
প্রশ্ন: রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে পড়ার সুযোগ পেলেন, অনুভূতি কেমন? 
উত্তর: রাশিয়ান সরকারের ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া ভাগ্যের বিষয়। আমি ভবিষ্যতে বিশ্বসেরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করতে চাই। 
প্রশ্ন: বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন, এটি কি স্বপ্ন ছিল? 
উত্তর: জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলায়। ছোটবেলা থেকে একজন ভালো মানুষ হওয়ার সংকল্প ছিল। কম্পিউটার, ইন্টারনেটের প্রতি আগ্রহ থাকায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। 
প্রশ্ন: আপনার পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই। 
উত্তর: আমার বাবা মাদ্রাসাশিক্ষক এবং মা গৃহিণী। বাবার হাত ধরেই পড়াশোনার হাতেখড়ি। প্রাথমিকের পাট চুকিয়ে বন্ধুরা সরকারি স্কুলে ভর্তি হয়। বাবা আমাকে ভর্তি করান আলিয়া মাদ্রাসায়। জেডিসি পরীক্ষায় ৪.৯৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হই। পরে নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলাম। তখন থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতাম। দাখিলে জিপিএ-৫ পেয়েছি। এরপর আমার বেশির ভাগ বন্ধু কলেজে ভর্তি হলেও আমি মাদ্রাসায় থেকে যাই। পুরোদমে পড়াশোনা চালিয়ে যাই। পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমও চলতে থাকে।আলিম পরীক্ষার সময় থেকে উচ্চশিক্ষার জন্য তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকি। এরপর আলিমে জিপিএ-৫ পাই। এরপর থেকেই স্বপ্ন দেখি বিদেশে বৃত্তি নিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করব।
প্রশ্ন: কী ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে পারদর্শী ছিলাম। করোনা মহামারির সময়ে রাজশাহীর সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান হেল্প পিপলে ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করি। পাশাপাশি বিতর্ক ক্লাবের সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। আমেরিকান কর্নারে কম্পিউটার কোর্স করি। ইউনিসেফ থেকে শিশুদের জন্য কাজ করি। এ ছাড়া ফিজিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করি। আর ইংরেজি স্পিকিং স্কিল বাড়াতে ইংরেজি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করি। 
প্রশ্ন: আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে রাশিয়ায় বা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার স্বপ্ন দেখলেন কখন থেকে? 
উত্তর: উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার নানা বিষয় নিয়ে খোঁজ রাখতে শুরু করি। একদিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে শিক্ষাবৃত্তি দেখতে পাই। তখন থেকে রাশিয়ার ইউনিভার্সিটি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে বুঝতে পারি, আইটিএমও আমার জন্য উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হবে।
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ পাওয়ার গল্প শুনতে চাই। প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন? 
উত্তর: রাশিয়ার সরকারি বৃত্তির তথ্য পাওয়ার পর প্রস্তুতি শুরু করি। শুরুতে আমার উচ্চমাধ্যমিকের ও মাধ্যমিকের সনদগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে সত্যায়িত করতে হয়। সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের সনদগুলো গুছিয়ে নিই। মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করি। এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে অনলাইনে আবেদন করি। আবেদন কপি, একাডেমিক কাগজপত্র, কো-কারিকুলাম সার্টিফিকেট, মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করে ঢাকার রাশিয়ান হাউসে জমা দিই। প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে আমাকে ইন্টারভিউর জন্য রাশিয়ান অ্যাম্বাসিতে ডাকা হয়। ১০ হাজারের মধ্যে মাত্র ৭০ জনকে ডাকা হয়। ইন্টারভিউর সময় ভয়ে ছিলাম। তবে কঠিন ইন্টারভিউটি সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপন করে শেষ করি। কয়েক দিন পর স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাই।
প্রশ্ন: কোনো বাধা বা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়েছে কি? 
উত্তর: অবশ্যই। এত লম্বা পথ পাড়ি দিতে আমাকে অনেক বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হওয়ায় অনেকের অনেক কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমি দমে যাইনি। স্বপ্নে ছিলাম অটল এবং পরিশ্রমে ছিলাম সৎ। এখন স্বপ্ন দেখি আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা শেষ করে টেক-জায়ান্টে কাজ করতে। সবাইকে দেখাতে চাই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী আজ আর পিছিয়ে নয়। 
প্রশ্ন: আবেদনে প্রয়োজনীয় কী কী কাগজপত্র লাগবে? 
উত্তর: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হিসেবে উচ্চমাধ্যমিকের সনদ ও নম্বরপত্র শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত কপি। পাশাপাশি কো-কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিস ও অলিম্পিয়াড। যদি আইইএলটিএস থাকে, তাহলে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকা যায়। এর সঙ্গে মোটিভেশনাল লেটার এবং কলেজের শিক্ষকের কাছ থেকে দুটি রেফারেন্স লেটার; এগুলো প্রয়োজন হয়। আবেদনের যোগ্যতা মূলত ৬০% নম্বর পেলেই হয়। কিন্তু ভালো ফল ছাড়া তারা গ্রহণ করে না। 
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে কী কী সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে? 
উত্তর: এই স্কলারশিপে প্রথমত আমার টিউশন ফি ফুল ফ্রি। পাশাপাশি অ্যাকোমোডেশন এবং মাসিক অর্থ প্রদান করবে। রাশিয়ার সরকারি নিয়ম অনুযায়ী রাশিয়ায় পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসেবে কাজ করা যায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যেন পড়াশোনার কোনো ক্ষতি না হয়। পড়াশোনার ক্ষতি হলে স্কলারশিপ বাতিল করে দেয়। 
প্রশ্ন: নতুন যাঁরা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়তে চান, তাঁদের জন্য আপনার পরামর্শ কী থাকবে? 
উত্তর: আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর স্বপ্নপূরণের মাধ্যম। এখানে পড়তে উচ্চমাধ্যমিক বা সর্বশেষ অ্যাকাডেমিক ফল বেশ ভালো হতে হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে থাকলে বেশ উপকারে আসবে। আর মাদ্রাসায় পড়েন বলে কেউ নিজেদের দুর্বল ভাববেন না। চেষ্টা থাকলে সফলতা আসবেই।

প্রশ্ন: রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে পড়ার সুযোগ পেলেন, অনুভূতি কেমন? 
উত্তর: রাশিয়ান সরকারের ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া ভাগ্যের বিষয়। আমি ভবিষ্যতে বিশ্বসেরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করতে চাই। 
প্রশ্ন: বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন, এটি কি স্বপ্ন ছিল? 
উত্তর: জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলায়। ছোটবেলা থেকে একজন ভালো মানুষ হওয়ার সংকল্প ছিল। কম্পিউটার, ইন্টারনেটের প্রতি আগ্রহ থাকায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। 
প্রশ্ন: আপনার পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই। 
উত্তর: আমার বাবা মাদ্রাসাশিক্ষক এবং মা গৃহিণী। বাবার হাত ধরেই পড়াশোনার হাতেখড়ি। প্রাথমিকের পাট চুকিয়ে বন্ধুরা সরকারি স্কুলে ভর্তি হয়। বাবা আমাকে ভর্তি করান আলিয়া মাদ্রাসায়। জেডিসি পরীক্ষায় ৪.৯৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হই। পরে নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলাম। তখন থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতাম। দাখিলে জিপিএ-৫ পেয়েছি। এরপর আমার বেশির ভাগ বন্ধু কলেজে ভর্তি হলেও আমি মাদ্রাসায় থেকে যাই। পুরোদমে পড়াশোনা চালিয়ে যাই। পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমও চলতে থাকে।আলিম পরীক্ষার সময় থেকে উচ্চশিক্ষার জন্য তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকি। এরপর আলিমে জিপিএ-৫ পাই। এরপর থেকেই স্বপ্ন দেখি বিদেশে বৃত্তি নিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করব।
প্রশ্ন: কী ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে পারদর্শী ছিলাম। করোনা মহামারির সময়ে রাজশাহীর সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান হেল্প পিপলে ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করি। পাশাপাশি বিতর্ক ক্লাবের সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। আমেরিকান কর্নারে কম্পিউটার কোর্স করি। ইউনিসেফ থেকে শিশুদের জন্য কাজ করি। এ ছাড়া ফিজিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করি। আর ইংরেজি স্পিকিং স্কিল বাড়াতে ইংরেজি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করি। 
প্রশ্ন: আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে রাশিয়ায় বা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার স্বপ্ন দেখলেন কখন থেকে? 
উত্তর: উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার নানা বিষয় নিয়ে খোঁজ রাখতে শুরু করি। একদিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে শিক্ষাবৃত্তি দেখতে পাই। তখন থেকে রাশিয়ার ইউনিভার্সিটি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে বুঝতে পারি, আইটিএমও আমার জন্য উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হবে।
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ পাওয়ার গল্প শুনতে চাই। প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন? 
