নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ঘাটতি দূর করার জন্য অধ্যাপকদের নিয়ে ‘রিসোর্স পুল’ গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। আজ সোমবার ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত ‘ব্লেন্ডেড শিক্ষাবিষয়ক মহাপরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ইউজিসির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. হাসিনা খান।
অধ্যাপক আলমগীর বলেন, ‘নতুন প্রতিষ্ঠিত ও প্রান্তিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ও দক্ষ শিক্ষকের সংকট রয়েছে। ব্লেন্ডেড শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে বিষয়ভিত্তিক দক্ষ ও অভিজ্ঞ অধ্যাপকদের নিয়ে রিসোর্স পুল গঠন করে শিখন ঘাটতি দূর করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
সব বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্লেন্ডেড শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়ে ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে সময়োপযোগী বেশ কিছু নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এসব নীতিমালার বাস্তবায়ন অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়।’
অধ্যাপক হাসিনা খান বলেন, ‘ব্লেন্ডেড শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষাকে অংশগ্রহণমূলক করা, শিক্ষার্থীদের মানসিক দক্ষতা ও সমস্যার সমাধানসহ আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম হবে।’
এ ছাড়া তিনি ব্লেন্ডেড শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রয়োজনীয় আইসিটি অবকাঠামো গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায় ‘উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ব্লেন্ডেড শিক্ষা মহাপরিকল্পনা’ তুলে ধরেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মুহাইমিন আস সাকিব এবং ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং রোডম্যাপ: কস্ট মডেলিং অ্যান্ড অ্যাস্টিমেশন’ বিষয় তুলে ধরেন বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন নেটওয়ার্কের (বিডিরেন) সিইও মোহাম্মদ তৌরিত।
ইউজিসির অতিরিক্ত পরিচালক বিষ্ণু মল্লিকের সঞ্চালনায় কর্মশালায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ৩১টি পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, আইকিউএসি ও আইসিটির পরিচালক ও মনোনীত প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, সশরীরে ও অনলাইন শিক্ষা সমন্বিত করে উচ্চশিক্ষার জন্য ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করেছে ইউজিসি। উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশ যেন পিছিয়ে না পড়ে, সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে খসড়া নীতিমালায়। এ ছাড়া, ক্লাসরুম শিক্ষা অধিক অংশগ্রহণমূলক করা, শিক্ষার্থীদের কার্যকরভাবে শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত এবং শিখন-শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় ইতিবাচক প্রভাব রাখার উদ্দেশ্যে এই নীতিমালা করা হয়েছে।
নতুন প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ঘাটতি দূর করার জন্য অধ্যাপকদের নিয়ে ‘রিসোর্স পুল’ গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। আজ সোমবার ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত ‘ব্লেন্ডেড শিক্ষাবিষয়ক মহাপরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এ তথ্য জানান। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ইউজিসির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. হাসিনা খান।
অধ্যাপক আলমগীর বলেন, ‘নতুন প্রতিষ্ঠিত ও প্রান্তিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক ও দক্ষ শিক্ষকের সংকট রয়েছে। ব্লেন্ডেড শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে বিষয়ভিত্তিক দক্ষ ও অভিজ্ঞ অধ্যাপকদের নিয়ে রিসোর্স পুল গঠন করে শিখন ঘাটতি দূর করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
সব বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্লেন্ডেড শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়ে ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে সময়োপযোগী বেশ কিছু নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এসব নীতিমালার বাস্তবায়ন অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়।’
অধ্যাপক হাসিনা খান বলেন, ‘ব্লেন্ডেড শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষাকে অংশগ্রহণমূলক করা, শিক্ষার্থীদের মানসিক দক্ষতা ও সমস্যার সমাধানসহ আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম হবে।’
এ ছাড়া তিনি ব্লেন্ডেড শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রয়োজনীয় আইসিটি অবকাঠামো গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায় ‘উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ব্লেন্ডেড শিক্ষা মহাপরিকল্পনা’ তুলে ধরেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মুহাইমিন আস সাকিব এবং ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং রোডম্যাপ: কস্ট মডেলিং অ্যান্ড অ্যাস্টিমেশন’ বিষয় তুলে ধরেন বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যান্ড এডুকেশন নেটওয়ার্কের (বিডিরেন) সিইও মোহাম্মদ তৌরিত।
ইউজিসির অতিরিক্ত পরিচালক বিষ্ণু মল্লিকের সঞ্চালনায় কর্মশালায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের ৩১টি পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, আইকিউএসি ও আইসিটির পরিচালক ও মনোনীত প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, সশরীরে ও অনলাইন শিক্ষা সমন্বিত করে উচ্চশিক্ষার জন্য ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং’ নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করেছে ইউজিসি। উচ্চশিক্ষায় বাংলাদেশ যেন পিছিয়ে না পড়ে, সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে খসড়া নীতিমালায়। এ ছাড়া, ক্লাসরুম শিক্ষা অধিক অংশগ্রহণমূলক করা, শিক্ষার্থীদের কার্যকরভাবে শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত এবং শিখন-শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় ইতিবাচক প্রভাব রাখার উদ্দেশ্যে এই নীতিমালা করা হয়েছে।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৬ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৭ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৭ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৭ ঘণ্টা আগে