ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি হয়ে মাস্টার্স শেষ করতে না পারার আক্ষেপ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আবার যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারতাম, মাস্টার্স ডিগ্রিটা শেষ করতে পারতাম, অনেক খুশি হতাম।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক দেশের অনেক ডিগ্রি পেয়েছি। ওতে মন ভরে না। নিজের ইউনিভার্সিটিরটা পেলাম না। অবশ্য আমাকে একটা অনারারি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটা তো না। লেখাপড়া করতে পারলে তো আরও ভালো হতো।’
আজ রোববার দুপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মরণোত্তর ‘ডক্টর অব লজ’ দিতে বিশেষ সমাবর্তনে প্রধান বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বক্তব্য দেওয়ার সময় এমন আক্ষেপ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ডিগ্রি গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি তো আর অত বেশি লেখাপড়া করিনি। মাস্টার্স ডিগ্রিটাও শেষ করতে পারিনি। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয় এসে বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ আমার জন্য সৌভাগ্যের এবং অনেক বড় পাওয়া।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকারের সঞ্চালনায় সমাবর্তনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, সমাবর্তন বক্তার সাইটেশন পাঠ করেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেটে বঙ্গবন্ধুকে ডিগ্রি দেওয়ার প্রস্তাব পাঠ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমারও বিশ্ববিদ্যালয়। আমি এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গর্ববোধ করি। আমি চাই গবেষণা যেন হয়। গবেষণার ওপর যেন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। কৃষি গবেষণায় আমরা খুব সাফল্য অর্জন করেছি। আজকে আমরা খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। লালমনিরহাটের অ্যাভিয়েশন স্পেস ইউনিভার্সিটিসহ প্রতিটি ইউনিভার্সিটি বিশেষায়িতভাবে তৈরি করে দিচ্ছি, যাতে করে সব ধরনের শিক্ষা ও গবেষণা আমরা করতে পারি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীর প্রতি আমার অনুরোধ, আপনারা গবেষণার দিকে বিশেষ নজর দেবেন। তাহলে এই বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি লাভ করবে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে তার হারানো গৌরব ফিরে পাবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের ভাষা আন্দোলন শুরু হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ভাষা আন্দোলন থেকেই সংগ্রামের শুরু। এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “বাঙালির জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের চিন্তাচেতনা ১৯৪৮ সাল থেকেই শুরু হয়েছিল।” ভাষা আন্দোলনের সময়ই বঙ্গবন্ধু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে এই দেশকে স্বাধীন করতে হবে, বাঙালি জাতিকে মুক্ত করতে হবে। সেইভাবেই তিনি ধাপে ধাপে এগিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপের লক্ষ্যই ছিল এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে মুক্ত করা। তাঁর মধ্যে আশ্চর্য একটা শক্তি ছিল। তিনি ভবিষ্যতে কী হবে বলতে পারতেন। সেভাবেই তিনি পরিকল্পনা নিয়েছেন। ছেষট্টির ছয় দফা এবং সত্তরের নির্বাচনের মধ্যেই ছিল স্বাধীনতার কথা।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের অধিকার আদায়ের জন্য বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, তখন তাঁর সঙ্গে অনেক ছাত্রনেতাও বহিষ্কৃত হয়েছিলেন। তবে অনেকে মুচলেকা এবং জরিমানা দিয়ে ছাত্রত্ব ফেরালেও বঙ্গবন্ধু তা করেননি। তিনি বলেছিলেন, মুচলেকা এবং জরিমানা দেওয়া মানে অপবাদ মেনে নেওয়া। বহিষ্কার হওয়ার পর আমার দাদা তাঁকে বলেছিলেন বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে যেতে। কিন্তু তিনি এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য বিলেতে পড়তে যাননি। তিনি আইন বিভাগের ছাত্র হয়েও এই জাতির জন্যে আইন পড়া শেষ করতে পারেননি। মাঝে মাঝে তিনি ঠাট্টা করে বলতেন যে, পাকিস্তানিরা তাঁর বিরুদ্ধে এত মামলা দিয়েছিল যে, সেই মামলা মোকাবিলা করতে করতেই তিনি সব আইন শিখে গিয়েছিলেন।’
এ সময় ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধুর ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেওয়া এবং ডক্টর অব লজ ডিগ্রি দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি বলেন, ‘এই জাতিকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অনেক স্বপ্ন ছিল। তিনি নিজের জীবনের জন্যে কিছু চাননি। তাঁর লেখা বইগুলো পড়লে এ দেশের সংগ্রামের অনেক ইতিহাস জানা যাবে। বর্তমান শিক্ষার্থীরা এই বইগুলো পড়লে দেশের রাজনীতি এবং বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবে।’
সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের সময়ে সমাবর্তন শোভাযাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রা শেষে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। পরে পবিত্র কোরআন, গীতা, ত্রিপিটক ও বাইবেল থেকে পাঠ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের থিম সং এবং সংগীত পরিবেশন করেন নৃত্যকলা ও থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
সমাবর্তনে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার শামসুল হল টুকু, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রসহ সরকারি কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভর্তি হয়ে মাস্টার্স শেষ করতে না পারার আক্ষেপ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আবার যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারতাম, মাস্টার্স ডিগ্রিটা শেষ করতে পারতাম, অনেক খুশি হতাম।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক দেশের অনেক ডিগ্রি পেয়েছি। ওতে মন ভরে না। নিজের ইউনিভার্সিটিরটা পেলাম না। অবশ্য আমাকে একটা অনারারি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেটা তো না। লেখাপড়া করতে পারলে তো আরও ভালো হতো।’
আজ রোববার দুপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মরণোত্তর ‘ডক্টর অব লজ’ দিতে বিশেষ সমাবর্তনে প্রধান বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বক্তব্য দেওয়ার সময় এমন আক্ষেপ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ডিগ্রি গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি তো আর অত বেশি লেখাপড়া করিনি। মাস্টার্স ডিগ্রিটাও শেষ করতে পারিনি। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয় এসে বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ আমার জন্য সৌভাগ্যের এবং অনেক বড় পাওয়া।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকারের সঞ্চালনায় সমাবর্তনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, সমাবর্তন বক্তার সাইটেশন পাঠ করেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেটে বঙ্গবন্ধুকে ডিগ্রি দেওয়ার প্রস্তাব পাঠ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমারও বিশ্ববিদ্যালয়। আমি এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গর্ববোধ করি। আমি চাই গবেষণা যেন হয়। গবেষণার ওপর যেন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। কৃষি গবেষণায় আমরা খুব সাফল্য অর্জন করেছি। আজকে আমরা খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। লালমনিরহাটের অ্যাভিয়েশন স্পেস ইউনিভার্সিটিসহ প্রতিটি ইউনিভার্সিটি বিশেষায়িতভাবে তৈরি করে দিচ্ছি, যাতে করে সব ধরনের শিক্ষা ও গবেষণা আমরা করতে পারি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীর প্রতি আমার অনুরোধ, আপনারা গবেষণার দিকে বিশেষ নজর দেবেন। তাহলে এই বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি লাভ করবে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড হিসেবে তার হারানো গৌরব ফিরে পাবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমাদের ভাষা আন্দোলন শুরু হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ভাষা আন্দোলন থেকেই সংগ্রামের শুরু। এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “বাঙালির জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের চিন্তাচেতনা ১৯৪৮ সাল থেকেই শুরু হয়েছিল।” ভাষা আন্দোলনের সময়ই বঙ্গবন্ধু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে এই দেশকে স্বাধীন করতে হবে, বাঙালি জাতিকে মুক্ত করতে হবে। সেইভাবেই তিনি ধাপে ধাপে এগিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপের লক্ষ্যই ছিল এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে মুক্ত করা। তাঁর মধ্যে আশ্চর্য একটা শক্তি ছিল। তিনি ভবিষ্যতে কী হবে বলতে পারতেন। সেভাবেই তিনি পরিকল্পনা নিয়েছেন। ছেষট্টির ছয় দফা এবং সত্তরের নির্বাচনের মধ্যেই ছিল স্বাধীনতার কথা।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের অধিকার আদায়ের জন্য বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, তখন তাঁর সঙ্গে অনেক ছাত্রনেতাও বহিষ্কৃত হয়েছিলেন। তবে অনেকে মুচলেকা এবং জরিমানা দিয়ে ছাত্রত্ব ফেরালেও বঙ্গবন্ধু তা করেননি। তিনি বলেছিলেন, মুচলেকা এবং জরিমানা দেওয়া মানে অপবাদ মেনে নেওয়া। বহিষ্কার হওয়ার পর আমার দাদা তাঁকে বলেছিলেন বিলেতে ব্যারিস্টারি পড়তে যেতে। কিন্তু তিনি এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য বিলেতে পড়তে যাননি। তিনি আইন বিভাগের ছাত্র হয়েও এই জাতির জন্যে আইন পড়া শেষ করতে পারেননি। মাঝে মাঝে তিনি ঠাট্টা করে বলতেন যে, পাকিস্তানিরা তাঁর বিরুদ্ধে এত মামলা দিয়েছিল যে, সেই মামলা মোকাবিলা করতে করতেই তিনি সব আইন শিখে গিয়েছিলেন।’
এ সময় ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধুর ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেওয়া এবং ডক্টর অব লজ ডিগ্রি দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি বলেন, ‘এই জাতিকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর অনেক স্বপ্ন ছিল। তিনি নিজের জীবনের জন্যে কিছু চাননি। তাঁর লেখা বইগুলো পড়লে এ দেশের সংগ্রামের অনেক ইতিহাস জানা যাবে। বর্তমান শিক্ষার্থীরা এই বইগুলো পড়লে দেশের রাজনীতি এবং বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবে।’
সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের সময়ে সমাবর্তন শোভাযাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রা শেষে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। পরে পবিত্র কোরআন, গীতা, ত্রিপিটক ও বাইবেল থেকে পাঠ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের থিম সং এবং সংগীত পরিবেশন করেন নৃত্যকলা ও থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
সমাবর্তনে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার শামসুল হল টুকু, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রসহ সরকারি কর্মকর্তা ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে আবারও সরগরম হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। গত ২৯ জুলাই তফসিল ঘোষণার পর সোমবার ছিল মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন। এদিন বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় বিভিন্ন প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচনী হাওয়া বইছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। ডাকসু নির্বাচনে মনোয়নয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন গতকাল সোমবার দলে দলে গিয়ে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ভোটে লড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা।
১১ ঘণ্টা আগেশেখ তাসনিম আফরোজ ইমিকে সহসভাপতি (ভিপি) ও মেঘমল্লার বসুকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট।
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে সরব হয়ে উঠেছে ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীরা। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও প্যানেল ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচনী উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে। নির্ধারিত তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না— সে প্রশ্ন থাকলেও শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোর মধ্যে এখন মূল
১৫ ঘণ্টা আগে