থিম: মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট একটি প্রেজেন্টেশন প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রামে আপনি কোন বিষয়ের ওপর প্রেজেন্টেশন তৈরি করবেন, সেই বিষয়ের ওপর নির্ভর করে মূলত থিম সাজাতে হবে। এ ক্ষেত্রে সহজ, সুন্দর ও সাবলীল উপস্থাপনার জন্য ডিফল্ট থিম ব্যবহার করা ঠিক নয়। তাই যেকোনো থিম বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সচেতন ও সৃজনশীল হতে হবে।
রং: যেকোনো কিছুর সৌন্দর্য বাড়াতে রঙের ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনও এ ক্ষেত্রে আলাদা নয়। রং ব্যবহার না করলে প্রেজেন্টেশন একঘেয়ে হয়ে যেতে পারে। তাই নিজের প্রেজেন্টেশন দৃষ্টিনন্দন করার জন্য বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল রেখে মানানসই রং ব্যবহার করতে হবে। তবে মনে রাখবেন, একই স্লাইডে অতিরিক্ত রঙের ব্যবহার আবার প্রেজেন্টেশনের সৌন্দর্য নষ্ট করে দিতে পারে। তাই সব সময় কালার কম্বিনেশন বুঝে স্লাইড তথা প্রেজেন্টেশন তৈরি করবেন।
ফন্ট: প্রেজেন্টেশনের শিরোনাম, মূল বক্তব্য, বিভিন্ন পয়েন্ট এবং বিভিন্ন ধাপে বিষয়গুলোর সুন্দর লিখিত বর্ণনা যেন সুন্দরভাবে ফুটে ওঠে, সেটি মাথায় রেখে ফন্ট বাছাই ও ব্যবহার করতে হবে। বিভিন্ন ধাপে আলাদা ফন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে সাবলীলভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আলাদাভাবে চিহ্নিত করে উপস্থাপন করা যায়। প্রেজেন্টেশনের লেখায় ফন্ট ব্যবহারের ক্ষেত্রে এ দিকটি অনুসরণ করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন বিভিন্ন রকম ফন্ট ব্যবহার করতে গিয়ে প্রেজেন্টেশনের প্রফেশনাল ভাব ক্ষুণ্ন না হয়।
বুলেট পয়েন্ট: প্রেজেন্টেশনকে আকর্ষণীয় করার জন্য স্লাইডে বুলেট পয়েন্ট রাখা উচিত। এতে প্রেজেন্টেশনের মূল ভাব উপস্থাপন করা সহজ হয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত লেখার জন্য স্লাইডটি দেখতেও খারাপ লাগার সুযোগ তৈরি হয় না। তাই বিস্তারিত লেখার বদলে স্লাইডে সব সময় বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
প্রাসঙ্গিক ছবি: পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরির সময় কেবল উপস্থাপনের সময় বক্তব্য বা জরুরি পয়েন্টগুলো লিখে দিলেই চলবে না। পাশাপাশি উপস্থাপকের বক্তব্যের সঙ্গে মিলিয়ে ভালো রেজল্যুশনের প্রাসঙ্গিক ছবি যুক্ত করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে উপস্থিত শ্রোতাদের একঘেয়ে ভাব কমে যাবে, আবার প্রেজেন্টেশনের প্রতি তাদের উৎসাহ ধরে রাখতেও সহজ হবে।
থিম: মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট একটি প্রেজেন্টেশন প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রামে আপনি কোন বিষয়ের ওপর প্রেজেন্টেশন তৈরি করবেন, সেই বিষয়ের ওপর নির্ভর করে মূলত থিম সাজাতে হবে। এ ক্ষেত্রে সহজ, সুন্দর ও সাবলীল উপস্থাপনার জন্য ডিফল্ট থিম ব্যবহার করা ঠিক নয়। তাই যেকোনো থিম বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সচেতন ও সৃজনশীল হতে হবে।
রং: যেকোনো কিছুর সৌন্দর্য বাড়াতে রঙের ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনও এ ক্ষেত্রে আলাদা নয়। রং ব্যবহার না করলে প্রেজেন্টেশন একঘেয়ে হয়ে যেতে পারে। তাই নিজের প্রেজেন্টেশন দৃষ্টিনন্দন করার জন্য বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল রেখে মানানসই রং ব্যবহার করতে হবে। তবে মনে রাখবেন, একই স্লাইডে অতিরিক্ত রঙের ব্যবহার আবার প্রেজেন্টেশনের সৌন্দর্য নষ্ট করে দিতে পারে। তাই সব সময় কালার কম্বিনেশন বুঝে স্লাইড তথা প্রেজেন্টেশন তৈরি করবেন।
ফন্ট: প্রেজেন্টেশনের শিরোনাম, মূল বক্তব্য, বিভিন্ন পয়েন্ট এবং বিভিন্ন ধাপে বিষয়গুলোর সুন্দর লিখিত বর্ণনা যেন সুন্দরভাবে ফুটে ওঠে, সেটি মাথায় রেখে ফন্ট বাছাই ও ব্যবহার করতে হবে। বিভিন্ন ধাপে আলাদা ফন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে সাবলীলভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আলাদাভাবে চিহ্নিত করে উপস্থাপন করা যায়। প্রেজেন্টেশনের লেখায় ফন্ট ব্যবহারের ক্ষেত্রে এ দিকটি অনুসরণ করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন বিভিন্ন রকম ফন্ট ব্যবহার করতে গিয়ে প্রেজেন্টেশনের প্রফেশনাল ভাব ক্ষুণ্ন না হয়।
বুলেট পয়েন্ট: প্রেজেন্টেশনকে আকর্ষণীয় করার জন্য স্লাইডে বুলেট পয়েন্ট রাখা উচিত। এতে প্রেজেন্টেশনের মূল ভাব উপস্থাপন করা সহজ হয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত লেখার জন্য স্লাইডটি দেখতেও খারাপ লাগার সুযোগ তৈরি হয় না। তাই বিস্তারিত লেখার বদলে স্লাইডে সব সময় বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
প্রাসঙ্গিক ছবি: পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তৈরির সময় কেবল উপস্থাপনের সময় বক্তব্য বা জরুরি পয়েন্টগুলো লিখে দিলেই চলবে না। পাশাপাশি উপস্থাপকের বক্তব্যের সঙ্গে মিলিয়ে ভালো রেজল্যুশনের প্রাসঙ্গিক ছবি যুক্ত করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে উপস্থিত শ্রোতাদের একঘেয়ে ভাব কমে যাবে, আবার প্রেজেন্টেশনের প্রতি তাদের উৎসাহ ধরে রাখতেও সহজ হবে।
গণ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (গকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে মৃদুল দেওয়ান এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে জয়লাভ করেছেন রায়হান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে ফলাফল ঘোষণা শেষ করে গকসু নির্বাচন কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটে নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার ছাপানো ও ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের অভিযোগ নিয়ে এবার অধিকতর তদন্ত করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে...
১১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
১ দিন আগে