নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার সময়ে সশরীরে শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভবপর না হওয়ায় বিকল্প হিসেবে অনলাইনে পাঠদানের পাশাপাশি অনলাইনে পরীক্ষাও নিচ্ছে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এ অনলাইন কার্যক্রমে মূল্যায়ন নিয়ে কোন ধরনের প্রশ্ন দেখা দিলে অনলাইন শিক্ষার অর্জন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তাই অনলাইনের এ শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন যথাযথভাবে করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর।
বুধবার (২৫ আগস্ট) রাতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও ঢাকার আমেরিকান দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘ভার্চ্যুয়াল স্পিকার প্রোগ্রাম অন অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট স্ট্রাটেজিস’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি একথা বলেন।
অধ্যাপক আলমগীর বলেন, উচ্চশিক্ষায় অনলাইনে পাঠদানের মূল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যায়ন। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন যেন সঠিক হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। মূল্যায়ন নিয়ে কোন ধরনের প্রশ্ন দেখা দিলে অনলাইন শিক্ষার অর্জন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারিতে শিক্ষার্থীরা যাতে পড়াশোনা থেকে দূরে সরে না যায় এবং বড় রকমের সেশনজটে না পড়ে সে জন্যে ইউজিসি শর্তসাপেক্ষে অনলাইন শিক্ষার অনুমোদন দিয়েছে। অনলাইন শিক্ষা অব্যাহত রাখতে শিক্ষার্থীদের ডিভাইস, ইন্টারনেটের সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে যাতে পিছিয়ে না পড়ে সে জন্য ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রযুক্তির সহযোগিতা নিয়ে দেশের উচ্চশিক্ষা খাতকে এগিয়ে নিতে হবে বলে তিনি জানান।
ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের সংস্কৃতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ রায়হানা সুলতানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অফিসার প্রফেসর শন ম্যাকেনতশ, ইউজিসির আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূইয়া যুক্ত ছিলেন। অনুষ্ঠানে দেশের দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে 'অ্যাসেসিং লার্নিং অনলাইন: অবজেকটিভ অ্যাসেসমেন্টস অ্যান্ড এড্রেসিং টিচিং' শীর্ষক মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপন করেন ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেক্সিকোর অর্গানাইজেশন, ইনফরমেশন অ্যান্ড লার্নিং সায়েন্সেস-এর সহযোগী অধ্যাপক ড. স্টেফানি এল মুর।
করোনার সময়ে সশরীরে শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা সম্ভবপর না হওয়ায় বিকল্প হিসেবে অনলাইনে পাঠদানের পাশাপাশি অনলাইনে পরীক্ষাও নিচ্ছে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এ অনলাইন কার্যক্রমে মূল্যায়ন নিয়ে কোন ধরনের প্রশ্ন দেখা দিলে অনলাইন শিক্ষার অর্জন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তাই অনলাইনের এ শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন যথাযথভাবে করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর।
বুধবার (২৫ আগস্ট) রাতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও ঢাকার আমেরিকান দূতাবাসের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘ভার্চ্যুয়াল স্পিকার প্রোগ্রাম অন অনলাইন অ্যাসেসমেন্ট স্ট্রাটেজিস’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি একথা বলেন।
অধ্যাপক আলমগীর বলেন, উচ্চশিক্ষায় অনলাইনে পাঠদানের মূল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে মূল্যায়ন। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন যেন সঠিক হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। মূল্যায়ন নিয়ে কোন ধরনের প্রশ্ন দেখা দিলে অনলাইন শিক্ষার অর্জন প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
তিনি আরও বলেন, করোনা মহামারিতে শিক্ষার্থীরা যাতে পড়াশোনা থেকে দূরে সরে না যায় এবং বড় রকমের সেশনজটে না পড়ে সে জন্যে ইউজিসি শর্তসাপেক্ষে অনলাইন শিক্ষার অনুমোদন দিয়েছে। অনলাইন শিক্ষা অব্যাহত রাখতে শিক্ষার্থীদের ডিভাইস, ইন্টারনেটের সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে যাতে পিছিয়ে না পড়ে সে জন্য ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রযুক্তির সহযোগিতা নিয়ে দেশের উচ্চশিক্ষা খাতকে এগিয়ে নিতে হবে বলে তিনি জানান।
ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের সংস্কৃতি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ রায়হানা সুলতানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অফিসার প্রফেসর শন ম্যাকেনতশ, ইউজিসির আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভূইয়া যুক্ত ছিলেন। অনুষ্ঠানে দেশের দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়শতাধিক শিক্ষক অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে 'অ্যাসেসিং লার্নিং অনলাইন: অবজেকটিভ অ্যাসেসমেন্টস অ্যান্ড এড্রেসিং টিচিং' শীর্ষক মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপন করেন ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেক্সিকোর অর্গানাইজেশন, ইনফরমেশন অ্যান্ড লার্নিং সায়েন্সেস-এর সহযোগী অধ্যাপক ড. স্টেফানি এল মুর।
আমি ধানমন্ডি গভ বয়েজ হাই স্কুল থেকে এসএসসি এবং নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছি। পরবর্তী সময়ে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) থেকে বিএসসি করেছি।
১০ ঘণ্টা আগেতুমি কি কখনো ভেবেছ, ইংরেজির ‘cat’ আর ‘cake’ শব্দ দুটো দেখতে অনেকটা একই। কিন্তু কেন উচ্চারণে পুরো আলাদা? কিংবা ‘ship’ আর ‘sheep’—দুটি শব্দের মাঝেও সামান্য পার্থক্য কীভাবে এত বড় পরিবর্তন নিয়ে আসে? এসবের পেছনে লুকিয়ে থাকে একটা বিশেষ ‘কথার ম্যাজিক’, যার নাম—ফোনেটিকস।
১০ ঘণ্টা আগেওমানের সুলতান সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য, ফুল ফান্ডেড বা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপের ঘোষণা দিয়েছে। এই স্কলারশিপের অধীনে শিক্ষার্থীরা ‘ওমানি প্রোগ্রাম ফর কালচারাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক কো-অপারেশন’-এর আওতায় বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
১ দিন আগেমাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১ দিন আগে