উঠানে যুবকের রক্তাক্ত লাশ রেখে পাশেই খিচুড়ি রান্না করছিলেন চাচাতো বোন
‘মারধরের খবর শুনে প্রথমে সকাল ৮টার দিকে গিয়ে দেখি অনেক লোকজন। উঠানে শুয়ে পড়ে এক ছাওয়াল বারবার আর্তনাদ করছিল। এ সুমি আমার পানি দেরে, আমারে হাসপাতালে নিয়ে যা, আমি বাঁচে যাবনে। ঘণ্টাখানেক পরে গিয়ে দেখি ছেলেটি মারা গেছে আর সুমি রান্না করছে।’ কথাগুলো প্রতিবেদককে বলছিলেন প্রত্যক্ষদর্শী আনোয়ারা খাতুন।