আলভি আহমেদ
অনেকেই পড়ার সময় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। আবার অলসতার কারণেও পড়াশোনার ব্যাপক ক্ষতি হয়। সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে পারলে নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব। আজ আমরা অলসতা এড়িয়ে এবং পড়ার অভ্যাস উন্নত করার জন্য কার্যকর কৌশলগুলো জানব, যেটা তোমাকে একাডেমিক সাফল্য অর্জন করতে সহায়তা করবে।
পড়ার পরিবেশ খোঁজা
পড়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ চিহ্নিত করতে পারলে, পড়ার সময় অলসতা মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকে পড়ার ক্ষেত্রে লাইব্রেরি প্রাধান্য দেয়, অনেকের ক্ষেত্রে আবার তা প্রয়োজন হয় না। এভাবে বিভিন্ন মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখো, কোথায় পড়াশোনা করতে বেশি মনোযোগী ও প্রোডাকটিভ অনুভব করো। তবে, নতুন নতুন পরিবেশে পড়ার মাধ্যমে প্রোডাকটিভিটি বেড়ে যায় এবং পড়তে অনুপ্রাণিত করে।
মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে এমন সবকিছু দূরে রাখো
পড়ার ভালো পরিবেশ খুঁজে বের করার পরের ধাপেই বারবার মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এমন সব উপকরণ দূরে রাখা উচিত। সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন যাতে মনোযোগে ব্যাঘাত না ঘটায়, তাই পড়ার জায়গা থেকে মোবাইল ফোনসহ এমন সব ডিস্ট্র্যাকশন দূরে রাখো।
চেকলিস্ট তৈরি
অলসতা থেকে দূরে থাকতে একটি স্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট স্টাডি গোল তৈরি করো। পড়ার জন্য নির্দিষ্ট স্লট বরাদ্দ করো এবং ধারাবাহিকভাবে সময় দাও। প্রতিটি স্টাডি সেশনে তুমি কী করতে চাও, সেটা নির্ধারণ করে নাও। হতে পারে একটি সম্পূর্ণ অধ্যায় শেষ করা, একটি কনসেপ্টে গুরুত্ব দেওয়া অথবা একটি অ্যাসাইনমেন্ট বা রিপোর্ট লেখা। এভাবে লিখে রেখে প্রতিটি ধাপ শেষে টিক চিহ্ন দিয়ে দাও। কী কী পড়া হচ্ছে, কী কী বাকি থাকছে, এর একটা জবাবদিহি নিজের কাছেই থাকবে এবং পড়াগুলো দ্রুত শেষ করতে সাহায্য করবে।
বিরতি নাও
একটানা দীর্ঘ সময় পড়লে সেটা খুব বেশি কার্যকরী হয় না; বরং পড়ার মাঝখানে কিছু সময় বিরতি নিয়ে, যেমন ৫০ মিনিট পড়ে ১০ মিনিট বিরতি কিংবা ২৫ মিনিট পড়ে ৫ মিনিট বিরতি নিয়ে পড়া যেতে পারে। তাহলে পড়ার সময় অলসতা অনেকাংশেই কমে আসবে। একেকটা মাইলফলক ও চ্যালেঞ্জিং কাজ শেষে ছোট বিরতি নাও।
প্রোডাকটিভিটির কৌশল ব্যবহার
কিছু কার্যকরী প্রোডাকটিভিটি টেকনিক রয়েছে যেমন ‘টু মিনিট রুল’ অথবা ‘পোমোডোরো টেকনিক’। পোমোডোরো টেকনিক হচ্ছে, ২৫ মিনিট মনোযোগ দিয়ে কাজ করে এরপর ছোট একটা বিরতি নেওয়া।
অতিরিক্ত খাবার পরিহার করা
পড়ার আগে অতিরিক্ত খাবার খেলে ঘুম চলে আসবে এবং অলস অনুভব হবে। ফলে মনোযোগ হ্রাস পাবে। পড়ার সেশনের সময় এনার্জি লেভেল এবং মানসিক স্বচ্ছতাকে ধরে রাখতে হালকা ও পুষ্টিকর খাবার বেছে নিতে পারো।
পড়ার সময় অলসতা এড়ানোর জন্য প্রয়োজন দৃঢ় সংকল্প ও কার্যকর কৌশল। উপরিউক্ত কৌশলগুলো অবলম্বনের মাধ্যমে পড়ার সময় অলসতা দূর করা সম্ভব হবে, সর্বোপরি প্রোডাকটিভিটি বাড়বে। তবে মনে রাখতে হবে, ধারাবাহিক অধ্যবসায়ই হচ্ছে তোমার একাডেমিক সাফল্যের চাবিকাঠি।
অনেকেই পড়ার সময় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না। আবার অলসতার কারণেও পড়াশোনার ব্যাপক ক্ষতি হয়। সঠিক কৌশল অবলম্বন করতে পারলে নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব। আজ আমরা অলসতা এড়িয়ে এবং পড়ার অভ্যাস উন্নত করার জন্য কার্যকর কৌশলগুলো জানব, যেটা তোমাকে একাডেমিক সাফল্য অর্জন করতে সহায়তা করবে।
পড়ার পরিবেশ খোঁজা
পড়ার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ চিহ্নিত করতে পারলে, পড়ার সময় অলসতা মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকে পড়ার ক্ষেত্রে লাইব্রেরি প্রাধান্য দেয়, অনেকের ক্ষেত্রে আবার তা প্রয়োজন হয় না। এভাবে বিভিন্ন মাধ্যমে পরীক্ষা করে দেখো, কোথায় পড়াশোনা করতে বেশি মনোযোগী ও প্রোডাকটিভ অনুভব করো। তবে, নতুন নতুন পরিবেশে পড়ার মাধ্যমে প্রোডাকটিভিটি বেড়ে যায় এবং পড়তে অনুপ্রাণিত করে।
মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে এমন সবকিছু দূরে রাখো
পড়ার ভালো পরিবেশ খুঁজে বের করার পরের ধাপেই বারবার মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এমন সব উপকরণ দূরে রাখা উচিত। সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন যাতে মনোযোগে ব্যাঘাত না ঘটায়, তাই পড়ার জায়গা থেকে মোবাইল ফোনসহ এমন সব ডিস্ট্র্যাকশন দূরে রাখো।
চেকলিস্ট তৈরি
অলসতা থেকে দূরে থাকতে একটি স্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট স্টাডি গোল তৈরি করো। পড়ার জন্য নির্দিষ্ট স্লট বরাদ্দ করো এবং ধারাবাহিকভাবে সময় দাও। প্রতিটি স্টাডি সেশনে তুমি কী করতে চাও, সেটা নির্ধারণ করে নাও। হতে পারে একটি সম্পূর্ণ অধ্যায় শেষ করা, একটি কনসেপ্টে গুরুত্ব দেওয়া অথবা একটি অ্যাসাইনমেন্ট বা রিপোর্ট লেখা। এভাবে লিখে রেখে প্রতিটি ধাপ শেষে টিক চিহ্ন দিয়ে দাও। কী কী পড়া হচ্ছে, কী কী বাকি থাকছে, এর একটা জবাবদিহি নিজের কাছেই থাকবে এবং পড়াগুলো দ্রুত শেষ করতে সাহায্য করবে।
বিরতি নাও
একটানা দীর্ঘ সময় পড়লে সেটা খুব বেশি কার্যকরী হয় না; বরং পড়ার মাঝখানে কিছু সময় বিরতি নিয়ে, যেমন ৫০ মিনিট পড়ে ১০ মিনিট বিরতি কিংবা ২৫ মিনিট পড়ে ৫ মিনিট বিরতি নিয়ে পড়া যেতে পারে। তাহলে পড়ার সময় অলসতা অনেকাংশেই কমে আসবে। একেকটা মাইলফলক ও চ্যালেঞ্জিং কাজ শেষে ছোট বিরতি নাও।
প্রোডাকটিভিটির কৌশল ব্যবহার
কিছু কার্যকরী প্রোডাকটিভিটি টেকনিক রয়েছে যেমন ‘টু মিনিট রুল’ অথবা ‘পোমোডোরো টেকনিক’। পোমোডোরো টেকনিক হচ্ছে, ২৫ মিনিট মনোযোগ দিয়ে কাজ করে এরপর ছোট একটা বিরতি নেওয়া।
অতিরিক্ত খাবার পরিহার করা
পড়ার আগে অতিরিক্ত খাবার খেলে ঘুম চলে আসবে এবং অলস অনুভব হবে। ফলে মনোযোগ হ্রাস পাবে। পড়ার সেশনের সময় এনার্জি লেভেল এবং মানসিক স্বচ্ছতাকে ধরে রাখতে হালকা ও পুষ্টিকর খাবার বেছে নিতে পারো।
পড়ার সময় অলসতা এড়ানোর জন্য প্রয়োজন দৃঢ় সংকল্প ও কার্যকর কৌশল। উপরিউক্ত কৌশলগুলো অবলম্বনের মাধ্যমে পড়ার সময় অলসতা দূর করা সম্ভব হবে, সর্বোপরি প্রোডাকটিভিটি বাড়বে। তবে মনে রাখতে হবে, ধারাবাহিক অধ্যবসায়ই হচ্ছে তোমার একাডেমিক সাফল্যের চাবিকাঠি।
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে আবারও সরগরম হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। গত ২৯ জুলাই তফসিল ঘোষণার পর সোমবার ছিল মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন। এদিন বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় বিভিন্ন প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনী হাওয়া বইছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। ডাকসু নির্বাচনে মনোয়নয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন গতকাল সোমবার দলে দলে গিয়ে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ভোটে লড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা।
১০ ঘণ্টা আগেশেখ তাসনিম আফরোজ ইমিকে সহসভাপতি (ভিপি) ও মেঘমল্লার বসুকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট।
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে সরব হয়ে উঠেছে ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীরা। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও প্যানেল ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচনী উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে। নির্ধারিত তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না— সে প্রশ্ন থাকলেও শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোর মধ্যে এখন মূল
১৪ ঘণ্টা আগে