নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল খুলে দিয়েছে দেশের প্রথম বিশেষায়িত ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি (বিডিইউ)। এর ফলে প্রাণ ফিরে এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যেসব শিক্ষার্থী দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন অথবা প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার পর ১৪ দিন পার হয়েছে তাঁদের জন্য হল খুলে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যেসব শিক্ষার্থী এখনো টিকা নিতে পারেননি তাঁদের জন্য হলের ভেতরেই আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ সময় বিডিইউ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর শিক্ষার্থীদের হাতে ফুল দিয়ে হলে তাঁদের বরণ করেন। হলে প্রবেশের সময় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড, টিকা সনদ প্রদর্শনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া মাস্ক পরে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে হলে প্রবেশ করেন।
এতদিন অনলাইনে ক্লাস ও পরীক্ষা চললেও বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ নভেম্বর থেকে সশরীরে শ্রেণীকক্ষে উপস্থিত হয়ে ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন।
মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিরে আসায় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। যথা সময়ে অনলাইনে ক্লাস ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় আমাদের শিক্ষার্থীদের করোনার ক্ষতির মধ্যে সেভাবে পড়তে হয় নি।
এ সময় শিক্ষার্থীরা যেন কোন ধরনের সেশনজটে না পড়ে, সে জন্য শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্তরিক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান উপাচার্য।
এ সময় রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আশরাফ উদ্দিন, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবীর, শিক্ষা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আশরাফুজ্জামান, আইসিটি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামছুদ্দীন আহমেদ, আইসিটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফারজানা আক্তারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর পুনরায় শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল খুলে দিয়েছে দেশের প্রথম বিশেষায়িত ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি (বিডিইউ)। এর ফলে প্রাণ ফিরে এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যেসব শিক্ষার্থী দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন অথবা প্রথম ডোজ টিকা নেওয়ার পর ১৪ দিন পার হয়েছে তাঁদের জন্য হল খুলে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যেসব শিক্ষার্থী এখনো টিকা নিতে পারেননি তাঁদের জন্য হলের ভেতরেই আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ সময় বিডিইউ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর শিক্ষার্থীদের হাতে ফুল দিয়ে হলে তাঁদের বরণ করেন। হলে প্রবেশের সময় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড, টিকা সনদ প্রদর্শনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া মাস্ক পরে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে হলে প্রবেশ করেন।
এতদিন অনলাইনে ক্লাস ও পরীক্ষা চললেও বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ নভেম্বর থেকে সশরীরে শ্রেণীকক্ষে উপস্থিত হয়ে ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন।
মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিরে আসায় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। যথা সময়ে অনলাইনে ক্লাস ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় আমাদের শিক্ষার্থীদের করোনার ক্ষতির মধ্যে সেভাবে পড়তে হয় নি।
এ সময় শিক্ষার্থীরা যেন কোন ধরনের সেশনজটে না পড়ে, সে জন্য শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্তরিক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান উপাচার্য।
এ সময় রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আশরাফ উদ্দিন, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবীর, শিক্ষা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আশরাফুজ্জামান, আইসিটি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামছুদ্দীন আহমেদ, আইসিটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ফারজানা আক্তারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১ দিন আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১ দিন আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১ দিন আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১ দিন আগে