অনলাইন ডেস্ক
২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় উত্তীর্ণ হওয়া ভর্তি–ইচ্ছুকদের মধ্যে ৪৯ জন সনদ যাচাইয়ে হাজির হননি। যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাঁদের মধ্য থেকেও যাচাই–বাছাইয়ে অনেকের বাদ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, কোটায় উত্তীর্ণ অনেক শিক্ষার্থীই যাচাই–বাছাইয়ে অংশ নেননি। প্রাথমিক হিসাবে সংখ্যাটি ৪৯ জনের মতো। এ ছাড়া যারা সাক্ষাৎকারে উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান থাকলেও বেশ কয়েকজন যাচাইয়ের পর বাদ পড়তে পারেন। তবে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আগামী রোববার বা সোমবার জমা দেওয়ার পরই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ‘সনদ যাচাইয়ের আজ (বুধবার) ছিল শেষ দিন, তবে আমরা এখনই ফলাফল প্রকাশ করছি না। অনেকেই অনুপস্থিত ছিলেন, তাঁদের রোববার আবারও আসতে বলা হয়েছে। যাচাই শেষ হওয়ার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, সরকারি মেডিকেল কলেজের মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত কোটার শিক্ষার্থীদের সনদ যাচাইয়ের জন্য ২৭–২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে এর মধ্যেও ৪৯ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত হননি। এর আগে, ২৩ ও ২৬ জানুয়ারি পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর কোটায় উত্তীর্ণদের সনদ যাচাই করা হয়।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রের তথ্যমতে, চলতি শিক্ষাবর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য ২৬৯টি আসন বরাদ্দ ছিল। এর মধ্যে ১৯৩ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগের প্রাপ্ত নম্বর ৪০–৪৬ এর মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। রাজধানীতে বিক্ষোভও হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম ও মাহিন সরকার ফেসবুকে এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়ে পোস্ট দেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় উত্তীর্ণদের ফলাফল সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি সারা দেশে একযোগে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১ লাখ ২৫ হাজার ২৬১ জন আবেদন করলেও পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ জন। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬০ হাজার ৯৫ জন, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২২ হাজার ১৫৯ জন ছেলে (৩৬.৮৭ শতাংশ) এবং ৩৭ হাজার ৯৩৬ জন মেয়ে (৬৩.১৩ শতাংশ)।
২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় উত্তীর্ণ হওয়া ভর্তি–ইচ্ছুকদের মধ্যে ৪৯ জন সনদ যাচাইয়ে হাজির হননি। যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাঁদের মধ্য থেকেও যাচাই–বাছাইয়ে অনেকের বাদ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, কোটায় উত্তীর্ণ অনেক শিক্ষার্থীই যাচাই–বাছাইয়ে অংশ নেননি। প্রাথমিক হিসাবে সংখ্যাটি ৪৯ জনের মতো। এ ছাড়া যারা সাক্ষাৎকারে উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান থাকলেও বেশ কয়েকজন যাচাইয়ের পর বাদ পড়তে পারেন। তবে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আগামী রোববার বা সোমবার জমা দেওয়ার পরই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ‘সনদ যাচাইয়ের আজ (বুধবার) ছিল শেষ দিন, তবে আমরা এখনই ফলাফল প্রকাশ করছি না। অনেকেই অনুপস্থিত ছিলেন, তাঁদের রোববার আবারও আসতে বলা হয়েছে। যাচাই শেষ হওয়ার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, সরকারি মেডিকেল কলেজের মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত কোটার শিক্ষার্থীদের সনদ যাচাইয়ের জন্য ২৭–২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে এর মধ্যেও ৪৯ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত হননি। এর আগে, ২৩ ও ২৬ জানুয়ারি পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর কোটায় উত্তীর্ণদের সনদ যাচাই করা হয়।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রের তথ্যমতে, চলতি শিক্ষাবর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য ২৬৯টি আসন বরাদ্দ ছিল। এর মধ্যে ১৯৩ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগের প্রাপ্ত নম্বর ৪০–৪৬ এর মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। রাজধানীতে বিক্ষোভও হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম ও মাহিন সরকার ফেসবুকে এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়ে পোস্ট দেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় উত্তীর্ণদের ফলাফল সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি সারা দেশে একযোগে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১ লাখ ২৫ হাজার ২৬১ জন আবেদন করলেও পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ জন। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬০ হাজার ৯৫ জন, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২২ হাজার ১৫৯ জন ছেলে (৩৬.৮৭ শতাংশ) এবং ৩৭ হাজার ৯৩৬ জন মেয়ে (৬৩.১৩ শতাংশ)।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
২ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৩ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৩ ঘণ্টা আগে