নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু হওয়া নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ের (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম) শ্রেণিকার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এটি কার্যকর করা হবে।
গত ১২ মার্চ প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (বিদ্যালয় -১) ইশরাত জাহান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিদ্যমান চালুকৃত ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয় অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি চালু ছিল, সেগুলোর ওই তিন শ্রেণির পাঠদান বন্ধ করা ও নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি না করার বিষয়ে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
বর্তমানে দেশের প্রাথমিক শিক্ষা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। ২০১০ সালে করা সর্বশেষ জাতীয় শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর অষ্টম শ্রেণি ও মাধ্যমিক শিক্ষার স্তর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত করার কথা বলা আছে। ২০১৩ সাল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি চালুর অনুমোদন দেওয়া শুরু হয়। ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল। যদিও সে উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়নি।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের মে মাসে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত করে তা অবৈতনিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তৎকালীন ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু হওয়া নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ের (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম) শ্রেণিকার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এটি কার্যকর করা হবে।
গত ১২ মার্চ প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (বিদ্যালয় -১) ইশরাত জাহান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিদ্যমান চালুকৃত ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয় অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি চালু ছিল, সেগুলোর ওই তিন শ্রেণির পাঠদান বন্ধ করা ও নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি না করার বিষয়ে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
বর্তমানে দেশের প্রাথমিক শিক্ষা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। ২০১০ সালে করা সর্বশেষ জাতীয় শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর অষ্টম শ্রেণি ও মাধ্যমিক শিক্ষার স্তর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত করার কথা বলা আছে। ২০১৩ সাল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি চালুর অনুমোদন দেওয়া শুরু হয়। ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল। যদিও সে উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়নি।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের মে মাসে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত করে তা অবৈতনিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তৎকালীন ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার।
বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ দিন আগেএই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২ দিন আগে