অনলাইন ডেস্ক
শিক্ষক নেতাদের আন্দোলনের মুখে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মো. এহতেসাম উল হককে। আর জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ আজাদ খানকে মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
প্রজ্ঞাপনের তথ্য বলছে, অধ্যাপক এহতেসাম উল হককে ওএসডি করে মাউশিতে সংযুক্ত করা হয়েছে। আর অধ্যাপক মুহাম্মদ আজাদ খানকে মাউশির মহাপরিচালক হিসেবে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এদিকে মুহাম্মদ আজাদ খানের এই চলতি দায়িত্ব কোনো পদোন্নতি নয় বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বলা হয়েছে, চলতি দায়িত্ব প্রদানের কারণে তিনি পদোন্নতি দাবি করতে পারবেন না। এ ছাড়া নিয়মিত পদোন্নতির মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ হলে ওই কর্মকর্তা যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ বাতিল করা হবে।
গত ৩০ জানুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) পদে পটুয়াখালী সরকারি কলেজের অধ্যাপক এহতেশাম উল হক ও জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির (নায়েম) মহাপরিচালক পদে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ জুলফিকার হায়দারকে পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ৩০ জানুয়ারি তাঁদের পদায়ন করে জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয় ২ ফেব্রুয়ারি।
এই দুই মহাপরিচালক নিয়োগের পর থেকে তাঁরা আওয়ামী লীগের ‘সুবিধাভোগী’ বলে অভিযোগ তোলেন বিএনপিপন্থী সংগঠন শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মীরা।
১২ ফেব্রুয়ারি দুই মহাপরিচালককে প্রত্যাহারে রাজধানীর আব্দুল গণি রোডে শিক্ষা ভবন ‘ঘেরাও’ করে বিক্ষোভ দেখায় শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মীরা। পরে এক সমাবেশে দুই মহাপরিচালককে প্রত্যাহারে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেন জোটের চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া।
সমাবেশে সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘এই দুই মহাপরিচালককে প্রত্যাহার করতে হবে। বৃহস্পতিবারের (১৩ ফেব্রুয়ারি) মধ্যে না হলে আমরা স্কুল বন্ধ করে দেব, কলেজ বন্ধ করে দেব, মাদ্রাসা বন্ধ করে দেব। পরবর্তী পরিণতির জন্য আপনারা দায়ী থাকবেন।’
শিক্ষক নেতাদের আন্দোলনের মুখে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মো. এহতেসাম উল হককে। আর জামালপুরের সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ আজাদ খানকে মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
প্রজ্ঞাপনের তথ্য বলছে, অধ্যাপক এহতেসাম উল হককে ওএসডি করে মাউশিতে সংযুক্ত করা হয়েছে। আর অধ্যাপক মুহাম্মদ আজাদ খানকে মাউশির মহাপরিচালক হিসেবে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এদিকে মুহাম্মদ আজাদ খানের এই চলতি দায়িত্ব কোনো পদোন্নতি নয় বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বলা হয়েছে, চলতি দায়িত্ব প্রদানের কারণে তিনি পদোন্নতি দাবি করতে পারবেন না। এ ছাড়া নিয়মিত পদোন্নতির মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ হলে ওই কর্মকর্তা যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ বাতিল করা হবে।
গত ৩০ জানুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) পদে পটুয়াখালী সরকারি কলেজের অধ্যাপক এহতেশাম উল হক ও জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির (নায়েম) মহাপরিচালক পদে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ জুলফিকার হায়দারকে পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ৩০ জানুয়ারি তাঁদের পদায়ন করে জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয় ২ ফেব্রুয়ারি।
এই দুই মহাপরিচালক নিয়োগের পর থেকে তাঁরা আওয়ামী লীগের ‘সুবিধাভোগী’ বলে অভিযোগ তোলেন বিএনপিপন্থী সংগঠন শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মীরা।
১২ ফেব্রুয়ারি দুই মহাপরিচালককে প্রত্যাহারে রাজধানীর আব্দুল গণি রোডে শিক্ষা ভবন ‘ঘেরাও’ করে বিক্ষোভ দেখায় শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মীরা। পরে এক সমাবেশে দুই মহাপরিচালককে প্রত্যাহারে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেন জোটের চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া।
সমাবেশে সেলিম ভূঁইয়া বলেন, ‘এই দুই মহাপরিচালককে প্রত্যাহার করতে হবে। বৃহস্পতিবারের (১৩ ফেব্রুয়ারি) মধ্যে না হলে আমরা স্কুল বন্ধ করে দেব, কলেজ বন্ধ করে দেব, মাদ্রাসা বন্ধ করে দেব। পরবর্তী পরিণতির জন্য আপনারা দায়ী থাকবেন।’
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে