বেলাল হোসেন, জাবি
দীর্ঘদিনের স্থবিরতা কাটিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি হতে যাচ্ছে। নতুন কমিটিতে নেতৃত্বের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন অছাত্ররা। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এদিকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ বলছে রাজনৈতিক পরিপক্বতা বিবেচনায় অছাত্ররাই এগিয়ে রয়েছেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বশেষ নিয়মিত ব্যাচ ৪৫। যেখানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে এগিয়ে রয়েছে ৪২ ব্যাচ। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের অন্যান্য ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনের অধিকাংশে নেতৃত্বে দিচ্ছে ৪৫ ব্যাচ।
জানা যায়, জাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদক হওয়ার দৌড়ে ৪২ ব্যাচ থেকে এগিয়ে আছেন-আকলিমা আখতার এশা, আক্তারুজ্জামান সোহেল, মাহবুবুল হক রাফা, আজিজুর রহমান লিলু, ইসমাঈল হোসেন, অভি তালুকদার, নীলাদ্রী শেখর মজুমদার ও রতন বিশ্বাস। ৪৩ ব্যাচ থেকে এগিয়ে রয়েছে এনামুল হক, আব্দুর রহমান ইফতি, আলম শেখ, হাফিজুল ইসলাম, আরিফ আহমেদ, হাবিবুর রহমান লিটন, রাকিবুল ইসলাম শাওন। অন্যদিকে ৪৪ ব্যাচ থেকে ইমরান আহমেদ, আসাদুজ্জামান, লেলিন মাহবুব, রাশেদ আল নাঈম, চিন্ময় সরকার, সাজ্জাদ হোসেন ও মাহফুজ রহমান এগিয়ে আছেন।
তবে ৪৩ ও ৪৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা নেতৃত্বে আসার জন্য চেষ্টা করলেও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের পছন্দ ৪২ তম ব্যাচ।
কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, ‘মহামারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় স্তিমিত ছিল ছাত্রলীগের নিয়মিত সাংগঠনিক কার্যক্রম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শাখাগুলোর কার্যক্রম যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব হয়নি। ফলে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এ জন্য ছাত্রত্ব থাকা ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে নেতৃত্বের পরিপক্বতা আসেনি। এ ছাড়া করোনার শুরু থেকেই যারা জাবি ছাত্রলীগের নেতৃত্বের জন্য চেষ্টা করেছেন তাঁদের বাদ দেওয়া কঠিন। তাঁদের পরিশ্রমকে আমরা অবমূল্যায়ন করতে পারি না।’
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, ‘জাবি শাখার কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। যেকোনো দিন কমিটি ঘোষণা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ১২ থেকে ২০ সদস্যের সুপার কমিটি হবে।’
অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, ‘করোনাকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। এর ফলে সেশনজট বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে শতভাগ আবাসনের নিজস্বতা হারিয়ে ফেলেছে জাবি। বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসন সংকট থাকায় করোনা পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দেড় মাস পর ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হলে তোলা হয়। এর পরেও তাঁদের জায়গা হয়েছে গণরুমে। এই পরিস্থিতিতে ৪২ ব্যাচ থেকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসলে চলমান আবাসন সংকট তীব্রতর হয়ে উঠবে।
প্রশাসনের দাবি, ৪২ ও ৪৩ ব্যাচ থেকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসলে প্রশাসনকে হিমশিম খেতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন সংকট বৃদ্ধি পাবে এবং বিশৃঙ্খলা রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাধ্যক্ষ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহা. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘করোনার পূর্বে আমাদের প্রতিশ্রুতি ছিল শুধুমাত্র নিয়মিত ছাত্রদের হলে আবাসনের ব্যবস্থা করা। আমরা সেটা করার চেষ্টা করেছি। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠনের নেতৃত্বে অছাত্ররা আসলে কৃত্রিম আবাসন সংকট তৈরি হবে। বিশেষ করে ছাত্রদের হলগুলোতে। সেটা ভাববার বিষয়। কারণ সিনিয়র অছাত্ররা থাকলে জুনিয়র অছাত্ররাও থাকবে। প্রভোস্ট কমিটি এ নিয়ে আলোচনা করবে। এ ছাড়া সকল ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে প্রভোস্টবৃন্দ কথা বলবে।’
ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, ‘ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য বহিরাগতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রকে অনুরোধ করে থাকে। অছাত্র কিংবা সাবেক শিক্ষার্থী হলেও আমাদের যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। এ জন্য যাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবর্ষ এখনো রয়েছে তাঁরাই ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসলে ভালো। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসনের সুবিধা হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের প্রতি আমাদের আহ্বান, যেন নিয়মিত ছাত্ররাই বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতৃত্বে আসে। যারা নীতি নির্ধারণ করে তাঁদের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা সব সময় বলেছি যারা ছাত্র নয় তাঁদের মধ্য থেকে নেতৃত্ব না দিতে। এর পরেও দিলে কিছু করার থাকবে না, অসন্তোষ ছাড়া। যে ছাত্র নয় তার ক্ষমতাসীন ছাত্ররাজনীতিতে থাকা উচিত না। এ জন্য ছাত্রলীগের কমিটি ৪৪ ব্যাচ থেকে করলেই ভালো হয়।’
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জাবি ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নতুন কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত আহ্বান করছে কেন্দ্রীয় কমিটি। তখন থেকে চলছে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের দৌড়ঝাঁপ।
দীর্ঘদিনের স্থবিরতা কাটিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি হতে যাচ্ছে। নতুন কমিটিতে নেতৃত্বের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন অছাত্ররা। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এদিকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ বলছে রাজনৈতিক পরিপক্বতা বিবেচনায় অছাত্ররাই এগিয়ে রয়েছেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বশেষ নিয়মিত ব্যাচ ৪৫। যেখানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে এগিয়ে রয়েছে ৪২ ব্যাচ। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের অন্যান্য ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনের অধিকাংশে নেতৃত্বে দিচ্ছে ৪৫ ব্যাচ।
জানা যায়, জাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদক হওয়ার দৌড়ে ৪২ ব্যাচ থেকে এগিয়ে আছেন-আকলিমা আখতার এশা, আক্তারুজ্জামান সোহেল, মাহবুবুল হক রাফা, আজিজুর রহমান লিলু, ইসমাঈল হোসেন, অভি তালুকদার, নীলাদ্রী শেখর মজুমদার ও রতন বিশ্বাস। ৪৩ ব্যাচ থেকে এগিয়ে রয়েছে এনামুল হক, আব্দুর রহমান ইফতি, আলম শেখ, হাফিজুল ইসলাম, আরিফ আহমেদ, হাবিবুর রহমান লিটন, রাকিবুল ইসলাম শাওন। অন্যদিকে ৪৪ ব্যাচ থেকে ইমরান আহমেদ, আসাদুজ্জামান, লেলিন মাহবুব, রাশেদ আল নাঈম, চিন্ময় সরকার, সাজ্জাদ হোসেন ও মাহফুজ রহমান এগিয়ে আছেন।
তবে ৪৩ ও ৪৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা নেতৃত্বে আসার জন্য চেষ্টা করলেও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের পছন্দ ৪২ তম ব্যাচ।
কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন, ‘মহামারিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় স্তিমিত ছিল ছাত্রলীগের নিয়মিত সাংগঠনিক কার্যক্রম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় শাখাগুলোর কার্যক্রম যথাযথভাবে পালন করা সম্ভব হয়নি। ফলে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। এ জন্য ছাত্রত্ব থাকা ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে নেতৃত্বের পরিপক্বতা আসেনি। এ ছাড়া করোনার শুরু থেকেই যারা জাবি ছাত্রলীগের নেতৃত্বের জন্য চেষ্টা করেছেন তাঁদের বাদ দেওয়া কঠিন। তাঁদের পরিশ্রমকে আমরা অবমূল্যায়ন করতে পারি না।’
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ বলেন, ‘জাবি শাখার কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। যেকোনো দিন কমিটি ঘোষণা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে ১২ থেকে ২০ সদস্যের সুপার কমিটি হবে।’
অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, ‘করোনাকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। এর ফলে সেশনজট বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে শতভাগ আবাসনের নিজস্বতা হারিয়ে ফেলেছে জাবি। বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসন সংকট থাকায় করোনা পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার দেড় মাস পর ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের হলে তোলা হয়। এর পরেও তাঁদের জায়গা হয়েছে গণরুমে। এই পরিস্থিতিতে ৪২ ব্যাচ থেকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসলে চলমান আবাসন সংকট তীব্রতর হয়ে উঠবে।
প্রশাসনের দাবি, ৪২ ও ৪৩ ব্যাচ থেকে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসলে প্রশাসনকে হিমশিম খেতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন সংকট বৃদ্ধি পাবে এবং বিশৃঙ্খলা রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাধ্যক্ষ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহা. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘করোনার পূর্বে আমাদের প্রতিশ্রুতি ছিল শুধুমাত্র নিয়মিত ছাত্রদের হলে আবাসনের ব্যবস্থা করা। আমরা সেটা করার চেষ্টা করেছি। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠনের নেতৃত্বে অছাত্ররা আসলে কৃত্রিম আবাসন সংকট তৈরি হবে। বিশেষ করে ছাত্রদের হলগুলোতে। সেটা ভাববার বিষয়। কারণ সিনিয়র অছাত্ররা থাকলে জুনিয়র অছাত্ররাও থাকবে। প্রভোস্ট কমিটি এ নিয়ে আলোচনা করবে। এ ছাড়া সকল ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে প্রভোস্টবৃন্দ কথা বলবে।’
ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, ‘ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য বহিরাগতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রকে অনুরোধ করে থাকে। অছাত্র কিংবা সাবেক শিক্ষার্থী হলেও আমাদের যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। এ জন্য যাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবর্ষ এখনো রয়েছে তাঁরাই ছাত্রলীগের নেতৃত্বে আসলে ভালো। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসনের সুবিধা হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের প্রতি আমাদের আহ্বান, যেন নিয়মিত ছাত্ররাই বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতৃত্বে আসে। যারা নীতি নির্ধারণ করে তাঁদের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা সব সময় বলেছি যারা ছাত্র নয় তাঁদের মধ্য থেকে নেতৃত্ব না দিতে। এর পরেও দিলে কিছু করার থাকবে না, অসন্তোষ ছাড়া। যে ছাত্র নয় তার ক্ষমতাসীন ছাত্ররাজনীতিতে থাকা উচিত না। এ জন্য ছাত্রলীগের কমিটি ৪৪ ব্যাচ থেকে করলেই ভালো হয়।’
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জাবি ছাত্রলীগের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নতুন কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত আহ্বান করছে কেন্দ্রীয় কমিটি। তখন থেকে চলছে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের দৌড়ঝাঁপ।
সদ্য অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ঘোষিত ফলের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ তুলে ধরে সব ভোট আবার হাতে গণনাসহ ৩ দাবি জানিয়েছে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেল।
১০ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ওঠা অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত চেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। আজ সোমবার সংগঠনটির প্রেস টিম থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২৪ ও ২৫ সেপ্টেম্বর ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) ইফতিখারুল আলম মাসউদের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হ
১৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিতরণের দ্বিতীয় দিনে বিচ্ছিন্নভাবে মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন শাখা ছাত্রদল থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণপ্রত্যাশীরা। আগামীকাল মঙ্গলবার ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের উপস্থিতিতে প্যানেল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে...
১৭ ঘণ্টা আগে