প্রতিনিধি
ঢাবি (ঢাকা): তিন দফা দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত রাজধানীর সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার সময় রাজধানীর নীলক্ষেত মোড়ে শিক্ষার্থীরা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এ সময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে অভিভাবক সুলভ নয় বরং অমানবিক বলে মন্তব্য করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো, স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার রোডম্যাপ ঘোষণা। সকল বর্ষের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম (ক্লাস, পরীক্ষা, ফলাফল প্রকাশ) এর পরিকল্পনা নিয়ে একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা এবং প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত সময় দিয়ে পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ এবং হলো খুলে দিয়ে দ্রুত পরীক্ষার ব্যবস্থা করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে বাংলা কলেজের শিক্ষার্থী রবিউল হোসেন স্বপন বলেন, দেশে সবকিছু খোলা থাকলেও শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়নি। অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন ফিরিয়ে দিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলে তারা পরিবারের হাল ধরতে পারত। টিউশনি করে বাড়িতে টাকা পাঠাতে পারত। কিন্তু এখন এসব শিক্ষার্থীদের অবস্থা খুবই খারাপ। আর তাদের পরিবারের অবস্থা আরও খারাপ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে আমাদের আরও বৃহত্তর আন্দোলন করতে হবে। আন্দোলনে সবাইকে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী শাহিনুর সুমি বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। এ প্রতারণা মেনে নেওয়ার মতো নয়। বারবার গণমাধ্যমের সামনে এসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ পরিবর্তন ছাড়া আর কিছু করছে না এ শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা, মানসিক অবসাদগ্রস্ততা ও হতাশার জন্য শিক্ষামন্ত্রীরা দায়ী করেন ইডেন কলেজের এ শিক্ষার্থী।
কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থী তামজিদ হোসেন বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে আমার এক বন্ধুর টিউশনি নেই। তার বাবার হাঁপানির ওষুধ শেষ। সরকার কি তার বাবার হাঁপানির ওষুধ কিনে দেবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে আত্মহত্যা করছে। এই আত্মহত্যার দায় রাষ্ট্রের। তাই এগুলো আত্মহত্যা না, রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানান তারা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সাত কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
ঢাবি (ঢাকা): তিন দফা দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত রাজধানীর সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার সময় রাজধানীর নীলক্ষেত মোড়ে শিক্ষার্থীরা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এ সময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে অভিভাবক সুলভ নয় বরং অমানবিক বলে মন্তব্য করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো, স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার রোডম্যাপ ঘোষণা। সকল বর্ষের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম (ক্লাস, পরীক্ষা, ফলাফল প্রকাশ) এর পরিকল্পনা নিয়ে একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা এবং প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত সময় দিয়ে পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ এবং হলো খুলে দিয়ে দ্রুত পরীক্ষার ব্যবস্থা করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে বাংলা কলেজের শিক্ষার্থী রবিউল হোসেন স্বপন বলেন, দেশে সবকিছু খোলা থাকলেও শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়নি। অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন ফিরিয়ে দিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকলে তারা পরিবারের হাল ধরতে পারত। টিউশনি করে বাড়িতে টাকা পাঠাতে পারত। কিন্তু এখন এসব শিক্ষার্থীদের অবস্থা খুবই খারাপ। আর তাদের পরিবারের অবস্থা আরও খারাপ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে আমাদের আরও বৃহত্তর আন্দোলন করতে হবে। আন্দোলনে সবাইকে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী শাহিনুর সুমি বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ দেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। এ প্রতারণা মেনে নেওয়ার মতো নয়। বারবার গণমাধ্যমের সামনে এসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ পরিবর্তন ছাড়া আর কিছু করছে না এ শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা, মানসিক অবসাদগ্রস্ততা ও হতাশার জন্য শিক্ষামন্ত্রীরা দায়ী করেন ইডেন কলেজের এ শিক্ষার্থী।
কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থী তামজিদ হোসেন বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে আমার এক বন্ধুর টিউশনি নেই। তার বাবার হাঁপানির ওষুধ শেষ। সরকার কি তার বাবার হাঁপানির ওষুধ কিনে দেবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে আত্মহত্যা করছে। এই আত্মহত্যার দায় রাষ্ট্রের। তাই এগুলো আত্মহত্যা না, রাষ্ট্রীয় হত্যাকাণ্ড।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানান তারা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সাত কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
এইচএসসি পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের জন্য পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনা ও কৌশলী প্রস্তুতি। বিশেষ করে ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র এমন একটি বিষয়, যেখানে ব্যাকরণ ও রচনাশৈলীর সঠিক প্রয়োগে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন সম্ভব। চলো, আজ সংক্ষেপে ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের প্রস্তুতির একটা ধারণা নেওয়া যাক।
১০ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের কিং ফাহাদ ইউনিভার্সিটি অব পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মিনারেলস বৃত্তি ২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সৌদি আরবের এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির আওতায় মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ..
১০ ঘণ্টা আগেআন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি জানিয়েছে, দেশের নয়টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত আজ এইচএসসির বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় অংশ নেয় ৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৪১ শিক্ষার্থী। অনুপস্থিত ছিল ১৫ হাজার ৮৯৮ জন। বহিষ্কার করা হয় ২৩ পরীক্ষার্থীকে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার স্বপ্ন অনেকেই দেখেন, কিন্তু অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা সে স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এ বাস্তবতায় পরিবর্তন আনতে ব্রাজিল সরকার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়ে এসেছে এক যুগান্তকারী উদ্যোগ।
১ দিন আগে