নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষায় ঘোষিত ফলাফলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে আগের বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে। এ বছর পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। আগের বছর পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
তবে পাসের হার কমলেও আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার জিপি-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২৬৯ শিক্ষার্থী এবং গত বছর পেয়েছিল ৬ হাজার ৩৩৯ শিক্ষার্থী।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এ এম এম মুজিবুর রহমান এ ফল ঘোষণা করেন।
পাসের হার এবং জিপিএ-৫ উভয় ক্ষেত্রে পিছিয়ে ছাত্ররা
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, চট্টগ্রামে এবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ শিক্ষার্থী।
চট্টগ্রামে এবার উপস্থিত ছাত্রের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৮৩ এবং ছাত্রদের পাসের হার ৬৭ দশমিক ৭২ শতাংশ।
উপস্থিত ছাত্রীর সংখ্যা ৫৭ হাজার ৩৩৩ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৭২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। চট্টগ্রামে মোট ৪ হাজার ৫১০ ছাত্র এবং ৫ হাজার ৭৪৯ ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন পাসের হার
চট্টগ্রামে গত ৫ বছরের তুলনায় এবার পাসের হার সবচেয়ে কম ছিল। এবার পাসের হার পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২। এর আগে ২০২৩ সালে ৭৪ দশমিক ৪৫,২০২২ সালে ৮০ দশমিক ৫০,২০২১ সালে ৮৯ দশমিক ৩৯ এবং ২০২০ সালে অটো পাস পদ্ধতিতে শতভাগ পাসের হার ছিল।
শতভাগ পাস করেছে ১৩ কলেজের শিক্ষার্থী, কেউ পাস করেনি ৫ কলেজের শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন শতভাগ পাস করেছে এ রকম কলেজের সংখ্যা ১৩। তবে কেউ পাস করেনি এ রকম কলেজ রয়েছে ৫ টি। গত বছর শতভাগ পাস করেছিল ১২ কলেজের শিক্ষার্থীরা এবং কেউ পাস করেনি এ রকম কলেজের সংখ্যা ছিল ৩ টি।
৩ পার্বত্য জেলায় এগিয়ে রাঙামাটি
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন রাঙামাটি জেলায় পাসের হার ৬০ দশমিক ৩২ শতাংশ, খাগড়াছড়ি জেলায় ৫৯ দশমিক ৬৩ এবং বান্দরবান জেলায় ৫৯ দশমিক ৯০ শতাংশ।
উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষায় ঘোষিত ফলাফলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে আগের বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে। এ বছর পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। আগের বছর পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
তবে পাসের হার কমলেও আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার জিপি-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ২৬৯ শিক্ষার্থী এবং গত বছর পেয়েছিল ৬ হাজার ৩৩৯ শিক্ষার্থী।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এ এম এম মুজিবুর রহমান এ ফল ঘোষণা করেন।
পাসের হার এবং জিপিএ-৫ উভয় ক্ষেত্রে পিছিয়ে ছাত্ররা
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, চট্টগ্রামে এবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ শিক্ষার্থী।
চট্টগ্রামে এবার উপস্থিত ছাত্রের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৮৩ এবং ছাত্রদের পাসের হার ৬৭ দশমিক ৭২ শতাংশ।
উপস্থিত ছাত্রীর সংখ্যা ৫৭ হাজার ৩৩৩ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৭২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। চট্টগ্রামে মোট ৪ হাজার ৫১০ ছাত্র এবং ৫ হাজার ৭৪৯ ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন পাসের হার
চট্টগ্রামে গত ৫ বছরের তুলনায় এবার পাসের হার সবচেয়ে কম ছিল। এবার পাসের হার পাসের হার ৭০ দশমিক ৩২। এর আগে ২০২৩ সালে ৭৪ দশমিক ৪৫,২০২২ সালে ৮০ দশমিক ৫০,২০২১ সালে ৮৯ দশমিক ৩৯ এবং ২০২০ সালে অটো পাস পদ্ধতিতে শতভাগ পাসের হার ছিল।
শতভাগ পাস করেছে ১৩ কলেজের শিক্ষার্থী, কেউ পাস করেনি ৫ কলেজের শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন শতভাগ পাস করেছে এ রকম কলেজের সংখ্যা ১৩। তবে কেউ পাস করেনি এ রকম কলেজ রয়েছে ৫ টি। গত বছর শতভাগ পাস করেছিল ১২ কলেজের শিক্ষার্থীরা এবং কেউ পাস করেনি এ রকম কলেজের সংখ্যা ছিল ৩ টি।
৩ পার্বত্য জেলায় এগিয়ে রাঙামাটি
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন রাঙামাটি জেলায় পাসের হার ৬০ দশমিক ৩২ শতাংশ, খাগড়াছড়ি জেলায় ৫৯ দশমিক ৬৩ এবং বান্দরবান জেলায় ৫৯ দশমিক ৯০ শতাংশ।
পাঠকবন্ধুর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সেরা ২০ সংগঠককে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। বছরজুড়ে সারা দেশের বিভিন্ন শাখার সদস্যদের বিশেষ অবদানের জন্য এই সম্মাননা দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সেরা সংগঠকদের হাতে সম্মাননা হিসেবে সনদ ও বই তুলে দেন আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসান।
৫ মিনিট আগেইতালিতে মিলান ইউনিভার্সিটি এক্সিলেন্স বৃত্তি ২০২৫-২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২০ মিনিট আগেএইচএসসি পরীক্ষা শুধু একটি পরীক্ষা নয়, বরং ভবিষ্যতের গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি। চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ জুন থেকে তত্ত্বীয় পরীক্ষা শুরু হবে।
২৫ মিনিট আগে২০২৪ সালের ২ মে। পাঠাভ্যাস গড়ে তোলা, সৃজনশীলতা বিকাশ, কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক কার্যক্রমের লক্ষ্য নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে পাঠকবন্ধু। পাঠপ্রেমী কিছু উদ্যমী তরুণের হাত ধরে শুরু হওয়া এই যাত্রা গত শুক্রবার এক বছর পূর্ণ হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে