আইভি লিগের প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিয়মিত ভর্তির সিদ্ধান্ত একটি দিনে অনলাইনে প্রকাশ করে, এই দিনটিকে ‘আইভি ডে’ বলা হয়। এ বছর আইভি ডে ছিল ১ এপ্রিল, শুক্রবার। ‘ওই দিন যেই প্রিন্সটনের পোর্টালটা খুলি, অমনি দেখি বাঘের ছবি এবং নিচে লেখা অভিনন্দন।’ প্রিন্সটনে ভর্তির অভিজ্ঞতা নিয়ে জানিয়েছেন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী শাবাব তাসরিফ জামান।
এ যেন দারুণ অনুভূতি
আইভি লিগের প্রতিষ্ঠানগুলো বাইরের শিক্ষার্থী সাধারণত কম নেয়। তার ওপর ভর্তির প্রক্রিয়া অনেক জটিল। স্বপ্ন ছিল, বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে পড়ব। প্রিন্সটন ছাড়াও টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়াসহ সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাই। এত বড় একটি অর্জন করতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল।
প্রিন্সটন নিয়ে জানা-অজানা
প্রিন্সটন আমেরিকার সবচেয়ে পুরোনো এবং ঐতিহাসিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। ১৭৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ৬০০ একর জমি নিয়ে নিউ জার্সির বুকে অবস্থিত। ক্যাম্পাসের ভেতর সবুজ গাছ-গাছালির মাঝে দাঁড়িয়ে আছে ২০০টি বিল্ডিং-রেসিডেনসিয়াল ক্যাম্পাস, নানান ল্যাব, স্টুডেন্ট সেন্টার, অপেরা, সিনেমা থিয়েটার, মিউজিয়াম, জিম, বাস্কেটবল এরেনা আরও কত-কী! আছে এক বিশাল রাগবি স্টেডিয়াম, বোটিংয়ের হাউস ও লেক।
ছাত্রদের থাকার জন্য আছে সাতটি রেসিডেনসিয়াল কলেজ, যার মধ্যে একটি চালু হয়েছে এ বছর। ছাত্রদের জন্য রয়েছে বুফে খাবারের ব্যবস্থা, নানান ইসিএর সুযোগ, পড়ার লাইব্রেরি, ইত্যাদি।
প্রিন্সটন সেমিস্টার সিস্টেমে চলে। আগস্ট থেকে ডিসেম্বর একটি সেমিস্টার এবং ডিসেম্বরের শেষে ‘ডিনস্ ডে’তে রিসার্চ পেপার জমা দিতে হয়। উইন্টার ব্রেকের পর শুরু হয় দ্বিতীয় সেমিস্টার, যা চলে এপ্রিল পর্যন্ত। প্রথম সেমিস্টারে ফ্রেশম্যানদের নিতে হয় চারটি কোর্স, পরের সেমিস্টারে পাঁচটি।
যেভাবে প্রস্তুতি শুরু
অ্যাপ্লিকেশন, রচনা বা এসে, টোয়েফেল এবং স্যাটের প্রস্তুতি যদিও শুরু করেছিলাম ক্লাস ১১ থেকে, আসল প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল ক্লাস ৯ থেকেই। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্লাস ৯ থেকেই একজন শিক্ষার্থীর রেজাল্ট এবং ইসিএগুলো দেখে। ও লেভেলের প্রতিটি বিষয়েই এ-স্টার, এএস লেভেলে প্রতিটিতে এ ছিল। ক্লাস ৯ থেকেই শুরু করি ইসিএতে জোর দেওয়া। আমার বিজ্ঞান এবং লেখালেখির প্রতি আগেই আকর্ষণ ছিল। সে জন্য বিজ্ঞান, গণিত এবং স্কুল ম্যাগাজিনে লেখার ক্লাবে যোগ দিই। এদিক থেকে স্কলাস্টিকা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। ক্লাবের সেশনগুলোয় অংশ নিই, ধীরে ধীরে ক্লাব নির্বাচনগুলোতে দাঁড়িয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট, সেক্রেটারির পদে জয় লাভ করি। সেই সঙ্গে জাতীয় কিংবা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোয় পুরস্কার লাভ করে এগিয়ে যাই। ক্লাস প্রিফেক্ট ও স্টুডেন্ট কাউন্সেলর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করি। ক্লাস ১১-এ শুরু হয় স্যাট এবং টোয়েফেলের প্রস্তুতি। বই কিনে প্র্যাকটিস করি এবং পরীক্ষাগুলো দিই, অনলাইনে খান একাডেমি, ইউটিউবের সাহায্য নিই এবং ইংরেজি পত্রিকা পড়ি। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানমেলা, কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা, গণিতে জাতীয় লেভেলে পুরস্কার অর্জন করেছি। সেগুলোর পাশাপাশি পত্রিকায় আর্টিকেল লিখি, নিজের ব্লগ শুরু করি। ক্লাস ১১তেই শুরু করে দিই ‘কমন অ্যাপ’, যেটা আমেরিকার বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার অ্যাপ্লিকেশন। ক্লাস ১২তে উঠে টিএমএসএসের ইন্টার্নশিপ করি এবং পাশাপাশি চলে অ্যাপ্লিকেশনের রচনা লেখার কাজ। রচনা লেখার ক্ষেত্রে পড়াশোনাও চালিয়ে যাই।
Essay-এর ওপর বিশেষ নজর
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে Essay বা রচনাগুলো। একটি অ্যাপ্লিকেশনকে ভাঙে বা গড়ে এই Essayগুলোই। মূল একটি Essay তো আছেই, পাশাপাশি টপ ইউনিভার্সিটিগুলোর জন্য সংযোজিত কিছু essayও আছে। মনে রাখতে হবে, Essayগুলো যেন এক-একটা ভিন্ন গল্প বলে এবং যেন নিজের রেজুমের মতো না দেখায়। আইডিয়াগুলো যেন অনন্য ও আকর্ষণীয় হয় এবং যেন গতানুগতিক টপিকের ওপর না হয়। নিজের অর্জন নিয়ে কথা বলা উচিত নয়, কারণ অন্য সেকশনগুলোয় সেগুলো লেখা থাকবে; বরং নিজের ব্যর্থতা কিংবা কমতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে সেগুলো শোধরানোর চেষ্টার কথা বললে অ্যাডমিশন অফিসার খুশি হবেন, কারণ তিনি জানেন যে সেই অ্যাপ্লিকেশন একজন মানুষ এবং সে সব দিকে পারদর্শী না। আগে সফল হওয়া অ্যাপ্লিকেন্টদের Essay পড়ে ধারণা নেওয়া যেতে পারে, তবে একই রকম হয়ে গেলে অ্যাডমিশন অফিসারের নজরে পড়তে পারে।
ভবিষ্যতের ইচ্ছা
আমার আপাতত ইচ্ছা আন্ডারগ্রাউন্ডের পর মাস্টার্স এবং পিএইচডি করার। ইচ্ছা আছে ন্যানো টেক ও সাসটেইনেবল এনার্জি নিয়ে রিসার্চ করার এবং সুপারকোন্ডাক্টরের ওপর কাজ করার। পাশাপাশি নিজের দেশে একটি রিসার্চ ফার্ম শুরু করারও ইচ্ছা আছে। বলা বাহুল্য, প্রিন্সটনের প্রফেসররা বিশ্বের সেরাদের মধ্যে কয়েকজন। আছেন নোবেল লরিয়েটরা। সেখানে ফিজিকস ডিপার্টমেন্টে আছেন বাংলাদেশি প্রফেসর এম জাহিদ হাসান। তিনি ইউজিন হিগিনস্ প্রফেসর অব ফিজিকসখ্যাত এবং আমার স্বপ্ন ওনার সঙ্গে কোয়ান্টাম ফিজিকস ও সুপার কন্ডাক্টরের ওপর রিসার্চ করার।
অনুলিখন: সাদিয়া আফরিন হীরা
আইভি লিগের প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিয়মিত ভর্তির সিদ্ধান্ত একটি দিনে অনলাইনে প্রকাশ করে, এই দিনটিকে ‘আইভি ডে’ বলা হয়। এ বছর আইভি ডে ছিল ১ এপ্রিল, শুক্রবার। ‘ওই দিন যেই প্রিন্সটনের পোর্টালটা খুলি, অমনি দেখি বাঘের ছবি এবং নিচে লেখা অভিনন্দন।’ প্রিন্সটনে ভর্তির অভিজ্ঞতা নিয়ে জানিয়েছেন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী শাবাব তাসরিফ জামান।
এ যেন দারুণ অনুভূতি
আইভি লিগের প্রতিষ্ঠানগুলো বাইরের শিক্ষার্থী সাধারণত কম নেয়। তার ওপর ভর্তির প্রক্রিয়া অনেক জটিল। স্বপ্ন ছিল, বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে পড়ব। প্রিন্সটন ছাড়াও টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়াসহ সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাই। এত বড় একটি অর্জন করতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল।
প্রিন্সটন নিয়ে জানা-অজানা
প্রিন্সটন আমেরিকার সবচেয়ে পুরোনো এবং ঐতিহাসিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। ১৭৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ৬০০ একর জমি নিয়ে নিউ জার্সির বুকে অবস্থিত। ক্যাম্পাসের ভেতর সবুজ গাছ-গাছালির মাঝে দাঁড়িয়ে আছে ২০০টি বিল্ডিং-রেসিডেনসিয়াল ক্যাম্পাস, নানান ল্যাব, স্টুডেন্ট সেন্টার, অপেরা, সিনেমা থিয়েটার, মিউজিয়াম, জিম, বাস্কেটবল এরেনা আরও কত-কী! আছে এক বিশাল রাগবি স্টেডিয়াম, বোটিংয়ের হাউস ও লেক।
ছাত্রদের থাকার জন্য আছে সাতটি রেসিডেনসিয়াল কলেজ, যার মধ্যে একটি চালু হয়েছে এ বছর। ছাত্রদের জন্য রয়েছে বুফে খাবারের ব্যবস্থা, নানান ইসিএর সুযোগ, পড়ার লাইব্রেরি, ইত্যাদি।
প্রিন্সটন সেমিস্টার সিস্টেমে চলে। আগস্ট থেকে ডিসেম্বর একটি সেমিস্টার এবং ডিসেম্বরের শেষে ‘ডিনস্ ডে’তে রিসার্চ পেপার জমা দিতে হয়। উইন্টার ব্রেকের পর শুরু হয় দ্বিতীয় সেমিস্টার, যা চলে এপ্রিল পর্যন্ত। প্রথম সেমিস্টারে ফ্রেশম্যানদের নিতে হয় চারটি কোর্স, পরের সেমিস্টারে পাঁচটি।
যেভাবে প্রস্তুতি শুরু
অ্যাপ্লিকেশন, রচনা বা এসে, টোয়েফেল এবং স্যাটের প্রস্তুতি যদিও শুরু করেছিলাম ক্লাস ১১ থেকে, আসল প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল ক্লাস ৯ থেকেই। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্লাস ৯ থেকেই একজন শিক্ষার্থীর রেজাল্ট এবং ইসিএগুলো দেখে। ও লেভেলের প্রতিটি বিষয়েই এ-স্টার, এএস লেভেলে প্রতিটিতে এ ছিল। ক্লাস ৯ থেকেই শুরু করি ইসিএতে জোর দেওয়া। আমার বিজ্ঞান এবং লেখালেখির প্রতি আগেই আকর্ষণ ছিল। সে জন্য বিজ্ঞান, গণিত এবং স্কুল ম্যাগাজিনে লেখার ক্লাবে যোগ দিই। এদিক থেকে স্কলাস্টিকা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। ক্লাবের সেশনগুলোয় অংশ নিই, ধীরে ধীরে ক্লাব নির্বাচনগুলোতে দাঁড়িয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট, সেক্রেটারির পদে জয় লাভ করি। সেই সঙ্গে জাতীয় কিংবা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোয় পুরস্কার লাভ করে এগিয়ে যাই। ক্লাস প্রিফেক্ট ও স্টুডেন্ট কাউন্সেলর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করি। ক্লাস ১১-এ শুরু হয় স্যাট এবং টোয়েফেলের প্রস্তুতি। বই কিনে প্র্যাকটিস করি এবং পরীক্ষাগুলো দিই, অনলাইনে খান একাডেমি, ইউটিউবের সাহায্য নিই এবং ইংরেজি পত্রিকা পড়ি। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানমেলা, কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা, গণিতে জাতীয় লেভেলে পুরস্কার অর্জন করেছি। সেগুলোর পাশাপাশি পত্রিকায় আর্টিকেল লিখি, নিজের ব্লগ শুরু করি। ক্লাস ১১তেই শুরু করে দিই ‘কমন অ্যাপ’, যেটা আমেরিকার বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার অ্যাপ্লিকেশন। ক্লাস ১২তে উঠে টিএমএসএসের ইন্টার্নশিপ করি এবং পাশাপাশি চলে অ্যাপ্লিকেশনের রচনা লেখার কাজ। রচনা লেখার ক্ষেত্রে পড়াশোনাও চালিয়ে যাই।
Essay-এর ওপর বিশেষ নজর
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে Essay বা রচনাগুলো। একটি অ্যাপ্লিকেশনকে ভাঙে বা গড়ে এই Essayগুলোই। মূল একটি Essay তো আছেই, পাশাপাশি টপ ইউনিভার্সিটিগুলোর জন্য সংযোজিত কিছু essayও আছে। মনে রাখতে হবে, Essayগুলো যেন এক-একটা ভিন্ন গল্প বলে এবং যেন নিজের রেজুমের মতো না দেখায়। আইডিয়াগুলো যেন অনন্য ও আকর্ষণীয় হয় এবং যেন গতানুগতিক টপিকের ওপর না হয়। নিজের অর্জন নিয়ে কথা বলা উচিত নয়, কারণ অন্য সেকশনগুলোয় সেগুলো লেখা থাকবে; বরং নিজের ব্যর্থতা কিংবা কমতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে সেগুলো শোধরানোর চেষ্টার কথা বললে অ্যাডমিশন অফিসার খুশি হবেন, কারণ তিনি জানেন যে সেই অ্যাপ্লিকেশন একজন মানুষ এবং সে সব দিকে পারদর্শী না। আগে সফল হওয়া অ্যাপ্লিকেন্টদের Essay পড়ে ধারণা নেওয়া যেতে পারে, তবে একই রকম হয়ে গেলে অ্যাডমিশন অফিসারের নজরে পড়তে পারে।
ভবিষ্যতের ইচ্ছা
আমার আপাতত ইচ্ছা আন্ডারগ্রাউন্ডের পর মাস্টার্স এবং পিএইচডি করার। ইচ্ছা আছে ন্যানো টেক ও সাসটেইনেবল এনার্জি নিয়ে রিসার্চ করার এবং সুপারকোন্ডাক্টরের ওপর কাজ করার। পাশাপাশি নিজের দেশে একটি রিসার্চ ফার্ম শুরু করারও ইচ্ছা আছে। বলা বাহুল্য, প্রিন্সটনের প্রফেসররা বিশ্বের সেরাদের মধ্যে কয়েকজন। আছেন নোবেল লরিয়েটরা। সেখানে ফিজিকস ডিপার্টমেন্টে আছেন বাংলাদেশি প্রফেসর এম জাহিদ হাসান। তিনি ইউজিন হিগিনস্ প্রফেসর অব ফিজিকসখ্যাত এবং আমার স্বপ্ন ওনার সঙ্গে কোয়ান্টাম ফিজিকস ও সুপার কন্ডাক্টরের ওপর রিসার্চ করার।
অনুলিখন: সাদিয়া আফরিন হীরা
দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক ফাইবার ও পলিমার উপাদান-বিষয়ক সম্মেলন (আইসিএফপি ২০২৫) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২৬-২৭ আগস্ট। সোসাইটি অব ফাইবার সায়েন্স, বাংলাদেশের আয়োজনে এবং ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি (আইএসইউ) ও বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুটেক্স) সহযোগিতায় রাজধানীর
৩৭ মিনিট আগেখুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্থাপত্য ডিসিপ্লিন ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে একাডেমিয়া-ইন্ডাস্ট্রি নেক্সাস প্রতিষ্ঠায় একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিল্প খাতের সঙ্গে যুক্ত থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবেন এবং
১ ঘণ্টা আগেবেসরকারি মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা নিয়মিত দেওয়া নিশ্চিত করতে কঠোর নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। বেতন-ভাতা আটকে রাখলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানপ্রধানের এমপিও স্থগিত এবং কমিটির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে গুরুত্ব দিয়ে স্থান পাচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস। এতে গণহত্যাকারী হিসেবে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগে