নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষা ক্যাডার বিলোপের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন অভিযোগ করেন।
শাহেদুল খবির বলেন, ‘শিক্ষা ক্যাডার বিলোপের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা থেকে আমাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন দপ্তরে শিক্ষা ক্যাডারের লোক থাকছে না। এ জন্য আমাদের মনে হচ্ছে, এ ক্যাডারের অস্তিত্ব বিপন্ন। আমরা বাধ্য হয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন করছি। আমাদের অবস্থান হলো দায়িত্বরতদের আমাদের দাবি-দাওয়া বাস্তবায়নের বাধ্য করা।’
শাহেদুল খবির আরও বলেন, ‘শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদগুলো দখলে সম্পূর্ণ অজ্ঞাতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার জন্য আলাদা নিয়োগ বিধিমালা করা হয়েছে, যা ‘বিসিএস সাধারণ শিক্ষা কম্পোজিশন অ্যান্ড ক্যাডার রুলস-১৯৮০’ এর পরিপন্থী।’
কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি হলো শিক্ষা। এই ক্যাডারে মোট ১৫ হাজার ৯৫০টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৪ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। কিছু সদস্য মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্লা শিক্ষা ক্যাডারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দাবিতে আগামী ২ অক্টোবর সারা দেশে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেন।
শওকত হোসেন বলেন, ‘আগামী ২ অক্টোবরের কর্মসূচির পরও দাবি আদায় না হলে আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিন দিন সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পদোন্নতিতে সবচেয়ে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে শিক্ষা ক্যাডারে। এই মুহূর্তে ৭ হাজার কর্মকর্তা সব যোগ্যতা পূরণ করে পদোন্নতির অপেক্ষায় রয়েছে। সময়মতো পদোন্নতি না হওয়ায় অনেকে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে অবসরে যাচ্ছেন।’
যোগ্য সকল কর্মকর্তার পদোন্নতি ব্যতীত আংশিক পদোন্নতি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। সম্প্রতি ৬৯০ জন শিক্ষককে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে সমিতির দাবির প্রতিফলন ঘটেনি বলেও তিনি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সমিতির সহ সভাপতি মো. মামুল উল হক, সহসভাপতি ড. আ জ ম রুহুল কাদীর, যুগ্ম–মহাসচিব বিপুল চন্দ্র সরকার, প্রচারসচিব প্রফেসর মোহাম্মদ ফাতিহুল কাদীরসহ আরও অনেকে।
শিক্ষা ক্যাডার বিলোপের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন অভিযোগ করেন।
শাহেদুল খবির বলেন, ‘শিক্ষা ক্যাডার বিলোপের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা থেকে আমাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন দপ্তরে শিক্ষা ক্যাডারের লোক থাকছে না। এ জন্য আমাদের মনে হচ্ছে, এ ক্যাডারের অস্তিত্ব বিপন্ন। আমরা বাধ্য হয়ে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন করছি। আমাদের অবস্থান হলো দায়িত্বরতদের আমাদের দাবি-দাওয়া বাস্তবায়নের বাধ্য করা।’
শাহেদুল খবির আরও বলেন, ‘শিক্ষা ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদগুলো দখলে সম্পূর্ণ অজ্ঞাতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার জন্য আলাদা নিয়োগ বিধিমালা করা হয়েছে, যা ‘বিসিএস সাধারণ শিক্ষা কম্পোজিশন অ্যান্ড ক্যাডার রুলস-১৯৮০’ এর পরিপন্থী।’
কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি হলো শিক্ষা। এই ক্যাডারে মোট ১৫ হাজার ৯৫০টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৪ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। কিছু সদস্য মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্লা শিক্ষা ক্যাডারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দাবিতে আগামী ২ অক্টোবর সারা দেশে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেন।
শওকত হোসেন বলেন, ‘আগামী ২ অক্টোবরের কর্মসূচির পরও দাবি আদায় না হলে আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিন দিন সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পদোন্নতিতে সবচেয়ে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে শিক্ষা ক্যাডারে। এই মুহূর্তে ৭ হাজার কর্মকর্তা সব যোগ্যতা পূরণ করে পদোন্নতির অপেক্ষায় রয়েছে। সময়মতো পদোন্নতি না হওয়ায় অনেকে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে অবসরে যাচ্ছেন।’
যোগ্য সকল কর্মকর্তার পদোন্নতি ব্যতীত আংশিক পদোন্নতি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। সম্প্রতি ৬৯০ জন শিক্ষককে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে সমিতির দাবির প্রতিফলন ঘটেনি বলেও তিনি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সমিতির সহ সভাপতি মো. মামুল উল হক, সহসভাপতি ড. আ জ ম রুহুল কাদীর, যুগ্ম–মহাসচিব বিপুল চন্দ্র সরকার, প্রচারসচিব প্রফেসর মোহাম্মদ ফাতিহুল কাদীরসহ আরও অনেকে।
আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠান। রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটি ক্যাম্পাসে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫০-এর অধিক দল অংশ নেয়, যেখানে মোট ১২
১০ ঘণ্টা আগেবাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
২০ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
২১ ঘণ্টা আগে