প্রতিনিধি
দিনাজপুর: হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আবুল কাসেমের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. নূর-ই-আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, উপাচার্য হিসেবে তাঁর নিয়োগের মেয়াদ চার বছর। তবে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তিনি নিয়মিত চাকরির বয়স পূর্তিতে মূল পদে প্রত্যাবর্তনপূর্বক অবসরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদন শেষে আগের পদের মেয়াদের বাকি সময় পূর্ণ করবেন। তিনি তাঁর বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাবেন। বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তথা চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আবুল কাসেমের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর থেকে নতুন উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার মাস রুটিন উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার।
উল্লেখ্য, নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান ১ ডিসেম্বর ১৯৬৮ সালে চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এরপর ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষে ২০০৯ সালে জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন।
অধ্যাপক এম কামরুজ্জামান পেশা জীবনের শুরুতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি ফাইন্যান্স বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর একই বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনা করেন।
সর্বশেষ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অর্থনীতি বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে শিক্ষকতা করেছেন। একাডেমিক দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য, অর্থ কমিটির সদস্য, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটির সদস্যসচিব, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন), সহযোগী পরিচালক (গবেষণা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান গবেষণাতেও ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশে গম উৎপাদনে প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রকল্পে প্রধান বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
দিনাজপুর: হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আবুল কাসেমের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. নূর-ই-আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, উপাচার্য হিসেবে তাঁর নিয়োগের মেয়াদ চার বছর। তবে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তিনি নিয়মিত চাকরির বয়স পূর্তিতে মূল পদে প্রত্যাবর্তনপূর্বক অবসরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদন শেষে আগের পদের মেয়াদের বাকি সময় পূর্ণ করবেন। তিনি তাঁর বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাবেন। বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তথা চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আবুল কাসেমের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর থেকে নতুন উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার মাস রুটিন উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার।
উল্লেখ্য, নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান ১ ডিসেম্বর ১৯৬৮ সালে চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এরপর ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষে ২০০৯ সালে জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন।
অধ্যাপক এম কামরুজ্জামান পেশা জীবনের শুরুতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি ফাইন্যান্স বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর একই বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে অধ্যাপনা করেন।
সর্বশেষ তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি অর্থনীতি বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে শিক্ষকতা করেছেন। একাডেমিক দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য, অর্থ কমিটির সদস্য, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটির সদস্যসচিব, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন), সহযোগী পরিচালক (গবেষণা) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান গবেষণাতেও ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশে গম উৎপাদনে প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রকল্পে প্রধান বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৩ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে