নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় গত বছরের তুলনায় কমেছে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। আর বেড়েছে শূণ্য পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। আজ বুধবার প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে ৩১ শতাংশ।
আজ প্রকাশিক পরীক্ষার ফলাফল থেকে জানা গেছে ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ২ হাজার ৬৩৭ কেন্দ্রে অংশ নেয় ৯ হাজার ১৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে শতভাগ পাস করেছে ১ হাজার ৩৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। গতবার এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৯৩৪। গতবারের তুলনায় শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ৬০৪টি।
এ ছাড়া এবার শূণ্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫০টি। যা গতবার ছিল ৫টি। অর্থাৎ গতবারের তুলনায় এবার শূণ্য পাস করা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৪৫টি।
আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এইচএসসির ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। এর আগে এইচএসসির ফলের সারসংক্ষেপ প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ও বোর্ড চেয়ারম্যানরা।
সাধারণত প্রতি বছর এপ্রিলে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হলেও বন্যাসহ বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যাওয়া এই পাবলিক পরীক্ষা ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর শুরু হয়। এতে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ৬ লাখ ২২ হাজার ৭৬৯ জন ছেলে ও পাঁচ লাখ ৮০ হাজার ৬১১ জন মেয়ে। এ বছর দুই হাজার ৬৪৯টি কেন্দ্র ও ৯ হাজার ১৮১টি প্রতিষ্ঠানে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এবারও এইচএসসি পরীক্ষা পুনর্বিন্যাস পাঠ্যসূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়। এইচএসসিতে এবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে নম্বর দেওয়া হয়।
যেভাবে ফল জানা যাবে
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইট -এ রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট নামানো যাবে। এ ছাড়া ওয়েবসাইটে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে ফলাফল নামাতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
ওয়েবসাইট ছাড়াও ফল প্রকাশের পর মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করা যাবে। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর, রোল নম্বর, পরীক্ষার বছর, টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
এবারের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় গত বছরের তুলনায় কমেছে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। আর বেড়েছে শূণ্য পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। আজ বুধবার প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে ৩১ শতাংশ।
আজ প্রকাশিক পরীক্ষার ফলাফল থেকে জানা গেছে ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ২ হাজার ৬৩৭ কেন্দ্রে অংশ নেয় ৯ হাজার ১৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে শতভাগ পাস করেছে ১ হাজার ৩৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী। গতবার এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৯৩৪। গতবারের তুলনায় শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ৬০৪টি।
এ ছাড়া এবার শূণ্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫০টি। যা গতবার ছিল ৫টি। অর্থাৎ গতবারের তুলনায় এবার শূণ্য পাস করা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৪৫টি।
আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এইচএসসির ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। এর আগে এইচএসসির ফলের সারসংক্ষেপ প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ও বোর্ড চেয়ারম্যানরা।
সাধারণত প্রতি বছর এপ্রিলে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হলেও বন্যাসহ বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যাওয়া এই পাবলিক পরীক্ষা ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর শুরু হয়। এতে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ৬ লাখ ২২ হাজার ৭৬৯ জন ছেলে ও পাঁচ লাখ ৮০ হাজার ৬১১ জন মেয়ে। এ বছর দুই হাজার ৬৪৯টি কেন্দ্র ও ৯ হাজার ১৮১টি প্রতিষ্ঠানে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এবারও এইচএসসি পরীক্ষা পুনর্বিন্যাস পাঠ্যসূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়। এইচএসসিতে এবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে নম্বর দেওয়া হয়।
যেভাবে ফল জানা যাবে
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইট -এ রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট নামানো যাবে। এ ছাড়া ওয়েবসাইটে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে ফলাফল নামাতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
ওয়েবসাইট ছাড়াও ফল প্রকাশের পর মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করা যাবে। এ ক্ষেত্রে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর, রোল নম্বর, পরীক্ষার বছর, টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১ দিন আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১ দিন আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১ দিন আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১ দিন আগে