নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে একাডেমিক সুপারভিশন এবং মনিটরিং কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
আজ সোমবার মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষা অফিসে কর্মরত কর্মকর্তারা নিয়মিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ পরিদর্শন করে নির্ধারিত ছকে মনিটরিং প্রতিবেদন মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইং, মাউশি অধিদপ্তরে পাঠিয়ে থাকেন। প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে নিয়মিত ও কার্যকর একাডেমি সুপারভিশন এবং মনিটরিং নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ২০২২ সাল থেকে ফ্রিকোয়েন্সি অনুসারে বার্ষিক পরিদর্শন ক্যালেন্ডার ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
এ ক্ষেত্রে যেসব নীতিমালা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে—
১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রণীত আইএসএএস-২০১৯-এর প্রতিবেদনের আলোকে মাউশি অধিদপ্তরের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে অ, ই, ঈ, উ এবং ই ক্যাটাগরিতে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে (তালিকা সংযুক্ত)।
পাঁচটি ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানগুলোই যেন বছরব্যাপী প্রয়োজন মাফিক পরিদর্শনের আওতাভুক্ত হয় এ উদ্দেশ্যে সব ক্যাটাগরির বিদ্যালয় মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিদ্যালয় মনিটরিং ও একাডেমিক সুপারভিশনের বার্ষিক ফ্রিকোয়েন্সিগুলো যেভাবে অনুসরণ করতে হবে—
ক্যাটাগরি-এ প্রতি মাসে এক বার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—৪ টি। ক্যাটাগরি-বি প্রতি ২ মাসে এক বার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—৬ টি। ক্যাটাগরি-সি প্রতি ৪৫ দিনে (দেড় মাসে) একবার প্রতি মাসে একবার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—৮টি এবং ক্যাটাগরি-ডি/ই প্রতি মাসে একবার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—১২ টি।
২. সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁর জেলার প্রত্যেক উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও অন্য পরিদর্শনকারী কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে আগামী ৩০ মার্চের মধ্যে একটি সমন্বয় সভা করবেন, তাঁর জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো পরিদর্শনের নির্মিত ক্লাস্টার ভিত্তিক সব কর্মকর্তার (জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী পরিদর্শক, থানা/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী থানা/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, একাডেমিক সুপারভাইজার) মধ্যে বণ্টন করবেন এবং DMS অ্যাপ/ড্যাশবোর্ডে ইনপুট দেবেন। পরিদর্শনকারী কর্মকর্তার স্বল্পতা সাপেক্ষে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রয়োজনবোধে গবেষণা কর্মকর্তাকে তাঁর নির্ধারিত দায়িত্ব পালন সাপেক্ষে পরিদর্শনের দায়িত্ব দিতে পারবেন। ওই সমন্বয় সভায় পরিচালক (আঞ্চলিক) প্রধান অতিথি এবং উপপরিচালক (মাধ্যমিক) বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
৩. সব পরিদর্শনকারী কর্মকর্তা মাউশি ওয়েবসাইটে গিয়ে অথবা গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিজ ব্যবহৃত আইডি এবং সরবরাহকৃত পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে সংযুক্ত নির্দেশিকা অনুযায়ী বার্ষিক পরিদর্শন ছক পূরণ করবেন।
৪. প্রত্যেক জেলা এবং উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা মাসে ন্যূনতম ৫টি বিদ্যালয় পরিদর্শন করবেন।
৫. ক্যাটাগরিভুক্ত বিদ্যালয়ের বাইরে কোনো বিদ্যালয় থাকলে তা ক্লাস্টারে অন্তর্ভুক্ত করে মন্তব্য কলামে উল্লেখ করতে হবে।
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে একাডেমিক সুপারভিশন এবং মনিটরিং কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
আজ সোমবার মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, অধিদপ্তরের আওতাধীন বিভিন্ন শিক্ষা অফিসে কর্মরত কর্মকর্তারা নিয়মিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ পরিদর্শন করে নির্ধারিত ছকে মনিটরিং প্রতিবেদন মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইং, মাউশি অধিদপ্তরে পাঠিয়ে থাকেন। প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে নিয়মিত ও কার্যকর একাডেমি সুপারভিশন এবং মনিটরিং নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ২০২২ সাল থেকে ফ্রিকোয়েন্সি অনুসারে বার্ষিক পরিদর্শন ক্যালেন্ডার ড্যাশবোর্ডের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।
এ ক্ষেত্রে যেসব নীতিমালা অনুসরণ করতে বলা হয়েছে—
১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রণীত আইএসএএস-২০১৯-এর প্রতিবেদনের আলোকে মাউশি অধিদপ্তরের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে অ, ই, ঈ, উ এবং ই ক্যাটাগরিতে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়েছে (তালিকা সংযুক্ত)।
পাঁচটি ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানগুলোই যেন বছরব্যাপী প্রয়োজন মাফিক পরিদর্শনের আওতাভুক্ত হয় এ উদ্দেশ্যে সব ক্যাটাগরির বিদ্যালয় মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিদ্যালয় মনিটরিং ও একাডেমিক সুপারভিশনের বার্ষিক ফ্রিকোয়েন্সিগুলো যেভাবে অনুসরণ করতে হবে—
ক্যাটাগরি-এ প্রতি মাসে এক বার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—৪ টি। ক্যাটাগরি-বি প্রতি ২ মাসে এক বার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—৬ টি। ক্যাটাগরি-সি প্রতি ৪৫ দিনে (দেড় মাসে) একবার প্রতি মাসে একবার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—৮টি এবং ক্যাটাগরি-ডি/ই প্রতি মাসে একবার বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা—১২ টি।
২. সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁর জেলার প্রত্যেক উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও অন্য পরিদর্শনকারী কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে আগামী ৩০ মার্চের মধ্যে একটি সমন্বয় সভা করবেন, তাঁর জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো পরিদর্শনের নির্মিত ক্লাস্টার ভিত্তিক সব কর্মকর্তার (জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী পরিদর্শক, থানা/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী থানা/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, একাডেমিক সুপারভাইজার) মধ্যে বণ্টন করবেন এবং DMS অ্যাপ/ড্যাশবোর্ডে ইনপুট দেবেন। পরিদর্শনকারী কর্মকর্তার স্বল্পতা সাপেক্ষে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রয়োজনবোধে গবেষণা কর্মকর্তাকে তাঁর নির্ধারিত দায়িত্ব পালন সাপেক্ষে পরিদর্শনের দায়িত্ব দিতে পারবেন। ওই সমন্বয় সভায় পরিচালক (আঞ্চলিক) প্রধান অতিথি এবং উপপরিচালক (মাধ্যমিক) বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
৩. সব পরিদর্শনকারী কর্মকর্তা মাউশি ওয়েবসাইটে গিয়ে অথবা গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিজ ব্যবহৃত আইডি এবং সরবরাহকৃত পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে সংযুক্ত নির্দেশিকা অনুযায়ী বার্ষিক পরিদর্শন ছক পূরণ করবেন।
৪. প্রত্যেক জেলা এবং উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তারা মাসে ন্যূনতম ৫টি বিদ্যালয় পরিদর্শন করবেন।
৫. ক্যাটাগরিভুক্ত বিদ্যালয়ের বাইরে কোনো বিদ্যালয় থাকলে তা ক্লাস্টারে অন্তর্ভুক্ত করে মন্তব্য কলামে উল্লেখ করতে হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদের (জাকসু) তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী আগামী ৩১ জুলাই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে এ তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল ঘোষণা করেন জাকসু নির্বাচনের...
১৪ ঘণ্টা আগেকুয়েটে অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেরেকর্ডিং শোনার আগে পরীক্ষা প্রস্তুতির অনুশীলনে কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কেন করতে হবে ইত্যাদি বিশদভাবে বর্ণনা করা হলো। এখানে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
১ দিন আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
২ দিন আগে