আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা বা জাহাঙ্গীরনগর আইবিএ থেকে একটু ভিন্ন। এর জন্য আলাদা কোনো পরীক্ষা দিতে হয় না। রাবিতে বি ইউনিটের (বাণিজ্য) যে ভর্তি পরীক্ষা হয়, সেখান থেকেই নির্ধারিত হয় কারা আইবিএ পড়ার সুযোগ পাবেন।
বি ইউনিটে বাণিজ্য এবং বাণিজ্যের বাইরের সব শিক্ষার্থীই পরীক্ষা দিতে পারবে এবং বাণিজ্য থেকে যারা পরীক্ষা দেবে, তাদের জন্য রয়েছে ২৫টি আসন। বাণিজ্য থেকে আইবিএ ভর্তি হওয়ার জন্য দুটি শর্ত প্রযোজ্য; প্রথমত, তাকে মেরিট লিস্টে প্রথম ২৫ জনের মধ্যে থাকতে হবে; দ্বিতীয়ত, তাকে অবশ্যই ইংরেজিতে শতকরা ৪০ ভাগের বেশি নম্বর পেতে হবে, তাহলেই সে আইবিএতে ভর্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
পরীক্ষার নম্বর বণ্টন
এবার আসি ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের ৫টি বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের ওপর পরীক্ষা দিতে হয়। প্রশ্ন থাকে মোট ৮০টি (বাংলা-৮, ইংরেজি-২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-২০, হিসাববিজ্ঞান-২০, আইসিটি-১২)। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১.২৫ এবং ভুল উত্তরের জন্য নেগেটিভ মার্ক .২০।
ভালো করার উপায়
এবার আসি কীভাবে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করা যায়। রাবিতে প্রতিবছর বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে প্রচুরসংখ্যক প্রশ্ন কমন আসে। তাই বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তা ছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় বেশির ভাগ প্রশ্নই আসে উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাস থেকে, তাই উচ্চমাধ্যমিকে বেসিক ক্লিয়ার থাকাটাও খুবই জরুরি। আইবিএতে সুযোগ পাওয়া বা ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার অন্যতম একটি কৌশল হলো বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা, যেসব সেক্টর থেকে বিগত বছরে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেসব সেক্টর গুরুত্ব দিয়ে পড়া। যেমন—বি ইউনিটে ইংরেজিতে তুলনামূলক গ্রামার অংশ থেকে প্রশ্ন বেশি হয়, ভোকাবুলারি থেকে তুলনামূলক কম প্রশ্ন হয়; তাই গ্রামার অংশে বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। অনেকে প্রশ্ন করে দৈনিক কত ঘণ্টা পড়ব বা কোন বইটা পড়ব? এ রকম কোনো নির্দিষ্ট বইয়ের কথা আমি বলব না, বাজারে অনেক ভালো মানের বই পাওয়া যায়, কোনো একটি অনুসরণ করলেই চলে। তা ছাড়া কোনো নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা নেই যে এত ঘণ্টা পড়লে একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবে। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ; তাই হেলাফেলা নয়, পুরো সময়ের সদ্ব্যবহার করা উচিত, তাহলে ইনশা আল্লাহ সফলতা অবশ্যই আসবে।
শুরুতেই বলেছিলাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ ভর্তি হওয়ার জন্য বাণিজ্য থেকে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম ২৫ জনের মধ্যে থাকতে হবে। সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো নিয়মমাফিক পড়াশোনা এবং ভর্তি পরীক্ষার আগে নিয়মিত মডেল টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে যাচাই করে নেওয়া। মডেল টেস্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে সহজেই আইবিএতে চান্স নিশ্চিত করা সম্ভব।
মোহাম্মদ আকতারুজ্জামান বাবু , শিক্ষার্থী, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২য় স্থান, বি ইউনিট (ভর্তি পরীক্ষা ২০১৯-২০)
অনুলিখন: জাহিদুল ইসলাম
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএর ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা বা জাহাঙ্গীরনগর আইবিএ থেকে একটু ভিন্ন। এর জন্য আলাদা কোনো পরীক্ষা দিতে হয় না। রাবিতে বি ইউনিটের (বাণিজ্য) যে ভর্তি পরীক্ষা হয়, সেখান থেকেই নির্ধারিত হয় কারা আইবিএ পড়ার সুযোগ পাবেন।
বি ইউনিটে বাণিজ্য এবং বাণিজ্যের বাইরের সব শিক্ষার্থীই পরীক্ষা দিতে পারবে এবং বাণিজ্য থেকে যারা পরীক্ষা দেবে, তাদের জন্য রয়েছে ২৫টি আসন। বাণিজ্য থেকে আইবিএ ভর্তি হওয়ার জন্য দুটি শর্ত প্রযোজ্য; প্রথমত, তাকে মেরিট লিস্টে প্রথম ২৫ জনের মধ্যে থাকতে হবে; দ্বিতীয়ত, তাকে অবশ্যই ইংরেজিতে শতকরা ৪০ ভাগের বেশি নম্বর পেতে হবে, তাহলেই সে আইবিএতে ভর্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
পরীক্ষার নম্বর বণ্টন
এবার আসি ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের ৫টি বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের ওপর পরীক্ষা দিতে হয়। প্রশ্ন থাকে মোট ৮০টি (বাংলা-৮, ইংরেজি-২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-২০, হিসাববিজ্ঞান-২০, আইসিটি-১২)। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১.২৫ এবং ভুল উত্তরের জন্য নেগেটিভ মার্ক .২০।
ভালো করার উপায়
এবার আসি কীভাবে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করা যায়। রাবিতে প্রতিবছর বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে প্রচুরসংখ্যক প্রশ্ন কমন আসে। তাই বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তা ছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় বেশির ভাগ প্রশ্নই আসে উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাস থেকে, তাই উচ্চমাধ্যমিকে বেসিক ক্লিয়ার থাকাটাও খুবই জরুরি। আইবিএতে সুযোগ পাওয়া বা ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার অন্যতম একটি কৌশল হলো বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা, যেসব সেক্টর থেকে বিগত বছরে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেসব সেক্টর গুরুত্ব দিয়ে পড়া। যেমন—বি ইউনিটে ইংরেজিতে তুলনামূলক গ্রামার অংশ থেকে প্রশ্ন বেশি হয়, ভোকাবুলারি থেকে তুলনামূলক কম প্রশ্ন হয়; তাই গ্রামার অংশে বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। অনেকে প্রশ্ন করে দৈনিক কত ঘণ্টা পড়ব বা কোন বইটা পড়ব? এ রকম কোনো নির্দিষ্ট বইয়ের কথা আমি বলব না, বাজারে অনেক ভালো মানের বই পাওয়া যায়, কোনো একটি অনুসরণ করলেই চলে। তা ছাড়া কোনো নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা নেই যে এত ঘণ্টা পড়লে একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবে। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ; তাই হেলাফেলা নয়, পুরো সময়ের সদ্ব্যবহার করা উচিত, তাহলে ইনশা আল্লাহ সফলতা অবশ্যই আসবে।
শুরুতেই বলেছিলাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ ভর্তি হওয়ার জন্য বাণিজ্য থেকে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম ২৫ জনের মধ্যে থাকতে হবে। সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো নিয়মমাফিক পড়াশোনা এবং ভর্তি পরীক্ষার আগে নিয়মিত মডেল টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে যাচাই করে নেওয়া। মডেল টেস্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে সহজেই আইবিএতে চান্স নিশ্চিত করা সম্ভব।
মোহাম্মদ আকতারুজ্জামান বাবু , শিক্ষার্থী, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২য় স্থান, বি ইউনিট (ভর্তি পরীক্ষা ২০১৯-২০)
অনুলিখন: জাহিদুল ইসলাম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২১ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে