প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ জন মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পায়। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০ জন, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ জন ও পিএইচডিতে ২০ জন। ২০২২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি অর্থাৎ ‘সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন’ অনুষ্ঠানে এসে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘সুবর্ণজয়ন্তী স্কলারশিপ’ নামে একটি স্কিমের ঘোষণা দেন। এই স্কিমের আওতায় আরও ৫০০ আসন বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া ‘লতা মঙ্গেশকর ডান্স অ্যান্ড মিউজিক স্কলারশিপ’ নামেও একটি স্কিম রয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করা যাবে। এ ছাড়া সায়েন্স, আর্টস, কমার্স, সোশ্যাল সায়েন্স ও অন্য বিষয়ের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে মেডিকেল সায়েন্সের ক্ষেত্রে এই বৃত্তি দেওয়া হয় না।
বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা
আবেদনের যোগ্যতা
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
উল্লেখ্য, সব ছবি, সনদ, ভিডিওর সাইজ আইসিসিআরের ওয়েবসাইটে দেওয়া গাইডলাইন থেকে জেনে নিতে হবে। রেফারেন্স লেটার শিক্ষার্থীর আগের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকের কাছ থেকে নেওয়া উত্তম।
আবেদন পদ্ধতি
আবেদনের জন্য আইসিসিআরের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আবেদন ফরমে চাওয়া সকল তথ্য সতর্কতার সঙ্গে পূরণ করে পুনরায় দেখে আবেদন পাঠাতে হবে। আবেদন সফল হওয়ার সংবাদটি ই-মেইলে ও আপনার প্রোফাইল থেকে জানতে পারবেন।
আবেদনের পরবর্তী ধাপ
প্রাথমিকভাবে আবেদন গৃহীত হলে আরও ২টি বিশেষ ধাপ থাকে। একটি হলো ‘ইপিটি টেস্ট’। এটি একটি লিখিত পরীক্ষা, যেখানে আপনার ইংরেজি দক্ষতার যাচাই হবে। ইপিটি টেস্টে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ডাকা হবে ভাইভার জন্য। যাঁরা ভাইভায় ভালো করবেন, তাঁরাই এই বৃত্তির জন্য মনোনীত হবেন।
চূড়ান্ত মনোনয়ন ও ভর্তি কার্যক্রম
চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন পাওয়া শিক্ষার্থীরা হাইকমিশন থেকে মেইল পাবেন। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জানাতে হবে যে শিক্ষার্থী এই সুযোগ নেবেন কি না। সুতরাং ভাইভার পর সব সময় পোর্টাল ও মেইলে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। অফার লেটার পেলে তা দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসা হয়ে গেলে হাইকমিশন ও প্রতিষ্ঠানের নির্দেশনা মেনে ভারতে আসতে হবে এবং ভর্তি কার্যক্রম শুরু করতে হবে। ভারতে এসেই পাসপোর্টের মাধ্যমে একটি সিম কিনে নিতে হবে। এরপর আইসিসিআর অফিসে গিয়ে রিপোর্ট করে বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে HIV টেস্টের জন্য পেপার নিয়ে নির্দেশিত মেডিকেল কলেজ থেকে টেস্ট করাতে হবে।
HIV টেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ হলে শিক্ষার্থীকে দেশে ফিরে যেতে হবে। HIV-এর রিপোর্ট, বাসা ভাড়ার অ্যাগ্রিমেন্ট পেপার, সব সনদসহ অন্যান্য কাগজপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাজে জমা দিয়ে ভর্তির কাজ শেষ করতে হবে। ভর্তির পরেই FRRO-এর আবেদন করতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও কাগজপত্র বিশ্ববিদ্যালয় ও আইসিসিআর দেবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে যেহেতু একটু সময় লাগবে, তাই বাংলাদেশ থেকে আসার সময় প্রথম এক বা দুই মাসের খরচ শিক্ষার্থীকে সঙ্গে নিয়ে আসাই উত্তম। ২০২৪-২০২৫ সেশনে আবেদন শুরু হবে ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ও আবেদনের শেষ তারিখ: ৩০ এপ্রিল, ২০২৪।
অনুলিখন: আশিকুর রহমান
প্রতিবছর বাংলাদেশের প্রায় ২০০ জন মেধাবী শিক্ষার্থী এই বৃত্তির মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পায়। তাঁদের মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০ জন, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০ জন ও পিএইচডিতে ২০ জন। ২০২২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি অর্থাৎ ‘সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন’ অনুষ্ঠানে এসে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘সুবর্ণজয়ন্তী স্কলারশিপ’ নামে একটি স্কিমের ঘোষণা দেন। এই স্কিমের আওতায় আরও ৫০০ আসন বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া ‘লতা মঙ্গেশকর ডান্স অ্যান্ড মিউজিক স্কলারশিপ’ নামেও একটি স্কিম রয়েছে। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করা যাবে। এ ছাড়া সায়েন্স, আর্টস, কমার্স, সোশ্যাল সায়েন্স ও অন্য বিষয়ের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। তবে মেডিকেল সায়েন্সের ক্ষেত্রে এই বৃত্তি দেওয়া হয় না।
বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা
আবেদনের যোগ্যতা
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
উল্লেখ্য, সব ছবি, সনদ, ভিডিওর সাইজ আইসিসিআরের ওয়েবসাইটে দেওয়া গাইডলাইন থেকে জেনে নিতে হবে। রেফারেন্স লেটার শিক্ষার্থীর আগের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকের কাছ থেকে নেওয়া উত্তম।
আবেদন পদ্ধতি
আবেদনের জন্য আইসিসিআরের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আবেদন ফরমে চাওয়া সকল তথ্য সতর্কতার সঙ্গে পূরণ করে পুনরায় দেখে আবেদন পাঠাতে হবে। আবেদন সফল হওয়ার সংবাদটি ই-মেইলে ও আপনার প্রোফাইল থেকে জানতে পারবেন।
আবেদনের পরবর্তী ধাপ
প্রাথমিকভাবে আবেদন গৃহীত হলে আরও ২টি বিশেষ ধাপ থাকে। একটি হলো ‘ইপিটি টেস্ট’। এটি একটি লিখিত পরীক্ষা, যেখানে আপনার ইংরেজি দক্ষতার যাচাই হবে। ইপিটি টেস্টে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ডাকা হবে ভাইভার জন্য। যাঁরা ভাইভায় ভালো করবেন, তাঁরাই এই বৃত্তির জন্য মনোনীত হবেন।
চূড়ান্ত মনোনয়ন ও ভর্তি কার্যক্রম
চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন পাওয়া শিক্ষার্থীরা হাইকমিশন থেকে মেইল পাবেন। দ্রুততম সময়ের মধ্যে জানাতে হবে যে শিক্ষার্থী এই সুযোগ নেবেন কি না। সুতরাং ভাইভার পর সব সময় পোর্টাল ও মেইলে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। অফার লেটার পেলে তা দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসা হয়ে গেলে হাইকমিশন ও প্রতিষ্ঠানের নির্দেশনা মেনে ভারতে আসতে হবে এবং ভর্তি কার্যক্রম শুরু করতে হবে। ভারতে এসেই পাসপোর্টের মাধ্যমে একটি সিম কিনে নিতে হবে। এরপর আইসিসিআর অফিসে গিয়ে রিপোর্ট করে বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে HIV টেস্টের জন্য পেপার নিয়ে নির্দেশিত মেডিকেল কলেজ থেকে টেস্ট করাতে হবে।
HIV টেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ হলে শিক্ষার্থীকে দেশে ফিরে যেতে হবে। HIV-এর রিপোর্ট, বাসা ভাড়ার অ্যাগ্রিমেন্ট পেপার, সব সনদসহ অন্যান্য কাগজপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাজে জমা দিয়ে ভর্তির কাজ শেষ করতে হবে। ভর্তির পরেই FRRO-এর আবেদন করতে হবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও কাগজপত্র বিশ্ববিদ্যালয় ও আইসিসিআর দেবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে যেহেতু একটু সময় লাগবে, তাই বাংলাদেশ থেকে আসার সময় প্রথম এক বা দুই মাসের খরচ শিক্ষার্থীকে সঙ্গে নিয়ে আসাই উত্তম। ২০২৪-২০২৫ সেশনে আবেদন শুরু হবে ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ও আবেদনের শেষ তারিখ: ৩০ এপ্রিল, ২০২৪।
অনুলিখন: আশিকুর রহমান
আন্তর্জাতিক বায়োটেকনোলজি সম্মেলন ২০২৫-এ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) বায়োকেমিস্ট্রি ও মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের (বিএমডি) শিক্ষার্থীরা অসাধারণ গবেষণা উপস্থাপন করে সেরা তিনটি পুরস্কার অর্জন করেছেন। ২০ ও ২১ জুন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এ সম্মেলনে অংশ নিয়ে তাঁরা দেশের হয়ে গর্বের উদাহরণ সৃষ্টি...
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি কর্মচারীদের মতো বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদেরও ‘বিশেষ সুবিধা’ বাড়ছে। এ সুবিধার আওতায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন বাড়বে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ টাকা।
১৬ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে পরীক্ষার্থী ছাড়া অন্যদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ সোমবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেগবেষণার জগতে পা রাখার পর প্রায় সবার স্বপ্ন থাকে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ (রিসার্চ পেপার) প্রকাশ করার। তবে শুধু প্রবন্ধ প্রকাশ নয়, অনেকের লক্ষ্য থাকে কিউওয়ান র্যাংকের জার্নালে নিজের গবেষণাকাজ ছাপানো—যা একাডেমিক ও প্রফেশনাল জীবনে অসাধারণ একটি অর্জন।
১ দিন আগে