ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি থেকে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার দাবিতে একদল শিক্ষার্থীর আন্দোলনের মুখে ‘ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটা’ নিয়ে নতুন ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এবিষয়ে জানানো হয়।
অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটা প্রচলন করা হয়। এই কোটার আওতায় একদফা ভর্তিও সম্পন্ন হয়েছে। একদল শিক্ষার্থী বিজ্ঞপ্তি থেকে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করেছে।
ওই শিক্ষার্থীদের দাবি, অনগ্রসর গোষ্ঠীর মানুষেরাই কোটা দাবি করতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজড়া এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্যও কোটা রয়েছে, কিন্তু যারা স্বেচ্ছায় নিজেদের লিঙ্গ পরিবর্তন করে অনগ্রসর অংশে পরিণত হয়, তাদের এই সাংবিধানিক সুযোগ থাকতে পারে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীর গত ২১ ডিসেম্বর তারিখের পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটায় ভর্তি বিষয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ বিভ্রান্তি নিরসনের লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সুস্পষ্টভাবে জানাচ্ছে যে, ২০২২-২০২৩ সেশন থেকে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটা প্রচলন করা হয়। কেবলমাত্র জন্মগতভাবে লিঙ্গ বৈচিত্র্যের অধিকারী শিক্ষার্থীরা ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটায় ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।’
কোটা শনাক্তকরণে সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তর প্রদত্ত হিজড়া (গেজেট নং সকম/কর্ম- ১শা/হিজড়া-১৫-২০১৩-৪০) পরিচয়পত্র অবশ্যই দাখিল করতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
তবে ঢাবির সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিকে প্রত্যাখ্যান করে কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তাদের অন্যতম সমন্বয়ক ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোটার আওতায় আসার জন্য যদি হিজড়া পরিচয়পত্র দাখিল করতে হয়, তাহলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে হিজড়া/ট্রান্সজেন্ডার লিখতে হবে কেন? শুধু হিজড়া/হার্মাফ্রোডাইট লিখলে সমস্যা কী?
‘আমরা ট্রান্সজেন্ডার শব্দের বাতিল চাই। এই কলুষিত শব্দ প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে, ইনশাআল্লাহ।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি থেকে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার দাবিতে একদল শিক্ষার্থীর আন্দোলনের মুখে ‘ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটা’ নিয়ে নতুন ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রশাসন। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এবিষয়ে জানানো হয়।
অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটা প্রচলন করা হয়। এই কোটার আওতায় একদফা ভর্তিও সম্পন্ন হয়েছে। একদল শিক্ষার্থী বিজ্ঞপ্তি থেকে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ শব্দ বাদ দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করেছে।
ওই শিক্ষার্থীদের দাবি, অনগ্রসর গোষ্ঠীর মানুষেরাই কোটা দাবি করতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজড়া এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্যও কোটা রয়েছে, কিন্তু যারা স্বেচ্ছায় নিজেদের লিঙ্গ পরিবর্তন করে অনগ্রসর অংশে পরিণত হয়, তাদের এই সাংবিধানিক সুযোগ থাকতে পারে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীর গত ২১ ডিসেম্বর তারিখের পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটায় ভর্তি বিষয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এ বিভ্রান্তি নিরসনের লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সুস্পষ্টভাবে জানাচ্ছে যে, ২০২২-২০২৩ সেশন থেকে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির ক্ষেত্রে ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটা প্রচলন করা হয়। কেবলমাত্র জন্মগতভাবে লিঙ্গ বৈচিত্র্যের অধিকারী শিক্ষার্থীরা ট্রান্সজেন্ডার/হিজড়া কোটায় ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।’
কোটা শনাক্তকরণে সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তর প্রদত্ত হিজড়া (গেজেট নং সকম/কর্ম- ১শা/হিজড়া-১৫-২০১৩-৪০) পরিচয়পত্র অবশ্যই দাখিল করতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
তবে ঢাবির সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিকে প্রত্যাখ্যান করে কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তাদের অন্যতম সমন্বয়ক ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোটার আওতায় আসার জন্য যদি হিজড়া পরিচয়পত্র দাখিল করতে হয়, তাহলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে হিজড়া/ট্রান্সজেন্ডার লিখতে হবে কেন? শুধু হিজড়া/হার্মাফ্রোডাইট লিখলে সমস্যা কী?
‘আমরা ট্রান্সজেন্ডার শব্দের বাতিল চাই। এই কলুষিত শব্দ প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে, ইনশাআল্লাহ।’
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৭ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৮ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৮ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৮ ঘণ্টা আগে