ঢাকা: উচ্চশিক্ষা খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশকে ১৯ কোটি ১০ লাখ ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। আজ শুক্রবার বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড এ ঋণ অনুমোদন করে। এ ছাড়া একই খাতে আফগানিস্তানকে ১ কোটি ৮০ লাখ ডলার দেওয়া হচ্ছে। এই অর্থ উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করতে এবং কোভিড মহামারি মোকাবিলায় সহায়তার জন্য ব্যয় করা হবে।
বিশ্বব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দ্য হায়ার এডুকেশন অ্যাক্সিলারেশন ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট দক্ষিণ এশিয়ায় বিশ্বব্যাংক সমর্থিত প্রথম আঞ্চলিক শিক্ষা প্রকল্প। প্রকল্পটির আওতায় এই অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্রেডিট স্থানান্তর, ইউনিভার্সিটি টুইনিংয়ের মতো কর্মসূচি গতিশীল করার উদ্যোগে সহযোগিতা–সমর্থন করা হবে। এ ছাড়া মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষায় নারীদের সুযোগ আরও বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোও এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
কোভিড-১৯ মহামারি দক্ষিণ এশিয়ার উচ্চশিক্ষা খাতকে মারাত্মকভাবে আঘাত করেছে। এর ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী ঝরে গেছে এবং ভর্তির সংখ্যাও কমেছে। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মহামারি উচ্চতর শিক্ষায় বিদ্যমান লিঙ্গ অসমতাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মের্সি টেমবোন বলেন, `আমাদের সম্মিলিত ভবিষ্যতের জন্য উচ্চশিক্ষা একটি প্রয়োজনীয় বিষয়। এটি কোনো পছন্দ নয়। বাংলাদেশ যেহেতু উচ্চ–মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনে উচ্চাকাঙ্ক্ষী, তাই দক্ষ ও বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক কর্মী বাহিনী তৈরি করার জন্য দেশটি তার যুবসমাজকে লক্ষ্য করে বিনিয়োগ করা দরকার। এই অর্থায়ন বাংলাদেশকে উচ্চতর শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা জোরদার করতে এবং পাশাপাশি মহামারিতে ব্যবসায়ের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
এদিকে আফগানিস্তানেও উচ্চশিক্ষা খাত দ্রুত বড় হচ্ছে। তবে তৃতীয় স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে কেবল ৩০ শতাংশ নারী। আফগানিস্তানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেনরি কেরালি বলেন, আঞ্চলিক প্রকল্পটি শিক্ষার্থীদের, বিশেষত নারী শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে কাজ করার জন্য প্রস্তুত করতে সহায়তা করবে।
এই ঋণ দিচ্ছে মূলত বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ)। পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডে (সুদমুক্ত সময়) ৩০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। আইডিএর বৃহত্তম কর্মসূচিটি এখন বাংলাদেশেই চলমান। এর মোট পরিমাণ ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।
ঢাকা: উচ্চশিক্ষা খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশকে ১৯ কোটি ১০ লাখ ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। আজ শুক্রবার বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড এ ঋণ অনুমোদন করে। এ ছাড়া একই খাতে আফগানিস্তানকে ১ কোটি ৮০ লাখ ডলার দেওয়া হচ্ছে। এই অর্থ উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করতে এবং কোভিড মহামারি মোকাবিলায় সহায়তার জন্য ব্যয় করা হবে।
বিশ্বব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দ্য হায়ার এডুকেশন অ্যাক্সিলারেশন ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট দক্ষিণ এশিয়ায় বিশ্বব্যাংক সমর্থিত প্রথম আঞ্চলিক শিক্ষা প্রকল্প। প্রকল্পটির আওতায় এই অঞ্চলের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্রেডিট স্থানান্তর, ইউনিভার্সিটি টুইনিংয়ের মতো কর্মসূচি গতিশীল করার উদ্যোগে সহযোগিতা–সমর্থন করা হবে। এ ছাড়া মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষায় নারীদের সুযোগ আরও বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোও এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।
কোভিড-১৯ মহামারি দক্ষিণ এশিয়ার উচ্চশিক্ষা খাতকে মারাত্মকভাবে আঘাত করেছে। এর ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী ঝরে গেছে এবং ভর্তির সংখ্যাও কমেছে। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মহামারি উচ্চতর শিক্ষায় বিদ্যমান লিঙ্গ অসমতাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মের্সি টেমবোন বলেন, `আমাদের সম্মিলিত ভবিষ্যতের জন্য উচ্চশিক্ষা একটি প্রয়োজনীয় বিষয়। এটি কোনো পছন্দ নয়। বাংলাদেশ যেহেতু উচ্চ–মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনে উচ্চাকাঙ্ক্ষী, তাই দক্ষ ও বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামূলক কর্মী বাহিনী তৈরি করার জন্য দেশটি তার যুবসমাজকে লক্ষ্য করে বিনিয়োগ করা দরকার। এই অর্থায়ন বাংলাদেশকে উচ্চতর শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা জোরদার করতে এবং পাশাপাশি মহামারিতে ব্যবসায়ের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।
এদিকে আফগানিস্তানেও উচ্চশিক্ষা খাত দ্রুত বড় হচ্ছে। তবে তৃতীয় স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে কেবল ৩০ শতাংশ নারী। আফগানিস্তানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেনরি কেরালি বলেন, আঞ্চলিক প্রকল্পটি শিক্ষার্থীদের, বিশেষত নারী শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদে কাজ করার জন্য প্রস্তুত করতে সহায়তা করবে।
এই ঋণ দিচ্ছে মূলত বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ)। পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ডে (সুদমুক্ত সময়) ৩০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। আইডিএর বৃহত্তম কর্মসূচিটি এখন বাংলাদেশেই চলমান। এর মোট পরিমাণ ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।
ওমানের সুলতান সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য, ফুল ফান্ডেড বা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপের ঘোষণা দিয়েছে। এই স্কলারশিপের অধীনে শিক্ষার্থীরা ‘ওমানি প্রোগ্রাম ফর কালচারাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক কো-অপারেশন’-এর আওতায় বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১৫ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) তিন দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস (বিইউএফটিআইমান) কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। ১৪ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত।
১ দিন আগেইতালির ইউনিভার্সিটি অব পিসা স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ দিন আগে