রাবি প্রতিনিধি
চলতি মাসেই ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলসমূহ খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। রোববার বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে শিক্ষার্থীরা এ দাবি জানান।
এ ছাড়া ভর্তি পরীক্ষার সময় মেস মালিকেরা যেন মেসের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া এবং ক্যাম্পাসেই ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের ব্যবস্থা করারও দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচিতে ছাত্র ইউনিয়ন রাবি সংসদের সভাপতি শাকিলা খাতুন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু বিভাগ পরীক্ষা নিচ্ছে। এ মাসেই আরও কিছু বিভাগের পরীক্ষা শুরু হবে। ফলে মেসে শিক্ষার্থীদের সিট সংকট তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা মেসে গাদাগাদি করে থাকছে। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। অথচ হল খোলা থাকলে শিক্ষার্থীরা আরও নিরাপদে থাকতে পারবে। স্বাস্থ্যবিধির দোহাই দিয়ে প্রশাসন যে হল বন্ধ রেখেছে তা কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। পরীক্ষার তারিখ ঘোষণার সঙ্গে প্রশাসনের উচিত ছিল হল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া।
গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আবুল কালাম আজাদ বলেন, অধিকাংশ বিভাগের পরীক্ষা শুরু হওয়ায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে চলে এসেছে। কিন্তু এরপরেও ক্যাম্পাস ও হল বন্ধ রাখা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
রাবি শাখা ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত হোসেন মিলনের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে বিভিন্ন বিভাগের ২৫-৩০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা হল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সময় বেঁধে দেন। অন্যথায় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা শেষে উপাচার্য গণমাধ্যমকে বলেন, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সভা রয়েছে। সভায় হল ও ক্যাম্পাস খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারব।
চলতি মাসেই ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলসমূহ খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। রোববার বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে শিক্ষার্থীরা এ দাবি জানান।
এ ছাড়া ভর্তি পরীক্ষার সময় মেস মালিকেরা যেন মেসের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া এবং ক্যাম্পাসেই ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের ব্যবস্থা করারও দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচিতে ছাত্র ইউনিয়ন রাবি সংসদের সভাপতি শাকিলা খাতুন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু বিভাগ পরীক্ষা নিচ্ছে। এ মাসেই আরও কিছু বিভাগের পরীক্ষা শুরু হবে। ফলে মেসে শিক্ষার্থীদের সিট সংকট তৈরি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা মেসে গাদাগাদি করে থাকছে। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। অথচ হল খোলা থাকলে শিক্ষার্থীরা আরও নিরাপদে থাকতে পারবে। স্বাস্থ্যবিধির দোহাই দিয়ে প্রশাসন যে হল বন্ধ রেখেছে তা কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়। পরীক্ষার তারিখ ঘোষণার সঙ্গে প্রশাসনের উচিত ছিল হল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া।
গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আবুল কালাম আজাদ বলেন, অধিকাংশ বিভাগের পরীক্ষা শুরু হওয়ায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে চলে এসেছে। কিন্তু এরপরেও ক্যাম্পাস ও হল বন্ধ রাখা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
রাবি শাখা ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত হোসেন মিলনের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে বিভিন্ন বিভাগের ২৫-৩০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা হল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সময় বেঁধে দেন। অন্যথায় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা শেষে উপাচার্য গণমাধ্যমকে বলেন, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সভা রয়েছে। সভায় হল ও ক্যাম্পাস খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
১০ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাসে রাজনীতিতে সহাবস্থান ও সম্প্রীতির নমুনা তৈরি করতে চান ইয়াসিন আরাফাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন এই প্যানেল দিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদকে (ডাকসু) সত্যিকার অর্থেই শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জায়গা হিসেবে প্রস্তুত করবেন মো. নাঈম হাসান। ডাকসু নির্বাচনে তিনি ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী। ছাত্র ইউনিয়ন (মাহির-বাহাউদ্দিন), সমাজতান্ত্রিক...
১০ ঘণ্টা আগে