শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন, নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে সে পরামর্শ দিয়েছেন ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. মেহেদী হাসান।
সাফল্যের মূল চাবিকাঠি ‘লিখিত পরীক্ষা’
বিজেএসে ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’ অংশে ভালো করতে হলে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার বিকল্প নেই। সহকারী জজ হতে চাইলে লিখিত অংশে বেশি নম্বর তোলা জরুরি। প্রিলিমিনারি পাস শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার টিকিট দেয়। প্রিলিমিনারির নম্বর ৫০, কিন্তু চূড়ান্ত ফলে এটি যোগ হয় না। চূড়ান্ত ফল তৈরি হয় লিখিত (১০০) ও ভাইভার (১০০ নম্বর) যোগ করে। তাই প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১০০ তে ৯০-১০০ নম্বর পাওয়ায় কোনো লাভ নেই; শুধু লিখিত পরীক্ষায় বসার জন্য যথেষ্ট নম্বর (৫০) হলেই হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
পারিবারিক আইনে প্রিলিমিনারিতে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। লিখিত পরীক্ষায় ভালো প্রস্তুতি থাকলে প্রিলিমিনারিতে ৮-১০ নম্বর পাওয়া কঠিন নয়। মূলত ‘পারিবারিক সম্পর্কবিষয়ক আইন’-এ জোর দিতে হবে। সার্কুলার অনুযায়ী পরীক্ষা অক্টোবরের শেষার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। যাঁদের প্রিলিমিনারিতে ভয় আছে, তাঁরা তারিখ ঘোষিত হওয়ার পর শুধু প্রিলিমিনারিভিত্তিক পড়াশোনায় মনোযোগ দেবেন। বিশেষ করে ইংরেজি শব্দের আরবি টার্ম, সংখ্যাভিত্তিক সেকশন বা বিধান (যেমন ইদ্দতের সময়কাল, আপিল/রিভিশনের মেয়াদ), বিবাহ ও নিবন্ধন, ইদ্দত, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, দত্তক, ওয়াক্ফ ও অগ্রক্রয় বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রিলিমিনারির প্রস্তুতিতে সহায়ক বই হিসেবে জাহাঙ্গীর আলমের ‘আইন পাঠ (২য় খণ্ড)’ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ে অনুশীলনের জন্য দেওয়া প্রশ্নগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। পাশাপাশি বাজারে প্রচলিত মানসম্মত বই যেমন লিগ্যাম ডাইজেস্ট, প্রিলিমাস্টার ইত্যাদিও দেখা যেতে পারে।
লিখিত অংশের প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে
বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় পারিবারিক আইন অংশে ১০০ নম্বর থাকে। এখানে মোট তিনটি ভাগ রয়েছে:
১. মুসলিম আইন: মুসলিম আইনের প্রথম ভাগে মুসলিম আইনের উৎস, বিভিন্ন স্কুল, বিবাহ ও নিবন্ধন, দাম্পত্য অধিকার পুনরুদ্ধার, দেনমোহর, ভরণপোষণ, বিচ্ছেদ, অভিভাবকত্ব, উত্তরাধিকার, দান, উইল, ওয়াক্ফ, অগ্রক্রয় ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত। এখানে ৫টি প্রশ্নের মধ্যে ৩টির উত্তর দিতে হয় (মোট ৬০ নম্বর, ৩×২০)। উত্তরাধিকার নির্ণয়ের প্রশ্ন বাধ্যতামূলক; সঠিকভাবে উত্তর দিলে পূর্ণ ২০ নম্বর পাওয়া সম্ভব।
এই অংশে কোরানিক শেয়ারার, আসাবা, আউল, রাদসহ ব্যতিক্রম নিয়মগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। মাঝে মাঝে ‘দূরবর্তী আত্মীয়’-সম্পর্কিত অঙ্কও প্রশ্নে আসে। ভালো ফল করতে চাইলে অঙ্ক ব্যাখ্যাসহ সঠিক উত্তর দিতে হবে। সম্পত্তি-সম্পর্কিত বিষয়—দান, উইল, অগ্রক্রয়, ওয়াক্ফ থেকে উত্তর দিলে ভালো নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই এই অংশ ভালোভাবে পড়তে হবে।
রেফারেন্স বই হিসেবে উত্তরাধিকার অংশের জন্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইকরামুল হক স্যারের ‘Muslim Inheritance’ বইটি যথেষ্ট। সময় কম হলে ইউটিউবে ইকরাম স্যারের উত্তরাধিকার নির্ণয় ভিডিওগুলোও দেখা যেতে পারে। অন্য অংশের জন্য মুল্লাহ থেকে অনূদিত ভালো বাংলা বই পড়তে পারেন, যা সময় সাশ্রয় করে এবং বিষয় বুঝতেও সহজ।
২. হিন্দু আইন: হিন্দু আইন অংশে ২টি প্রশ্নের মধ্যে ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। সাধারণত হিন্দু দায়ভাগ মতবাদ অনুযায়ী
সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত একটি প্রশ্ন আসে, নম্বর প্রায় ১২। এটি সঠিকভাবে উত্তর দিলে পুরো নম্বর পাওয়া যায়। বাকি অংশে ১-২টি তাত্ত্বিক প্রশ্ন থাকে (নম্বর ৮) যেমন হিন্দু আইনের উৎস, বিবাহ, দত্তক, দান, উইল, উত্তরাধিকার,
বিভিন্ন মতবাদ, ভরণপোষণ, অভিভাবকত্ব,
যৌথ পরিবার ইত্যাদি। পরীক্ষার্থীদের চেষ্টা করা উচিত সম্পত্তি বণ্টন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিতভাবে দেওয়া।
রেফারেন্স বই হিসেবে আজিজুল হকের ইংরেজি ‘হিন্দু আইন’ বই এবং শ্রী দীনেশচন্দ্র দেবনাথের বাংলায় লেখা ‘হিন্দু আইন’ সহায়ক।
৩. অন্যান্য আইন: এই অংশে ছোট ৩টি আইন থেকে ২টি প্রশ্ন আসে; ১টির উত্তর দিতে হয় (নম্বর ২০)। ছোট তিনটি আইনের সব সেকশন ভালোভাবে পড়লে সহজেই ৮০ শতাংশ নম্বর অর্জন সম্ভব। The Muslim Family Laws Ordinance, 1961—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ৪, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১১ক।
পারিবারিক আদালত আইন, ২০২৩
পড়তে হলে পুরোনো The Family Courts Ordinance, 1985 সঙ্গে তুলনা করে পড়া উচিত। বিশেষভাবে সংশোধনীতে আনা বিধানগুলোতে জোর দিতে হবে (যেমন আরজি সংশোধন, ধারা ০৯)।
The Dissolution of Muslim Marriage Act, 1939—গুরুত্বপূর্ণ ধারা: ২, ৩, ৪ ও ৫।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে শিক্ষার্থীদের ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পরীক্ষার ফরম পূরণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষার পদ্ধতি পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশনে এসব তথ্য রয়েছে। সংশোধিত রেগুলেশনটি গত রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়নের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত রেগুলেশনে ধারাবাহিক মূল্যায়নের ২০ নম্বরের মধ্যে ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন-কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন-কোর্সে ৮ নম্বর মিলিয়ে মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন-কোর্সে ৫ নম্বরসহ মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে সংশোধিত রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা। ৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা।
