নূরে আলম সিদ্দিকী শান্ত
জীবনের পারিপার্শ্বিক জটিলতা, ব্যস্ততাসহ আরও নানা কারণে আমাদের পড়ালেখায় বিঘ্ন ঘটে। নষ্ট হয় মনোযোগ, আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি টেবিল থেকে। আজ পড়ব, কাল পড়ব—এভাবে দিন কেটে যায়। কিন্তু পড়ালেখায় মনোযোগ ফেরানো যায় না। তবে এমন কিছু কৌশল আছে, যা অবলম্বন করলে আজই ফিরতে পারবেন পড়ার টেবিলে।
শুরু করুন এখনি
ভালো লাগছে না। পড়ার টেবিলে বসতে মন চাচ্ছে না। এমনটা মনে হলেও, এখনই বসুন পড়ার টেবিলে। একটু পর পড়ব, সকালটা যাক বিকেল থেকে শুরু করব। এই ফাঁদে পা দেবেন না। এখনই শুরু করে দিন। মনে রাখবেন সঠিক সময় কখনো আসে না, সময়কে সঠিক করে নিতে হয়। জানালার পাশে আলো-বাতাস যুক্ত স্থানে পড়ার টেবিল রাখার চেষ্টা করুন। শুরুতে কী পড়বেন, তার একটি তালিকা তৈরি করুন। স্টিকি নোটে লিখে চোখের সামনে ঝুলিয়ে রাখুন আপনার পরিকল্পনা।
ভালো না লাগলেও পড়ুন
অনেক দিন পড়া থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার পর, পড়তে মোটেও ভালো লাগবে না। কিছুক্ষণ পড়ার পর খুব বিরক্তবোধ হবে। এই বিরক্তবোধের কারণে হাল ছাড়লে চলবে না। হাতে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়ে থাকলেও ঘুম পায় না। বইয়ের পাতায় একটু চোখ বুলালেই আমরা ঘুমে বিভোর হয়ে মাথা ঢলতে শুরু করি। অভ্যাস মানুষকে সহনশীল করে তোলে। ঘুম বা বিরক্তিবোধ দূর করতে, কিছুটা সময় বিরতি নিয়ে আবার পড়া চালিয়ে যেতে হবে। একসময় নিজেই খেয়াল করবেন পড়াশোনার প্রতি আপনি আসক্ত হয়ে গেছেন।
সময় বেঁধে বসুন
পরিকল্পনাহীনভাবে নয়, বরং সময় বেঁধে পড়তে বসুন। ধরুন সন্ধ্যা ৭টায় পড়তে বসবেন, রাত ১১টা পর্যন্ত পড়বেন। এর মাঝে পড়ার টেবিলে বইপত্র ছাড়া, ইলেকট্রনিকস ডিভাইস রাখবেন না। এই সময়টি শুধু আপনার পড়ার জন্যই বরাদ্দ থাকবে। সময় বেঁধে পড়তে বসলে, আপনার মাথায় পড়ার কাজটি মুখ্য হবে। নাহলে ফাঁকে একবার ৫ মিনিটের জন্য মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে দেখবেন এক ঘণ্টা চলে গেছে টের পাননি। অথবা পড়া ফেলে চলে গেছেন অন্য কোনো কাজে।
পরিহার করুন নেতিবাচক ভাবনা
যেকোনো বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা আপনার কার্যকরী মস্তিষ্ককে গ্রাস করতে পারে। তাই সব নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে থাকুন। পরীক্ষার ফলাফল, ক্যারিয়ার ইত্যাদি নিয়ে আগে থেকে অযথা চিন্তা করে লাভ নেই। অনেকেই এমনটা করেন। যার ফলে মনে সৃষ্টি হয় ভীতি। নষ্ট হয় মনোযোগ। পড়তে গেলে অস্থির লাগে। এ ছাড়া অন্য যেকোনো কারণে যদি আপনার মানসিক ট্রমা থেকে থাকে, আগে এ থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
নিজেকে রিওয়ার্ড দিন
মন না বসলেও পড়ার টেবিলে বই নিয়ে বসে থাকুন। হাতে কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস রাখবেন না। দেখবেন, মন ও মগজ ধীরে ধীরে পড়ায় আসক্ত হবে। সফলভাবে পড়ালেখা শুরু করার পর নিজেই নিজেকে ছোট্ট রিওয়ার্ড দিন। সেটা হতে পারে এক কাপ কফি, আইসক্রিম বা আপনার পছন্দের যেকোনো কিছু।
জীবনের পারিপার্শ্বিক জটিলতা, ব্যস্ততাসহ আরও নানা কারণে আমাদের পড়ালেখায় বিঘ্ন ঘটে। নষ্ট হয় মনোযোগ, আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি টেবিল থেকে। আজ পড়ব, কাল পড়ব—এভাবে দিন কেটে যায়। কিন্তু পড়ালেখায় মনোযোগ ফেরানো যায় না। তবে এমন কিছু কৌশল আছে, যা অবলম্বন করলে আজই ফিরতে পারবেন পড়ার টেবিলে।
শুরু করুন এখনি
ভালো লাগছে না। পড়ার টেবিলে বসতে মন চাচ্ছে না। এমনটা মনে হলেও, এখনই বসুন পড়ার টেবিলে। একটু পর পড়ব, সকালটা যাক বিকেল থেকে শুরু করব। এই ফাঁদে পা দেবেন না। এখনই শুরু করে দিন। মনে রাখবেন সঠিক সময় কখনো আসে না, সময়কে সঠিক করে নিতে হয়। জানালার পাশে আলো-বাতাস যুক্ত স্থানে পড়ার টেবিল রাখার চেষ্টা করুন। শুরুতে কী পড়বেন, তার একটি তালিকা তৈরি করুন। স্টিকি নোটে লিখে চোখের সামনে ঝুলিয়ে রাখুন আপনার পরিকল্পনা।
ভালো না লাগলেও পড়ুন
অনেক দিন পড়া থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার পর, পড়তে মোটেও ভালো লাগবে না। কিছুক্ষণ পড়ার পর খুব বিরক্তবোধ হবে। এই বিরক্তবোধের কারণে হাল ছাড়লে চলবে না। হাতে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়ে থাকলেও ঘুম পায় না। বইয়ের পাতায় একটু চোখ বুলালেই আমরা ঘুমে বিভোর হয়ে মাথা ঢলতে শুরু করি। অভ্যাস মানুষকে সহনশীল করে তোলে। ঘুম বা বিরক্তিবোধ দূর করতে, কিছুটা সময় বিরতি নিয়ে আবার পড়া চালিয়ে যেতে হবে। একসময় নিজেই খেয়াল করবেন পড়াশোনার প্রতি আপনি আসক্ত হয়ে গেছেন।
সময় বেঁধে বসুন
পরিকল্পনাহীনভাবে নয়, বরং সময় বেঁধে পড়তে বসুন। ধরুন সন্ধ্যা ৭টায় পড়তে বসবেন, রাত ১১টা পর্যন্ত পড়বেন। এর মাঝে পড়ার টেবিলে বইপত্র ছাড়া, ইলেকট্রনিকস ডিভাইস রাখবেন না। এই সময়টি শুধু আপনার পড়ার জন্যই বরাদ্দ থাকবে। সময় বেঁধে পড়তে বসলে, আপনার মাথায় পড়ার কাজটি মুখ্য হবে। নাহলে ফাঁকে একবার ৫ মিনিটের জন্য মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে দেখবেন এক ঘণ্টা চলে গেছে টের পাননি। অথবা পড়া ফেলে চলে গেছেন অন্য কোনো কাজে।
পরিহার করুন নেতিবাচক ভাবনা
যেকোনো বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা আপনার কার্যকরী মস্তিষ্ককে গ্রাস করতে পারে। তাই সব নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে থাকুন। পরীক্ষার ফলাফল, ক্যারিয়ার ইত্যাদি নিয়ে আগে থেকে অযথা চিন্তা করে লাভ নেই। অনেকেই এমনটা করেন। যার ফলে মনে সৃষ্টি হয় ভীতি। নষ্ট হয় মনোযোগ। পড়তে গেলে অস্থির লাগে। এ ছাড়া অন্য যেকোনো কারণে যদি আপনার মানসিক ট্রমা থেকে থাকে, আগে এ থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
নিজেকে রিওয়ার্ড দিন
মন না বসলেও পড়ার টেবিলে বই নিয়ে বসে থাকুন। হাতে কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস রাখবেন না। দেখবেন, মন ও মগজ ধীরে ধীরে পড়ায় আসক্ত হবে। সফলভাবে পড়ালেখা শুরু করার পর নিজেই নিজেকে ছোট্ট রিওয়ার্ড দিন। সেটা হতে পারে এক কাপ কফি, আইসক্রিম বা আপনার পছন্দের যেকোনো কিছু।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) তিন দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস (বিইউএফটিআইমান) কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। ১৪ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত।
১৮ ঘণ্টা আগেইতালির ইউনিভার্সিটি অব পিসা স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ময়মনসিংহ আঞ্চলিক কেন্দ্রের হল পরিবর্তন করা হয়েছে। পূর্বনির্ধারিত আনন্দ মোহন কলেজের পরিবর্তে লিখিত পরীক্ষা প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগে