
আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। যখন নন-সিএসই (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং) ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং শুরু করেছিলাম, তখন শুধু এসব কোম্পানির নাম শুনতাম। ভাবতাম, কোনো দিন যদি এসব কোম্পানিতে চাকরি করার সুযোগ হতো। এখন এমনই একটা কোম্পানিতে চাকরি করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।
স্বপ্ন দেখার শুরু
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে FAANG (Facebook, Apple, Amazon, Netflix, Google) খুবই পরিচিত একটা টার্ম। প্রথম যখন এ টার্মের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন থেকেই স্বপ্ন, FAANG-এর কোনো একটা কোম্পানিতে চাকরি করব। তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শেষ দিক থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি।
প্রস্তুতির পেছনে
আমাজনের প্রস্তুতির একটা বড় অংশ বিহেভিওরাল প্রশ্নের (লিডারশিপ প্রিন্সিপাল রিলেটেড) জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। প্রতিটি লিডারশিপ প্রিন্সিপল ভালোমতে বুঝে, সেই অনুযায়ী বিভিন্ন স্যাম্পল প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে অনুশীলন করেছি। উত্তরগুলো STAR (Situation, Task, Action, Result) মেথড ফলো করে তৈরি করেছি। ভার্সিটি লাইফে নিয়মিত কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করাটা প্রবলেম সলভিং রাউন্ডগুলোর জন্য ছিল বিশাল প্লাস পয়েন্ট। তাই এটার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হয়নি। নিজেকে ঝালাই করার জন্য লিটকোডের (ওয়েবসাইট) সমস্যাগুলো সমাধান করেছি। যেহেতু ইন্টারভিউতে প্রবলেম সলভ করার জন্য বেশি সময় থাকে না, তাই প্রায়ই টাইমার ব্যবহার করে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবলেম সলভ করার অনুশীলন করেছি। অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডের জন্য অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ডিজাইন প্রিন্সিপল, ডিজাইন প্যাটার্ন, ক্লিন কোড—এসব নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বিভিন্ন রকম ডিজাইনের প্রশ্ন সলভ করেছি। পাশাপাশি কীভাবে এসব ডিজাইন প্রিন্সিপল ও প্যাটার্ন ব্যবহার করা যায়, সেগুলো অনুশীলন করেছি। প্রস্তুতির আরেকটা বড় অংশ ছিল সবকিছু লিখিত ডকুমেন্ট করা, যা ইন্টারভিউর আগের সপ্তাহে দ্রুত রিভিশন দিয়ে কাজে লেগেছে। এ ছাড়া মক ইন্টারভিউ দেওয়া খুব উপকারী ছিল। এটা আমার নার্ভাসনেস কাটাতে আর কথা বলার জড়তা কাটাতে সাহায্য করেছে।
যেসব চাকরির সুযোগ আমাজনে সিএসই আর নন-সিএসই দুই ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্যই অনেক ধরনের চাকরির সুযোগ আছে। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, ম্যানেজার, ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা সায়েন্টিস্ট, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, টেকনিক্যাল রিক্রুটার ইত্যাদি। তবে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি চাকরি নিয়ে আসতে চাইলে সিএসই ব্যাকগ্রাউন্ডের চাকরি নিয়ে আসা তুলনামূলক সহজ।
আমাজনে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া
সব মিলিয়ে তিন ধাপে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। প্রথমে ছিল একটি অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট রাউন্ড, যেখানে কোডিং চ্যালেঞ্জ আর কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন ছিল। অনলাইন টেস্ট ছিল আড়াই ঘণ্টার। দ্বিতীয় ধাপে ছিল ফোন ইন্টারভিউ। এখানেও ছিল একটা কোডিং চ্যালেঞ্জ, আর আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। এই ইন্টারভিউটা ছিল ১ ঘণ্টার। আর শেষ ধাপে ছিল ১ ঘণ্টা করে চার রাউন্ডের ইন্টারভিউ। প্রথম দুই রাউন্ডে ছিল কোডিং চ্যালেঞ্জ আর বাকি দুই রাউন্ডে অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড ডিজাইন প্রবলেম। প্রতি রাউন্ডের শেষে ২০-২৫ মিনিট ছিল আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। আগে শেষের ইন্টারভিউর রাউন্ডগুলো অনসাইটে হলেও কোভিডের পর থেকে সব ইন্টারভিউই অনলাইনে হয়। তাই প্রতিটা কোডিং ও অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডেই ইন্টারেকটিভ টেক্সট এডিটর ছিল। যেখানে ইন্টারভিউয়ার প্রশ্ন ও স্যাম্পল টেস্টকেস দিয়েছে। পাশাপাশি এখানেই কোডিং অথবা ডিজাইন করতে হয়েছে।
