প্রতিনিধি, রাবি
কর্মস্থলে পদায়নের দাবিতে ফের রুটিন উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়েছে বিদায়ী উপাচার্যের শেষ কর্মদিবসে অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের একাংশ। আজ রোববার বেলা সোয়া ১১টার দিকে নিয়োগপ্রাপ্ত ছাত্রলীগের ২০-২৫ জন নেতা–কর্মী উপাচার্যের দপ্তরের সামনে অবস্থান নেন।
প্রায় ঘণ্টাখানেক অবস্থানের পর উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে প্রবেশ করেন তাঁরা। বেলা পৌনে ১টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় তাঁরা সেখানে অবস্থান করছিলেন।
জানা যায়, সরকার ঘোষিত লকডাউনে সব ধরনের অফিশিয়াল কার্যক্রম বন্ধ থাকার নির্দেশনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা মানছে না। তারা কয়েকটি দপ্তরের মিটিং করেছে। যেহেতু পদায়নের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ তাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো মিটিং হবে না, এমন দাবিতে অবস্থান নেন তাঁরা।
নিয়োগপ্রাপ্ত রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান সুমন বলেন, ‘আমরা কর্মস্থলে যোগ দিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তিন দিন আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। কিন্তু এর মধ্যে সরকার ঘোষিত লকডাউন শুরু হয়। লকডাউনের কারণে নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেলেও নিশ্চুপ ছিলাম। কিন্তু আজ আমরা জানতে পারলাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে তারা অফিস কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আজ তারা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিং কল করেছে। তবে আমাদের পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত কোনো গুরুত্বপূর্ণ মিটিং করতে দেব না।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০টায় উপাচার্যের কনফারেন্স কক্ষে কৃষি প্রকল্পের বার্ষিক আয়–ব্যয় হিসাব ও বাজেট পাসসংক্রান্ত একটি বৈঠক ছিল; যা সাড়ে ১১টায় শেষ হয়। পরে উপাচার্য শিক্ষাসচিবের সঙ্গে অনলাইন মিটিংয়ে যুক্ত হন।
তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য করতে রাজি হননি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কেউ।
প্রসঙ্গত, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুস সোবাহান শেষ কর্মদিবস ১৩৮ জনকে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দেন। ওই দিন বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করেন। পরে সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিয়োগপ্রাপ্তদের যোগদানে স্থগিতাদেশ দেন। ফলে নিয়োগপ্রাপ্তরা এখনো কর্মস্থলে যোগদান করতে পারেননি। এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে নিয়োগপ্রাপ্তরা কমিশনের প্রদানের দাবিতে আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে আসছেন। সর্বশেষ গত ২৮ জুন পদায়ন দিতে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন।
কর্মস্থলে পদায়নের দাবিতে ফের রুটিন উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়েছে বিদায়ী উপাচার্যের শেষ কর্মদিবসে অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের একাংশ। আজ রোববার বেলা সোয়া ১১টার দিকে নিয়োগপ্রাপ্ত ছাত্রলীগের ২০-২৫ জন নেতা–কর্মী উপাচার্যের দপ্তরের সামনে অবস্থান নেন।
প্রায় ঘণ্টাখানেক অবস্থানের পর উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে প্রবেশ করেন তাঁরা। বেলা পৌনে ১টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় তাঁরা সেখানে অবস্থান করছিলেন।
জানা যায়, সরকার ঘোষিত লকডাউনে সব ধরনের অফিশিয়াল কার্যক্রম বন্ধ থাকার নির্দেশনা থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তা মানছে না। তারা কয়েকটি দপ্তরের মিটিং করেছে। যেহেতু পদায়নের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ তাই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো মিটিং হবে না, এমন দাবিতে অবস্থান নেন তাঁরা।
নিয়োগপ্রাপ্ত রাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান সুমন বলেন, ‘আমরা কর্মস্থলে যোগ দিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তিন দিন আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। কিন্তু এর মধ্যে সরকার ঘোষিত লকডাউন শুরু হয়। লকডাউনের কারণে নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে গেলেও নিশ্চুপ ছিলাম। কিন্তু আজ আমরা জানতে পারলাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে তারা অফিস কার্যক্রম পরিচালনা করছে। আজ তারা বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিং কল করেছে। তবে আমাদের পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত কোনো গুরুত্বপূর্ণ মিটিং করতে দেব না।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০টায় উপাচার্যের কনফারেন্স কক্ষে কৃষি প্রকল্পের বার্ষিক আয়–ব্যয় হিসাব ও বাজেট পাসসংক্রান্ত একটি বৈঠক ছিল; যা সাড়ে ১১টায় শেষ হয়। পরে উপাচার্য শিক্ষাসচিবের সঙ্গে অনলাইন মিটিংয়ে যুক্ত হন।
তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য করতে রাজি হননি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কেউ।
প্রসঙ্গত, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুস সোবাহান শেষ কর্মদিবস ১৩৮ জনকে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দেন। ওই দিন বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই নিয়োগকে অবৈধ ঘোষণা করেন। পরে সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিয়োগপ্রাপ্তদের যোগদানে স্থগিতাদেশ দেন। ফলে নিয়োগপ্রাপ্তরা এখনো কর্মস্থলে যোগদান করতে পারেননি। এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে নিয়োগপ্রাপ্তরা কমিশনের প্রদানের দাবিতে আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে আসছেন। সর্বশেষ গত ২৮ জুন পদায়ন দিতে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন।
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে আবারও সরগরম হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। গত ২৯ জুলাই তফসিল ঘোষণার পর সোমবার ছিল মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন। এদিন বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় বিভিন্ন প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচনী হাওয়া বইছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। ডাকসু নির্বাচনে মনোয়নয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন গতকাল সোমবার দলে দলে গিয়ে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ভোটে লড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা।
১৭ ঘণ্টা আগেশেখ তাসনিম আফরোজ ইমিকে সহসভাপতি (ভিপি) ও মেঘমল্লার বসুকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট।
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে সরব হয়ে উঠেছে ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীরা। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও প্যানেল ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচনী উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে। নির্ধারিত তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না— সে প্রশ্ন থাকলেও শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোর মধ্যে এখন মূল
২০ ঘণ্টা আগে