শিক্ষা ডেস্ক
বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেন স্বপ্ন ছোঁয়ার ব্যাপার। তবে এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়ার পেছনে লুকিয়ে থাকে দীর্ঘ প্রস্তুতি, অধ্যবসায়, আত্মবিশ্বাস আর একটি নিয়মিত জীবনযাপন। কারণ হার্ভার্ড, এমআইটি, অক্সফোর্ড বা স্ট্যানফোর্ডের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায় কড়া নাড়তে হলে আপনাকে হতে হবে অন্যদের থেকে ভিন্ন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদনের সময় আপনার জীবনযাত্রা, অর্জন আর অভিজ্ঞতাকে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যেন তা পড়ে বোঝা যায়—আপনি কে, কোন বিষয়ে দক্ষ এবং সমাজের জন্য আপনার স্বপ্ন কী। আপনার আবেদনপত্র যেন হয় একটি গল্প; যার প্রতিটি বাক্যে ফুটে ওঠে আপনার পরিশ্রম, কৌতূহল আর নেতৃত্বগুণ।
দরকার বৈচিত্র্যপূর্ণ কাজে সম্পৃক্ততা
অনেকেই ভাবেন, আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াড বা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। যদিও তা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু সেটিই একমাত্র পথ নয়। আপনি যদি প্রোগ্রামিং-বিষয়ক কোনো ওয়েবসাইটে কাজ করে থাকেন, গণিত ক্যাম্পে শিক্ষকতা করেন বা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সমাজের জন্য কিছু করেন; সেসব অভিজ্ঞতাও আপনাকে ব্যতিক্রম করে তুলতে পারে। এমন কাজ বেছে নিতে হবে, যেটা দীর্ঘ মেয়াদে আপনার আগ্রহের পরিচায়ক এবং যার মাধ্যমে আপনি অন্যদের উপকারে আসতে পারেন।
নেতৃত্ব, পরিশ্রম আর শেখার মনোভাব
একজন হেডগার্ল হিসেবে দায়িত্ব পালন, ক্লাসরুম পরিচালনা বা ক্যাম্প সংগঠনের দায়িত্ব গ্রহণ; এসবই শেখায় নেতৃত্ব, সময় ব্যবস্থাপনা আর ধৈর্য। আপনার অভিজ্ঞতা যদি প্রমাণ করে আপনি কঠিন সময়েও দায়িত্ব নিয়েছেন, সমস্যা সমাধানে এগিয়ে এসেছেন; তবে তা অন্যদের থেকে আপনাকে আলাদা করে তুলবে।
বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পছন্দ
বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উচ্চ নম্বরধারীদের খোঁজে না, তারা খোঁজে ভবিষ্যতের সেই মানুষটিকে; যিনি একদিন পৃথিবীর জন্য ইতিবাচক কিছু করবেন। কেউ হয়তো প্রযুক্তির মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে আগ্রহী, কেউ পরিবেশ রক্ষায় সক্রিয়, কেউ আবার মানুষের জীবনে সরাসরি পরিবর্তন আনার স্বপ্ন দেখে। ভর্তি কমিটির চোখে এসবই সবচেয়ে মূল্যবান।
এখানে প্রতিযোগিতা তীব্র, তাই প্রয়োজন নিজেকে গড়ে তোলার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। নম্বরের পেছনে ছুটে নয়; বরং শেখার আনন্দ, নেতৃত্বের সাহস আর সমাজে অবদান রাখার মানসিকতা নিয়ে এগোলে, তবেই সম্ভব সত্যিকারের স্বপ্নপূরণ। কারণ, দিন শেষে একটি মেডেল নয়; দৃষ্টিভঙ্গি, দায়বদ্ধতা আর পার্থক্য গড়ে তোলার ক্ষমতাই আপনাকে পৌঁছে দেবে স্বপ্নের দ্বারপ্রান্তে।
বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেন স্বপ্ন ছোঁয়ার ব্যাপার। তবে এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়ার পেছনে লুকিয়ে থাকে দীর্ঘ প্রস্তুতি, অধ্যবসায়, আত্মবিশ্বাস আর একটি নিয়মিত জীবনযাপন। কারণ হার্ভার্ড, এমআইটি, অক্সফোর্ড বা স্ট্যানফোর্ডের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায় কড়া নাড়তে হলে আপনাকে হতে হবে অন্যদের থেকে ভিন্ন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদনের সময় আপনার জীবনযাত্রা, অর্জন আর অভিজ্ঞতাকে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে, যেন তা পড়ে বোঝা যায়—আপনি কে, কোন বিষয়ে দক্ষ এবং সমাজের জন্য আপনার স্বপ্ন কী। আপনার আবেদনপত্র যেন হয় একটি গল্প; যার প্রতিটি বাক্যে ফুটে ওঠে আপনার পরিশ্রম, কৌতূহল আর নেতৃত্বগুণ।
দরকার বৈচিত্র্যপূর্ণ কাজে সম্পৃক্ততা
অনেকেই ভাবেন, আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াড বা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। যদিও তা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু সেটিই একমাত্র পথ নয়। আপনি যদি প্রোগ্রামিং-বিষয়ক কোনো ওয়েবসাইটে কাজ করে থাকেন, গণিত ক্যাম্পে শিক্ষকতা করেন বা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সমাজের জন্য কিছু করেন; সেসব অভিজ্ঞতাও আপনাকে ব্যতিক্রম করে তুলতে পারে। এমন কাজ বেছে নিতে হবে, যেটা দীর্ঘ মেয়াদে আপনার আগ্রহের পরিচায়ক এবং যার মাধ্যমে আপনি অন্যদের উপকারে আসতে পারেন।
নেতৃত্ব, পরিশ্রম আর শেখার মনোভাব
একজন হেডগার্ল হিসেবে দায়িত্ব পালন, ক্লাসরুম পরিচালনা বা ক্যাম্প সংগঠনের দায়িত্ব গ্রহণ; এসবই শেখায় নেতৃত্ব, সময় ব্যবস্থাপনা আর ধৈর্য। আপনার অভিজ্ঞতা যদি প্রমাণ করে আপনি কঠিন সময়েও দায়িত্ব নিয়েছেন, সমস্যা সমাধানে এগিয়ে এসেছেন; তবে তা অন্যদের থেকে আপনাকে আলাদা করে তুলবে।
বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পছন্দ
বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উচ্চ নম্বরধারীদের খোঁজে না, তারা খোঁজে ভবিষ্যতের সেই মানুষটিকে; যিনি একদিন পৃথিবীর জন্য ইতিবাচক কিছু করবেন। কেউ হয়তো প্রযুক্তির মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে আগ্রহী, কেউ পরিবেশ রক্ষায় সক্রিয়, কেউ আবার মানুষের জীবনে সরাসরি পরিবর্তন আনার স্বপ্ন দেখে। ভর্তি কমিটির চোখে এসবই সবচেয়ে মূল্যবান।
এখানে প্রতিযোগিতা তীব্র, তাই প্রয়োজন নিজেকে গড়ে তোলার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। নম্বরের পেছনে ছুটে নয়; বরং শেখার আনন্দ, নেতৃত্বের সাহস আর সমাজে অবদান রাখার মানসিকতা নিয়ে এগোলে, তবেই সম্ভব সত্যিকারের স্বপ্নপূরণ। কারণ, দিন শেষে একটি মেডেল নয়; দৃষ্টিভঙ্গি, দায়বদ্ধতা আর পার্থক্য গড়ে তোলার ক্ষমতাই আপনাকে পৌঁছে দেবে স্বপ্নের দ্বারপ্রান্তে।
বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
১ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
১ দিন আগেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ দিন আগেএই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২ দিন আগে