যত সময় লাগতে পারে
এটা অনেকটাই নির্ভর করে প্রস্তুতির ওপর। প্রতিটা ধাপের আগেই ইন্টারভিউর তারিখ রিক্রুটারের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা যায়, যাতে পরবর্তী রাউন্ডগুলোর যথাযথ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়। তবে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকলে দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যেই সম্পূর্ণ ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ করা সম্ভব। সব কটি রাউন্ড সফলভাবে পার করলে মোটামুটি দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই চাকরির অফার পাওয়া যায়। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময়টা অনেক ক্ষেত্রে অফিশিয়াল কাগজপত্র জোগাড় করা এবং বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রসেসিং সময়ের ওপর নির্ভর করে থাকে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
ইউনিভার্সিটি লাইফে নিয়মিত প্রবলেম সলভিং করা আর কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিংয়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা। শুধু আমাজন নয়, মোটামুটি সব কোম্পানিতেই কোডিং ইন্টারভিউ থাকে। তাই ভার্সিটি লাইফ থেকেই প্রবলেম সলভিং করলে এ রাউন্ডগুলো ভালো করা সহজ হয়। এর সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের বেসিক যেমন—ডেটাবেইস, নেটওয়ার্কিং, অপারেটিং সিস্টেম, অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং—এগুলো ভালোমতো আয়ত্ত করা উচিত। লো লেভেল ডিজাইন, সিস্টেম ডিজাইন—এ রাউন্ডগুলোর জন্য এসব বিষয়ের ভিত শক্ত হওয়া খুবই জরুরি। আমাজনে চাকরির জন্য আবেদন করার প্ল্যাটফর্ম হলো amazon.jobs। এখানে সব রকম অভিজ্ঞতার জন্যই নিয়োগ তালিকা দেওয়া হয়। নতুন গ্র্যাজুয়েটদের জন্য কিছু গ্র্যাজুয়েট লেভেল চাকরি থাকে। সেগুলোতে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এ ছাড়া পরিচিত কেউ যদি আমাজনে চাকরিরত থাকেন, তাঁর কাছ থেকে রেফারেল নিয়ে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আসলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে শেখার শেষ নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কিছু শেখা, নিজের স্কিল বাড়ানো। এসব অভিজ্ঞতার মিশেলে ভবিষ্যতে আরও দক্ষ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়াই আমার লক্ষ্য! আর কখনো সুযোগ ও ভালো আইডিয়া পেলে উদ্যোক্তা হওয়ার ইচ্ছা আছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। যখন নন-সিএসই (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং) ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং শুরু করেছিলাম, তখন শুধু এসব কোম্পানির নাম শুনতাম। ভাবতাম, কোনো দিন যদি এসব কোম্পানিতে চাকরি করার সুযোগ হতো। এখন এমনই একটা কোম্পানিতে চাকরি করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।
স্বপ্ন দেখার শুরু
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে FAANG (Facebook, Apple, Amazon, Netflix, Google) খুবই পরিচিত একটা টার্ম। প্রথম যখন এ টার্মের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন থেকেই স্বপ্ন, FAANG-এর কোনো একটা কোম্পানিতে চাকরি করব। তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শেষ দিক থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি।
প্রস্তুতির পেছনে
আমাজনের প্রস্তুতির একটা বড় অংশ বিহেভিওরাল প্রশ্নের (লিডারশিপ প্রিন্সিপাল রিলেটেড) জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। প্রতিটি লিডারশিপ প্রিন্সিপল ভালোমতে বুঝে, সেই অনুযায়ী বিভিন্ন স্যাম্পল প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে অনুশীলন করেছি। উত্তরগুলো STAR (Situation, Task, Action, Result) মেথড ফলো করে তৈরি করেছি। ভার্সিটি লাইফে নিয়মিত কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করাটা প্রবলেম সলভিং রাউন্ডগুলোর জন্য ছিল বিশাল প্লাস পয়েন্ট। তাই এটার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হয়নি। নিজেকে ঝালাই করার জন্য লিটকোডের (ওয়েবসাইট) সমস্যাগুলো সমাধান করেছি। যেহেতু ইন্টারভিউতে প্রবলেম সলভ করার জন্য বেশি সময় থাকে না, তাই প্রায়ই টাইমার ব্যবহার করে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবলেম সলভ করার অনুশীলন করেছি। অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডের জন্য অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ডিজাইন প্রিন্সিপল, ডিজাইন প্যাটার্ন, ক্লিন কোড—এসব নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বিভিন্ন রকম ডিজাইনের প্রশ্ন সলভ করেছি। পাশাপাশি কীভাবে এসব ডিজাইন প্রিন্সিপল ও প্যাটার্ন ব্যবহার করা যায়, সেগুলো অনুশীলন করেছি। প্রস্তুতির আরেকটা বড় অংশ ছিল সবকিছু লিখিত ডকুমেন্ট করা, যা ইন্টারভিউর আগের সপ্তাহে দ্রুত রিভিশন দিয়ে কাজে লেগেছে। এ ছাড়া মক ইন্টারভিউ দেওয়া খুব উপকারী ছিল। এটা আমার নার্ভাসনেস কাটাতে আর কথা বলার জড়তা কাটাতে সাহায্য করেছে।
যেসব চাকরির সুযোগ আমাজনে সিএসই আর নন-সিএসই দুই ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্যই অনেক ধরনের চাকরির সুযোগ আছে। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, ম্যানেজার, ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা সায়েন্টিস্ট, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, টেকনিক্যাল রিক্রুটার ইত্যাদি। তবে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি চাকরি নিয়ে আসতে চাইলে সিএসই ব্যাকগ্রাউন্ডের চাকরি নিয়ে আসা তুলনামূলক সহজ।
আমাজনে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া
সব মিলিয়ে তিন ধাপে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। প্রথমে ছিল একটি অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট রাউন্ড, যেখানে কোডিং চ্যালেঞ্জ আর কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন ছিল। অনলাইন টেস্ট ছিল আড়াই ঘণ্টার। দ্বিতীয় ধাপে ছিল ফোন ইন্টারভিউ। এখানেও ছিল একটা কোডিং চ্যালেঞ্জ, আর আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। এই ইন্টারভিউটা ছিল ১ ঘণ্টার। আর শেষ ধাপে ছিল ১ ঘণ্টা করে চার রাউন্ডের ইন্টারভিউ। প্রথম দুই রাউন্ডে ছিল কোডিং চ্যালেঞ্জ আর বাকি দুই রাউন্ডে অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড ডিজাইন প্রবলেম। প্রতি রাউন্ডের শেষে ২০-২৫ মিনিট ছিল আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। আগে শেষের ইন্টারভিউর রাউন্ডগুলো অনসাইটে হলেও কোভিডের পর থেকে সব ইন্টারভিউই অনলাইনে হয়। তাই প্রতিটা কোডিং ও অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডেই ইন্টারেকটিভ টেক্সট এডিটর ছিল। যেখানে ইন্টারভিউয়ার প্রশ্ন ও স্যাম্পল টেস্টকেস দিয়েছে। পাশাপাশি এখানেই কোডিং অথবা ডিজাইন করতে হয়েছে।
যত সময় লাগতে পারে
এটা অনেকটাই নির্ভর করে প্রস্তুতির ওপর। প্রতিটা ধাপের আগেই ইন্টারভিউর তারিখ রিক্রুটারের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা যায়, যাতে পরবর্তী রাউন্ডগুলোর যথাযথ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়। তবে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকলে দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যেই সম্পূর্ণ ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ করা সম্ভব। সব কটি রাউন্ড সফলভাবে পার করলে মোটামুটি দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই চাকরির অফার পাওয়া যায়। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময়টা অনেক ক্ষেত্রে অফিশিয়াল কাগজপত্র জোগাড় করা এবং বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রসেসিং সময়ের ওপর নির্ভর করে থাকে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
