মো. শাহ জালাল মিশুক

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সন্নিকটে। তাই, শেষ সময়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেসব নিয়ে থাকছে ৫ পরামর্শ।
প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা রাখা
বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়। যেমন প্রকৌশল গুচ্ছ, কৃষি গুচ্ছ, GST ইত্যাদি। এগুলো প্রশ্নের ধরন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই একজন শিক্ষার্থী যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, তার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন, পাশাপাশি কোন ধরনের টপিকগুলোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে, সেটিও পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা ও রুটিন অনুযায়ী পড়া
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় খুবই কম, তাই অনিয়মিতভাবে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনি যতটুকু পড়বেন, মনোযোগসহকারে পড়বেন। তবে সারা দিনই যে পড়তে হবে এমনটা নয়। কখন কোন বিষয় পড়বেন, তা আগেই রুটিন করে নিলে ভালো হয়। সবশেষে, পরীক্ষার আগের দিন কোচিং বা নিজের করা সব সিটে একবার করে হলেও চোখ বুলিয়ে নেবেন। এতে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। মনে রাখবেন, আপনি কতক্ষণ পড়েছেন, সেটা মুখ্য নয়। সীমিত সময়ের মধ্যে কী কী পড়েছেন? সেটিই আসল। পাশাপাশি, শেষ মুহূর্তে আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো বিগত চার-পাঁচ মাস অনেক বেশি পড়াশোনা করেছেন। এখন পরীক্ষার যে কয়টা দিন সামনে বাকি আছে, সেই সময়টাতে নতুন টপিক পড়ার পাশাপাশি আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন করা অবশ্য কর্তব্য।
নিজেকে যাচাই করুন
ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হলো খুব অল্প সময়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, যেখানে সেই উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তাই এ ক্ষেত্রে মডেল টেস্ট কিংবা বাসায় বসে পূর্ববর্তী প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে কি না। এর ফলে কোন টপিকগুলো শিক্ষার্থীর জন্য বেশ সহজ মনে হচ্ছে কিংবা কোন টপিকগুলো তুলনামূলক কঠিন সেটাও যাচাই করা সম্ভব হয়।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি ‘আত্মবিশ্বাস’ অন্যটি ‘দৃঢ় মনোবল’। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টি শিক্ষার্থীকে পদে পদে হোঁচট খেতে হবে। বারবার মনে হবে যে তাকে দিয়ে হবে না। কোচিংয়ের পরীক্ষায় অনেক সময়ই দেখা যাবে একটিতে বেশ ভালো মার্কস পাবে, আবার একটু ভুলের জন্য হয়তো কিছুটা খারাপ মার্কস পাবে। তখন এই স্রোতের ওঠানামার সঙ্গে টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়বে। মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক রাখাটা হবে খুব কঠিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ‘হোঁচট খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।’
নিজের মতো পড়ুন
আপনি কোন বিষয়ে ভালো আর কোন বিষয়ে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। এরপর কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হবে—এসব আপনিই জানতে পারবেন। কোচিং বা মডেল টেস্টের পাশাপাশি নিজের পড়াশোনায়ও সময় দিতে হবে। মূল কথা, নিজের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করুন। প্রতিদিন নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন। তাতে আপনার দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হবে। ফলে নিজেকে সবল করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে এটাও মনে রাখতে হবে, ভর্তি প্রস্তুতির জন্য এখন যে স্বল্প সময়টা আছে সেটা অনেক মূল্যবান। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকতে হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন মৌসুমি রোগব্যাধিতে। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও দুর্বল শরীর নিয়ে কোনো কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
পরিশেষে এটাই বলব, শেষ সময়ে বেশ ধৈর্য, তীব্র সাধনা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর পক্ষে সাফল্যের মুকুট অর্জন করা সম্ভব। অন্যদিকে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও কিছু ভুলের কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে দিন শেষে পরাজয় মেনে নিতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা উচিত এবং অন্যের সঙ্গে নিজের পড়াশোনাকে তুলনা করে কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না; বরং শিক্ষার্থীদের বলব নিজের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করুন এবং প্রতিদিন নিজেকে আরও এগিয়ে নিতে চেষ্টা করুন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সন্নিকটে। তাই, শেষ সময়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেসব নিয়ে থাকছে ৫ পরামর্শ।
প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা রাখা
বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়। যেমন প্রকৌশল গুচ্ছ, কৃষি গুচ্ছ, GST ইত্যাদি। এগুলো প্রশ্নের ধরন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই একজন শিক্ষার্থী যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, তার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন, পাশাপাশি কোন ধরনের টপিকগুলোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে, সেটিও পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা ও রুটিন অনুযায়ী পড়া
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় খুবই কম, তাই অনিয়মিতভাবে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনি যতটুকু পড়বেন, মনোযোগসহকারে পড়বেন। তবে সারা দিনই যে পড়তে হবে এমনটা নয়। কখন কোন বিষয় পড়বেন, তা আগেই রুটিন করে নিলে ভালো হয়। সবশেষে, পরীক্ষার আগের দিন কোচিং বা নিজের করা সব সিটে একবার করে হলেও চোখ বুলিয়ে নেবেন। এতে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। মনে রাখবেন, আপনি কতক্ষণ পড়েছেন, সেটা মুখ্য নয়। সীমিত সময়ের মধ্যে কী কী পড়েছেন? সেটিই আসল। পাশাপাশি, শেষ মুহূর্তে আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো বিগত চার-পাঁচ মাস অনেক বেশি পড়াশোনা করেছেন। এখন পরীক্ষার যে কয়টা দিন সামনে বাকি আছে, সেই সময়টাতে নতুন টপিক পড়ার পাশাপাশি আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন করা অবশ্য কর্তব্য।
নিজেকে যাচাই করুন
ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হলো খুব অল্প সময়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, যেখানে সেই উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তাই এ ক্ষেত্রে মডেল টেস্ট কিংবা বাসায় বসে পূর্ববর্তী প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে কি না। এর ফলে কোন টপিকগুলো শিক্ষার্থীর জন্য বেশ সহজ মনে হচ্ছে কিংবা কোন টপিকগুলো তুলনামূলক কঠিন সেটাও যাচাই করা সম্ভব হয়।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি ‘আত্মবিশ্বাস’ অন্যটি ‘দৃঢ় মনোবল’। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টি শিক্ষার্থীকে পদে পদে হোঁচট খেতে হবে। বারবার মনে হবে যে তাকে দিয়ে হবে না। কোচিংয়ের পরীক্ষায় অনেক সময়ই দেখা যাবে একটিতে বেশ ভালো মার্কস পাবে, আবার একটু ভুলের জন্য হয়তো কিছুটা খারাপ মার্কস পাবে। তখন এই স্রোতের ওঠানামার সঙ্গে টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়বে। মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক রাখাটা হবে খুব কঠিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ‘হোঁচট খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।’
নিজের মতো পড়ুন
আপনি কোন বিষয়ে ভালো আর কোন বিষয়ে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। এরপর কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হবে—এসব আপনিই জানতে পারবেন। কোচিং বা মডেল টেস্টের পাশাপাশি নিজের পড়াশোনায়ও সময় দিতে হবে। মূল কথা, নিজের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করুন। প্রতিদিন নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন। তাতে আপনার দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হবে। ফলে নিজেকে সবল করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে এটাও মনে রাখতে হবে, ভর্তি প্রস্তুতির জন্য এখন যে স্বল্প সময়টা আছে সেটা অনেক মূল্যবান। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকতে হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন মৌসুমি রোগব্যাধিতে। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও দুর্বল শরীর নিয়ে কোনো কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
পরিশেষে এটাই বলব, শেষ সময়ে বেশ ধৈর্য, তীব্র সাধনা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর পক্ষে সাফল্যের মুকুট অর্জন করা সম্ভব। অন্যদিকে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও কিছু ভুলের কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে দিন শেষে পরাজয় মেনে নিতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা উচিত এবং অন্যের সঙ্গে নিজের পড়াশোনাকে তুলনা করে কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না; বরং শিক্ষার্থীদের বলব নিজের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করুন এবং প্রতিদিন নিজেকে আরও এগিয়ে নিতে চেষ্টা করুন।
মো. শাহ জালাল মিশুক

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সন্নিকটে। তাই, শেষ সময়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেসব নিয়ে থাকছে ৫ পরামর্শ।
প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা রাখা
বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়। যেমন প্রকৌশল গুচ্ছ, কৃষি গুচ্ছ, GST ইত্যাদি। এগুলো প্রশ্নের ধরন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই একজন শিক্ষার্থী যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, তার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন, পাশাপাশি কোন ধরনের টপিকগুলোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে, সেটিও পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা ও রুটিন অনুযায়ী পড়া
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় খুবই কম, তাই অনিয়মিতভাবে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনি যতটুকু পড়বেন, মনোযোগসহকারে পড়বেন। তবে সারা দিনই যে পড়তে হবে এমনটা নয়। কখন কোন বিষয় পড়বেন, তা আগেই রুটিন করে নিলে ভালো হয়। সবশেষে, পরীক্ষার আগের দিন কোচিং বা নিজের করা সব সিটে একবার করে হলেও চোখ বুলিয়ে নেবেন। এতে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। মনে রাখবেন, আপনি কতক্ষণ পড়েছেন, সেটা মুখ্য নয়। সীমিত সময়ের মধ্যে কী কী পড়েছেন? সেটিই আসল। পাশাপাশি, শেষ মুহূর্তে আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো বিগত চার-পাঁচ মাস অনেক বেশি পড়াশোনা করেছেন। এখন পরীক্ষার যে কয়টা দিন সামনে বাকি আছে, সেই সময়টাতে নতুন টপিক পড়ার পাশাপাশি আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন করা অবশ্য কর্তব্য।
নিজেকে যাচাই করুন
ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হলো খুব অল্প সময়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, যেখানে সেই উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তাই এ ক্ষেত্রে মডেল টেস্ট কিংবা বাসায় বসে পূর্ববর্তী প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে কি না। এর ফলে কোন টপিকগুলো শিক্ষার্থীর জন্য বেশ সহজ মনে হচ্ছে কিংবা কোন টপিকগুলো তুলনামূলক কঠিন সেটাও যাচাই করা সম্ভব হয়।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি ‘আত্মবিশ্বাস’ অন্যটি ‘দৃঢ় মনোবল’। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টি শিক্ষার্থীকে পদে পদে হোঁচট খেতে হবে। বারবার মনে হবে যে তাকে দিয়ে হবে না। কোচিংয়ের পরীক্ষায় অনেক সময়ই দেখা যাবে একটিতে বেশ ভালো মার্কস পাবে, আবার একটু ভুলের জন্য হয়তো কিছুটা খারাপ মার্কস পাবে। তখন এই স্রোতের ওঠানামার সঙ্গে টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়বে। মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক রাখাটা হবে খুব কঠিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ‘হোঁচট খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।’
নিজের মতো পড়ুন
আপনি কোন বিষয়ে ভালো আর কোন বিষয়ে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। এরপর কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হবে—এসব আপনিই জানতে পারবেন। কোচিং বা মডেল টেস্টের পাশাপাশি নিজের পড়াশোনায়ও সময় দিতে হবে। মূল কথা, নিজের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করুন। প্রতিদিন নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন। তাতে আপনার দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হবে। ফলে নিজেকে সবল করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে এটাও মনে রাখতে হবে, ভর্তি প্রস্তুতির জন্য এখন যে স্বল্প সময়টা আছে সেটা অনেক মূল্যবান। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকতে হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন মৌসুমি রোগব্যাধিতে। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও দুর্বল শরীর নিয়ে কোনো কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
পরিশেষে এটাই বলব, শেষ সময়ে বেশ ধৈর্য, তীব্র সাধনা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর পক্ষে সাফল্যের মুকুট অর্জন করা সম্ভব। অন্যদিকে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও কিছু ভুলের কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে দিন শেষে পরাজয় মেনে নিতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা উচিত এবং অন্যের সঙ্গে নিজের পড়াশোনাকে তুলনা করে কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না; বরং শিক্ষার্থীদের বলব নিজের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করুন এবং প্রতিদিন নিজেকে আরও এগিয়ে নিতে চেষ্টা করুন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সন্নিকটে। তাই, শেষ সময়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেসব নিয়ে থাকছে ৫ পরামর্শ।
প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা রাখা
বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়। যেমন প্রকৌশল গুচ্ছ, কৃষি গুচ্ছ, GST ইত্যাদি। এগুলো প্রশ্নের ধরন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই একজন শিক্ষার্থী যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, তার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন, পাশাপাশি কোন ধরনের টপিকগুলোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে, সেটিও পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা ও রুটিন অনুযায়ী পড়া
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় খুবই কম, তাই অনিয়মিতভাবে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনি যতটুকু পড়বেন, মনোযোগসহকারে পড়বেন। তবে সারা দিনই যে পড়তে হবে এমনটা নয়। কখন কোন বিষয় পড়বেন, তা আগেই রুটিন করে নিলে ভালো হয়। সবশেষে, পরীক্ষার আগের দিন কোচিং বা নিজের করা সব সিটে একবার করে হলেও চোখ বুলিয়ে নেবেন। এতে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। মনে রাখবেন, আপনি কতক্ষণ পড়েছেন, সেটা মুখ্য নয়। সীমিত সময়ের মধ্যে কী কী পড়েছেন? সেটিই আসল। পাশাপাশি, শেষ মুহূর্তে আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো বিগত চার-পাঁচ মাস অনেক বেশি পড়াশোনা করেছেন। এখন পরীক্ষার যে কয়টা দিন সামনে বাকি আছে, সেই সময়টাতে নতুন টপিক পড়ার পাশাপাশি আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন করা অবশ্য কর্তব্য।
নিজেকে যাচাই করুন
ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হলো খুব অল্প সময়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, যেখানে সেই উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তাই এ ক্ষেত্রে মডেল টেস্ট কিংবা বাসায় বসে পূর্ববর্তী প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে কি না। এর ফলে কোন টপিকগুলো শিক্ষার্থীর জন্য বেশ সহজ মনে হচ্ছে কিংবা কোন টপিকগুলো তুলনামূলক কঠিন সেটাও যাচাই করা সম্ভব হয়।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি ‘আত্মবিশ্বাস’ অন্যটি ‘দৃঢ় মনোবল’। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টি শিক্ষার্থীকে পদে পদে হোঁচট খেতে হবে। বারবার মনে হবে যে তাকে দিয়ে হবে না। কোচিংয়ের পরীক্ষায় অনেক সময়ই দেখা যাবে একটিতে বেশ ভালো মার্কস পাবে, আবার একটু ভুলের জন্য হয়তো কিছুটা খারাপ মার্কস পাবে। তখন এই স্রোতের ওঠানামার সঙ্গে টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়বে। মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক রাখাটা হবে খুব কঠিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ‘হোঁচট খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।’
নিজের মতো পড়ুন
আপনি কোন বিষয়ে ভালো আর কোন বিষয়ে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। এরপর কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হবে—এসব আপনিই জানতে পারবেন। কোচিং বা মডেল টেস্টের পাশাপাশি নিজের পড়াশোনায়ও সময় দিতে হবে। মূল কথা, নিজের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করুন। প্রতিদিন নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন। তাতে আপনার দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হবে। ফলে নিজেকে সবল করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে এটাও মনে রাখতে হবে, ভর্তি প্রস্তুতির জন্য এখন যে স্বল্প সময়টা আছে সেটা অনেক মূল্যবান। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকতে হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন মৌসুমি রোগব্যাধিতে। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও দুর্বল শরীর নিয়ে কোনো কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
পরিশেষে এটাই বলব, শেষ সময়ে বেশ ধৈর্য, তীব্র সাধনা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর পক্ষে সাফল্যের মুকুট অর্জন করা সম্ভব। অন্যদিকে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও কিছু ভুলের কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে দিন শেষে পরাজয় মেনে নিতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা উচিত এবং অন্যের সঙ্গে নিজের পড়াশোনাকে তুলনা করে কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না; বরং শিক্ষার্থীদের বলব নিজের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করুন এবং প্রতিদিন নিজেকে আরও এগিয়ে নিতে চেষ্টা করুন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১২ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি প
১৭ জানুয়ারি ২০২৪
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১২ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এ বছর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন অষ্টম ও ইবতেদায়ি (পঞ্চম) শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত সময়সূচিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় তিন ঘণ্টা। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় থাকবে।
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ এবং পরীক্ষার সময় (১.৩০ + ১.৩০) = ৩ ঘণ্টা। দুটি বিষয়ে একই দিনে ভিন্ন কোডে পরীক্ষা হবে এবং উত্তরপত্র আলাদা থাকবে। গণিত ও বিজ্ঞান পরীক্ষাও একই পদ্ধতিতে হবে, পূর্ণমান (৭০ + ৩০) = ১০০।
অন্যদিকে ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
পঞ্চম শ্রেণিতে প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ আর গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পূর্ণমান (৬০ + ৪০) = ১০০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত পাঠ্যবই থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত প্রশ্নকাঠামো অনুযায়ী উভয় পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রের কক্ষে উপস্থিত হয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানপ্রধানের স্বাক্ষর, সিলসহ পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা ওএমআর ফরমে সঠিকভাবে রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড পূরণ করবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীরা কেবল অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর (নন-প্রোগ্রামেবল) ব্যবহার করতে পারবে। কোনো অবস্থায় উত্তরপত্র ভাঁজ করা বা প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।

এ বছর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন অষ্টম ও ইবতেদায়ি (পঞ্চম) শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত সময়সূচিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় তিন ঘণ্টা। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় থাকবে।
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ এবং পরীক্ষার সময় (১.৩০ + ১.৩০) = ৩ ঘণ্টা। দুটি বিষয়ে একই দিনে ভিন্ন কোডে পরীক্ষা হবে এবং উত্তরপত্র আলাদা থাকবে। গণিত ও বিজ্ঞান পরীক্ষাও একই পদ্ধতিতে হবে, পূর্ণমান (৭০ + ৩০) = ১০০।
অন্যদিকে ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
পঞ্চম শ্রেণিতে প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ আর গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পূর্ণমান (৬০ + ৪০) = ১০০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত পাঠ্যবই থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত প্রশ্নকাঠামো অনুযায়ী উভয় পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রের কক্ষে উপস্থিত হয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানপ্রধানের স্বাক্ষর, সিলসহ পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা ওএমআর ফরমে সঠিকভাবে রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড পূরণ করবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীরা কেবল অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর (নন-প্রোগ্রামেবল) ব্যবহার করতে পারবে। কোনো অবস্থায় উত্তরপত্র ভাঁজ করা বা প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি প
১৭ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১২ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, আচরণ বিধিমালা প্রকাশ ৫ নভেম্বর, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা ৫ নভেম্বর, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ৬ নভেম্বর, ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ নভেম্বর, জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল ১৭ ও ১৮ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ ও ২০ নভেম্বর।
এ ছাড়া জকসু নির্বাচনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৩ নভেম্বর। প্রার্থীদের আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাহার করা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৯ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ২২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ শেষে গণনা করা হবে। ভোট গণনার ওপর ভিত্তি করে ২২ অথবা ২৩ ডিসেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
তফসিল নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবস, শহীদ দিবস, শীতকালীন ছুটি—সব বিবেচনা করে এ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশা করি, সব বিবেচনায় আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, আচরণ বিধিমালা প্রকাশ ৫ নভেম্বর, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা ৫ নভেম্বর, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ৬ নভেম্বর, ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ নভেম্বর, জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল ১৭ ও ১৮ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ ও ২০ নভেম্বর।
এ ছাড়া জকসু নির্বাচনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৩ নভেম্বর। প্রার্থীদের আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাহার করা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৯ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ২২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ শেষে গণনা করা হবে। ভোট গণনার ওপর ভিত্তি করে ২২ অথবা ২৩ ডিসেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
তফসিল নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবস, শহীদ দিবস, শীতকালীন ছুটি—সব বিবেচনা করে এ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশা করি, সব বিবেচনায় আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি প
১৭ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি প
১৭ জানুয়ারি ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১২ ঘণ্টা আগে