ইলিয়াস শান্ত, ঢাকা
একুশে ফেব্রুয়ারি—শুধু একটি দিন নয়, এটি ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। ভাষার জন্য আত্মত্যাগের এমন নজির পৃথিবীতে বিরল। তাই তো বাঙালির হৃদয়ে চিরজাগরূক হয়ে আছে সেই অমর গান—“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি।” প্রতি বছরের মতো এবারও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রভাতফেরির স্রোতে মিলিত হয়েছিল লাখ মানুষ।
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করে ‘আজকের পত্রিকা’র পাঠক ফোরাম—পাঠকবন্ধু। এ সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাকসহ উপস্থিত সদস্যরা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। কিছুক্ষণ নীরব দাঁড়িয়ে থেকে তারা স্মরণ করেন সেই অকুতোভয় ভাষাসৈনিকদের, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার।
পাঠকবন্ধুর সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক সৈয়দুর রহমান বলেন, “সালাম, জব্বার, রফিক, বরকতরা যে স্বপ্ন নিয়ে প্রাণ দিয়েছিলেন, আমরা সে ভাষায় কথা বলছি। কিন্তু আমরা কি সত্যিই বাংলা ভাষাকে যথাযথভাবে ধারণ করতে পেরেছি? নানা বিতর্ক ও সমালোচনার মাঝেও শহীদ মিনারে জনতার ঢল প্রমাণ করে—বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা আজও অটুট।”
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠকবন্ধু সদস্য মো. নূর এ আলম নুহাশ বলেন, “ভাষা আন্দোলন ছিল যুগ যুগ ধরে চলা শোষণ–বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাংলার মানুষের প্রথম প্রতিবাদ। এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি শিখেছে নিজেদের অধিকার আদায়ে লড়াই করতে, রক্ত দিতে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে। আজকের ও আগামীর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার মুক্তির সংগ্রামে ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগ অনন্ত অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠকবন্ধুর সদস্যরাও এদিন শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “২১ ফেব্রুয়ারি কেবল একটি তারিখ নয়, এটি বাঙালির আত্মপরিচয়ের গৌরবগাথা। ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করা বীরদের প্রতি আমাদের চিরন্তন শ্রদ্ধা। তাদের আত্মত্যাগের কারণেই আজ আমরা বাংলা ভাষায় স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছি। বাংলা ভাষা চিরজীবী হোক।”
১৯৫২ সালের এই দিনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন বীর শহীদরা, তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলা পেয়েছিল রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি। সেই থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালির ইতিহাসে গৌরব ও শোকের প্রতীক হয়ে আছে। সময়ের পরিক্রমায় একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার দিবসের স্বীকৃতি পেয়েছে, কিন্তু বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ এখনও প্রশ্নবিদ্ধ। একুশের চেতনাকে শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তব জীবনে ধারণ করাই হবে ভাষা শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।
একুশে ফেব্রুয়ারি—শুধু একটি দিন নয়, এটি ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। ভাষার জন্য আত্মত্যাগের এমন নজির পৃথিবীতে বিরল। তাই তো বাঙালির হৃদয়ে চিরজাগরূক হয়ে আছে সেই অমর গান—“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি।” প্রতি বছরের মতো এবারও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রভাতফেরির স্রোতে মিলিত হয়েছিল লাখ মানুষ।
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করে ‘আজকের পত্রিকা’র পাঠক ফোরাম—পাঠকবন্ধু। এ সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাকসহ উপস্থিত সদস্যরা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। কিছুক্ষণ নীরব দাঁড়িয়ে থেকে তারা স্মরণ করেন সেই অকুতোভয় ভাষাসৈনিকদের, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার।
পাঠকবন্ধুর সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক সৈয়দুর রহমান বলেন, “সালাম, জব্বার, রফিক, বরকতরা যে স্বপ্ন নিয়ে প্রাণ দিয়েছিলেন, আমরা সে ভাষায় কথা বলছি। কিন্তু আমরা কি সত্যিই বাংলা ভাষাকে যথাযথভাবে ধারণ করতে পেরেছি? নানা বিতর্ক ও সমালোচনার মাঝেও শহীদ মিনারে জনতার ঢল প্রমাণ করে—বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা আজও অটুট।”
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠকবন্ধু সদস্য মো. নূর এ আলম নুহাশ বলেন, “ভাষা আন্দোলন ছিল যুগ যুগ ধরে চলা শোষণ–বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাংলার মানুষের প্রথম প্রতিবাদ। এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি শিখেছে নিজেদের অধিকার আদায়ে লড়াই করতে, রক্ত দিতে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে। আজকের ও আগামীর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার মুক্তির সংগ্রামে ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগ অনন্ত অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠকবন্ধুর সদস্যরাও এদিন শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “২১ ফেব্রুয়ারি কেবল একটি তারিখ নয়, এটি বাঙালির আত্মপরিচয়ের গৌরবগাথা। ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করা বীরদের প্রতি আমাদের চিরন্তন শ্রদ্ধা। তাদের আত্মত্যাগের কারণেই আজ আমরা বাংলা ভাষায় স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছি। বাংলা ভাষা চিরজীবী হোক।”
১৯৫২ সালের এই দিনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন বীর শহীদরা, তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলা পেয়েছিল রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি। সেই থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালির ইতিহাসে গৌরব ও শোকের প্রতীক হয়ে আছে। সময়ের পরিক্রমায় একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার দিবসের স্বীকৃতি পেয়েছে, কিন্তু বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ এখনও প্রশ্নবিদ্ধ। একুশের চেতনাকে শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়, বাস্তব জীবনে ধারণ করাই হবে ভাষা শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।
শারদীয় দুর্গাপূজার পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন চায় ছাত্রদল। তবে তফসিল অনুযায়ী, ২৫ সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন চায় ইসলামী ছাত্রশিবির। এই অবস্থায় নির্বাচন কমিশন বলছে, বিকেলে তাদের সভা হবে। তারপর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হল, কুয়েত মৈত্রী হল ও সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটে বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা পরিদর্শন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নবনির্বাচিত ভিপি আবু সাদিক কায়েম।
২ ঘণ্টা আগে‘পোষ্য কোটা’ ইস্যুতে জাহিদ বলেন, ‘রাকসু নির্বাচন বানচালকারী গোষ্ঠীই পোষ্য কোটা ইস্যুকে সামনে নিয়ে এসেছে। তারা শুরু থেকেই রাকসু নির্বাচন বানচাল করার পাঁয়তারা করছে। আগে বিভিন্ন দাবি এবং এবার ভোটার উপস্থিতি নিয়ে তারা অপরাজনীতি শুরু করেছে। শিক্ষার্থী ধরে রাখার দায়িত্ব তো প্রশাসনের।’
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে নানা অনিয়ম, অসংগতি ও ভোট কারচুপির ১১টি অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি পদে পরাজিত প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, যতক্ষণ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে ক্লিয়ার করতে না পারবে, ডাকসু...
২ ঘণ্টা আগে