প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপ-প্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে শিক্ষার্থীদের ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পরীক্ষার ফরম পূরণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষার পদ্ধতি পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশনে এসব তথ্য রয়েছে। সংশোধিত রেগুলেশনটি গত রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়নের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত রেগুলেশনে ধারাবাহিক মূল্যায়নের ২০ নম্বরের মধ্যে ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন-কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন-কোর্সে ৮ নম্বর মিলিয়ে মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন-কোর্সে ৫ নম্বরসহ মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে সংশোধিত রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা। ৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা।
প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপ-প্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
আজ সোমবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভা সভাপতিত্ব করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নান।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
আল মাহমুদ সোহেল বলেন, এবারও লটারি ভর্তি প্রক্রিয়ার কারিগরি সহায়তা দেবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক। অনলাইনে আবেদন নিয়ে লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর প্রধান শিক্ষকেরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও শূন্যপদের তথ্য সফটওয়্যারে আপলোড করবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে ১৩ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে। ভর্তির অনলাইনে আবেদন শুরু হবে আগামী ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সভা সূত্রে আরও জানা যায়, লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করবেন। আর ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম অপেক্ষমাণ এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে।

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
আজ সোমবার দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) অনুষ্ঠিত প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়। সভা সভাপতিত্ব করেন মাউশি মহাপরিচালক অধ্যাপক বি এম আবদুল হান্নান।
এসব তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর ভর্তি কমিটির সদস্য এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
আল মাহমুদ সোহেল বলেন, এবারও লটারি ভর্তি প্রক্রিয়ার কারিগরি সহায়তা দেবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর টেলিটক। অনলাইনে আবেদন নিয়ে লটারি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর প্রধান শিক্ষকেরা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও শূন্যপদের তথ্য সফটওয়্যারে আপলোড করবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে ১৩ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে। ভর্তির অনলাইনে আবেদন শুরু হবে আগামী ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সভা সূত্রে আরও জানা যায়, লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা আগামী ১৭ থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম শেষ করবেন। আর ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর প্রথম অপেক্ষমাণ এবং ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। রেগুলেশনটি গতকাল রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সোমবার সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়ন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
ধারাবাহিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর, মোট ২০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন কোর্সে ৮ নম্বর—মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন কোর্সে ৫ নম্বর—মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে সংশোধিত রেগুলেশনে।
ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে বলে রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা।
৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপপ্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায়, ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
আর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখন থেকে ফরম পূরণের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। রেগুলেশনটি গতকাল রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আজ সোমবার সেটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
তবে, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো মন্তব্য করব না।’
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়ন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
ধারাবাহিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর, মোট ২০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন কোর্সে ৮ নম্বর—মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন কোর্সে ৫ নম্বর—মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে সংশোধিত রেগুলেশনে।
ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে বলে রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা।
৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা। প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপপ্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য পারিবারিক আইন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পারিবারিক আইন অংশে যে শিক্ষার্থী যতটা প্রস্তুত, তাঁর সাফল্যের সম্ভাবনা ততটাই বেশি। এ জন্য দরকার পরিকল্পিত, গোছানো ও স্মার্ট প্রস্তুতি। একজন শিক্ষার্থী পারিবারিক আইন অংশে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে লটারির মাধ্যমে নতুন শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ভর্তির আবেদন শুরু হবে ২১ নভেম্বর, যা চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিজিটাল লটারি আয়োজনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪ ডিসেম্বর।
১৫ ঘণ্টা আগে