নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত ৬৯০ জন শিক্ষককে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তারা সবাই সহকারী অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।
আজ বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. রেবেকা সুলতানা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
তবে পদোন্নতির দাবিতে আন্দোলন করা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি এ পদোন্নতিতে সন্তুষ্ট নয়। জানতে চাইলে সংগঠনের সভাপতি ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) শাহেদুল খবীর চৌধুরী বলেন, ‘আরও বেশি সংখ্যক শিক্ষককের পদোন্নতি হওয়া দরকার ছিল। আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী পদোন্নতি হয়নি।’
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে অর্থনীতির ৪০ জন, আরবি ও ইসলামী শিক্ষার ২২ জন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতির ৩৭ জন, ইংরেজির ৫৯ জন, ইতিহাসের ৩৫ জন, উদ্ভিদবিদ্যার ৩৫ জন, কৃষিবিজ্ঞানের দুজন, গার্হস্থ্য অর্থনীতির দুজন, গণিতের ৩২ জন, দর্শনের ৩২ জন, পদার্থবিদ্যার ৩৫ জন, পরিসংখ্যানের ৪ জন, প্রাণিবিদ্যার ৩৬ জন, বাংলার ৫৯ জন, ব্যবস্থাপনার ৪৭ জন, ভূগোলের ১৪ জন, মনোবিজ্ঞানের ৭ জন, রসায়নের ৪০ জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ৬৬ জন, সমাজকল্যাণের ১৩ জন, সমাজবিজ্ঞানের ১৫ জন, সংস্কৃতের একজন, হিসাববিজ্ঞানের ৪৭ জন কর্মকর্তা রয়েছেন।
এ ছাড়া শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের কর্মকর্তাদের মধ্যে ইসলামী আদর্শের (টিটিসি) একজন, ইংরেজি (টিটিসি) একজন, ইতিহাসের (টিটিসি) একজন, গাইডেন্স অ্যান্ড কাউন্সেলিংয়ের (টিটিসি) একজন, গণিতের (টিটিসি) একজন, প্রফেশনাল ইথিক্সের (টিটিসি) একজন, বাংলার (টিটিসি) একজন, ভূগোলের (টিটিসি) একজন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের (টিটিসি) একজন ও বিজ্ঞানের (টিটিসি) একজন রয়েছেন।
জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে যোগদান করে আগের পদের দায়িত্ব পালন করবেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের বিমুক্তি ও যোগদান প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন হবে। ইনসিটু বা সংযুক্ত সহযোগী অধ্যাপকেরা মাধ্যমিক ও উচ্চ অধিদপ্তরের পরিবর্তে সংযুক্ত কর্মস্থলের নির্ধারিত হারে বেতন ও অন্যান্য ভাতা প্রাপ্য হবেন।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত ৬৯০ জন শিক্ষককে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তারা সবাই সহকারী অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।
আজ বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. রেবেকা সুলতানা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
তবে পদোন্নতির দাবিতে আন্দোলন করা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি এ পদোন্নতিতে সন্তুষ্ট নয়। জানতে চাইলে সংগঠনের সভাপতি ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) শাহেদুল খবীর চৌধুরী বলেন, ‘আরও বেশি সংখ্যক শিক্ষককের পদোন্নতি হওয়া দরকার ছিল। আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী পদোন্নতি হয়নি।’
প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে অর্থনীতির ৪০ জন, আরবি ও ইসলামী শিক্ষার ২২ জন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতির ৩৭ জন, ইংরেজির ৫৯ জন, ইতিহাসের ৩৫ জন, উদ্ভিদবিদ্যার ৩৫ জন, কৃষিবিজ্ঞানের দুজন, গার্হস্থ্য অর্থনীতির দুজন, গণিতের ৩২ জন, দর্শনের ৩২ জন, পদার্থবিদ্যার ৩৫ জন, পরিসংখ্যানের ৪ জন, প্রাণিবিদ্যার ৩৬ জন, বাংলার ৫৯ জন, ব্যবস্থাপনার ৪৭ জন, ভূগোলের ১৪ জন, মনোবিজ্ঞানের ৭ জন, রসায়নের ৪০ জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ৬৬ জন, সমাজকল্যাণের ১৩ জন, সমাজবিজ্ঞানের ১৫ জন, সংস্কৃতের একজন, হিসাববিজ্ঞানের ৪৭ জন কর্মকর্তা রয়েছেন।
এ ছাড়া শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের কর্মকর্তাদের মধ্যে ইসলামী আদর্শের (টিটিসি) একজন, ইংরেজি (টিটিসি) একজন, ইতিহাসের (টিটিসি) একজন, গাইডেন্স অ্যান্ড কাউন্সেলিংয়ের (টিটিসি) একজন, গণিতের (টিটিসি) একজন, প্রফেশনাল ইথিক্সের (টিটিসি) একজন, বাংলার (টিটিসি) একজন, ভূগোলের (টিটিসি) একজন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের (টিটিসি) একজন ও বিজ্ঞানের (টিটিসি) একজন রয়েছেন।
জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তারা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে যোগদান করে আগের পদের দায়িত্ব পালন করবেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের বিমুক্তি ও যোগদান প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন হবে। ইনসিটু বা সংযুক্ত সহযোগী অধ্যাপকেরা মাধ্যমিক ও উচ্চ অধিদপ্তরের পরিবর্তে সংযুক্ত কর্মস্থলের নির্ধারিত হারে বেতন ও অন্যান্য ভাতা প্রাপ্য হবেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৫ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে