মুসাররাত আবির

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কারণ, ক্লাস করতে গিয়ে দেখা যায় অনেকেই অন্যমনস্ক হয়ে যান, কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে থাকেন। তাই আজ থাকছে অনলাইনে পড়াশোনা করার ৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা।
আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলো বন্ধ করে দেবেন, তখন আর মনোযোগ হারাবেন না। মনে করুন, আপনি জুমে ক্লাস করবেন। ক্লাস শুরুর ৫ মিনিট আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করে দিন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, পড়াশোনা-সংক্রান্ত নয়—এমন সব সাইট বা অ্যাপ বন্ধ করে লেকচার বা স্লাইডের দিকে মনোযোগ দিন।
নির্দিষ্ট সময়ে ফোন রাখুন
পড়াশোনার সময় প্রায়ই ফোনটা ব্যবহার করার জন্য হাত নিশপিশ করতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস করার আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করলে হয়তো বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। তাই এ ঝক্কি এড়াতে কিছু অ্যাপ দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার করতে পারেন। এমন অনেক অ্যাপ আছে, যেগুলো ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্লক করা যায়। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে টাইমার যুক্ত করে দেয়। ধরা যাক, আপনি ঠিক করলেন আজকে সব মিলিয়ে ১ ঘণ্টা ফেসবুক চালাবেন। তাই যখনই ১ ঘণ্টা হয়ে যাবে, তখনই ওই দিনের জন্য সেই অ্যাপটি আর ওপেন হবে না।
ফোন বন্ধ করে দিন
এত কিছু করেও যদি আসক্তি কমাতে না পারেন, তাহলে ডেস্কটপে পড়ুন এবং এ সময় ফোন বন্ধ করে দিন বা অন্য ঘরে রেখে আসুন। তাহলে যতবারই ফোন চালু করার জন্য হাতে নেবেন বা চেয়ার ছেড়ে উঠে অন্য ঘর থেকে ফোন আনতে যাবেন, ততবারই আপনার পড়ার কথা মনে হবে।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
দিনের কোন সময়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন, সেটি ঠিক করার জন্য একটি ক্যালেন্ডার বানিয়ে ফেলুন। প্রথমে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে কোন সময়টা নেওয়া উচিত, সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড কাজে লাগাতে পারেন। যেমন আপনার ক্লাস যদি সকাল ১০টায় শুরু হয়, তাহলে ৯:৩০-এ ২০ মিনিটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। একটানা অনলাইন ক্লাসের মাঝে যদি ১৫-২০ মিনিটের ব্রেক থাকে, তাহলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।
সময় কোথায় খরচ হচ্ছে
সবার ফোনের সেটিংসে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে আপনি দেখতে পারবেন ঠিক কোন অ্যাপে আপনার কত বেশি সময় যাচ্ছে। যেসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বেশি ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ব্যবহার কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য ওপরের ধাপগুলো থেকে আইডিয়া নিতে পারেন।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না
অনলাইন ক্লাসে যেহেতু টিচাররা আমাদের দেখতে পান না, সে জন্য দেখা যায় যে হয়তো স্ট্যাটিস্টিকস ক্লাস হচ্ছে, আপনি শুনছেনও লেকচার, কিন্তু নোট করছেন ইকোনমিকসের কোনো চ্যাপ্টার। এভাবে পড়াশোনা করলে আসলে কিছুই মনে থাকবে না। তাই যা-ই করবেন, মনোযোগ একটা দিকে রেখেই করবেন।
মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান
ক্লাস বা পড়ার মাঝে বিরতি নিতে চাইলে কেন ফোনই ধরতে হবে? চাইলে তো অন্য কিছুও করা যায়। এই যেমন, এক রুম থেকে আরেক রুমে হেঁটে আসতে পারেন। কোনো বইয়ের ৪-৫ পাতা পড়ে ফেলতে পারেন বা দু-একটা গানই শুনে ফেলুন। সব সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ না হয়ে মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়াটাই শ্রেয়।
সূত্র: ইট ইওর ক্যারিয়ার

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কারণ, ক্লাস করতে গিয়ে দেখা যায় অনেকেই অন্যমনস্ক হয়ে যান, কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে থাকেন। তাই আজ থাকছে অনলাইনে পড়াশোনা করার ৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা।
আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলো বন্ধ করে দেবেন, তখন আর মনোযোগ হারাবেন না। মনে করুন, আপনি জুমে ক্লাস করবেন। ক্লাস শুরুর ৫ মিনিট আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করে দিন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, পড়াশোনা-সংক্রান্ত নয়—এমন সব সাইট বা অ্যাপ বন্ধ করে লেকচার বা স্লাইডের দিকে মনোযোগ দিন।
নির্দিষ্ট সময়ে ফোন রাখুন
পড়াশোনার সময় প্রায়ই ফোনটা ব্যবহার করার জন্য হাত নিশপিশ করতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস করার আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করলে হয়তো বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। তাই এ ঝক্কি এড়াতে কিছু অ্যাপ দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার করতে পারেন। এমন অনেক অ্যাপ আছে, যেগুলো ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্লক করা যায়। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে টাইমার যুক্ত করে দেয়। ধরা যাক, আপনি ঠিক করলেন আজকে সব মিলিয়ে ১ ঘণ্টা ফেসবুক চালাবেন। তাই যখনই ১ ঘণ্টা হয়ে যাবে, তখনই ওই দিনের জন্য সেই অ্যাপটি আর ওপেন হবে না।
ফোন বন্ধ করে দিন
এত কিছু করেও যদি আসক্তি কমাতে না পারেন, তাহলে ডেস্কটপে পড়ুন এবং এ সময় ফোন বন্ধ করে দিন বা অন্য ঘরে রেখে আসুন। তাহলে যতবারই ফোন চালু করার জন্য হাতে নেবেন বা চেয়ার ছেড়ে উঠে অন্য ঘর থেকে ফোন আনতে যাবেন, ততবারই আপনার পড়ার কথা মনে হবে।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
দিনের কোন সময়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন, সেটি ঠিক করার জন্য একটি ক্যালেন্ডার বানিয়ে ফেলুন। প্রথমে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে কোন সময়টা নেওয়া উচিত, সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড কাজে লাগাতে পারেন। যেমন আপনার ক্লাস যদি সকাল ১০টায় শুরু হয়, তাহলে ৯:৩০-এ ২০ মিনিটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। একটানা অনলাইন ক্লাসের মাঝে যদি ১৫-২০ মিনিটের ব্রেক থাকে, তাহলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।
সময় কোথায় খরচ হচ্ছে
সবার ফোনের সেটিংসে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে আপনি দেখতে পারবেন ঠিক কোন অ্যাপে আপনার কত বেশি সময় যাচ্ছে। যেসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বেশি ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ব্যবহার কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য ওপরের ধাপগুলো থেকে আইডিয়া নিতে পারেন।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না
অনলাইন ক্লাসে যেহেতু টিচাররা আমাদের দেখতে পান না, সে জন্য দেখা যায় যে হয়তো স্ট্যাটিস্টিকস ক্লাস হচ্ছে, আপনি শুনছেনও লেকচার, কিন্তু নোট করছেন ইকোনমিকসের কোনো চ্যাপ্টার। এভাবে পড়াশোনা করলে আসলে কিছুই মনে থাকবে না। তাই যা-ই করবেন, মনোযোগ একটা দিকে রেখেই করবেন।
মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান
ক্লাস বা পড়ার মাঝে বিরতি নিতে চাইলে কেন ফোনই ধরতে হবে? চাইলে তো অন্য কিছুও করা যায়। এই যেমন, এক রুম থেকে আরেক রুমে হেঁটে আসতে পারেন। কোনো বইয়ের ৪-৫ পাতা পড়ে ফেলতে পারেন বা দু-একটা গানই শুনে ফেলুন। সব সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ না হয়ে মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়াটাই শ্রেয়।
সূত্র: ইট ইওর ক্যারিয়ার
মুসাররাত আবির

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কারণ, ক্লাস করতে গিয়ে দেখা যায় অনেকেই অন্যমনস্ক হয়ে যান, কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে থাকেন। তাই আজ থাকছে অনলাইনে পড়াশোনা করার ৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা।
আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলো বন্ধ করে দেবেন, তখন আর মনোযোগ হারাবেন না। মনে করুন, আপনি জুমে ক্লাস করবেন। ক্লাস শুরুর ৫ মিনিট আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করে দিন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, পড়াশোনা-সংক্রান্ত নয়—এমন সব সাইট বা অ্যাপ বন্ধ করে লেকচার বা স্লাইডের দিকে মনোযোগ দিন।
নির্দিষ্ট সময়ে ফোন রাখুন
পড়াশোনার সময় প্রায়ই ফোনটা ব্যবহার করার জন্য হাত নিশপিশ করতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস করার আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করলে হয়তো বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। তাই এ ঝক্কি এড়াতে কিছু অ্যাপ দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার করতে পারেন। এমন অনেক অ্যাপ আছে, যেগুলো ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্লক করা যায়। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে টাইমার যুক্ত করে দেয়। ধরা যাক, আপনি ঠিক করলেন আজকে সব মিলিয়ে ১ ঘণ্টা ফেসবুক চালাবেন। তাই যখনই ১ ঘণ্টা হয়ে যাবে, তখনই ওই দিনের জন্য সেই অ্যাপটি আর ওপেন হবে না।
ফোন বন্ধ করে দিন
এত কিছু করেও যদি আসক্তি কমাতে না পারেন, তাহলে ডেস্কটপে পড়ুন এবং এ সময় ফোন বন্ধ করে দিন বা অন্য ঘরে রেখে আসুন। তাহলে যতবারই ফোন চালু করার জন্য হাতে নেবেন বা চেয়ার ছেড়ে উঠে অন্য ঘর থেকে ফোন আনতে যাবেন, ততবারই আপনার পড়ার কথা মনে হবে।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
দিনের কোন সময়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন, সেটি ঠিক করার জন্য একটি ক্যালেন্ডার বানিয়ে ফেলুন। প্রথমে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে কোন সময়টা নেওয়া উচিত, সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড কাজে লাগাতে পারেন। যেমন আপনার ক্লাস যদি সকাল ১০টায় শুরু হয়, তাহলে ৯:৩০-এ ২০ মিনিটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। একটানা অনলাইন ক্লাসের মাঝে যদি ১৫-২০ মিনিটের ব্রেক থাকে, তাহলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।
সময় কোথায় খরচ হচ্ছে
সবার ফোনের সেটিংসে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে আপনি দেখতে পারবেন ঠিক কোন অ্যাপে আপনার কত বেশি সময় যাচ্ছে। যেসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বেশি ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ব্যবহার কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য ওপরের ধাপগুলো থেকে আইডিয়া নিতে পারেন।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না
অনলাইন ক্লাসে যেহেতু টিচাররা আমাদের দেখতে পান না, সে জন্য দেখা যায় যে হয়তো স্ট্যাটিস্টিকস ক্লাস হচ্ছে, আপনি শুনছেনও লেকচার, কিন্তু নোট করছেন ইকোনমিকসের কোনো চ্যাপ্টার। এভাবে পড়াশোনা করলে আসলে কিছুই মনে থাকবে না। তাই যা-ই করবেন, মনোযোগ একটা দিকে রেখেই করবেন।
মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান
ক্লাস বা পড়ার মাঝে বিরতি নিতে চাইলে কেন ফোনই ধরতে হবে? চাইলে তো অন্য কিছুও করা যায়। এই যেমন, এক রুম থেকে আরেক রুমে হেঁটে আসতে পারেন। কোনো বইয়ের ৪-৫ পাতা পড়ে ফেলতে পারেন বা দু-একটা গানই শুনে ফেলুন। সব সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ না হয়ে মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়াটাই শ্রেয়।
সূত্র: ইট ইওর ক্যারিয়ার

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কারণ, ক্লাস করতে গিয়ে দেখা যায় অনেকেই অন্যমনস্ক হয়ে যান, কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে থাকেন। তাই আজ থাকছে অনলাইনে পড়াশোনা করার ৭টি উপায় নিয়ে আলোচনা।
আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলো বন্ধ করে দেবেন, তখন আর মনোযোগ হারাবেন না। মনে করুন, আপনি জুমে ক্লাস করবেন। ক্লাস শুরুর ৫ মিনিট আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করে দিন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়াই নয়, পড়াশোনা-সংক্রান্ত নয়—এমন সব সাইট বা অ্যাপ বন্ধ করে লেকচার বা স্লাইডের দিকে মনোযোগ দিন।
নির্দিষ্ট সময়ে ফোন রাখুন
পড়াশোনার সময় প্রায়ই ফোনটা ব্যবহার করার জন্য হাত নিশপিশ করতে থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস করার আগে সব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট বন্ধ করলে হয়তো বাড়তি ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। তাই এ ঝক্কি এড়াতে কিছু অ্যাপ দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার করতে পারেন। এমন অনেক অ্যাপ আছে, যেগুলো ব্যবহারের পর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্লক করা যায়। যেমন কিছু কিছু অ্যাপ আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে টাইমার যুক্ত করে দেয়। ধরা যাক, আপনি ঠিক করলেন আজকে সব মিলিয়ে ১ ঘণ্টা ফেসবুক চালাবেন। তাই যখনই ১ ঘণ্টা হয়ে যাবে, তখনই ওই দিনের জন্য সেই অ্যাপটি আর ওপেন হবে না।
ফোন বন্ধ করে দিন
এত কিছু করেও যদি আসক্তি কমাতে না পারেন, তাহলে ডেস্কটপে পড়ুন এবং এ সময় ফোন বন্ধ করে দিন বা অন্য ঘরে রেখে আসুন। তাহলে যতবারই ফোন চালু করার জন্য হাতে নেবেন বা চেয়ার ছেড়ে উঠে অন্য ঘর থেকে ফোন আনতে যাবেন, ততবারই আপনার পড়ার কথা মনে হবে।
ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
দিনের কোন সময়ে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন, সেটি ঠিক করার জন্য একটি ক্যালেন্ডার বানিয়ে ফেলুন। প্রথমে হয়তো বুঝতে পারবেন না যে কোন সময়টা নেওয়া উচিত, সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড কাজে লাগাতে পারেন। যেমন আপনার ক্লাস যদি সকাল ১০টায় শুরু হয়, তাহলে ৯:৩০-এ ২০ মিনিটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন। একটানা অনলাইন ক্লাসের মাঝে যদি ১৫-২০ মিনিটের ব্রেক থাকে, তাহলে ১০-১৫ মিনিটের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।
সময় কোথায় খরচ হচ্ছে
সবার ফোনের সেটিংসে ‘স্ক্রিন টাইম’ বলে একটা অপশন আছে। সেখানে গিয়ে আপনি দেখতে পারবেন ঠিক কোন অ্যাপে আপনার কত বেশি সময় যাচ্ছে। যেসব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বেশি ব্যবহার করছেন, সেগুলোর ব্যবহার কীভাবে কমানো যায়, সে জন্য ওপরের ধাপগুলো থেকে আইডিয়া নিতে পারেন।
একসঙ্গে একাধিক কাজ করবেন না
অনলাইন ক্লাসে যেহেতু টিচাররা আমাদের দেখতে পান না, সে জন্য দেখা যায় যে হয়তো স্ট্যাটিস্টিকস ক্লাস হচ্ছে, আপনি শুনছেনও লেকচার, কিন্তু নোট করছেন ইকোনমিকসের কোনো চ্যাপ্টার। এভাবে পড়াশোনা করলে আসলে কিছুই মনে থাকবে না। তাই যা-ই করবেন, মনোযোগ একটা দিকে রেখেই করবেন।
মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান
ক্লাস বা পড়ার মাঝে বিরতি নিতে চাইলে কেন ফোনই ধরতে হবে? চাইলে তো অন্য কিছুও করা যায়। এই যেমন, এক রুম থেকে আরেক রুমে হেঁটে আসতে পারেন। কোনো বইয়ের ৪-৫ পাতা পড়ে ফেলতে পারেন বা দু-একটা গানই শুনে ফেলুন। সব সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বুঁদ না হয়ে মনোযোগ অন্যদিকে নেওয়াটাই শ্রেয়।
সূত্র: ইট ইওর ক্যারিয়ার

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে শিক্ষার্থীদের ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পরীক্ষার ফরম পূরণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষার পদ্ধতি পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশনে এসব তথ্য রয়েছে। সংশোধিত রেগুলেশনটি গত রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়নের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত রেগুলেশনে ধারাবাহিক মূল্যায়নের ২০ নম্বরের মধ্যে ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন-কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন-কোর্সে ৮ নম্বর মিলিয়ে মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন-কোর্সে ৫ নম্বরসহ মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে সংশোধিত রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা। ৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা।
প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপ-প্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে শিক্ষার্থীদের ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পরীক্ষার ফরম পূরণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষার পদ্ধতি পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশনে এসব তথ্য রয়েছে। সংশোধিত রেগুলেশনটি গত রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়নের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত রেগুলেশনে ধারাবাহিক মূল্যায়নের ২০ নম্বরের মধ্যে ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন-কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন-কোর্সে ৮ নম্বর মিলিয়ে মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন-কোর্সে ৫ নম্বরসহ মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে সংশোধিত রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা। ৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা।
প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপ-প্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা।
১৫ জুন ২০২৪
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা।
১৫ জুন ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
আজ সোমবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভা সভাপতিত্ব করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নান।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
আল মাহমুদ সোহেল বলেন, এবারও লটারি ভর্তি প্রক্রিয়ার কারিগরি সহায়তা দেবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক। অনলাইনে আবেদন নিয়ে লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর প্রধান শিক্ষকেরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও শূন্যপদের তথ্য সফটওয়্যারে আপলোড করবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে ১৩ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে। ভর্তির অনলাইনে আবেদন শুরু হবে আগামী ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সভা সূত্রে আরও জানা যায়, লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করবেন। আর ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম অপেক্ষমাণ এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে।

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
আজ সোমবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভা সভাপতিত্ব করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নান।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
আল মাহমুদ সোহেল বলেন, এবারও লটারি ভর্তি প্রক্রিয়ার কারিগরি সহায়তা দেবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক। অনলাইনে আবেদন নিয়ে লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর প্রধান শিক্ষকেরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও শূন্যপদের তথ্য সফটওয়্যারে আপলোড করবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে ১৩ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে। ভর্তির অনলাইনে আবেদন শুরু হবে আগামী ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সভা সূত্রে আরও জানা যায়, লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করবেন। আর ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম অপেক্ষমাণ এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে।

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা।
১৫ জুন ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। রেগুলেশনটি গতকাল রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সোমবার সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়ন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
ধারাবাহিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর, মোট ২০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন কোর্সে ৮ নম্বর—মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন কোর্সে ৫ নম্বর—মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে সংশোধিত রেগুলেশনে।
ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে বলে রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা।
৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপপ্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। রেগুলেশনটি গতকাল রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সোমবার সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়ন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
ধারাবাহিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর, মোট ২০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন কোর্সে ৮ নম্বর—মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন কোর্সে ৫ নম্বর—মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে সংশোধিত রেগুলেশনে।
ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে বলে রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা।
৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপপ্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

বর্তমানে প্রায় সময়েই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ক্লাস করতে হয়। তা ছাড়া অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স থেকে হরহামেশাই পড়াশোনা করা যায়। কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো মনোযোগ ধরে রাখা।
১৫ জুন ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে