নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী বছর দশম শ্রেণিতে বিভাগ (মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান) নির্বাচনের সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন বইও দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে এক শিক্ষাবর্ষেই শিখন কার্যক্রম শেষ করার সুবিধার্থে সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে বলে জানা গেছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকা’কে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী নবম শ্রেণিতে পড়ছে, তারা আগামী বছর দশম শ্রেণিতে বিভাগ নির্বাচন করার সুযোগ পাবে। একই সঙ্গে একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে তারা এক শিক্ষাবর্ষেই শিখন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী হবে বলেও জানান এনসিটিবির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা শিক্ষাক্রম-২০১২-এর ভিত্তিতে হবে। এর অংশ হিসেবে চলতি বছরের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য পরিমার্জিত সিলেবাস বিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। মূলত নবম শ্রেণির এই পরিমার্জিত সিলেবাস ও দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে এসএসসি পরীক্ষা হবে।
ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আরও বলেন, ‘আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দশম শ্রেণির বইগুলো ছাপার ব্যবস্থা করছি, যাতে বছরের শুরুতেই দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবই হাতে পায়।’
শিক্ষাক্রম-২০২২-এর কারণে চলতি বছর নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভাগ নির্বাচনের সুযোগ পায়নি। গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। আর চলতি বছর বাস্তবায়ন করা হয় দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে। এ শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিতে বছর শেষে পরীক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। এই শিক্ষাক্রম নতুন শিক্ষাক্রম হিসেবে পরিচিত।
ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর গত ১ সেপ্টেম্বর নানা কারণে আলোচিত-সমালোচিত নতুন শিক্ষাক্রমটি বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে এক প্রজ্ঞাপনে জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে ২০২৬ সাল থেকে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের আলোকে পাঠদান করা হবে বলেও জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিক্ষাবিদ, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ, প্যাডাগগ, মূল্যায়ন বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রশাসক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও অভিভাবক প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে, যা ২০২৬ সাল থেকে পরিপূর্ণরূপে কার্যকর হবে।
একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও মূল্যায়ন শিক্ষাক্রম-২০১২-এর আলোকে করার ঘোষণাও দেওয়া হয়। এর ফলে শিক্ষাক্রম পরিমার্জন হওয়ার আগপর্যন্ত শিক্ষার্থীদের আগের মতো সৃজনশীল পদ্ধতিতে দেওয়া হবে পাঠদান, পরীক্ষায় বসতে হবে শিক্ষার্থীদের।
আরও খবর পড়ুন:
আগামী বছর দশম শ্রেণিতে বিভাগ (মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান) নির্বাচনের সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন বইও দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে এক শিক্ষাবর্ষেই শিখন কার্যক্রম শেষ করার সুবিধার্থে সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে বলে জানা গেছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আজকের পত্রিকা’কে এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী নবম শ্রেণিতে পড়ছে, তারা আগামী বছর দশম শ্রেণিতে বিভাগ নির্বাচন করার সুযোগ পাবে। একই সঙ্গে একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে তারা এক শিক্ষাবর্ষেই শিখন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী হবে বলেও জানান এনসিটিবির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা শিক্ষাক্রম-২০১২-এর ভিত্তিতে হবে। এর অংশ হিসেবে চলতি বছরের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য পরিমার্জিত সিলেবাস বিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। মূলত নবম শ্রেণির এই পরিমার্জিত সিলেবাস ও দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে এসএসসি পরীক্ষা হবে।
ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান আরও বলেন, ‘আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দশম শ্রেণির বইগুলো ছাপার ব্যবস্থা করছি, যাতে বছরের শুরুতেই দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবই হাতে পায়।’
শিক্ষাক্রম-২০২২-এর কারণে চলতি বছর নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বিভাগ নির্বাচনের সুযোগ পায়নি। গত বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হয়। আর চলতি বছর বাস্তবায়ন করা হয় দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে। এ শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিতে বছর শেষে পরীক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। এই শিক্ষাক্রম নতুন শিক্ষাক্রম হিসেবে পরিচিত।
ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর গত ১ সেপ্টেম্বর নানা কারণে আলোচিত-সমালোচিত নতুন শিক্ষাক্রমটি বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে এক প্রজ্ঞাপনে জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে ২০২৬ সাল থেকে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রমের আলোকে পাঠদান করা হবে বলেও জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিক্ষাবিদ, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ, প্যাডাগগ, মূল্যায়ন বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রশাসক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও অভিভাবক প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে, যা ২০২৬ সাল থেকে পরিপূর্ণরূপে কার্যকর হবে।
একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও মূল্যায়ন শিক্ষাক্রম-২০১২-এর আলোকে করার ঘোষণাও দেওয়া হয়। এর ফলে শিক্ষাক্রম পরিমার্জন হওয়ার আগপর্যন্ত শিক্ষার্থীদের আগের মতো সৃজনশীল পদ্ধতিতে দেওয়া হবে পাঠদান, পরীক্ষায় বসতে হবে শিক্ষার্থীদের।
আরও খবর পড়ুন:
এসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
১ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
১ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
১ দিন আগেলক্ষ্মীপুর জেলার পশ্চিম শেখপুরা গ্রাম থেকে উঠে এসে হলি ক্রস কলেজ এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস বোস্টনে পাবলিক পলিসিতে পিএইচডি গবেষণার যাত্রা। বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস স্টেট হাউসের ব্যস্ত করিডরে লেজিসলেটিভ ইন্টার্ন হিসেবে কাজ...
১ দিন আগে