প্রণবকান্তি দেব
আমাদের দেশে উচ্চশিক্ষার আনুষ্ঠানিকতা মূলত শুরু হয় উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকে। একই সঙ্গে ক্যারিয়ার ধারণাটাও মাথায় বাসা বাঁধে তখনই। ফলে উচ্চমাধ্যমিক-পরবর্তী সময়টা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। তাঁর জীবনের গতিপথ নির্ধারণে, জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতার সংজ্ঞায়নের তাৎপর্যময় সময় এটি। স্বভাবতই আগ্রহ জাগে, কী করা উচিত উচ্চমাধ্যমিক পাসের পর।
পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। সম্ভাবনার শত দুয়ার খোলা সবার জন্য। প্রয়োজন শুধু একটু সুচিন্তিত ভাবনা, দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণ চিন্তা।
উচ্চমাধ্যমিকের পর প্রথম কাজ হচ্ছে স্নাতক পর্যায়ের পড়াশোনা নিয়ে ভাবা। সে ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আবার কোথায় ভর্তি হবেন, কোন বিষয় নির্বাচন করবেন, সেসব ভাবনাও জরুরি। সাধারণত বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মনোযোগের কেন্দ্রে থাকে মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির বিষয়টি। মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের চাওয়া থাকে প্রথম সারির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হওয়া। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের অনেকে আবার চান জনপ্রিয় বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করতে।
জানতে হবে অনেক কিছু
আমাদের ভর্তি পরীক্ষাগুলো যখন ‘ভর্তিযুদ্ধ’ নামে পরিচিতি পেয়েছে, তখন থেকেই শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যুদ্ধে যাওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বলে গণ্য হয়েছে। শিক্ষার্থীরা তাই আটঘাট বেঁধে নামছেন যুদ্ধে জয়ী হতে। তবে ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য প্রথমে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে। কারণ, একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি একেক রকম। পাশাপাশি রয়েছে বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। যেহেতু এ পরীক্ষা উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষাগুলোর চেয়ে পুরোপুরি ভিন্ন এবং তুমুল প্রতিযোগিতামূলক, তাই এর কলাকৌশল জানা জরুরি। তাই প্রস্তুতির জন্য কোচিং সেন্টার কিংবা অভিজ্ঞ মেন্টরের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। এ ক্ষেত্রে নিয়মতান্ত্রিক অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই।
আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রায়ই এ সময়টাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন না। কেউ কেউ আবার ভুল পথে সময় নষ্ট করেন। সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন। এ সময়ে বেশি প্রয়োজন সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, নিজের আগ্রহ, বিষয়কেন্দ্রিক ক্যারিয়ার অপরচুনিটি ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য দিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ধৈর্য হারিয়ে ছোটাছুটি করেন নানা মোহনায়। দিনের একেক প্রহরে একেক রকম চিন্তা করেন। বন্ধুবান্ধবের প্ররোচনায় ভুল পথে পা বাড়িয়ে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেন নিজের ভবিষ্যৎ। তাই সতর্কভাবে এগিয়ে যেতে হবে এ সময়।
বিদেশে যেতে
ইদানীং অনেকে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাতে চান উচ্চমাধ্যমিকের পরপরই। তাঁদের জন্যও প্রস্তুতি একটি বড় বিষয়। যাঁরা বিদেশে পড়তে যেতে চান, তাঁদের আইইএলটিএস, পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয় নির্বাচন, বৃত্তি, ভর্তিপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন তথ্য জোগাড়, পর্যালোচনা ইত্যাদি বিষয়ে গভীর মনোনিবেশ করতে হবে। যে দেশে, যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আগ্রহী, সে সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য জোগাড় করতে হবে। বিশেষ করে আইইএলটিএস স্কোর এবং স্টেটমেন্ট অব পারপাস লেখা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়। সফলতার জন্য এ দুটি ক্ষেত্রে অবশ্যই আশাব্যঞ্জক কিছু করতে হবে। এখানেও অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই।
আরেকটি ব্যাপার, পরিবর্তন এখন পৃথিবীজুড়ে। নিত্যনতুন জ্ঞান আর বিষয়-ভাবনা যুক্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। বাজার অর্থনীতি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সবখানে। আমাদের শিক্ষার্থীদের সেই দৌড়ে যুক্ত থাকতে হবে। গৎবাঁধা বিষয়-ভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে বৈচিত্র্যের সন্ধান করতে হবে।
হতাশা নয়
একটি সফল ক্যারিয়ারের জন্য উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ একজন শিক্ষার্থীকে গভীরভাবে কিছু বিষয় নিয়ে ভাবতে হয়। নিজের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে চাকরির বাজার, ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে নিজের পড়া বিষয়ের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে গবেষণা করা জরুরি। শিক্ষার্থীরা চাইলে এ সময় মেধাবী জ্যেষ্ঠদের নির্দেশনা নিতে পারেন। ভর্তির জন্য কোচিং সেন্টারের রঙিন বিজ্ঞাপনে না ভুলে নিজের কাণ্ডজ্ঞান কাজে লাগাতে হবে। তবে হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না। এ সময়ে সাফল্যের জন্য একটা আত্মপ্রত্যয়ী হৃদয় দরকার। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিংবা মেডিকেল-বুয়েটে সুযোগ না পেলে জীবন শেষ—এ মানসিকতা পুষে রাখা যাবে না। সুযোগ এখন অবারিত।
স্বপ্নপূরণ অসাধ্য কিছু নয়; কিন্তু তার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন। সফলতার কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই।
অনেক সময় মা-বাবাসহ অভিভাবকদের বাড়তি প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রভাব বিস্তার করে। অভিভাবকদের প্রত্যাশা পূরণ করতে গিয়ে নিজের স্বপ্ন-সাধকে আড়াল করে রাখা ঠিক হবে না। এতে চাপা দুঃখবোধ আর হতাশা জন্ম নেবে। এর প্রভাব পড়বে শিক্ষার্থীর সামগ্রিক স্বপ্নযাত্রায়।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
আমাদের দেশে উচ্চশিক্ষার আনুষ্ঠানিকতা মূলত শুরু হয় উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকে। একই সঙ্গে ক্যারিয়ার ধারণাটাও মাথায় বাসা বাঁধে তখনই। ফলে উচ্চমাধ্যমিক-পরবর্তী সময়টা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। তাঁর জীবনের গতিপথ নির্ধারণে, জীবনের সাফল্য-ব্যর্থতার সংজ্ঞায়নের তাৎপর্যময় সময় এটি। স্বভাবতই আগ্রহ জাগে, কী করা উচিত উচ্চমাধ্যমিক পাসের পর।
পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। সম্ভাবনার শত দুয়ার খোলা সবার জন্য। প্রয়োজন শুধু একটু সুচিন্তিত ভাবনা, দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণ চিন্তা।
উচ্চমাধ্যমিকের পর প্রথম কাজ হচ্ছে স্নাতক পর্যায়ের পড়াশোনা নিয়ে ভাবা। সে ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আবার কোথায় ভর্তি হবেন, কোন বিষয় নির্বাচন করবেন, সেসব ভাবনাও জরুরি। সাধারণত বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মনোযোগের কেন্দ্রে থাকে মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির বিষয়টি। মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের চাওয়া থাকে প্রথম সারির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হওয়া। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের অনেকে আবার চান জনপ্রিয় বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করতে।
জানতে হবে অনেক কিছু
আমাদের ভর্তি পরীক্ষাগুলো যখন ‘ভর্তিযুদ্ধ’ নামে পরিচিতি পেয়েছে, তখন থেকেই শিক্ষার্থীদের কাছে এটি যুদ্ধে যাওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বলে গণ্য হয়েছে। শিক্ষার্থীরা তাই আটঘাট বেঁধে নামছেন যুদ্ধে জয়ী হতে। তবে ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য প্রথমে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখতে হবে। কারণ, একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি একেক রকম। পাশাপাশি রয়েছে বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়। যেহেতু এ পরীক্ষা উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পরীক্ষাগুলোর চেয়ে পুরোপুরি ভিন্ন এবং তুমুল প্রতিযোগিতামূলক, তাই এর কলাকৌশল জানা জরুরি। তাই প্রস্তুতির জন্য কোচিং সেন্টার কিংবা অভিজ্ঞ মেন্টরের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। এ ক্ষেত্রে নিয়মতান্ত্রিক অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই।
আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রায়ই এ সময়টাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন না। কেউ কেউ আবার ভুল পথে সময় নষ্ট করেন। সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন। এ সময়ে বেশি প্রয়োজন সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, নিজের আগ্রহ, বিষয়কেন্দ্রিক ক্যারিয়ার অপরচুনিটি ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য দিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ধৈর্য হারিয়ে ছোটাছুটি করেন নানা মোহনায়। দিনের একেক প্রহরে একেক রকম চিন্তা করেন। বন্ধুবান্ধবের প্ররোচনায় ভুল পথে পা বাড়িয়ে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেন নিজের ভবিষ্যৎ। তাই সতর্কভাবে এগিয়ে যেতে হবে এ সময়।
বিদেশে যেতে
ইদানীং অনেকে উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাতে চান উচ্চমাধ্যমিকের পরপরই। তাঁদের জন্যও প্রস্তুতি একটি বড় বিষয়। যাঁরা বিদেশে পড়তে যেতে চান, তাঁদের আইইএলটিএস, পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয় নির্বাচন, বৃত্তি, ভর্তিপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন তথ্য জোগাড়, পর্যালোচনা ইত্যাদি বিষয়ে গভীর মনোনিবেশ করতে হবে। যে দেশে, যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আগ্রহী, সে সম্পর্কে পর্যাপ্ত তথ্য জোগাড় করতে হবে। বিশেষ করে আইইএলটিএস স্কোর এবং স্টেটমেন্ট অব পারপাস লেখা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়। সফলতার জন্য এ দুটি ক্ষেত্রে অবশ্যই আশাব্যঞ্জক কিছু করতে হবে। এখানেও অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই।
আরেকটি ব্যাপার, পরিবর্তন এখন পৃথিবীজুড়ে। নিত্যনতুন জ্ঞান আর বিষয়-ভাবনা যুক্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। বাজার অর্থনীতি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সবখানে। আমাদের শিক্ষার্থীদের সেই দৌড়ে যুক্ত থাকতে হবে। গৎবাঁধা বিষয়-ভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে বৈচিত্র্যের সন্ধান করতে হবে।
হতাশা নয়
একটি সফল ক্যারিয়ারের জন্য উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ একজন শিক্ষার্থীকে গভীরভাবে কিছু বিষয় নিয়ে ভাবতে হয়। নিজের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে চাকরির বাজার, ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে নিজের পড়া বিষয়ের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে গবেষণা করা জরুরি। শিক্ষার্থীরা চাইলে এ সময় মেধাবী জ্যেষ্ঠদের নির্দেশনা নিতে পারেন। ভর্তির জন্য কোচিং সেন্টারের রঙিন বিজ্ঞাপনে না ভুলে নিজের কাণ্ডজ্ঞান কাজে লাগাতে হবে। তবে হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না। এ সময়ে সাফল্যের জন্য একটা আত্মপ্রত্যয়ী হৃদয় দরকার। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিংবা মেডিকেল-বুয়েটে সুযোগ না পেলে জীবন শেষ—এ মানসিকতা পুষে রাখা যাবে না। সুযোগ এখন অবারিত।
স্বপ্নপূরণ অসাধ্য কিছু নয়; কিন্তু তার জন্য যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন। সফলতার কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই।
অনেক সময় মা-বাবাসহ অভিভাবকদের বাড়তি প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রভাব বিস্তার করে। অভিভাবকদের প্রত্যাশা পূরণ করতে গিয়ে নিজের স্বপ্ন-সাধকে আড়াল করে রাখা ঠিক হবে না। এতে চাপা দুঃখবোধ আর হতাশা জন্ম নেবে। এর প্রভাব পড়বে শিক্ষার্থীর সামগ্রিক স্বপ্নযাত্রায়।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
এইচএসসি পরীক্ষা দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক পরীক্ষা। এটি সুষ্ঠু ও নিরবচ্ছিন্ন পরিচালনার স্বার্থে শিক্ষা বোর্ডের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর উচিত এসব নির্দেশনা ভালোভাবে জানা এবং তা অনুসরণ করা। নিচে মাধ্যমিক...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রিয় এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা, তোমাদের জানাচ্ছি অনেক অনেক দোয়া ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি তোমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ আছো। ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষা দরজায় কড়া নাড়ছে। ২৬ জুন পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। এটি তোমাদের দ্বিতীয় পাবলিক পরীক্ষা এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের গুরুত্বপূর্ণ সোপান।
৬ ঘণ্টা আগেগবেষণায় গৌরবজনক সাফল্য অর্জন করেছে উত্তরা ইউনিভার্সিটি। রাউন্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং (আরইউআর) ২০২৫-এর তালিকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বের সেরা এক হাজার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে২০ ও ২১ জুন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে (আইইউবি) অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড ইভেন্ট droidcon Bangladesh ২০২৫। দুই দিন ধরে চলা এই আয়োজন বাংলাদেশের ডেভেলপার ও প্রযুক্তিপ্রেমীদের জন্য এক বিশেষ মুহূর্ত হয়ে উঠেছিল।
২০ ঘণ্টা আগে