অনলাইন ডেস্ক
এমপিও নীতিমালা ২০২১ বাতিল করে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিওভুক্তির দাবি জানিয়েছে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী পরিষদ। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মো. দবিরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি বেতন-ভাতা থেকে বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। অন্যদিকে, একই পাঠক্রমে পাঠদানকারী এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি সুবিধা ভোগ করছেন। এই বৈষম্য শিক্ষাক্ষেত্রের অগ্রগতিতে বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
সংগঠনের নেতারা এমপিও নীতিমালা ২০২১ বাতিলের দাবি জানান এবং স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে একযোগে এমপিওভুক্ত করার আহ্বান জানান।
তাঁরা বলেন, স্বীকৃতিই এমপিওভুক্তির একমাত্র মানদণ্ড হওয়া উচিত। বৈষম্যমূলক নীতিমালার কারণে বহু নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক শিক্ষক আর্থিক সংকটে দিনমজুরি কিংবা অটো চালনার মতো পেশায় যুক্ত হচ্ছেন। কেউ কেউ ঋণগ্রস্ত হয়ে আত্মহত্যা করতেও বাধ্য হয়েছেন।
নেতারা আরও উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হলেও আজ পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়—নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানগুলোকে দ্রুত এমপিওভুক্ত করে শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ ইমরান বিন সোলায়মান ফারুকের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন—সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মজনু মোহাম্মদ প্রামাণিক, সহসভাপতি আবু বক্কর মো. এরশাদুল হক, অধ্যক্ষ পল্লব কুমার, অধ্যক্ষ সায়েম, শামসুল আলমসহ আরও অনেকে।
এমপিও নীতিমালা ২০২১ বাতিল করে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিওভুক্তির দাবি জানিয়েছে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী পরিষদ। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মো. দবিরুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি বেতন-ভাতা থেকে বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। অন্যদিকে, একই পাঠক্রমে পাঠদানকারী এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি সুবিধা ভোগ করছেন। এই বৈষম্য শিক্ষাক্ষেত্রের অগ্রগতিতে বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
সংগঠনের নেতারা এমপিও নীতিমালা ২০২১ বাতিলের দাবি জানান এবং স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে একযোগে এমপিওভুক্ত করার আহ্বান জানান।
তাঁরা বলেন, স্বীকৃতিই এমপিওভুক্তির একমাত্র মানদণ্ড হওয়া উচিত। বৈষম্যমূলক নীতিমালার কারণে বহু নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক শিক্ষক আর্থিক সংকটে দিনমজুরি কিংবা অটো চালনার মতো পেশায় যুক্ত হচ্ছেন। কেউ কেউ ঋণগ্রস্ত হয়ে আত্মহত্যা করতেও বাধ্য হয়েছেন।
নেতারা আরও উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের ৭ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হলেও আজ পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলা হয়—নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানগুলোকে দ্রুত এমপিওভুক্ত করে শিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষক-কর্মচারীদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ ইমরান বিন সোলায়মান ফারুকের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন—সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মজনু মোহাম্মদ প্রামাণিক, সহসভাপতি আবু বক্কর মো. এরশাদুল হক, অধ্যক্ষ পল্লব কুমার, অধ্যক্ষ সায়েম, শামসুল আলমসহ আরও অনেকে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে