নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১৬ মার্চের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সব বই দেওয়া সম্ভব হবে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান। আজ মঙ্গলবার এনসিটিবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান তিনি।
এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছিলাম আজ-কালের মধ্যে সব বই দেওয়ার জন্য। এখন আমরা প্রতিযোগিতা করছি ২০২৩ সালের ১৭ মার্চের সঙ্গে (তাঁর তথ্য অনুযায়ী ওই বছর সর্বশেষ বই দেওয়া হয়েছিল ১৭ মার্চ)। এখন ১৬ মার্চের মধ্যে দিতে পারলেও পেছনের দিক থেকে দ্বিতীয় হব।’
আটটির মতো দুর্বল প্রতিষ্ঠান সহযোগিতা করছে না বলে জানান এনসিটিবি চেয়ারম্যান রিয়াজুল হাসান। তিনি বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে বইয়ের সংখ্যা বেশি না। এ ছাড়া চক্রান্তমূলকভাবে নতুন শিক্ষাক্রম আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চলতি বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে মোট বইয়ের সংখ্যা ৩৯ কোটি ৬০ লাখের বেশি। এর মধ্যে গতকাল (সোমবার) পর্যন্ত মুদ্রিত হয়েছে ৩৮ কোটি ৭০ লাখ ৪ হাজারের মতো। এর মধ্যে প্রাথমিকের ৯ লাখ ১৯ লাখের মতো বইয়ের মধ্যে ছাপা হয়েছে ৯ কোটি ১৮ লাখের বেশি। এর মধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে (পিডিআই) ৯ কোটি ১৬ লাখের বেশি। আর মাধ্যমিকে (মাদ্রাসার ইবতেদায়িসহ) প্রায় ৩০ কোটি ৪১ লাখ। গতকাল (সোমবার) পর্যন্ত ছাপা হয়েছে ২৯ কোটি ৫১ লাখের বেশি। আর সরবরাহ হয়েছে ২৭ কোটি ২০ লাখের মতো।
গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে উপ প্রেসসচিব আজাদ মুজমদার জানিয়েছিলেন, আমদানি করা কাগজ খালাস করতে কিছুটা বিলম্ব হওয়ায় বইগুলো ছাপানো সম্ভব হয়নি। তা ছাড়া চীনের নববর্ষ ছিল। এ কারণেও এ প্রক্রিয়া কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে।
বই ছাপায় দেরি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, এবার শতভাগ বই বাংলাদেশে ছাপা হচ্ছে। বইয়ের মানের ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় নজর রাখা হয়েছে। কাগজের মান ও বাঁধাইয়ের মান এটি রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
আগের সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান এ প্রক্রিয়া বিলম্বিত করতে অপতৎপরতা চালিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
আগামী ১৬ মার্চের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সব বই দেওয়া সম্ভব হবে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান। আজ মঙ্গলবার এনসিটিবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান তিনি।
এনসিটিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছিলাম আজ-কালের মধ্যে সব বই দেওয়ার জন্য। এখন আমরা প্রতিযোগিতা করছি ২০২৩ সালের ১৭ মার্চের সঙ্গে (তাঁর তথ্য অনুযায়ী ওই বছর সর্বশেষ বই দেওয়া হয়েছিল ১৭ মার্চ)। এখন ১৬ মার্চের মধ্যে দিতে পারলেও পেছনের দিক থেকে দ্বিতীয় হব।’
আটটির মতো দুর্বল প্রতিষ্ঠান সহযোগিতা করছে না বলে জানান এনসিটিবি চেয়ারম্যান রিয়াজুল হাসান। তিনি বলেন, এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে বইয়ের সংখ্যা বেশি না। এ ছাড়া চক্রান্তমূলকভাবে নতুন শিক্ষাক্রম আমাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চলতি বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে মোট বইয়ের সংখ্যা ৩৯ কোটি ৬০ লাখের বেশি। এর মধ্যে গতকাল (সোমবার) পর্যন্ত মুদ্রিত হয়েছে ৩৮ কোটি ৭০ লাখ ৪ হাজারের মতো। এর মধ্যে প্রাথমিকের ৯ লাখ ১৯ লাখের মতো বইয়ের মধ্যে ছাপা হয়েছে ৯ কোটি ১৮ লাখের বেশি। এর মধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে (পিডিআই) ৯ কোটি ১৬ লাখের বেশি। আর মাধ্যমিকে (মাদ্রাসার ইবতেদায়িসহ) প্রায় ৩০ কোটি ৪১ লাখ। গতকাল (সোমবার) পর্যন্ত ছাপা হয়েছে ২৯ কোটি ৫১ লাখের বেশি। আর সরবরাহ হয়েছে ২৭ কোটি ২০ লাখের মতো।
গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে উপ প্রেসসচিব আজাদ মুজমদার জানিয়েছিলেন, আমদানি করা কাগজ খালাস করতে কিছুটা বিলম্ব হওয়ায় বইগুলো ছাপানো সম্ভব হয়নি। তা ছাড়া চীনের নববর্ষ ছিল। এ কারণেও এ প্রক্রিয়া কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে।
বই ছাপায় দেরি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, এবার শতভাগ বই বাংলাদেশে ছাপা হচ্ছে। বইয়ের মানের ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে সব সময় নজর রাখা হয়েছে। কাগজের মান ও বাঁধাইয়ের মান এটি রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
আগের সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান এ প্রক্রিয়া বিলম্বিত করতে অপতৎপরতা চালিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
৮ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা যেকোনো শিক্ষার্থীর জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনার দক্ষতার ভিত্তিতে নয়, ধৈর্য, মনোবল এবং সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১১৪ কোটি টাকা ব্যয়ের একটি স্কিমে প্রশিক্ষণেই খরচ ধরা হয়েছে ৫৬ কোটি টাকার বেশি। অর্থাৎ স্কিমে মোট ব্যয়ের অর্ধেকই খরচ হবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরকে (ডিআইএ) ডিজিটালাইজড করার অংশ হিসেবে এই স্কিমের প্রস্তাব করা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে