নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪৮।
এদিকে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। এবার মোট ২ হাজার ৯৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৫৪টি।
চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৩ লাখ ৪১ হাজার ৪৪৪ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। সব শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এবার এসএসসিতে মোট অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন।
মোট ছেলে পরীক্ষার্থী ছিল ৯ লাখ ৮৮ হাজার ৭৯৪ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮ লাখ ৬ হাজার ৫৫৩ জন। আর মেয়ে পরীক্ষার্থী ছিল ১০ লাখ ২৪ হাজার ৮০৩ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৬০০ জন।
আজ শনিবার দুপুরে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়। আর তবে সকাল ১১টায় থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার গড়ে পাস করেছে ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত বছর গড় পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি এবং এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারির কারণে দেশের শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। ২০২০ সালে বিষয় ও নম্বর কমিয়ে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। আর চলতি বছর পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ সময় এবং পূর্ণ নম্বরে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হয়।
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪৮।
এদিকে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। এবার মোট ২ হাজার ৯৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৩৫৪টি।
চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৩ লাখ ৪১ হাজার ৪৪৪ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। সব শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এবার এসএসসিতে মোট অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন।
মোট ছেলে পরীক্ষার্থী ছিল ৯ লাখ ৮৮ হাজার ৭৯৪ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮ লাখ ৬ হাজার ৫৫৩ জন। আর মেয়ে পরীক্ষার্থী ছিল ১০ লাখ ২৪ হাজার ৮০৩ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৬০০ জন।
আজ শনিবার দুপুরে সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়। আর তবে সকাল ১১টায় থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার গড়ে পাস করেছে ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার বেড়েছে ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত বছর গড় পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
সাধারণত প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে এসএসসি এবং এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে করোনা মহামারির কারণে দেশের শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলো হয়ে গেছে। ২০২০ সালে বিষয় ও নম্বর কমিয়ে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। আর চলতি বছর পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ সময় এবং পূর্ণ নম্বরে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হয়।
রেকর্ডিং শোনার আগে পরীক্ষা প্রস্তুতির অনুশীলনে কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কেন করতে হবে ইত্যাদি বিশদভাবে বর্ণনা করা হলো। এখানে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগে