আলভী আহমেদ
একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
এ ম্যাট্রিক্সে কাজগুলোকে জরুরি ও গুরুত্বের ভিত্তিতে চারটি কোয়াড্রেন্টে ভাগ করা হয়—
প্রথমে বুঝতে হবে ‘জরুরি’ ও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দ দুটি প্রায় একই মনে হলেও সময় ব্যবস্থাপনায় তাদের পার্থক্য বিশাল। জরুরি কাজ হলো, যা অবিলম্বে সম্পন্ন করা দরকার। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সাফল্যে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ পরীক্ষার আগের রাতে পড়া জরুরি, কিন্তু সারা বছর নিয়মিত পড়াশোনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সফল লিডারশিপে সহায়ক?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় টুলটি ব্যবহার করলে সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত হয় এবং সঠিক অগ্রাধিকার স্থাপন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা ছাড়াও এটি ব্যবসা, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও শিক্ষার্থীদের জন্য কার্যকর।
কোয়াড্রেন্ট ১: গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি
এখানে এমন কাজ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা তাৎক্ষণিক সম্পন্ন করা প্রয়োজন। এ কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে শেষ করা হলে মানসিক চাপ কমে।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ২: গুরুত্বপূর্ণ,
কিন্তু জরুরি নয়
এই কোয়াড্রেন্টে এমন কাজ থাকে, যা দীর্ঘ মেয়াদে ফলপ্রসূ হলেও তাৎক্ষণিকভাবে না করলে চলে, যেমন পরিকল্পনা করা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এ কাজের জন্য পরিকল্পিত টাইমলাইন তৈরি করা প্রয়োজন।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৩: জরুরি,
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এ ধরনের কাজ তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি মনে হলেও তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক নয়। এসব কাজ ডেলিগেট (অন্যের মাধ্যমে সম্পন্ন) করা যায়।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৪: জরুরি নয়, গুরুত্বপূর্ণও নয়
এখানে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো সময় ও মনোযোগ নষ্ট করে এবং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে না, যেমন অলস সময় কাটানোর কারণে ধীরে ধীরে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এ কাজগুলো পরিহার করা ভালো।
উদাহরণ:
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। ফলে অপ্রয়োজনীয় চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিষ্ঠানকে আরও সফলভাবে পরিচালনা করা যায়।
একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
এ ম্যাট্রিক্সে কাজগুলোকে জরুরি ও গুরুত্বের ভিত্তিতে চারটি কোয়াড্রেন্টে ভাগ করা হয়—
প্রথমে বুঝতে হবে ‘জরুরি’ ও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দ দুটি প্রায় একই মনে হলেও সময় ব্যবস্থাপনায় তাদের পার্থক্য বিশাল। জরুরি কাজ হলো, যা অবিলম্বে সম্পন্ন করা দরকার। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সাফল্যে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ পরীক্ষার আগের রাতে পড়া জরুরি, কিন্তু সারা বছর নিয়মিত পড়াশোনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সফল লিডারশিপে সহায়ক?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় টুলটি ব্যবহার করলে সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত হয় এবং সঠিক অগ্রাধিকার স্থাপন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা ছাড়াও এটি ব্যবসা, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও শিক্ষার্থীদের জন্য কার্যকর।
কোয়াড্রেন্ট ১: গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি
এখানে এমন কাজ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা তাৎক্ষণিক সম্পন্ন করা প্রয়োজন। এ কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে শেষ করা হলে মানসিক চাপ কমে।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ২: গুরুত্বপূর্ণ,
কিন্তু জরুরি নয়
এই কোয়াড্রেন্টে এমন কাজ থাকে, যা দীর্ঘ মেয়াদে ফলপ্রসূ হলেও তাৎক্ষণিকভাবে না করলে চলে, যেমন পরিকল্পনা করা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এ কাজের জন্য পরিকল্পিত টাইমলাইন তৈরি করা প্রয়োজন।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৩: জরুরি,
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এ ধরনের কাজ তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি মনে হলেও তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক নয়। এসব কাজ ডেলিগেট (অন্যের মাধ্যমে সম্পন্ন) করা যায়।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৪: জরুরি নয়, গুরুত্বপূর্ণও নয়
এখানে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো সময় ও মনোযোগ নষ্ট করে এবং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে না, যেমন অলস সময় কাটানোর কারণে ধীরে ধীরে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এ কাজগুলো পরিহার করা ভালো।
উদাহরণ:
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। ফলে অপ্রয়োজনীয় চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিষ্ঠানকে আরও সফলভাবে পরিচালনা করা যায়।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৪৪ মিনিট আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
২ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
২ ঘণ্টা আগে