ইউনিভার্সিটি লাইফে নিয়মিত প্রবলেম সলভিং করা আর কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিংয়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা। শুধু আমাজন নয়, মোটামুটি সব কোম্পানিতেই কোডিং ইন্টারভিউ থাকে। তাই ভার্সিটি লাইফ থেকেই প্রবলেম সলভিং করলে এ রাউন্ডগুলো ভালো করা সহজ হয়। এর সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের বেসিক যেমন—ডেটাবেইস, নেটওয়ার্কিং, অপারেটিং সিস্টেম, অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং—এগুলো ভালোমতো আয়ত্ত করা উচিত। লো লেভেল ডিজাইন, সিস্টেম ডিজাইন—এ রাউন্ডগুলোর জন্য এসব বিষয়ের ভিত শক্ত হওয়া খুবই জরুরি। আমাজনে চাকরির জন্য আবেদন করার প্ল্যাটফর্ম হলো amazon.jobs। এখানে সব রকম অভিজ্ঞতার জন্যই নিয়োগ তালিকা দেওয়া হয়। নতুন গ্র্যাজুয়েটদের জন্য কিছু গ্র্যাজুয়েট লেভেল চাকরি থাকে। সেগুলোতে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এ ছাড়া পরিচিত কেউ যদি আমাজনে চাকরিরত থাকেন, তাঁর কাছ থেকে রেফারেল নিয়ে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আসলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে শেখার শেষ নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কিছু শেখা, নিজের স্কিল বাড়ানো। এসব অভিজ্ঞতার মিশেলে ভবিষ্যতে আরও দক্ষ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়াই আমার লক্ষ্য! আর কখনো সুযোগ ও ভালো আইডিয়া পেলে উদ্যোক্তা হওয়ার ইচ্ছা আছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। যখন নন-সিএসই (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং) ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং শুরু করেছিলাম, তখন শুধু এসব কোম্পানির নাম শুনতাম। ভাবতাম, কোনো দিন যদি এসব কোম্পানিতে চাকরি করার সুযোগ হতো। এখন এমনই একটা কোম্পানিতে চাকরি করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।
স্বপ্ন দেখার শুরু
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে FAANG (Facebook, Apple, Amazon, Netflix, Google) খুবই পরিচিত একটা টার্ম। প্রথম যখন এ টার্মের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন থেকেই স্বপ্ন, FAANG-এর কোনো একটা কোম্পানিতে চাকরি করব। তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শেষ দিক থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি।
প্রস্তুতির পেছনে
আমাজনের প্রস্তুতির একটা বড় অংশ বিহেভিওরাল প্রশ্নের (লিডারশিপ প্রিন্সিপাল রিলেটেড) জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। প্রতিটি লিডারশিপ প্রিন্সিপল ভালোমতে বুঝে, সেই অনুযায়ী বিভিন্ন স্যাম্পল প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে অনুশীলন করেছি। উত্তরগুলো STAR (Situation, Task, Action, Result) মেথড ফলো করে তৈরি করেছি। ভার্সিটি লাইফে নিয়মিত কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করাটা প্রবলেম সলভিং রাউন্ডগুলোর জন্য ছিল বিশাল প্লাস পয়েন্ট। তাই এটার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হয়নি। নিজেকে ঝালাই করার জন্য লিটকোডের (ওয়েবসাইট) সমস্যাগুলো সমাধান করেছি। যেহেতু ইন্টারভিউতে প্রবলেম সলভ করার জন্য বেশি সময় থাকে না, তাই প্রায়ই টাইমার ব্যবহার করে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবলেম সলভ করার অনুশীলন করেছি। অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডের জন্য অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ডিজাইন প্রিন্সিপল, ডিজাইন প্যাটার্ন, ক্লিন কোড—এসব নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বিভিন্ন রকম ডিজাইনের প্রশ্ন সলভ করেছি। পাশাপাশি কীভাবে এসব ডিজাইন প্রিন্সিপল ও প্যাটার্ন ব্যবহার করা যায়, সেগুলো অনুশীলন করেছি। প্রস্তুতির আরেকটা বড় অংশ ছিল সবকিছু লিখিত ডকুমেন্ট করা, যা ইন্টারভিউর আগের সপ্তাহে দ্রুত রিভিশন দিয়ে কাজে লেগেছে। এ ছাড়া মক ইন্টারভিউ দেওয়া খুব উপকারী ছিল। এটা আমার নার্ভাসনেস কাটাতে আর কথা বলার জড়তা কাটাতে সাহায্য করেছে।
যেসব চাকরির সুযোগ আমাজনে সিএসই আর নন-সিএসই দুই ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্যই অনেক ধরনের চাকরির সুযোগ আছে। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, ম্যানেজার, ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা সায়েন্টিস্ট, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, টেকনিক্যাল রিক্রুটার ইত্যাদি। তবে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি চাকরি নিয়ে আসতে চাইলে সিএসই ব্যাকগ্রাউন্ডের চাকরি নিয়ে আসা তুলনামূলক সহজ।
আমাজনে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া
সব মিলিয়ে তিন ধাপে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। প্রথমে ছিল একটি অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট রাউন্ড, যেখানে কোডিং চ্যালেঞ্জ আর কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন ছিল। অনলাইন টেস্ট ছিল আড়াই ঘণ্টার। দ্বিতীয় ধাপে ছিল ফোন ইন্টারভিউ। এখানেও ছিল একটা কোডিং চ্যালেঞ্জ, আর আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। এই ইন্টারভিউটা ছিল ১ ঘণ্টার। আর শেষ ধাপে ছিল ১ ঘণ্টা করে চার রাউন্ডের ইন্টারভিউ। প্রথম দুই রাউন্ডে ছিল কোডিং চ্যালেঞ্জ আর বাকি দুই রাউন্ডে অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড ডিজাইন প্রবলেম। প্রতি রাউন্ডের শেষে ২০-২৫ মিনিট ছিল আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। আগে শেষের ইন্টারভিউর রাউন্ডগুলো অনসাইটে হলেও কোভিডের পর থেকে সব ইন্টারভিউই অনলাইনে হয়। তাই প্রতিটা কোডিং ও অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডেই ইন্টারেকটিভ টেক্সট এডিটর ছিল। যেখানে ইন্টারভিউয়ার প্রশ্ন ও স্যাম্পল টেস্টকেস দিয়েছে। পাশাপাশি এখানেই কোডিং অথবা ডিজাইন করতে হয়েছে।
যত সময় লাগতে পারে
এটা অনেকটাই নির্ভর করে প্রস্তুতির ওপর। প্রতিটা ধাপের আগেই ইন্টারভিউর তারিখ রিক্রুটারের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা যায়, যাতে পরবর্তী রাউন্ডগুলোর যথাযথ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়। তবে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকলে দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যেই সম্পূর্ণ ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ করা সম্ভব। সব কটি রাউন্ড সফলভাবে পার করলে মোটামুটি দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই চাকরির অফার পাওয়া যায়। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময়টা অনেক ক্ষেত্রে অফিশিয়াল কাগজপত্র জোগাড় করা এবং বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রসেসিং সময়ের ওপর নির্ভর করে থাকে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
ইউনিভার্সিটি লাইফে নিয়মিত প্রবলেম সলভিং করা আর কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিংয়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা। শুধু আমাজন নয়, মোটামুটি সব কোম্পানিতেই কোডিং ইন্টারভিউ থাকে। তাই ভার্সিটি লাইফ থেকেই প্রবলেম সলভিং করলে এ রাউন্ডগুলো ভালো করা সহজ হয়। এর সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের বেসিক যেমন—ডেটাবেইস, নেটওয়ার্কিং, অপারেটিং সিস্টেম, অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং—এগুলো ভালোমতো আয়ত্ত করা উচিত। লো লেভেল ডিজাইন, সিস্টেম ডিজাইন—এ রাউন্ডগুলোর জন্য এসব বিষয়ের ভিত শক্ত হওয়া খুবই জরুরি। আমাজনে চাকরির জন্য আবেদন করার প্ল্যাটফর্ম হলো amazon.jobs। এখানে সব রকম অভিজ্ঞতার জন্যই নিয়োগ তালিকা দেওয়া হয়। নতুন গ্র্যাজুয়েটদের জন্য কিছু গ্র্যাজুয়েট লেভেল চাকরি থাকে। সেগুলোতে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এ ছাড়া পরিচিত কেউ যদি আমাজনে চাকরিরত থাকেন, তাঁর কাছ থেকে রেফারেল নিয়ে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আসলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে শেখার শেষ নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কিছু শেখা, নিজের স্কিল বাড়ানো। এসব অভিজ্ঞতার মিশেলে ভবিষ্যতে আরও দক্ষ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়াই আমার লক্ষ্য! আর কখনো সুযোগ ও ভালো আইডিয়া পেলে উদ্যোক্তা হওয়ার ইচ্ছা আছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না। যখন নন-সিএসই (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং) ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং শুরু করেছিলাম, তখন শুধু এসব কোম্পানির নাম শুনতাম। ভাবতাম, কোনো দিন যদি এসব কোম্পানিতে চাকরি করার সুযোগ হতো। এখন এমনই একটা কোম্পানিতে চাকরি করতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।
স্বপ্ন দেখার শুরু
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে FAANG (Facebook, Apple, Amazon, Netflix, Google) খুবই পরিচিত একটা টার্ম। প্রথম যখন এ টার্মের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন থেকেই স্বপ্ন, FAANG-এর কোনো একটা কোম্পানিতে চাকরি করব। তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়জীবনের শেষ দিক থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করেছি।
প্রস্তুতির পেছনে
আমাজনের প্রস্তুতির একটা বড় অংশ বিহেভিওরাল প্রশ্নের (লিডারশিপ প্রিন্সিপাল রিলেটেড) জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। প্রতিটি লিডারশিপ প্রিন্সিপল ভালোমতে বুঝে, সেই অনুযায়ী বিভিন্ন স্যাম্পল প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে অনুশীলন করেছি। উত্তরগুলো STAR (Situation, Task, Action, Result) মেথড ফলো করে তৈরি করেছি। ভার্সিটি লাইফে নিয়মিত কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করাটা প্রবলেম সলভিং রাউন্ডগুলোর জন্য ছিল বিশাল প্লাস পয়েন্ট। তাই এটার জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নিতে হয়নি। নিজেকে ঝালাই করার জন্য লিটকোডের (ওয়েবসাইট) সমস্যাগুলো সমাধান করেছি। যেহেতু ইন্টারভিউতে প্রবলেম সলভ করার জন্য বেশি সময় থাকে না, তাই প্রায়ই টাইমার ব্যবহার করে একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবলেম সলভ করার অনুশীলন করেছি। অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডের জন্য অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ডিজাইন প্রিন্সিপল, ডিজাইন প্যাটার্ন, ক্লিন কোড—এসব নিয়ে পড়াশোনা করেছি। বিভিন্ন রকম ডিজাইনের প্রশ্ন সলভ করেছি। পাশাপাশি কীভাবে এসব ডিজাইন প্রিন্সিপল ও প্যাটার্ন ব্যবহার করা যায়, সেগুলো অনুশীলন করেছি। প্রস্তুতির আরেকটা বড় অংশ ছিল সবকিছু লিখিত ডকুমেন্ট করা, যা ইন্টারভিউর আগের সপ্তাহে দ্রুত রিভিশন দিয়ে কাজে লেগেছে। এ ছাড়া মক ইন্টারভিউ দেওয়া খুব উপকারী ছিল। এটা আমার নার্ভাসনেস কাটাতে আর কথা বলার জড়তা কাটাতে সাহায্য করেছে।
যেসব চাকরির সুযোগ আমাজনে সিএসই আর নন-সিএসই দুই ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্যই অনেক ধরনের চাকরির সুযোগ আছে। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, ম্যানেজার, ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা সায়েন্টিস্ট, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, টেকনিক্যাল রিক্রুটার ইত্যাদি। তবে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি চাকরি নিয়ে আসতে চাইলে সিএসই ব্যাকগ্রাউন্ডের চাকরি নিয়ে আসা তুলনামূলক সহজ।
আমাজনে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া
সব মিলিয়ে তিন ধাপে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। প্রথমে ছিল একটি অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট রাউন্ড, যেখানে কোডিং চ্যালেঞ্জ আর কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন ছিল। অনলাইন টেস্ট ছিল আড়াই ঘণ্টার। দ্বিতীয় ধাপে ছিল ফোন ইন্টারভিউ। এখানেও ছিল একটা কোডিং চ্যালেঞ্জ, আর আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। এই ইন্টারভিউটা ছিল ১ ঘণ্টার। আর শেষ ধাপে ছিল ১ ঘণ্টা করে চার রাউন্ডের ইন্টারভিউ। প্রথম দুই রাউন্ডে ছিল কোডিং চ্যালেঞ্জ আর বাকি দুই রাউন্ডে অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড ডিজাইন প্রবলেম। প্রতি রাউন্ডের শেষে ২০-২৫ মিনিট ছিল আমাজনের লিডারশিপ প্রিন্সিপলের ওপর ভিত্তি করে কিছু বিহেভিওরাল প্রশ্ন। আগে শেষের ইন্টারভিউর রাউন্ডগুলো অনসাইটে হলেও কোভিডের পর থেকে সব ইন্টারভিউই অনলাইনে হয়। তাই প্রতিটা কোডিং ও অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ডিজাইন রাউন্ডেই ইন্টারেকটিভ টেক্সট এডিটর ছিল। যেখানে ইন্টারভিউয়ার প্রশ্ন ও স্যাম্পল টেস্টকেস দিয়েছে। পাশাপাশি এখানেই কোডিং অথবা ডিজাইন করতে হয়েছে।
যত সময় লাগতে পারে
এটা অনেকটাই নির্ভর করে প্রস্তুতির ওপর। প্রতিটা ধাপের আগেই ইন্টারভিউর তারিখ রিক্রুটারের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা যায়, যাতে পরবর্তী রাউন্ডগুলোর যথাযথ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়। তবে পুরোপুরি প্রস্তুত থাকলে দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যেই সম্পূর্ণ ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ করা সম্ভব। সব কটি রাউন্ড সফলভাবে পার করলে মোটামুটি দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই চাকরির অফার পাওয়া যায়। চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময়টা অনেক ক্ষেত্রে অফিশিয়াল কাগজপত্র জোগাড় করা এবং বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রসেসিং সময়ের ওপর নির্ভর করে থাকে।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
