ক্যাম্পাস ডেস্ক
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে (জিইউবি) অনুষ্ঠিত হ্যাক দ্য এআই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ২২ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার দিনব্যাপী প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ও গ্রিন ইউনিভার্সিটি কম্পিউটার ক্লাব (জিইউসিসি) যৌথভাবে এর আয়োজন করে। এতে দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
হ্যাক দ্য এআই পাওয়ার্ড বাই স্মাইথওএস প্রতিযোগিতায় ৬০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪২টি দল নিবন্ধন করে। প্রাথমিক বাছাই শেষে ৫০টি দল ফাইনালে ওঠে। এগুলোর মধ্যে ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিপ্রবি, রুয়েট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, এআইইউবি, ডিআইউ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, আইইউটি, জাস্ট, মাভাবিপ্রবি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ফাইনালে অংশগ্রহণকারীরা টানা ৮ ঘণ্টা উদ্ভাবনী চিন্তা, কোডিং দক্ষতা ও সমস্যা সমাধানের সক্ষমতা উপস্থাপন করেন। শীর্ষ ১০ দল সরাসরি প্রেজেন্টেশনের সুযোগ পায়, যেখানে তাদের কাজ মূল্যায়ন করেন একাডেমিয়া, ইন্ডাস্ট্রি ও স্মাইথওএসের বিশেষজ্ঞ বিচারকেরা।
প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ প্রমিথিউস দল। প্রথম রানার্সআপ হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্পন্থিক দল এবং দ্বিতীয় রানার্সআপ রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিঞ্জার দল। বিজয়ীরা নগদ ৬০০ মার্কিন ডলার পুরস্কারের পাশাপাশি স্মাইথওএসের সঙ্গে ৭০০ ডলারের বেশি সম্মানীতে রিমোট সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পদে কাজ করার সুযোগ পাবেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। আয়োজনকারী সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবিব অংশগ্রহণকারী, বিচারক, অতিথি এবং অংশীজনদের বিশেষ ধন্যবাদ জানান।
এ ছাড়া ব্রেন স্টেশন-২৩-এর সিনিয়র এআই ইঞ্জিনিয়ার আরিফ ইস্তিয়াক সানি অনুষ্ঠানে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন।
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে (জিইউবি) অনুষ্ঠিত হ্যাক দ্য এআই প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ২২ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার দিনব্যাপী প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ও গ্রিন ইউনিভার্সিটি কম্পিউটার ক্লাব (জিইউসিসি) যৌথভাবে এর আয়োজন করে। এতে দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
হ্যাক দ্য এআই পাওয়ার্ড বাই স্মাইথওএস প্রতিযোগিতায় ৬০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪২টি দল নিবন্ধন করে। প্রাথমিক বাছাই শেষে ৫০টি দল ফাইনালে ওঠে। এগুলোর মধ্যে ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিপ্রবি, রুয়েট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, এআইইউবি, ডিআইউ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, আইইউটি, জাস্ট, মাভাবিপ্রবি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ফাইনালে অংশগ্রহণকারীরা টানা ৮ ঘণ্টা উদ্ভাবনী চিন্তা, কোডিং দক্ষতা ও সমস্যা সমাধানের সক্ষমতা উপস্থাপন করেন। শীর্ষ ১০ দল সরাসরি প্রেজেন্টেশনের সুযোগ পায়, যেখানে তাদের কাজ মূল্যায়ন করেন একাডেমিয়া, ইন্ডাস্ট্রি ও স্মাইথওএসের বিশেষজ্ঞ বিচারকেরা।
প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ প্রমিথিউস দল। প্রথম রানার্সআপ হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্পন্থিক দল এবং দ্বিতীয় রানার্সআপ রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিঞ্জার দল। বিজয়ীরা নগদ ৬০০ মার্কিন ডলার পুরস্কারের পাশাপাশি স্মাইথওএসের সঙ্গে ৭০০ ডলারের বেশি সম্মানীতে রিমোট সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পদে কাজ করার সুযোগ পাবেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। আয়োজনকারী সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আহসান হাবিব অংশগ্রহণকারী, বিচারক, অতিথি এবং অংশীজনদের বিশেষ ধন্যবাদ জানান।
এ ছাড়া ব্রেন স্টেশন-২৩-এর সিনিয়র এআই ইঞ্জিনিয়ার আরিফ ইস্তিয়াক সানি অনুষ্ঠানে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন।
নিয়াজ আহমদ খান বলেন, সব নিয়ম মেনে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে আমাদের মূল ভেন্ডরের সঙ্গে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার...
১ ঘণ্টা আগেমাত্র এক বছর বয়সে মা-বাবাকে হারান আমানুর রহমান। শৈশব কেটেছে নানাবাড়িতে, কিন্তু সেই কোমল হৃদয়জুড়ে ছিল এক অস্বাভাবিক অন্তর্দহন। ছোটবেলা থেকে জীবনের বেদনা তাঁকে তাড়িত করত। আর সেই বেদনাই তাঁকে এগিয়ে দেয় মানবিকতার পথে, ফটোগ্রাফির পথে।
৬ ঘণ্টা আগেছোটবেলা থেকে ভাষা, শিক্ষা ও গবেষণার প্রতি আগ্রহী ছিলেন মো. রবিউল আলম। চাঁদপুরের স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করে তিনি ভর্তি হন বেসরকারি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে (এইউবি)। সেখান থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে প্রথম হন এবং নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন।
৭ ঘণ্টা আগেঝিকরগাছা পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী নাফিসা বিনতে হাসান। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও স্কাউটসে অসাধারণ পারদর্শিতা প্রদর্শন করছে সে। এই বয়সে তার অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে কৃতিত্বের বেশ কয়েকটি সনদ।
৮ ঘণ্টা আগে