উত্তর: রাশিয়ার সরকারি বৃত্তির তথ্য পাওয়ার পর প্রস্তুতি শুরু করি। শুরুতে আমার উচ্চমাধ্যমিকের ও মাধ্যমিকের সনদগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে সত্যায়িত করতে হয়। সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের সনদগুলো গুছিয়ে নিই। মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করি। এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে অনলাইনে আবেদন করি। আবেদন কপি, একাডেমিক কাগজপত্র, কো-কারিকুলাম সার্টিফিকেট, মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করে ঢাকার রাশিয়ান হাউসে জমা দিই। প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে আমাকে ইন্টারভিউর জন্য রাশিয়ান অ্যাম্বাসিতে ডাকা হয়। ১০ হাজারের মধ্যে মাত্র ৭০ জনকে ডাকা হয়। ইন্টারভিউর সময় ভয়ে ছিলাম। তবে কঠিন ইন্টারভিউটি সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপন করে শেষ করি। কয়েক দিন পর স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাই।
প্রশ্ন: কোনো বাধা বা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়েছে কি? 
উত্তর: অবশ্যই। এত লম্বা পথ পাড়ি দিতে আমাকে অনেক বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হওয়ায় অনেকের অনেক কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমি দমে যাইনি। স্বপ্নে ছিলাম অটল এবং পরিশ্রমে ছিলাম সৎ। এখন স্বপ্ন দেখি আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা শেষ করে টেক-জায়ান্টে কাজ করতে। সবাইকে দেখাতে চাই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী আজ আর পিছিয়ে নয়। 
প্রশ্ন: আবেদনে প্রয়োজনীয় কী কী কাগজপত্র লাগবে? 
উত্তর: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হিসেবে উচ্চমাধ্যমিকের সনদ ও নম্বরপত্র শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত কপি। পাশাপাশি কো-কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিস ও অলিম্পিয়াড। যদি আইইএলটিএস থাকে, তাহলে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকা যায়। এর সঙ্গে মোটিভেশনাল লেটার এবং কলেজের শিক্ষকের কাছ থেকে দুটি রেফারেন্স লেটার; এগুলো প্রয়োজন হয়। আবেদনের যোগ্যতা মূলত ৬০% নম্বর পেলেই হয়। কিন্তু ভালো ফল ছাড়া তারা গ্রহণ করে না। 
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে কী কী সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে? 
উত্তর: এই স্কলারশিপে প্রথমত আমার টিউশন ফি ফুল ফ্রি। পাশাপাশি অ্যাকোমোডেশন এবং মাসিক অর্থ প্রদান করবে। রাশিয়ার সরকারি নিয়ম অনুযায়ী রাশিয়ায় পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসেবে কাজ করা যায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যেন পড়াশোনার কোনো ক্ষতি না হয়। পড়াশোনার ক্ষতি হলে স্কলারশিপ বাতিল করে দেয়। 
প্রশ্ন: নতুন যাঁরা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়তে চান, তাঁদের জন্য আপনার পরামর্শ কী থাকবে? 
উত্তর: আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর স্বপ্নপূরণের মাধ্যম। এখানে পড়তে উচ্চমাধ্যমিক বা সর্বশেষ অ্যাকাডেমিক ফল বেশ ভালো হতে হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে থাকলে বেশ উপকারে আসবে। আর মাদ্রাসায় পড়েন বলে কেউ নিজেদের দুর্বল ভাববেন না। চেষ্টা থাকলে সফলতা আসবেই।

প্রশ্ন: রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে পড়ার সুযোগ পেলেন, অনুভূতি কেমন? 
উত্তর: রাশিয়ান সরকারের ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া ভাগ্যের বিষয়। আমি ভবিষ্যতে বিশ্বসেরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করতে চাই। 
প্রশ্ন: বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন, এটি কি স্বপ্ন ছিল? 
উত্তর: জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলায়। ছোটবেলা থেকে একজন ভালো মানুষ হওয়ার সংকল্প ছিল। কম্পিউটার, ইন্টারনেটের প্রতি আগ্রহ থাকায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। 
প্রশ্ন: আপনার পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই। 
উত্তর: আমার বাবা মাদ্রাসাশিক্ষক এবং মা গৃহিণী। বাবার হাত ধরেই পড়াশোনার হাতেখড়ি। প্রাথমিকের পাট চুকিয়ে বন্ধুরা সরকারি স্কুলে ভর্তি হয়। বাবা আমাকে ভর্তি করান আলিয়া মাদ্রাসায়। জেডিসি পরীক্ষায় ৪.৯৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হই। পরে নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলাম। তখন থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতাম। দাখিলে জিপিএ-৫ পেয়েছি। এরপর আমার বেশির ভাগ বন্ধু কলেজে ভর্তি হলেও আমি মাদ্রাসায় থেকে যাই। পুরোদমে পড়াশোনা চালিয়ে যাই। পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমও চলতে থাকে।আলিম পরীক্ষার সময় থেকে উচ্চশিক্ষার জন্য তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকি। এরপর আলিমে জিপিএ-৫ পাই। এরপর থেকেই স্বপ্ন দেখি বিদেশে বৃত্তি নিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করব।
প্রশ্ন: কী ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে পারদর্শী ছিলাম। করোনা মহামারির সময়ে রাজশাহীর সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান হেল্প পিপলে ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করি। পাশাপাশি বিতর্ক ক্লাবের সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। আমেরিকান কর্নারে কম্পিউটার কোর্স করি। ইউনিসেফ থেকে শিশুদের জন্য কাজ করি। এ ছাড়া ফিজিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করি। আর ইংরেজি স্পিকিং স্কিল বাড়াতে ইংরেজি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করি। 
প্রশ্ন: আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে রাশিয়ায় বা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার স্বপ্ন দেখলেন কখন থেকে? 
উত্তর: উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার নানা বিষয় নিয়ে খোঁজ রাখতে শুরু করি। একদিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে শিক্ষাবৃত্তি দেখতে পাই। তখন থেকে রাশিয়ার ইউনিভার্সিটি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে বুঝতে পারি, আইটিএমও আমার জন্য উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হবে।
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ পাওয়ার গল্প শুনতে চাই। প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন? 
উত্তর: রাশিয়ার সরকারি বৃত্তির তথ্য পাওয়ার পর প্রস্তুতি শুরু করি। শুরুতে আমার উচ্চমাধ্যমিকের ও মাধ্যমিকের সনদগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে সত্যায়িত করতে হয়। সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের সনদগুলো গুছিয়ে নিই। মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করি। এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে অনলাইনে আবেদন করি। আবেদন কপি, একাডেমিক কাগজপত্র, কো-কারিকুলাম সার্টিফিকেট, মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করে ঢাকার রাশিয়ান হাউসে জমা দিই। প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে আমাকে ইন্টারভিউর জন্য রাশিয়ান অ্যাম্বাসিতে ডাকা হয়। ১০ হাজারের মধ্যে মাত্র ৭০ জনকে ডাকা হয়। ইন্টারভিউর সময় ভয়ে ছিলাম। তবে কঠিন ইন্টারভিউটি সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপন করে শেষ করি। কয়েক দিন পর স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাই।
প্রশ্ন: কোনো বাধা বা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়েছে কি? 
উত্তর: অবশ্যই। এত লম্বা পথ পাড়ি দিতে আমাকে অনেক বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হওয়ায় অনেকের অনেক কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমি দমে যাইনি। স্বপ্নে ছিলাম অটল এবং পরিশ্রমে ছিলাম সৎ। এখন স্বপ্ন দেখি আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা শেষ করে টেক-জায়ান্টে কাজ করতে। সবাইকে দেখাতে চাই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী আজ আর পিছিয়ে নয়। 
প্রশ্ন: আবেদনে প্রয়োজনীয় কী কী কাগজপত্র লাগবে? 
উত্তর: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হিসেবে উচ্চমাধ্যমিকের সনদ ও নম্বরপত্র শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত কপি। পাশাপাশি কো-কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিস ও অলিম্পিয়াড। যদি আইইএলটিএস থাকে, তাহলে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকা যায়। এর সঙ্গে মোটিভেশনাল লেটার এবং কলেজের শিক্ষকের কাছ থেকে দুটি রেফারেন্স লেটার; এগুলো প্রয়োজন হয়। আবেদনের যোগ্যতা মূলত ৬০% নম্বর পেলেই হয়। কিন্তু ভালো ফল ছাড়া তারা গ্রহণ করে না। 
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে কী কী সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে? 
উত্তর: এই স্কলারশিপে প্রথমত আমার টিউশন ফি ফুল ফ্রি। পাশাপাশি অ্যাকোমোডেশন এবং মাসিক অর্থ প্রদান করবে। রাশিয়ার সরকারি নিয়ম অনুযায়ী রাশিয়ায় পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসেবে কাজ করা যায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যেন পড়াশোনার কোনো ক্ষতি না হয়। পড়াশোনার ক্ষতি হলে স্কলারশিপ বাতিল করে দেয়। 
প্রশ্ন: নতুন যাঁরা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়তে চান, তাঁদের জন্য আপনার পরামর্শ কী থাকবে? 
উত্তর: আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর স্বপ্নপূরণের মাধ্যম। এখানে পড়তে উচ্চমাধ্যমিক বা সর্বশেষ অ্যাকাডেমিক ফল বেশ ভালো হতে হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে থাকলে বেশ উপকারে আসবে। আর মাদ্রাসায় পড়েন বলে কেউ নিজেদের দুর্বল ভাববেন না। চেষ্টা থাকলে সফলতা আসবেই।

প্রশ্ন: রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে পড়ার সুযোগ পেলেন, অনুভূতি কেমন? 
উত্তর: রাশিয়ান সরকারের ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া ভাগ্যের বিষয়। আমি ভবিষ্যতে বিশ্বসেরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করতে চাই। 
প্রশ্ন: বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন, এটি কি স্বপ্ন ছিল? 
উত্তর: জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহী জেলার মোহনপুর উপজেলায়। ছোটবেলা থেকে একজন ভালো মানুষ হওয়ার সংকল্প ছিল। কম্পিউটার, ইন্টারনেটের প্রতি আগ্রহ থাকায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। 
প্রশ্ন: আপনার পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই। 
উত্তর: আমার বাবা মাদ্রাসাশিক্ষক এবং মা গৃহিণী। বাবার হাত ধরেই পড়াশোনার হাতেখড়ি। প্রাথমিকের পাট চুকিয়ে বন্ধুরা সরকারি স্কুলে ভর্তি হয়। বাবা আমাকে ভর্তি করান আলিয়া মাদ্রাসায়। জেডিসি পরীক্ষায় ৪.৯৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হই। পরে নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলাম। তখন থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতাম। দাখিলে জিপিএ-৫ পেয়েছি। এরপর আমার বেশির ভাগ বন্ধু কলেজে ভর্তি হলেও আমি মাদ্রাসায় থেকে যাই। পুরোদমে পড়াশোনা চালিয়ে যাই। পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমও চলতে থাকে।আলিম পরীক্ষার সময় থেকে উচ্চশিক্ষার জন্য তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকি। এরপর আলিমে জিপিএ-৫ পাই। এরপর থেকেই স্বপ্ন দেখি বিদেশে বৃত্তি নিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করব।
প্রশ্ন: কী ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে পারদর্শী ছিলাম। করোনা মহামারির সময়ে রাজশাহীর সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান হেল্প পিপলে ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করি। পাশাপাশি বিতর্ক ক্লাবের সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। আমেরিকান কর্নারে কম্পিউটার কোর্স করি। ইউনিসেফ থেকে শিশুদের জন্য কাজ করি। এ ছাড়া ফিজিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করি। আর ইংরেজি স্পিকিং স্কিল বাড়াতে ইংরেজি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করি। 
প্রশ্ন: আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে রাশিয়ায় বা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার স্বপ্ন দেখলেন কখন থেকে? 
উত্তর: উচ্চমাধ্যমিকের পাট চুকিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার নানা বিষয় নিয়ে খোঁজ রাখতে শুরু করি। একদিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে শিক্ষাবৃত্তি দেখতে পাই। তখন থেকে রাশিয়ার ইউনিভার্সিটি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করে বুঝতে পারি, আইটিএমও আমার জন্য উত্তম বিশ্ববিদ্যালয় হবে।
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ পাওয়ার গল্প শুনতে চাই। প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন? 
উত্তর: রাশিয়ার সরকারি বৃত্তির তথ্য পাওয়ার পর প্রস্তুতি শুরু করি। শুরুতে আমার উচ্চমাধ্যমিকের ও মাধ্যমিকের সনদগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে সত্যায়িত করতে হয়। সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমের সনদগুলো গুছিয়ে নিই। মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করি। এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে অনলাইনে আবেদন করি। আবেদন কপি, একাডেমিক কাগজপত্র, কো-কারিকুলাম সার্টিফিকেট, মোটিভেশনাল লেটার ও রেফারেন্স লেটার সংগ্রহ করে ঢাকার রাশিয়ান হাউসে জমা দিই। প্রাথমিক যাচাই-বাছাই শেষে আমাকে ইন্টারভিউর জন্য রাশিয়ান অ্যাম্বাসিতে ডাকা হয়। ১০ হাজারের মধ্যে মাত্র ৭০ জনকে ডাকা হয়। ইন্টারভিউর সময় ভয়ে ছিলাম। তবে কঠিন ইন্টারভিউটি সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপন করে শেষ করি। কয়েক দিন পর স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পাই।
প্রশ্ন: কোনো বাধা বা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়েছে কি? 
উত্তর: অবশ্যই। এত লম্বা পথ পাড়ি দিতে আমাকে অনেক বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হওয়ায় অনেকের অনেক কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমি দমে যাইনি। স্বপ্নে ছিলাম অটল এবং পরিশ্রমে ছিলাম সৎ। এখন স্বপ্ন দেখি আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা শেষ করে টেক-জায়ান্টে কাজ করতে। সবাইকে দেখাতে চাই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী আজ আর পিছিয়ে নয়। 
প্রশ্ন: আবেদনে প্রয়োজনীয় কী কী কাগজপত্র লাগবে? 
উত্তর: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হিসেবে উচ্চমাধ্যমিকের সনদ ও নম্বরপত্র শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত কপি। পাশাপাশি কো-কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিস ও অলিম্পিয়াড। যদি আইইএলটিএস থাকে, তাহলে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকা যায়। এর সঙ্গে মোটিভেশনাল লেটার এবং কলেজের শিক্ষকের কাছ থেকে দুটি রেফারেন্স লেটার; এগুলো প্রয়োজন হয়। আবেদনের যোগ্যতা মূলত ৬০% নম্বর পেলেই হয়। কিন্তু ভালো ফল ছাড়া তারা গ্রহণ করে না। 
প্রশ্ন: আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে কী কী সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে? 
উত্তর: এই স্কলারশিপে প্রথমত আমার টিউশন ফি ফুল ফ্রি। পাশাপাশি অ্যাকোমোডেশন এবং মাসিক অর্থ প্রদান করবে। রাশিয়ার সরকারি নিয়ম অনুযায়ী রাশিয়ায় পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসেবে কাজ করা যায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যেন পড়াশোনার কোনো ক্ষতি না হয়। পড়াশোনার ক্ষতি হলে স্কলারশিপ বাতিল করে দেয়। 
প্রশ্ন: নতুন যাঁরা আইটিএমও ইউনিভার্সিটিতে পড়তে চান, তাঁদের জন্য আপনার পরামর্শ কী থাকবে? 
উত্তর: আইটিএমও বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে একজন শিক্ষার্থীর স্বপ্নপূরণের মাধ্যম। এখানে পড়তে উচ্চমাধ্যমিক বা সর্বশেষ অ্যাকাডেমিক ফল বেশ ভালো হতে হয়। পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে থাকলে বেশ উপকারে আসবে। আর মাদ্রাসায় পড়েন বলে কেউ নিজেদের দুর্বল ভাববেন না। চেষ্টা থাকলে সফলতা আসবেই।

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১৭ ঘণ্টা আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
১ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

তামিম সিফাতুল্লাহ মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে দাখিল ও আলিম পাস করেন। পরে রাশিয়ান শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে (আইটিএমও) সরকারি বৃত্তি পান।
২২ জুন ২০২৪
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
১ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

তামিম সিফাতুল্লাহ মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে দাখিল ও আলিম পাস করেন। পরে রাশিয়ান শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে (আইটিএমও) সরকারি বৃত্তি পান।
২২ জুন ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
১ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

তামিম সিফাতুল্লাহ মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে দাখিল ও আলিম পাস করেন। পরে রাশিয়ান শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে (আইটিএমও) সরকারি বৃত্তি পান।
২২ জুন ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১৭ ঘণ্টা আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২০ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

তামিম সিফাতুল্লাহ মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসা থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে দাখিল ও আলিম পাস করেন। পরে রাশিয়ান শীর্ষস্থানীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজিস, মেকানিকস অ্যান্ড অপটিকসে (আইটিএমও) সরকারি বৃত্তি পান।
২২ জুন ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১৭ ঘণ্টা আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
১ দিন আগে