ইউনিভার্সিটি লাইফে নিয়মিত প্রবলেম সলভিং করা আর কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিংয়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা। শুধু আমাজন নয়, মোটামুটি সব কোম্পানিতেই কোডিং ইন্টারভিউ থাকে। তাই ভার্সিটি লাইফ থেকেই প্রবলেম সলভিং করলে এ রাউন্ডগুলো ভালো করা সহজ হয়। এর সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের বেসিক যেমন—ডেটাবেইস, নেটওয়ার্কিং, অপারেটিং সিস্টেম, অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং—এগুলো ভালোমতো আয়ত্ত করা উচিত। লো লেভেল ডিজাইন, সিস্টেম ডিজাইন—এ রাউন্ডগুলোর জন্য এসব বিষয়ের ভিত শক্ত হওয়া খুবই জরুরি। আমাজনে চাকরির জন্য আবেদন করার প্ল্যাটফর্ম হলো amazon.jobs। এখানে সব রকম অভিজ্ঞতার জন্যই নিয়োগ তালিকা দেওয়া হয়। নতুন গ্র্যাজুয়েটদের জন্য কিছু গ্র্যাজুয়েট লেভেল চাকরি থাকে। সেগুলোতে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এ ছাড়া পরিচিত কেউ যদি আমাজনে চাকরিরত থাকেন, তাঁর কাছ থেকে রেফারেল নিয়ে আবেদন করলে ইন্টারভিউতে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আসলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে শেখার শেষ নেই। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কিছু শেখা, নিজের স্কিল বাড়ানো। এসব অভিজ্ঞতার মিশেলে ভবিষ্যতে আরও দক্ষ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়াই আমার লক্ষ্য! আর কখনো সুযোগ ও ভালো আইডিয়া পেলে উদ্যোক্তা হওয়ার ইচ্ছা আছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৩ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৩ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এ বছর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন অষ্টম ও ইবতেদায়ি (পঞ্চম) শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত সময়সূচিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় তিন ঘণ্টা। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় থাকবে।
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ এবং পরীক্ষার সময় (১.৩০ + ১.৩০) = ৩ ঘণ্টা। দুটি বিষয়ে একই দিনে ভিন্ন কোডে পরীক্ষা হবে এবং উত্তরপত্র আলাদা থাকবে। গণিত ও বিজ্ঞান পরীক্ষাও একই পদ্ধতিতে হবে, পূর্ণমান (৭০ + ৩০) = ১০০।
অন্যদিকে ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
পঞ্চম শ্রেণিতে প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ আর গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পূর্ণমান (৬০ + ৪০) = ১০০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত পাঠ্যবই থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত প্রশ্নকাঠামো অনুযায়ী উভয় পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রের কক্ষে উপস্থিত হয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানপ্রধানের স্বাক্ষর, সিলসহ পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা ওএমআর ফরমে সঠিকভাবে রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড পূরণ করবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীরা কেবল অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর (নন-প্রোগ্রামেবল) ব্যবহার করতে পারবে। কোনো অবস্থায় উত্তরপত্র ভাঁজ করা বা প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।

এ বছর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন অষ্টম ও ইবতেদায়ি (পঞ্চম) শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত সময়সূচিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় তিন ঘণ্টা। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় থাকবে।
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ এবং পরীক্ষার সময় (১.৩০ + ১.৩০) = ৩ ঘণ্টা। দুটি বিষয়ে একই দিনে ভিন্ন কোডে পরীক্ষা হবে এবং উত্তরপত্র আলাদা থাকবে। গণিত ও বিজ্ঞান পরীক্ষাও একই পদ্ধতিতে হবে, পূর্ণমান (৭০ + ৩০) = ১০০।
অন্যদিকে ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
পঞ্চম শ্রেণিতে প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ আর গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পূর্ণমান (৬০ + ৪০) = ১০০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত পাঠ্যবই থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত প্রশ্নকাঠামো অনুযায়ী উভয় পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রের কক্ষে উপস্থিত হয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানপ্রধানের স্বাক্ষর, সিলসহ পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা ওএমআর ফরমে সঠিকভাবে রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড পূরণ করবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীরা কেবল অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর (নন-প্রোগ্রামেবল) ব্যবহার করতে পারবে। কোনো অবস্থায় উত্তরপত্র ভাঁজ করা বা প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৩ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, আচরণ বিধিমালা প্রকাশ ৫ নভেম্বর, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা ৫ নভেম্বর, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ৬ নভেম্বর, ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ নভেম্বর, জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল ১৭ ও ১৮ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ ও ২০ নভেম্বর।
এ ছাড়া জকসু নির্বাচনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৩ নভেম্বর। প্রার্থীদের আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাহার করা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৯ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ২২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ শেষে গণনা করা হবে। ভোট গণনার ওপর ভিত্তি করে ২২ অথবা ২৩ ডিসেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
তফসিল নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবস, শহীদ দিবস, শীতকালীন ছুটি—সব বিবেচনা করে এ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশা করি, সব বিবেচনায় আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, আচরণ বিধিমালা প্রকাশ ৫ নভেম্বর, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা ৫ নভেম্বর, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ৬ নভেম্বর, ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ নভেম্বর, জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল ১৭ ও ১৮ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ ও ২০ নভেম্বর।
এ ছাড়া জকসু নির্বাচনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৩ নভেম্বর। প্রার্থীদের আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাহার করা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৯ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ২২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ শেষে গণনা করা হবে। ভোট গণনার ওপর ভিত্তি করে ২২ অথবা ২৩ ডিসেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
তফসিল নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবস, শহীদ দিবস, শীতকালীন ছুটি—সব বিবেচনা করে এ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশা করি, সব বিবেচনায় আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব।’

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আমাজনের মতো টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি পাওয়ার অনুভূতি অসাধারণ ছিল। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আমাজনের মতো কোম্পানিতে চাকরি পাওয়া একটা মাইলস্টোনের মতো। আমাজন পাড়ি দেওয়ার জার্নিটা মোটেও সহজ ছিল না।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১১ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৩ ঘণ্টা আগে