীলন। যে যত বেশি অনুশীলন করবে, সে তত বেশি এগিয়ে থাকবে। তবে অনুশীলনের সময় একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। সেটি হলো: একই টপিক বা বিষয় যেন বারবার রিভিশন দেওয়া না হয়। যেমন: একই নিয়মের ১০টি অঙ্ক সমাধান করার চেয়ে ১০ নিয়মের একটি করে অঙ্ক সমাধান করা বেশি কার্যকর। সব টপিক ও বিষয়কে সমান গুরুত্ব দিতে হবে।
সময় ব্যবস্থাপনা জরুরি
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিযুদ্ধে জয়লাভ করতে হলে অনেক রণকৌশল শিখতে হবে। সময় ব্যবস্থাপনা তার মধ্যে অন্যতম। কীভাবে কম সময়ের মধ্যে উত্তর করা যায়, তার জন্য প্রয়োজন প্রচুর অনুশীলন। এর জন্য শর্টকাট টেকনিকসহ আরও বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতে হবে। প্রয়োজনে বাড়িতে বসে সময় দেখে দেখে পরীক্ষা দিতে হবে। সময় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ধারণা না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিযুদ্ধে অধিকাংশ শিক্ষার্থী বাদ পড়ে যায়।
শেষ মুহূর্তের গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি
শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে পরীক্ষার নিয়মকানুন জানা, ওএমআর ফরম পূরণ, পরীক্ষার দিনে প্রবেশপত্র সঙ্গে থাকা ইত্যাদিও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। একসঙ্গে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়, আর কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় স্বতন্ত্রভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়—সেগুলো খেয়াল রেখে পরিকল্পনা করতে হবে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনিটভিত্তিক পরীক্ষা নেয় তাদের জন্য একধরনের প্রস্তুতি, আর যারা বিষয়ভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষা নেয় তাদের জন্য ভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে।

দেশে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এ ধাপে একজন ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এবং দিন শেষে নিজেকে সফল প্রমাণ করতে হলে কিছু বিষয় মেনে চলা খুবই জরুরি।
নিজের স্বাস্থ্যের খেয়াল ও আত্মবিশ্বাসী হওয়া
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতির সময় শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকেন। বেশি পড়াশোনার জন্য ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। এটি করা যাবে না। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার সময় কোনোভাবেই অসুস্থ হওয়া যাবে না।
কৌশলী প্রস্তুতি গ্রহণ
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে কয়েক মাস সময় পাওয়া যায়। এ স্বল্প সময়ে ভর্তি পরীক্ষায় সফলতা লাভের জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতি গ্রহণ। এ ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থীকে কৌশলী হওয়ার পাশাপাশি প্রতিটি ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস যথেষ্ট বড় এবং কঠিন হওয়ায় কোন কোন টপিক পরীক্ষার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সেটি আগে খুঁজে বের করতে হবে। সিলেবাসের কোন অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে, কোন অংশ থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন হয়, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে যত বেশি সম্ভব বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন সমাধান করতে হবে।
ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার সীমিতকরণ
ভর্তি প্রস্তুতির সময় ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার, টেলিভিশন ইত্যাদি থেকে নিজেকে দূরে রাখা উচিত। কারণ প্রতিটি মুহূর্ত অনেক মূল্যবান। অযথা সময় নষ্ট করা যাবে না। তবে প্রতিদিন আপডেট থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তা যেন অবশ্যই পড়াশোনাবিষয়ক কাজেই ব্যবহৃত হয়। প্রতিদিন একবার হলেও গণমাধ্যমগুলোর শিরোনাম পড়া উচিত।
বিগত সালের প্রশ্নব্যাংক সমাধান
নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার বিগত ১০ বছরের প্রশ্নগুলো প্রাথমিকভাবে ঘেঁটে দেখুন। এরপর সেখান থেকে বের করুন, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় কোন টপিক থেকে প্রশ্ন বেশি আসে, কোন কোন টপিক থেকে প্রশ্ন কম আসে, আর কোন কোন টপিক থেকে প্রশ্ন আসেই না। আপনার টার্গেটেড বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা টপিকগুলো নোট করলে বেশি ভালো হয়।
অনুশীলন এবং অনুশীলন
এ সময় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজন প্রচুর অনুশীলন। যে যত বেশি অনুশীলন করবে, সে তত বেশি এগিয়ে থাকবে। তবে অনুশীলনের সময় একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। সেটি হলো: একই টপিক বা বিষয় যেন বারবার রিভিশন দেওয়া না হয়। যেমন: একই নিয়মের ১০টি অঙ্ক সমাধান করার চেয়ে ১০ নিয়মের একটি করে অঙ্ক সমাধান করা বেশি কার্যকর। সব টপিক ও বিষয়কে সমান গুরুত্ব দিতে হবে।
সময় ব্যবস্থাপনা জরুরি
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিযুদ্ধে জয়লাভ করতে হলে অনেক রণকৌশল শিখতে হবে। সময় ব্যবস্থাপনা তার মধ্যে অন্যতম। কীভাবে কম সময়ের মধ্যে উত্তর করা যায়, তার জন্য প্রয়োজন প্রচুর অনুশীলন। এর জন্য শর্টকাট টেকনিকসহ আরও বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতে হবে। প্রয়োজনে বাড়িতে বসে সময় দেখে দেখে পরীক্ষা দিতে হবে। সময় ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ধারণা না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিযুদ্ধে অধিকাংশ শিক্ষার্থী বাদ পড়ে যায়।
শেষ মুহূর্তের গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি
শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে পরীক্ষার নিয়মকানুন জানা, ওএমআর ফরম পূরণ, পরীক্ষার দিনে প্রবেশপত্র সঙ্গে থাকা ইত্যাদিও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। একসঙ্গে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়, আর কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় স্বতন্ত্রভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেয়—সেগুলো খেয়াল রেখে পরিকল্পনা করতে হবে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনিটভিত্তিক পরীক্ষা নেয় তাদের জন্য একধরনের প্রস্তুতি, আর যারা বিষয়ভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষা নেয় তাদের জন্য ভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে।

ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর ‘প্রতিরোধ পর্ষদের’ ৯ জন পোলিং এজেন্ট একটি অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। এতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে ওঠা অভিযোগগুলোর মধ্যে চারটি বিষয়ে দ্রুত সুরাহা করার দাবি জানানো হয়েছে।
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার গোল্ড কোস্টে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২৭তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াড (আইআরও)। যেখানে অংশ নেবে বাংলাদেশেরও একটি প্রতিনিধিদল। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি...
২৩ মিনিট আগে
স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) একদল মেধাবী শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার ইন্তি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আমন্ত্রণে দুই সপ্তাহব্যাপী শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ভিত্তিক স্টুডেন্ট আউটবাউন্ড প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংসারে আর্থিক বিভিন্ন টানাপোড়েনের মধ্যেও কখনো থেমে থাকেননি হুমায়রা খানম জেরীন। টিউশনি করেই তিনি নিজের পড়াশোনার খরচ চালান। তবু পিইসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত থাকেন, আর মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।
১ ঘণ্টা আগে