নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফল ঘোষণা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ও মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এবং স্থানীয়ভাবে বিভাগীয় উপপরিচালকের কার্যালয়, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় এবং উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় থেকে জানা যাবে।
পরীক্ষায় ভালো ফলের ভিত্তিতে সারা দেশের ৮২ হাজার ৩৮৩ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। এর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ৩৩ হাজার এবং সাধারণ গ্রেডে ৪৯ হাজার ৩৮৩ জন। ট্যালেন্টপুলে বৃত্তিপ্রাপ্তরা মাসে ৩০০ টাকা এবং সাধারণ গ্রেডে ২২৫ টাকা করে বৃত্তি পাবে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বৃত্তি পাবে। এ ছাড়া উভয় গ্রেডের শিক্ষার্থীরা বই কেনার জন্য এককালীন ২২৫ টাকা পাবে।
ফল প্রকাশের সময় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত।
২০০৯ সালে জাতীয়ভাবে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য পিইসি পরীক্ষা শুরু করে সরকার। প্রথমে শুধু সাধারণ ধারার শিক্ষায় এটি সীমাবদ্ধ ছিল। পরে মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী (পঞ্চম শ্রেণির সমমান) পরীক্ষাও চালু করা হয়। এরপর থেকে এই পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতেই বৃত্তি দেওয়া হতো। এর আগে শিক্ষার্থীদের পৃথকভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হতো। করোনা সংক্রমণের কারণে গত দুই বছর পিইসি পরীক্ষা হয়নি। ফলে দেওয়া হয়নি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি।
এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমেও এই পরীক্ষার কথা নেই। একবারে দশম শ্রেণিতে গিয়ে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি ও সমমান) নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আগামী বছর থেকে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে।
গত ২৮ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে মেধা বৃত্তি প্রদানের বিকল্প মেধা যাচাই পদ্ধতিবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় চলতি বছর প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষক ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ এবং নারী শিক্ষক ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৬ জন। আর শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ ৪৪৫।
আরও খবর পড়ুন:
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ফল ঘোষণা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ও মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এবং স্থানীয়ভাবে বিভাগীয় উপপরিচালকের কার্যালয়, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় এবং উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় থেকে জানা যাবে।
পরীক্ষায় ভালো ফলের ভিত্তিতে সারা দেশের ৮২ হাজার ৩৮৩ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। এর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ৩৩ হাজার এবং সাধারণ গ্রেডে ৪৯ হাজার ৩৮৩ জন। ট্যালেন্টপুলে বৃত্তিপ্রাপ্তরা মাসে ৩০০ টাকা এবং সাধারণ গ্রেডে ২২৫ টাকা করে বৃত্তি পাবে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বৃত্তি পাবে। এ ছাড়া উভয় গ্রেডের শিক্ষার্থীরা বই কেনার জন্য এককালীন ২২৫ টাকা পাবে।
ফল প্রকাশের সময় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত।
২০০৯ সালে জাতীয়ভাবে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য পিইসি পরীক্ষা শুরু করে সরকার। প্রথমে শুধু সাধারণ ধারার শিক্ষায় এটি সীমাবদ্ধ ছিল। পরে মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী (পঞ্চম শ্রেণির সমমান) পরীক্ষাও চালু করা হয়। এরপর থেকে এই পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতেই বৃত্তি দেওয়া হতো। এর আগে শিক্ষার্থীদের পৃথকভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হতো। করোনা সংক্রমণের কারণে গত দুই বছর পিইসি পরীক্ষা হয়নি। ফলে দেওয়া হয়নি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি।
এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমেও এই পরীক্ষার কথা নেই। একবারে দশম শ্রেণিতে গিয়ে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি ও সমমান) নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আগামী বছর থেকে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে।
গত ২৮ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে মেধা বৃত্তি প্রদানের বিকল্প মেধা যাচাই পদ্ধতিবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় চলতি বছর প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষক ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ এবং নারী শিক্ষক ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৬ জন। আর শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ ৪৪৫।
আরও খবর পড়ুন:
রেকর্ডিং শোনার আগে পরীক্ষা প্রস্তুতির অনুশীলনে কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কেন করতে হবে ইত্যাদি বিশদভাবে বর্ণনা করা হলো। এখানে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
৪৩ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগে