জুবায়ের আহম্মেদ
‘ইউনিভার্সিটি অব বন’ জার্মানির একটি পাবলিক রিসার্চ ইউনিভার্সিটি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে সাতজন নোবেল বিজয়ী রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮১৮ সালে। এটি ইউরোপের দীর্ঘতম রাইন নদীর কূলে অবস্থিত। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী রয়েছেন। ১৪০টিরও বেশি দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে পড়াশোনা করেন। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
বন বিশ্ববিদ্যায় নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। নতুন ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে যাওয়া হয় বিভিন্ন মিউজিয়াম, রেস্টুরেন্টে। জানানো হয় শহরের কোথায় কী আছে। বন বিশ্ববিদ্যালয় ইন্টারন্যাশনাল অফিস প্রতিটি বিদেশি ছাত্রছাত্রীর দেখাশোনা করার জন্য জোগাড় করে দেয় একজন ‘স্টাডি-বাডি-বন্ধু’। স্টাডি-বাডি-বন্ধু’ও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, তিনি পড়াশোনায় সাহায্য করবেন এবং শহরের বিভিন্ন জায়গা ঘুরিয়ে দেখাবেন।
সমৃদ্ধ লাইব্রেরি
বন বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরির জন্য বেশ বিখ্যাত। বিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন অনুষদভিত্তিক গ্রন্থাগার রয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়টি শুরুর সময় বই ছিল মাত্র ৬ হাজার কপি। উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে তা ছিল ৬ লাখের ওপরে। আর এখন সংখ্যাটা অনেক অনেক গুণ বেশি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছোট-বড় প্রায় ১৬০টির বেশি গ্রন্থাগার রয়েছে।
আবেদন যেভাবে
বন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য প্রথমে Application Guide অপশনটিতে ক্লিক করে আপনি যে প্রোগ্রামে ভর্তি হতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর আপনার সিলেক্ট করা প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য বিস্তারিত তথ্য এবং রিকোয়ারমেন্ট দেখাবে। এরপর অ্যাপ্লাই অপশনে ক্লিক করে আবেদন করতে পারবেন। কোর্স বা প্রোগ্রামভেদে জার্মান প্রফিসিয়েন্সি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এবং ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করা লাগবে। আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত গাইডলাইন পেতে ভিজিট করুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।
র্যাংকিং কেমন?
জার্মানির সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৪ নম্বরে রয়েছে বন বিশ্ববিদ্যালয়, জার্মানি। সাংহাই র্যাংকিং ২০২১ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টি সারা বিশ্বে ৮৪তম স্থানে রয়েছে। সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি স্টাডিজ লিডেন পুরো জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বন বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫ম স্থানে রেখেছে। অন্যদিকে ইউরোপের টপ ৪৩ ইউনিভার্সিটির মধ্যে জায়গা দখল করে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
কোন কোন বিষয়ে পড়া যাবে?
বন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি প্রোগ্রাম সম্পন্ন করা যাবে। স্নাতক প্রোগ্রামে মিডিয়া স্টাডিজ, ইংরেজি, ফ্রেন্স, জার্মানি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, সংগীত, অর্থনীতি, সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ, রাজনীতি ও সমাজ, আর্ট হিস্ট্রি, নৃবিজ্ঞান, বাংলা, জাপানিজ, কৃষিবিজ্ঞান, চাইনিজ, আইন, জীববিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটারবিজ্ঞান, সাইবার সিকিউরিটি, ডেনটিস্ট্রি, খাদ্য রসায়ন, ভূগোল, ভূবিজ্ঞান, মেডিসিন, গণিত, ভূ-পদার্থবিদ্যা, মলিকিউলার বায়োমেডিসিন, ফার্মেসি, পদার্থবিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে ভর্তি হওয়া যাবে। চাইলে একাধিক অর্থাৎ ডুয়েল সাবজেক্টে স্নাতক সম্পন্ন করা যাবে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যাবে। এখানে দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ১০০টিরও বেশি বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। উচ্চতর প্রোগ্রামে পড়াশোনাকালীন শিক্ষার্থীরা টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে চাকরি করার সুযোগ পায়।
তথ্যসূত্র: (www.uni-de/en/)
‘ইউনিভার্সিটি অব বন’ জার্মানির একটি পাবলিক রিসার্চ ইউনিভার্সিটি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে সাতজন নোবেল বিজয়ী রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮১৮ সালে। এটি ইউরোপের দীর্ঘতম রাইন নদীর কূলে অবস্থিত। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী রয়েছেন। ১৪০টিরও বেশি দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে পড়াশোনা করেন। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকায় থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
বন বিশ্ববিদ্যায় নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য নানা ধরনের ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। নতুন ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে যাওয়া হয় বিভিন্ন মিউজিয়াম, রেস্টুরেন্টে। জানানো হয় শহরের কোথায় কী আছে। বন বিশ্ববিদ্যালয় ইন্টারন্যাশনাল অফিস প্রতিটি বিদেশি ছাত্রছাত্রীর দেখাশোনা করার জন্য জোগাড় করে দেয় একজন ‘স্টাডি-বাডি-বন্ধু’। স্টাডি-বাডি-বন্ধু’ও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, তিনি পড়াশোনায় সাহায্য করবেন এবং শহরের বিভিন্ন জায়গা ঘুরিয়ে দেখাবেন।
সমৃদ্ধ লাইব্রেরি
বন বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরির জন্য বেশ বিখ্যাত। বিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন অনুষদভিত্তিক গ্রন্থাগার রয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়টি শুরুর সময় বই ছিল মাত্র ৬ হাজার কপি। উনিশ শতকের মাঝামাঝিতে তা ছিল ৬ লাখের ওপরে। আর এখন সংখ্যাটা অনেক অনেক গুণ বেশি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছোট-বড় প্রায় ১৬০টির বেশি গ্রন্থাগার রয়েছে।
আবেদন যেভাবে
বন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য প্রথমে Application Guide অপশনটিতে ক্লিক করে আপনি যে প্রোগ্রামে ভর্তি হতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে। এরপর আপনার সিলেক্ট করা প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য বিস্তারিত তথ্য এবং রিকোয়ারমেন্ট দেখাবে। এরপর অ্যাপ্লাই অপশনে ক্লিক করে আবেদন করতে পারবেন। কোর্স বা প্রোগ্রামভেদে জার্মান প্রফিসিয়েন্সি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এবং ইংলিশ প্রফিসিয়েন্সি ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স সম্পন্ন করা লাগবে। আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত গাইডলাইন পেতে ভিজিট করুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে।
র্যাংকিং কেমন?
জার্মানির সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৪ নম্বরে রয়েছে বন বিশ্ববিদ্যালয়, জার্মানি। সাংহাই র্যাংকিং ২০২১ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টি সারা বিশ্বে ৮৪তম স্থানে রয়েছে। সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি স্টাডিজ লিডেন পুরো জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বন বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫ম স্থানে রেখেছে। অন্যদিকে ইউরোপের টপ ৪৩ ইউনিভার্সিটির মধ্যে জায়গা দখল করে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
কোন কোন বিষয়ে পড়া যাবে?
বন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি প্রোগ্রাম সম্পন্ন করা যাবে। স্নাতক প্রোগ্রামে মিডিয়া স্টাডিজ, ইংরেজি, ফ্রেন্স, জার্মানি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, সংগীত, অর্থনীতি, সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ, রাজনীতি ও সমাজ, আর্ট হিস্ট্রি, নৃবিজ্ঞান, বাংলা, জাপানিজ, কৃষিবিজ্ঞান, চাইনিজ, আইন, জীববিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটারবিজ্ঞান, সাইবার সিকিউরিটি, ডেনটিস্ট্রি, খাদ্য রসায়ন, ভূগোল, ভূবিজ্ঞান, মেডিসিন, গণিত, ভূ-পদার্থবিদ্যা, মলিকিউলার বায়োমেডিসিন, ফার্মেসি, পদার্থবিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে ভর্তি হওয়া যাবে। চাইলে একাধিক অর্থাৎ ডুয়েল সাবজেক্টে স্নাতক সম্পন্ন করা যাবে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যাবে। এখানে দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ১০০টিরও বেশি বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। উচ্চতর প্রোগ্রামে পড়াশোনাকালীন শিক্ষার্থীরা টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে চাকরি করার সুযোগ পায়।
তথ্যসূত্র: (www.uni-de/en/)
২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) প্রকাশিত হবে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেএবার দেশের ৯ হাজার ৩১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বসবে। এর মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন, ছাত্রী ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন। কেন্দ্রের সংখ্যা ২ হাজার ৭৯৭টি।
২ ঘণ্টা আগেপ্রিয় এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা নিও। ইংরেজি প্রথম পত্রে ভালো করার জন্য কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। তা না হলে কাঙ্ক্ষিত ফল লাভ করা যাবে না।
৩ ঘণ্টা আগেকরোনাভাইরাস মহামারির কারণে ২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। এরপর ২০২১ সাল থেকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়। চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার্থীরাও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষায় বসবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে